নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জুলাই সনদের ভিত্তিতে আগামী নির্বাচন হলেই তা সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য হবে বলে মনে করেন জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ। দলের পক্ষ থেকে সনদ বাস্তবায়নের দুটি উপায়ের কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, একটি হলো প্রভিশনাল কনস্টিটিউশনাল অর্ডার। অতীতে এটার নজির আছে। আরও একটি হলো গণভোট। এটার ইতিহাসও দেশে আছে। দলগুলো একমত হতে না পারলে গণভোটের মাধ্যমে মানুষ রায় দেবে।
আজ রোববার (১৪ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া নিয়ে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের উপস্থিতিতে অনুষ্ঠিত জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে এ কথা বলেন আযাদ।
হামিদুর রহমান আযাদ বলেন, সরকারের প্রতিশ্রুতি যেটা ছিল, এক নম্বরে সংস্কার করা। বিগত দিনে রাষ্ট্রব্যবস্থার মধ্যে যে ধরনের ত্রুটি-বিচ্যুতি ধ্বংসস্থ আবর্জনা তৈরি হয়েছিল, এটা দূর করে বাংলাদেশকে একটি নতুন পথে নিয়ে যাবে, এটা ছিল সরকারের প্রথম অঙ্গীকার। সেকেন্ডলি সরকারের প্রতিশ্রুতি গণহত্যার বিচার, তৃতীয় একটি উৎসবমুখর পরিবেশে ইতিহাসসেরা নির্বাচন সরকারের প্রতিশ্রুতি ছিল।
জামায়াতের এ নেতা বলেন, তাঁরা বিশ্বাস করতে চান, প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণা অনুযায়ী আগামী নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হবে। নির্বাচন নিরপেক্ষ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য হবে।
আযাদ বলেন, ‘কিন্তু কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের দুটি নির্বাচন কিছুটা আমাদের উদ্বিগ্ন করেছে। নির্বাচনের পরিবেশ এবং নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা নিয়ে। নির্বাচনকে প্রভাবিত করার ক্ষেত্রে যতটুকু আমরা লক্ষ করেছি, এটাকে আমরা একটি নেতিবাচক সংকেত হিসেবে দেখতে চাই। এটার পর আবার জাতীয় নির্বাচনে পড়বে কি না, সেই জায়গা থেকে আমাদের উদ্বেগের কথা আমরা জানাচ্ছি। যেন আগামী নির্বাচন সুষ্ঠু, গ্রহণযোগ্য ও নিরপেক্ষ একটি প্রশাসনব্যবস্থার মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠিত হয়। তাহলেই আমাদের আকাঙ্ক্ষার বাস্তবায়ন হবে। এ জন্য আমরা বলতে চাই, আজকে যে সংস্কারের মধ্য দিয়ে জাতীয় সনদটা হতে যাচ্ছে, এটার একটা সমাপ্তি সুন্দরভাবে হোক।’
ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বাড়ানোর অনুরোধ জানান আযাদ এবং সহসভাপতি আলী রীয়াজের হাত দিয়েই যেন এটার সমাপ্তি হয়, সেই অনুরোধ করেন।
জুলাই সনদের ভিত্তিতে আগামী নির্বাচন হলেই তা সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য হবে বলে মনে করেন জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ। দলের পক্ষ থেকে সনদ বাস্তবায়নের দুটি উপায়ের কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, একটি হলো প্রভিশনাল কনস্টিটিউশনাল অর্ডার। অতীতে এটার নজির আছে। আরও একটি হলো গণভোট। এটার ইতিহাসও দেশে আছে। দলগুলো একমত হতে না পারলে গণভোটের মাধ্যমে মানুষ রায় দেবে।
আজ রোববার (১৪ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া নিয়ে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের উপস্থিতিতে অনুষ্ঠিত জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে এ কথা বলেন আযাদ।
হামিদুর রহমান আযাদ বলেন, সরকারের প্রতিশ্রুতি যেটা ছিল, এক নম্বরে সংস্কার করা। বিগত দিনে রাষ্ট্রব্যবস্থার মধ্যে যে ধরনের ত্রুটি-বিচ্যুতি ধ্বংসস্থ আবর্জনা তৈরি হয়েছিল, এটা দূর করে বাংলাদেশকে একটি নতুন পথে নিয়ে যাবে, এটা ছিল সরকারের প্রথম অঙ্গীকার। সেকেন্ডলি সরকারের প্রতিশ্রুতি গণহত্যার বিচার, তৃতীয় একটি উৎসবমুখর পরিবেশে ইতিহাসসেরা নির্বাচন সরকারের প্রতিশ্রুতি ছিল।
জামায়াতের এ নেতা বলেন, তাঁরা বিশ্বাস করতে চান, প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণা অনুযায়ী আগামী নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হবে। নির্বাচন নিরপেক্ষ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য হবে।
আযাদ বলেন, ‘কিন্তু কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের দুটি নির্বাচন কিছুটা আমাদের উদ্বিগ্ন করেছে। নির্বাচনের পরিবেশ এবং নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা নিয়ে। নির্বাচনকে প্রভাবিত করার ক্ষেত্রে যতটুকু আমরা লক্ষ করেছি, এটাকে আমরা একটি নেতিবাচক সংকেত হিসেবে দেখতে চাই। এটার পর আবার জাতীয় নির্বাচনে পড়বে কি না, সেই জায়গা থেকে আমাদের উদ্বেগের কথা আমরা জানাচ্ছি। যেন আগামী নির্বাচন সুষ্ঠু, গ্রহণযোগ্য ও নিরপেক্ষ একটি প্রশাসনব্যবস্থার মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠিত হয়। তাহলেই আমাদের আকাঙ্ক্ষার বাস্তবায়ন হবে। এ জন্য আমরা বলতে চাই, আজকে যে সংস্কারের মধ্য দিয়ে জাতীয় সনদটা হতে যাচ্ছে, এটার একটা সমাপ্তি সুন্দরভাবে হোক।’
ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বাড়ানোর অনুরোধ জানান আযাদ এবং সহসভাপতি আলী রীয়াজের হাত দিয়েই যেন এটার সমাপ্তি হয়, সেই অনুরোধ করেন।
সারজিস বলেন, ‘খুনি হাসিনার বিচার এমন স্ট্যান্ডার্ডে হবে, পৃথিবীর সব স্ট্যান্ডার্ড, সব আইন বিচার হিসেবে মেনে নেবে। সুতরাং আমরা লোকদেখানোর জন্য খুনি হাসিনার বিচার করব না। যেমন করে হাসিনা বাংলাদেশের আলেম-ওলামা, রাজনীতিবিদদের শুধু নিজের খায়েশ পূরণ করার জন্য লোকদেখানো বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড করেছে।’
৫ ঘণ্টা আগেস্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীর সঙ্গে বৈঠক করেছেন সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর। আজ রোববার (১৪ সেপ্টেম্বর) বিকেলে সচিবালয়ে যান তিনি। পরে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন।
৬ ঘণ্টা আগেগত ১৫ বছর ধরে আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে বিএনপি সবচেয়ে বেশি অবিচারের শিকার হয়েছে উল্লেখ করে সালাহউদ্দিন বলেন, ‘আমরা গুম-হত্যা-নির্যাতনের শিকার হয়েছি। বিচার চলবে, এটা আমাদের কমিটমেন্ট, জাতির কমিটমেন্ট। কিন্তু নির্বাচনকে কন্ডিশনাল করা যাবে না। ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে দেশে নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য অনিশ্চি
৭ ঘণ্টা আগেরাজধানীর শাহবাগ থানা এলাকায় মোটরসাইকেল পোড়ানোসহ নাশকতা সৃষ্টির অভিযোগে বিশেষ ক্ষমতা আইনে করা মামলায় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়সহ ৭০ জনকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। আজ রোববার (১৪ সেপ্টেম্বর) ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক সাব্বির
৮ ঘণ্টা আগে