নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ বলেছেন, ‘জাতীয় নাগরিক পার্টিকে (এনসিপি) ১৯ তারিখের মধ্যে অন্য প্রতীকের নাম দিতে বলা হয়েছে। এই সময়ে নাম না দিলে কমিশন স্বীয় বিবেচনায় একটি প্রতীক বরাদ্দ দেবে।’
আজ মঙ্গলবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি।
নির্বাচন কমিশনের সংরক্ষিত তালিকায় না থাকলেও এনসিপি শাপলা প্রতীকের জন্য অনড় অবস্থানে রয়েছে। এর আগে গত জুনে শাপলা বা দোয়েল পাখি প্রতীক বরাদ্দ চেয়ে নিরাশ হয় নাগরিক ঐক্য। এনসিপির দাবির পর নাগরিক ঐক্য থেকেও পুনরায় ইসিকে চিঠি দেওয়া হয়েছিল।
পরে ২৪ সেপ্টেম্বর এনসিপি নির্বাচন কমিশনের কাছে বিধিমালা সংশোধন করে শাপলা প্রতীক তালিকাভুক্ত করে বরাদ্দ দিতে দরখাস্ত করে।
এরপর গত ৭ অক্টোবর ই-মেইলের মাধ্যমে শাপলার সাতটি নমুনাচিত্র যুক্ত করে কমিশনের সিনিয়র সচিব বরাবর পাঠানো চিঠি পাঠায় এনসিপি।
এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম স্বাক্ষরিত ওই চিঠিতে বলা হয়, গত ২২ জুন এনসিপি রাজনৈতিক দল হিসেবে নিবন্ধনের জন্য আবেদন দাখিল করে এবং দলের অনুকূলে ‘শাপলা’ প্রতীক সংরক্ষণের জন্য আবেদন জানায়। পরে এনসিপি গত ৩ আগস্ট কমিশনের কাছে চিঠির মাধ্যমে পার্টির অনুকূলে প্রতীক সংরক্ষণের ক্রম হিসেবে ১. শাপলা ২. সাদা শাপলা ও ৩. লাল শাপলা পছন্দ করে। এ ছাড়া ওই চিঠিতে শাপলাকে প্রতীক হিসেবে দৃশ্যমান করার ক্ষেত্রে শাপলার ভিন্ন ভিন্ন ভার্সন বা আংশিক ‘ডিসটর্টেট’ ভার্সন গ্রহণ করার ক্ষেত্রে এনসিপি সব সময় আলোচনায় প্রস্তুত রয়েছে বলে জানানো হয়।
চিঠিতে শাপলার সাতটি নমুনাচিত্র যুক্ত করে বলা হয়, এ পত্রে উপস্থাপিত নমুনার বাইরেও শাপলার আংশিক ভিন্নতর কোনো নমুনার ব্যাপারে আলোচনা করতেও এনসিপি প্রস্তুত রয়েছে।
এনসিপি মনে করে, গণমানুষের সঙ্গে শাপলা প্রতীককেন্দ্রিক তার গভীর সংযোগ সম্পর্ক স্থাপিত হয়েছে। শাপলা এনসিপির শুভাকাঙ্ক্ষী, সমর্থক, কর্মী ও নেতাদের দেশের জনগণের সঙ্গে চমৎকার বন্ধনে আবদ্ধ করেছে। দেশের মানুষের ভালোবাসাকে উপেক্ষা করার শক্তি এনসিপির নেই। ফলে শাপলা ছাড়া নির্বাচন কমিশনের পাঠানো ৩০ সেপ্টেম্বরের চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে বেঁধে দেওয়া তালিকা থেকে অন্য কোনো প্রতীক পছন্দ করা এনসিপির জন্য সম্ভব নয়।
নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ বলেছেন, ‘জাতীয় নাগরিক পার্টিকে (এনসিপি) ১৯ তারিখের মধ্যে অন্য প্রতীকের নাম দিতে বলা হয়েছে। এই সময়ে নাম না দিলে কমিশন স্বীয় বিবেচনায় একটি প্রতীক বরাদ্দ দেবে।’
আজ মঙ্গলবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি।
নির্বাচন কমিশনের সংরক্ষিত তালিকায় না থাকলেও এনসিপি শাপলা প্রতীকের জন্য অনড় অবস্থানে রয়েছে। এর আগে গত জুনে শাপলা বা দোয়েল পাখি প্রতীক বরাদ্দ চেয়ে নিরাশ হয় নাগরিক ঐক্য। এনসিপির দাবির পর নাগরিক ঐক্য থেকেও পুনরায় ইসিকে চিঠি দেওয়া হয়েছিল।
পরে ২৪ সেপ্টেম্বর এনসিপি নির্বাচন কমিশনের কাছে বিধিমালা সংশোধন করে শাপলা প্রতীক তালিকাভুক্ত করে বরাদ্দ দিতে দরখাস্ত করে।
এরপর গত ৭ অক্টোবর ই-মেইলের মাধ্যমে শাপলার সাতটি নমুনাচিত্র যুক্ত করে কমিশনের সিনিয়র সচিব বরাবর পাঠানো চিঠি পাঠায় এনসিপি।
এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম স্বাক্ষরিত ওই চিঠিতে বলা হয়, গত ২২ জুন এনসিপি রাজনৈতিক দল হিসেবে নিবন্ধনের জন্য আবেদন দাখিল করে এবং দলের অনুকূলে ‘শাপলা’ প্রতীক সংরক্ষণের জন্য আবেদন জানায়। পরে এনসিপি গত ৩ আগস্ট কমিশনের কাছে চিঠির মাধ্যমে পার্টির অনুকূলে প্রতীক সংরক্ষণের ক্রম হিসেবে ১. শাপলা ২. সাদা শাপলা ও ৩. লাল শাপলা পছন্দ করে। এ ছাড়া ওই চিঠিতে শাপলাকে প্রতীক হিসেবে দৃশ্যমান করার ক্ষেত্রে শাপলার ভিন্ন ভিন্ন ভার্সন বা আংশিক ‘ডিসটর্টেট’ ভার্সন গ্রহণ করার ক্ষেত্রে এনসিপি সব সময় আলোচনায় প্রস্তুত রয়েছে বলে জানানো হয়।
চিঠিতে শাপলার সাতটি নমুনাচিত্র যুক্ত করে বলা হয়, এ পত্রে উপস্থাপিত নমুনার বাইরেও শাপলার আংশিক ভিন্নতর কোনো নমুনার ব্যাপারে আলোচনা করতেও এনসিপি প্রস্তুত রয়েছে।
এনসিপি মনে করে, গণমানুষের সঙ্গে শাপলা প্রতীককেন্দ্রিক তার গভীর সংযোগ সম্পর্ক স্থাপিত হয়েছে। শাপলা এনসিপির শুভাকাঙ্ক্ষী, সমর্থক, কর্মী ও নেতাদের দেশের জনগণের সঙ্গে চমৎকার বন্ধনে আবদ্ধ করেছে। দেশের মানুষের ভালোবাসাকে উপেক্ষা করার শক্তি এনসিপির নেই। ফলে শাপলা ছাড়া নির্বাচন কমিশনের পাঠানো ৩০ সেপ্টেম্বরের চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে বেঁধে দেওয়া তালিকা থেকে অন্য কোনো প্রতীক পছন্দ করা এনসিপির জন্য সম্ভব নয়।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ বলেছেন, ‘জাতীয় নাগরিক পার্টিকে (এনসিপি) ১৯ তারিখের মধ্যে অন্য প্রতীকের নাম দিতে বলা হয়েছে। এই সময়ে নাম না দিলে কমিশন স্বীয় বিবেচনায় একটি প্রতীক বরাদ্দ দেবে।’
আজ মঙ্গলবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি।
নির্বাচন কমিশনের সংরক্ষিত তালিকায় না থাকলেও এনসিপি শাপলা প্রতীকের জন্য অনড় অবস্থানে রয়েছে। এর আগে গত জুনে শাপলা বা দোয়েল পাখি প্রতীক বরাদ্দ চেয়ে নিরাশ হয় নাগরিক ঐক্য। এনসিপির দাবির পর নাগরিক ঐক্য থেকেও পুনরায় ইসিকে চিঠি দেওয়া হয়েছিল।
পরে ২৪ সেপ্টেম্বর এনসিপি নির্বাচন কমিশনের কাছে বিধিমালা সংশোধন করে শাপলা প্রতীক তালিকাভুক্ত করে বরাদ্দ দিতে দরখাস্ত করে।
এরপর গত ৭ অক্টোবর ই-মেইলের মাধ্যমে শাপলার সাতটি নমুনাচিত্র যুক্ত করে কমিশনের সিনিয়র সচিব বরাবর পাঠানো চিঠি পাঠায় এনসিপি।
এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম স্বাক্ষরিত ওই চিঠিতে বলা হয়, গত ২২ জুন এনসিপি রাজনৈতিক দল হিসেবে নিবন্ধনের জন্য আবেদন দাখিল করে এবং দলের অনুকূলে ‘শাপলা’ প্রতীক সংরক্ষণের জন্য আবেদন জানায়। পরে এনসিপি গত ৩ আগস্ট কমিশনের কাছে চিঠির মাধ্যমে পার্টির অনুকূলে প্রতীক সংরক্ষণের ক্রম হিসেবে ১. শাপলা ২. সাদা শাপলা ও ৩. লাল শাপলা পছন্দ করে। এ ছাড়া ওই চিঠিতে শাপলাকে প্রতীক হিসেবে দৃশ্যমান করার ক্ষেত্রে শাপলার ভিন্ন ভিন্ন ভার্সন বা আংশিক ‘ডিসটর্টেট’ ভার্সন গ্রহণ করার ক্ষেত্রে এনসিপি সব সময় আলোচনায় প্রস্তুত রয়েছে বলে জানানো হয়।
চিঠিতে শাপলার সাতটি নমুনাচিত্র যুক্ত করে বলা হয়, এ পত্রে উপস্থাপিত নমুনার বাইরেও শাপলার আংশিক ভিন্নতর কোনো নমুনার ব্যাপারে আলোচনা করতেও এনসিপি প্রস্তুত রয়েছে।
এনসিপি মনে করে, গণমানুষের সঙ্গে শাপলা প্রতীককেন্দ্রিক তার গভীর সংযোগ সম্পর্ক স্থাপিত হয়েছে। শাপলা এনসিপির শুভাকাঙ্ক্ষী, সমর্থক, কর্মী ও নেতাদের দেশের জনগণের সঙ্গে চমৎকার বন্ধনে আবদ্ধ করেছে। দেশের মানুষের ভালোবাসাকে উপেক্ষা করার শক্তি এনসিপির নেই। ফলে শাপলা ছাড়া নির্বাচন কমিশনের পাঠানো ৩০ সেপ্টেম্বরের চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে বেঁধে দেওয়া তালিকা থেকে অন্য কোনো প্রতীক পছন্দ করা এনসিপির জন্য সম্ভব নয়।
নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ বলেছেন, ‘জাতীয় নাগরিক পার্টিকে (এনসিপি) ১৯ তারিখের মধ্যে অন্য প্রতীকের নাম দিতে বলা হয়েছে। এই সময়ে নাম না দিলে কমিশন স্বীয় বিবেচনায় একটি প্রতীক বরাদ্দ দেবে।’
আজ মঙ্গলবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি।
নির্বাচন কমিশনের সংরক্ষিত তালিকায় না থাকলেও এনসিপি শাপলা প্রতীকের জন্য অনড় অবস্থানে রয়েছে। এর আগে গত জুনে শাপলা বা দোয়েল পাখি প্রতীক বরাদ্দ চেয়ে নিরাশ হয় নাগরিক ঐক্য। এনসিপির দাবির পর নাগরিক ঐক্য থেকেও পুনরায় ইসিকে চিঠি দেওয়া হয়েছিল।
পরে ২৪ সেপ্টেম্বর এনসিপি নির্বাচন কমিশনের কাছে বিধিমালা সংশোধন করে শাপলা প্রতীক তালিকাভুক্ত করে বরাদ্দ দিতে দরখাস্ত করে।
এরপর গত ৭ অক্টোবর ই-মেইলের মাধ্যমে শাপলার সাতটি নমুনাচিত্র যুক্ত করে কমিশনের সিনিয়র সচিব বরাবর পাঠানো চিঠি পাঠায় এনসিপি।
এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম স্বাক্ষরিত ওই চিঠিতে বলা হয়, গত ২২ জুন এনসিপি রাজনৈতিক দল হিসেবে নিবন্ধনের জন্য আবেদন দাখিল করে এবং দলের অনুকূলে ‘শাপলা’ প্রতীক সংরক্ষণের জন্য আবেদন জানায়। পরে এনসিপি গত ৩ আগস্ট কমিশনের কাছে চিঠির মাধ্যমে পার্টির অনুকূলে প্রতীক সংরক্ষণের ক্রম হিসেবে ১. শাপলা ২. সাদা শাপলা ও ৩. লাল শাপলা পছন্দ করে। এ ছাড়া ওই চিঠিতে শাপলাকে প্রতীক হিসেবে দৃশ্যমান করার ক্ষেত্রে শাপলার ভিন্ন ভিন্ন ভার্সন বা আংশিক ‘ডিসটর্টেট’ ভার্সন গ্রহণ করার ক্ষেত্রে এনসিপি সব সময় আলোচনায় প্রস্তুত রয়েছে বলে জানানো হয়।
চিঠিতে শাপলার সাতটি নমুনাচিত্র যুক্ত করে বলা হয়, এ পত্রে উপস্থাপিত নমুনার বাইরেও শাপলার আংশিক ভিন্নতর কোনো নমুনার ব্যাপারে আলোচনা করতেও এনসিপি প্রস্তুত রয়েছে।
এনসিপি মনে করে, গণমানুষের সঙ্গে শাপলা প্রতীককেন্দ্রিক তার গভীর সংযোগ সম্পর্ক স্থাপিত হয়েছে। শাপলা এনসিপির শুভাকাঙ্ক্ষী, সমর্থক, কর্মী ও নেতাদের দেশের জনগণের সঙ্গে চমৎকার বন্ধনে আবদ্ধ করেছে। দেশের মানুষের ভালোবাসাকে উপেক্ষা করার শক্তি এনসিপির নেই। ফলে শাপলা ছাড়া নির্বাচন কমিশনের পাঠানো ৩০ সেপ্টেম্বরের চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে বেঁধে দেওয়া তালিকা থেকে অন্য কোনো প্রতীক পছন্দ করা এনসিপির জন্য সম্ভব নয়।
রিজভী বলেন, জামায়াতে ইসলামী কি মধ্যযুগীয় খ্রিষ্টান পাদ্রিদের মতো জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে? তারা বাড়ি বাড়ি গিয়ে বলছে, দাঁড়িপাল্লায় ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া যাবে—এটা সম্পূর্ণ ধর্মীয় প্রতারণা।
১৫ মিনিট আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের কয়েকজন উপদেষ্টা রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ সিভিল ও পুলিশ প্রশাসনে একটি বিশেষ দলের অনুগতদের বসিয়ে ‘নীলনকশার নির্বাচন’ করার ষড়যন্ত্র করছেন বলে অভিযোগ করেছেন জামায়াত নেতা সৈয়দ আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের।
২ ঘণ্টা আগেএবার শাপলা প্রতীক চেয়ে ইসিতে আবেদন করেছে নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ কংগ্রেস। দলটির বর্তমান প্রতীক ডাবের পরিবর্তে শাপলা চেয়ে আজ সোমবার আবেদন করে দলটি। দলের মহাসচিব ইয়ারুল ইসলাম স্বাক্ষরিত আবেদন ইসিতে জমা দেন দপ্তর সম্পাদক তুষার রহমান।
২০ ঘণ্টা আগেপ্রচলিত পদ্ধতির পাশাপাশি পিআর পদ্ধতিতেও জাতীয় সংসদ নির্বাচন করতে মানসিকভাবে প্রস্তুতি রাখার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া যাবে—এমন প্রচারণাকে ‘ধর্ম নিয়ে প্রতারণা’ বলে অভিহিত করেছেন বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। তিনি বলেছেন, ‘কিছু ভ্রান্ত মানুষ আমাদের সমাজকে ইসলামের নাম করে বিপথে পরিচালিত করতে চাইছে। ধর্মীয় মূল্যবোধকে বিকৃত করে রাজনৈতিক ফায়দা লুটতেই এসব বলা হচ্ছে।’
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। জাতীয়তাবাদী ওলামা দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে এই সভার আয়োজন করা হয়।
রিজভী বলেন, ‘জামায়াতে ইসলামী কি মধ্যযুগীয় খ্রিষ্টান পাদ্রিদের মতো জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে? তারা বাড়ি বাড়ি গিয়ে বলছে, দাঁড়িপাল্লায় ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া যাবে—এটা সম্পূর্ণ ধর্মীয় প্রতারণা।
‘এটি ইসলামের মৌলিক নীতির বাইরে। ইসলাম কোনোভাবেই এমন ভণ্ডামিকে সমর্থন করে না। রাজনৈতিক স্বার্থসিদ্ধির জন্য এভাবে ধর্মকে ব্যবহার করা অত্যন্ত বিপজ্জনক।’
জামায়াত ডিজিটাল প্রযুক্তি ব্যবহার করে ‘বিভ্রান্তিমূলক প্রচারণা’ চালাচ্ছে অভিযোগ করে রিজভী বলেন, ‘তারা (জামায়াত) কিছু ছেলেপেলেকে দিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় মিথ্যাচার, কটূক্তি ও কুরুচিপূর্ণ কথা ছড়ানোর বাহিনী গড়ে তুলেছে। এরা মিথ্যাকে সাজিয়ে-গুছিয়ে প্রচার করছে প্রতিনিয়ত।’
নির্বাচনের আগে গণভোটের দাবি প্রসঙ্গে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘যারা নভেম্বরে গণভোটের কথা বলছে, তাদের একটি মাস্টারপ্ল্যান আছে। তারা শর্ত দিয়ে বিভ্রান্ত করছে; উদ্দেশ্য জাতীয় নির্বাচন বিলম্বিত করা।
‘জামায়াত এখনো আওয়ামী লীগের ছত্রচ্ছায়ায় থাকতে চায়। তাদের রাজনৈতিক চাতুর্য দেখেই বোঝা যায়, তারা কৌশলে আওয়ামী লীগের ভোট টানার পাঁয়তারা করছে। একদিকে পিআর (আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব), সংস্কার, গণভোট—এসব দিয়ে বিতর্ক তৈরি করছে; অন্যদিকে ধর্মীয় আবেগে মানুষকে বিভ্রান্ত করছে।’
রিজভী বলেন, ‘বাংলাদেশে নতুন ইসলামি ধারার নাম করে বিভ্রান্তিকর মতাদর্শ ছড়ানোর চেষ্টা চলছে। এটিকে “মওদুদীবাদ” বলে চিহ্নিত করা যায়। বাংলাদেশের মানুষ এটা কোনো দিনই গ্রহণ করবে না। আমাদের ইমান, আকিদা ও তাওহিদে বিশ্বাসের জায়গায় এই ধরনের মতাদর্শের কোনো স্থান নেই।
‘১৯৭১ সালে যারা ভয়াবহ ঘটনা ঘটিয়েছিল, তারাও তো মুসলমান ছিল। কিন্তু একজন মুসলমান আরেকজন মুসলমানের ওপর কীভাবে এমন অত্যাচার করতে পারে? যারা এসব অপরাধের পৃষ্ঠপোষকতা করেছে বা করছে, তারা কি ভালো মানুষ? নিজেদের অতীত ভুলে গিয়ে এখন ধর্মের দোহাই দিয়ে বিভ্রান্তি ছড়ানো আর ক্ষমতার জন্য যেকোনো পথ নেওয়া ইসলাম সমর্থন করে না।’
জাতীয়তাবাদী ওলামা দলের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক আলহাজ মাওলানা মো. আলমগীর হোসাইনের সভাপতিত্বে সভায় আরও বক্তব্য দেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন, ধর্মবিষয়ক সম্পাদক রফিকুল ইসলাম জামাল, সহধর্মবিষয়ক সম্পাদক এ টি এম আবদুল বারী ড্যানী এবং নির্বাহী কমিটির সদস্য মাওলানা শাহ মো. নেছারুল হক প্রমুখ।
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া যাবে—এমন প্রচারণাকে ‘ধর্ম নিয়ে প্রতারণা’ বলে অভিহিত করেছেন বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। তিনি বলেছেন, ‘কিছু ভ্রান্ত মানুষ আমাদের সমাজকে ইসলামের নাম করে বিপথে পরিচালিত করতে চাইছে। ধর্মীয় মূল্যবোধকে বিকৃত করে রাজনৈতিক ফায়দা লুটতেই এসব বলা হচ্ছে।’
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। জাতীয়তাবাদী ওলামা দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে এই সভার আয়োজন করা হয়।
রিজভী বলেন, ‘জামায়াতে ইসলামী কি মধ্যযুগীয় খ্রিষ্টান পাদ্রিদের মতো জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে? তারা বাড়ি বাড়ি গিয়ে বলছে, দাঁড়িপাল্লায় ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া যাবে—এটা সম্পূর্ণ ধর্মীয় প্রতারণা।
‘এটি ইসলামের মৌলিক নীতির বাইরে। ইসলাম কোনোভাবেই এমন ভণ্ডামিকে সমর্থন করে না। রাজনৈতিক স্বার্থসিদ্ধির জন্য এভাবে ধর্মকে ব্যবহার করা অত্যন্ত বিপজ্জনক।’
জামায়াত ডিজিটাল প্রযুক্তি ব্যবহার করে ‘বিভ্রান্তিমূলক প্রচারণা’ চালাচ্ছে অভিযোগ করে রিজভী বলেন, ‘তারা (জামায়াত) কিছু ছেলেপেলেকে দিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় মিথ্যাচার, কটূক্তি ও কুরুচিপূর্ণ কথা ছড়ানোর বাহিনী গড়ে তুলেছে। এরা মিথ্যাকে সাজিয়ে-গুছিয়ে প্রচার করছে প্রতিনিয়ত।’
নির্বাচনের আগে গণভোটের দাবি প্রসঙ্গে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘যারা নভেম্বরে গণভোটের কথা বলছে, তাদের একটি মাস্টারপ্ল্যান আছে। তারা শর্ত দিয়ে বিভ্রান্ত করছে; উদ্দেশ্য জাতীয় নির্বাচন বিলম্বিত করা।
‘জামায়াত এখনো আওয়ামী লীগের ছত্রচ্ছায়ায় থাকতে চায়। তাদের রাজনৈতিক চাতুর্য দেখেই বোঝা যায়, তারা কৌশলে আওয়ামী লীগের ভোট টানার পাঁয়তারা করছে। একদিকে পিআর (আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব), সংস্কার, গণভোট—এসব দিয়ে বিতর্ক তৈরি করছে; অন্যদিকে ধর্মীয় আবেগে মানুষকে বিভ্রান্ত করছে।’
রিজভী বলেন, ‘বাংলাদেশে নতুন ইসলামি ধারার নাম করে বিভ্রান্তিকর মতাদর্শ ছড়ানোর চেষ্টা চলছে। এটিকে “মওদুদীবাদ” বলে চিহ্নিত করা যায়। বাংলাদেশের মানুষ এটা কোনো দিনই গ্রহণ করবে না। আমাদের ইমান, আকিদা ও তাওহিদে বিশ্বাসের জায়গায় এই ধরনের মতাদর্শের কোনো স্থান নেই।
‘১৯৭১ সালে যারা ভয়াবহ ঘটনা ঘটিয়েছিল, তারাও তো মুসলমান ছিল। কিন্তু একজন মুসলমান আরেকজন মুসলমানের ওপর কীভাবে এমন অত্যাচার করতে পারে? যারা এসব অপরাধের পৃষ্ঠপোষকতা করেছে বা করছে, তারা কি ভালো মানুষ? নিজেদের অতীত ভুলে গিয়ে এখন ধর্মের দোহাই দিয়ে বিভ্রান্তি ছড়ানো আর ক্ষমতার জন্য যেকোনো পথ নেওয়া ইসলাম সমর্থন করে না।’
জাতীয়তাবাদী ওলামা দলের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক আলহাজ মাওলানা মো. আলমগীর হোসাইনের সভাপতিত্বে সভায় আরও বক্তব্য দেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন, ধর্মবিষয়ক সম্পাদক রফিকুল ইসলাম জামাল, সহধর্মবিষয়ক সম্পাদক এ টি এম আবদুল বারী ড্যানী এবং নির্বাহী কমিটির সদস্য মাওলানা শাহ মো. নেছারুল হক প্রমুখ।
নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ বলেছেন, ‘জাতীয় নাগরিক পার্টিকে (এনসিপি) ১৯ তারিখের মধ্যে অন্য প্রতীকের নাম দিতে বলা হয়েছে। এই সময়ে নাম না দিলে কমিশন স্বীয় বিবেচনায় একটি প্রতীক বরাদ্দ দেবে।’
৩ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের কয়েকজন উপদেষ্টা রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ সিভিল ও পুলিশ প্রশাসনে একটি বিশেষ দলের অনুগতদের বসিয়ে ‘নীলনকশার নির্বাচন’ করার ষড়যন্ত্র করছেন বলে অভিযোগ করেছেন জামায়াত নেতা সৈয়দ আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের।
২ ঘণ্টা আগেএবার শাপলা প্রতীক চেয়ে ইসিতে আবেদন করেছে নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ কংগ্রেস। দলটির বর্তমান প্রতীক ডাবের পরিবর্তে শাপলা চেয়ে আজ সোমবার আবেদন করে দলটি। দলের মহাসচিব ইয়ারুল ইসলাম স্বাক্ষরিত আবেদন ইসিতে জমা দেন দপ্তর সম্পাদক তুষার রহমান।
২০ ঘণ্টা আগেপ্রচলিত পদ্ধতির পাশাপাশি পিআর পদ্ধতিতেও জাতীয় সংসদ নির্বাচন করতে মানসিকভাবে প্রস্তুতি রাখার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অন্তর্বর্তী সরকারের কয়েকজন উপদেষ্টা রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ সিভিল ও পুলিশ প্রশাসনে একটি বিশেষ দলের অনুগতদের বসিয়ে ‘নীলনকশার নির্বাচন’ করার ষড়যন্ত্র করছেন বলে অভিযোগ করেছেন জামায়াত নেতা সৈয়দ আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের। জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির দাবি করেছেন, ষড়যন্ত্রে লিপ্ত ওই সব উপদেষ্টার নাম, এমনকি তাঁদের সভার বক্তব্যের কণ্ঠ রেকর্ডও তাঁদের কাছে রয়েছে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর মৎস্য ভবন মোড়ে আয়োজিত এক মানববন্ধনে তিনি অন্তর্বর্তী সরকারকে এই ষড়যন্ত্র বন্ধের হুঁশিয়ারি দেন।
জামায়াত নেতা বলেন, জাতীয় নির্বাচন সুষ্ঠু করার জন্য প্রশাসনকে নিরপেক্ষ হতে হয়। কিন্তু তিনি লক্ষ্য করছেন, সেই নিরপেক্ষ প্রশাসনকে আবারও দলীয়করণ করার জন্য ‘এক মহাষড়যন্ত্র’ চলছে।
অন্তর্বর্তী সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করে তিনি বলেন, ‘প্রশাসনের যে অবস্থা এবং যে ষড়যন্ত্র চলছে, এটাকে বন্ধ করুন। নিরপেক্ষ সৎ লোকদের গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় পদায়ন করুন।’
সৈয়দ তাহের হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, ‘যদি সময়মতো সাবধান না হন, তাহলে কোন কোন উপদেষ্টার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত, আমরা জনগণের কাছে তাঁদের নাম প্রকাশ করব। তাঁদের কণ্ঠ রেকর্ড আছে। মিটিংয়ে তাঁরা কী বক্তব্য দেন, এর খবর আছে। আমরা আপনাদের সংশোধনের জন্য সময় দিতে চাই।’
সম্প্রতি জনপ্রশাসনে একজন সচিব নিয়োগের বিষয়ে তীব্র সমালোচনা করেন আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের। তিনি বলেন, সিভিল সার্ভিসেসের (সিএসপি) নিয়োগ এবং বিভাগীয় কমিশনারদের নিয়োগের ক্ষেত্রে এই পদটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
তিনি অভিযোগ করেন, ‘সরকারের কোনো কোনো উপদেষ্টা আমাদের আশ্বস্ত করেছিলেন যে আমরা এখানে কোনো দলীয় লোক দেব না, অসৎ লোক দেব না। কিন্তু আমরা বিস্ময়ের সঙ্গে লক্ষ করছি, আমাদের সঙ্গে কথা বলার এক দিন পরেই এমন এক ব্যক্তিকে সেখানে নিয়োগ করা হয়েছে, যার অতীতের দুর্নীতির ইতিহাস অনেক লম্বা। সে একটি দলের প্রতি পরিপূর্ণভাবে অনুগত।’
তিনি আরও অভিযোগ করেন, সরকারের চার থেকে পাঁচজন উপদেষ্টা একটি বিশেষ দলের পক্ষে সব নিয়োগ নিয়ন্ত্রণ করে প্রশাসনকে দলীয় সরকারে পরিণত করার চেষ্টা করছেন। পুলিশ প্রশাসনেও একই অবস্থা—কোনো একটি দলের লোকদের নিয়োগ দেওয়ার জন্য প্রচণ্ড চাপ রয়েছে।
পিআর (আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব) পদ্ধতিতে জুলাই জাতীয় সনদের অন্তর্ভুক্ত করে গণভোটের দাবিসহ পাঁচ দফা দাবিতে এদিন জামায়াতে ইসলামী রাজধানী ঢাকায় এই মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করে।
জামায়াত নেতা নভেম্বর মাসের মধ্যেই গণভোটের দাবি পুনর্ব্যক্ত করে বলেন, গণভোট এখন সবার ঐক্যবদ্ধ সিদ্ধান্ত। তবে গণভোট ও জাতীয় নির্বাচন একসঙ্গে করার মাধ্যমে এখানে একটি ‘প্যাঁচ খেলার চেষ্টা’ করা হচ্ছে।
আব্দুল্লাহ মো তাহের বলেন, ‘আমি পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার সঙ্গে আলোচনা করেছিলাম, সেখানে একই রকমের কথা—প্রচণ্ড চাপ কোনো একটি দলের লোকদেরকে নিয়োগ দেওয়ার জন্য। আমরা বলতে চাই, কোনো একটি দলের লোককে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সিভিল এবং পুলিশ প্রশাসনে বসিয়ে যে নীল নকশার নির্বাচন করার ষড়যন্ত্র চলছে, এতে নির্বাচন সুষ্ঠু হওয়ার কোনো লক্ষণ দেখি না। এরকম একটি নির্বাচনে—২০২৪-এর মতো, ২০১৮-এর মতো পাতানো নির্বাচনে—জনগণ অংশগ্রহণ করবে না।’
গণভোট এখন সবার ঐক্যবদ্ধ একটি সিদ্ধান্ত উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘কিন্তু এখনো একটু প্যাঁচ খেলার চেষ্টা করছে। সেটা হচ্ছে—বলছে যে গণভোট এবং জাতীয় ভোট একসঙ্গে হইতে হবে।’
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর ঢাকা মহানগর দক্ষিণের আমির নুরুল ইসলাম বুলবুলের সভাপতিত্বে এই মানববন্ধন কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এ টি এম মাসুম, এহসানুল মাহবুব জোবাবয়ের, আবদুল হালিম প্রমুখ। দলটি বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত রাজধানীর যাত্রাবাড়ী থেকে গাবতলী পর্যন্ত সড়ক পথে এই কর্মসূচি পালন করে।
অন্তর্বর্তী সরকারের কয়েকজন উপদেষ্টা রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ সিভিল ও পুলিশ প্রশাসনে একটি বিশেষ দলের অনুগতদের বসিয়ে ‘নীলনকশার নির্বাচন’ করার ষড়যন্ত্র করছেন বলে অভিযোগ করেছেন জামায়াত নেতা সৈয়দ আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের। জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির দাবি করেছেন, ষড়যন্ত্রে লিপ্ত ওই সব উপদেষ্টার নাম, এমনকি তাঁদের সভার বক্তব্যের কণ্ঠ রেকর্ডও তাঁদের কাছে রয়েছে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর মৎস্য ভবন মোড়ে আয়োজিত এক মানববন্ধনে তিনি অন্তর্বর্তী সরকারকে এই ষড়যন্ত্র বন্ধের হুঁশিয়ারি দেন।
জামায়াত নেতা বলেন, জাতীয় নির্বাচন সুষ্ঠু করার জন্য প্রশাসনকে নিরপেক্ষ হতে হয়। কিন্তু তিনি লক্ষ্য করছেন, সেই নিরপেক্ষ প্রশাসনকে আবারও দলীয়করণ করার জন্য ‘এক মহাষড়যন্ত্র’ চলছে।
অন্তর্বর্তী সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করে তিনি বলেন, ‘প্রশাসনের যে অবস্থা এবং যে ষড়যন্ত্র চলছে, এটাকে বন্ধ করুন। নিরপেক্ষ সৎ লোকদের গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় পদায়ন করুন।’
সৈয়দ তাহের হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, ‘যদি সময়মতো সাবধান না হন, তাহলে কোন কোন উপদেষ্টার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত, আমরা জনগণের কাছে তাঁদের নাম প্রকাশ করব। তাঁদের কণ্ঠ রেকর্ড আছে। মিটিংয়ে তাঁরা কী বক্তব্য দেন, এর খবর আছে। আমরা আপনাদের সংশোধনের জন্য সময় দিতে চাই।’
সম্প্রতি জনপ্রশাসনে একজন সচিব নিয়োগের বিষয়ে তীব্র সমালোচনা করেন আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের। তিনি বলেন, সিভিল সার্ভিসেসের (সিএসপি) নিয়োগ এবং বিভাগীয় কমিশনারদের নিয়োগের ক্ষেত্রে এই পদটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
তিনি অভিযোগ করেন, ‘সরকারের কোনো কোনো উপদেষ্টা আমাদের আশ্বস্ত করেছিলেন যে আমরা এখানে কোনো দলীয় লোক দেব না, অসৎ লোক দেব না। কিন্তু আমরা বিস্ময়ের সঙ্গে লক্ষ করছি, আমাদের সঙ্গে কথা বলার এক দিন পরেই এমন এক ব্যক্তিকে সেখানে নিয়োগ করা হয়েছে, যার অতীতের দুর্নীতির ইতিহাস অনেক লম্বা। সে একটি দলের প্রতি পরিপূর্ণভাবে অনুগত।’
তিনি আরও অভিযোগ করেন, সরকারের চার থেকে পাঁচজন উপদেষ্টা একটি বিশেষ দলের পক্ষে সব নিয়োগ নিয়ন্ত্রণ করে প্রশাসনকে দলীয় সরকারে পরিণত করার চেষ্টা করছেন। পুলিশ প্রশাসনেও একই অবস্থা—কোনো একটি দলের লোকদের নিয়োগ দেওয়ার জন্য প্রচণ্ড চাপ রয়েছে।
পিআর (আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব) পদ্ধতিতে জুলাই জাতীয় সনদের অন্তর্ভুক্ত করে গণভোটের দাবিসহ পাঁচ দফা দাবিতে এদিন জামায়াতে ইসলামী রাজধানী ঢাকায় এই মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করে।
জামায়াত নেতা নভেম্বর মাসের মধ্যেই গণভোটের দাবি পুনর্ব্যক্ত করে বলেন, গণভোট এখন সবার ঐক্যবদ্ধ সিদ্ধান্ত। তবে গণভোট ও জাতীয় নির্বাচন একসঙ্গে করার মাধ্যমে এখানে একটি ‘প্যাঁচ খেলার চেষ্টা’ করা হচ্ছে।
আব্দুল্লাহ মো তাহের বলেন, ‘আমি পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার সঙ্গে আলোচনা করেছিলাম, সেখানে একই রকমের কথা—প্রচণ্ড চাপ কোনো একটি দলের লোকদেরকে নিয়োগ দেওয়ার জন্য। আমরা বলতে চাই, কোনো একটি দলের লোককে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সিভিল এবং পুলিশ প্রশাসনে বসিয়ে যে নীল নকশার নির্বাচন করার ষড়যন্ত্র চলছে, এতে নির্বাচন সুষ্ঠু হওয়ার কোনো লক্ষণ দেখি না। এরকম একটি নির্বাচনে—২০২৪-এর মতো, ২০১৮-এর মতো পাতানো নির্বাচনে—জনগণ অংশগ্রহণ করবে না।’
গণভোট এখন সবার ঐক্যবদ্ধ একটি সিদ্ধান্ত উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘কিন্তু এখনো একটু প্যাঁচ খেলার চেষ্টা করছে। সেটা হচ্ছে—বলছে যে গণভোট এবং জাতীয় ভোট একসঙ্গে হইতে হবে।’
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর ঢাকা মহানগর দক্ষিণের আমির নুরুল ইসলাম বুলবুলের সভাপতিত্বে এই মানববন্ধন কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এ টি এম মাসুম, এহসানুল মাহবুব জোবাবয়ের, আবদুল হালিম প্রমুখ। দলটি বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত রাজধানীর যাত্রাবাড়ী থেকে গাবতলী পর্যন্ত সড়ক পথে এই কর্মসূচি পালন করে।
নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ বলেছেন, ‘জাতীয় নাগরিক পার্টিকে (এনসিপি) ১৯ তারিখের মধ্যে অন্য প্রতীকের নাম দিতে বলা হয়েছে। এই সময়ে নাম না দিলে কমিশন স্বীয় বিবেচনায় একটি প্রতীক বরাদ্দ দেবে।’
৩ ঘণ্টা আগেরিজভী বলেন, জামায়াতে ইসলামী কি মধ্যযুগীয় খ্রিষ্টান পাদ্রিদের মতো জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে? তারা বাড়ি বাড়ি গিয়ে বলছে, দাঁড়িপাল্লায় ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া যাবে—এটা সম্পূর্ণ ধর্মীয় প্রতারণা।
১৫ মিনিট আগেএবার শাপলা প্রতীক চেয়ে ইসিতে আবেদন করেছে নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ কংগ্রেস। দলটির বর্তমান প্রতীক ডাবের পরিবর্তে শাপলা চেয়ে আজ সোমবার আবেদন করে দলটি। দলের মহাসচিব ইয়ারুল ইসলাম স্বাক্ষরিত আবেদন ইসিতে জমা দেন দপ্তর সম্পাদক তুষার রহমান।
২০ ঘণ্টা আগেপ্রচলিত পদ্ধতির পাশাপাশি পিআর পদ্ধতিতেও জাতীয় সংসদ নির্বাচন করতে মানসিকভাবে প্রস্তুতি রাখার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
এবার শাপলা প্রতীক চেয়ে ইসিতে আবেদন করেছে নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ কংগ্রেস। দলটির বর্তমান প্রতীক ডাবের পরিবর্তে শাপলা চেয়ে আজ সোমবার আবেদন করে দলটি। দলের মহাসচিব ইয়ারুল ইসলাম স্বাক্ষরিত আবেদন ইসিতে জমা দেন দপ্তর সম্পাদক তুষার রহমান।
দলটির আবেদনে বলা হয়, ‘২০১৩ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকে বাংলাদেশ কংগ্রেস দলীয় প্রতীক হিসেবে ‘‘শাপলা’’ ব্যবহার করে আসছিল। তবে ২০১৭ সালে নিবন্ধনের আবেদন করার সময় কমিশনের তরফে থেকে বলা হয়, শাপলা জাতীয় প্রতীক, এটি দলীয় প্রতীক হতে পারে না। ইসির উক্ত কথার পরিপ্রেক্ষিতে আমরা ‘‘বই’’ প্রতীক প্রস্তাব করে আবেদন জমা দিই, যদিও আবেদনপত্রের সঙ্গে জমা করা কাগজপত্র ও দলীয় লোগোতে তখনো শাপলার ছবি ছিল।’
জানা যায়, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে কোনো দলকেই নিবন্ধন দেয়নি কে এম নূরুল হুদা কমিশন। সে সময় নিবন্ধন না পাওয়ায় দলটি আদালতের দ্বারস্থ হয়। এরপর ২০১৯ সালে আদালতের আদেশে দলটিকে নিবন্ধন দেয় ইসি।
বাংলাদেশ কংগ্রেসের আবেদনে আরও বলা হয়েছে, ‘মহামান্য সুপ্রিম কোর্টের উভয় বিভাগের রায় অনুসারে যখন বাংলাদেশ কংগ্রেসের নিবন্ধন দেওয়া হয়, তখন আমরা ‘‘বই’’ প্রতীক দাবি করি। কিন্তু গেজেটভুক্ত প্রতীকের বাইরে প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় বলে আমাদের ‘‘ডাব’’ প্রতীক নিতে বাধ্য করা হয়।
সম্প্রতি কোনো কোনো রাজনৈতিক দলের তরফে ‘‘শাপলা’’ প্রতীক চাওয়া হচ্ছে। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের জাতীয় প্রতীক ‘‘শাপলা’’কে যদি দলীয় প্রতীক হিসেবে বরাদ্দ দেওয়া হয়, সে ক্ষেত্রে প্রথম দাবিদার বাংলাদেশ কংগ্রেসকে অগ্রাধিকার দিতে হবে।’
এদিকে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সংরক্ষিত তালিকায় না থাকলেও জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) শাপলা প্রতীকের জন্য অনড় অবস্থানে রয়েছে। এর আগে গত জুনে শাপলা বা দোয়েল পাখি প্রতীক বরাদ্দ চেয়ে নিরাশ হয় নাগরিক ঐক্য। এনসিপির দাবির পর নাগরিক ঐক্য থেকেও পুনরায় ইসিকে চিঠি দেওয়া হয়েছিল।
এবার শাপলা প্রতীক চেয়ে ইসিতে আবেদন করেছে নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ কংগ্রেস। দলটির বর্তমান প্রতীক ডাবের পরিবর্তে শাপলা চেয়ে আজ সোমবার আবেদন করে দলটি। দলের মহাসচিব ইয়ারুল ইসলাম স্বাক্ষরিত আবেদন ইসিতে জমা দেন দপ্তর সম্পাদক তুষার রহমান।
দলটির আবেদনে বলা হয়, ‘২০১৩ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকে বাংলাদেশ কংগ্রেস দলীয় প্রতীক হিসেবে ‘‘শাপলা’’ ব্যবহার করে আসছিল। তবে ২০১৭ সালে নিবন্ধনের আবেদন করার সময় কমিশনের তরফে থেকে বলা হয়, শাপলা জাতীয় প্রতীক, এটি দলীয় প্রতীক হতে পারে না। ইসির উক্ত কথার পরিপ্রেক্ষিতে আমরা ‘‘বই’’ প্রতীক প্রস্তাব করে আবেদন জমা দিই, যদিও আবেদনপত্রের সঙ্গে জমা করা কাগজপত্র ও দলীয় লোগোতে তখনো শাপলার ছবি ছিল।’
জানা যায়, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে কোনো দলকেই নিবন্ধন দেয়নি কে এম নূরুল হুদা কমিশন। সে সময় নিবন্ধন না পাওয়ায় দলটি আদালতের দ্বারস্থ হয়। এরপর ২০১৯ সালে আদালতের আদেশে দলটিকে নিবন্ধন দেয় ইসি।
বাংলাদেশ কংগ্রেসের আবেদনে আরও বলা হয়েছে, ‘মহামান্য সুপ্রিম কোর্টের উভয় বিভাগের রায় অনুসারে যখন বাংলাদেশ কংগ্রেসের নিবন্ধন দেওয়া হয়, তখন আমরা ‘‘বই’’ প্রতীক দাবি করি। কিন্তু গেজেটভুক্ত প্রতীকের বাইরে প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় বলে আমাদের ‘‘ডাব’’ প্রতীক নিতে বাধ্য করা হয়।
সম্প্রতি কোনো কোনো রাজনৈতিক দলের তরফে ‘‘শাপলা’’ প্রতীক চাওয়া হচ্ছে। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের জাতীয় প্রতীক ‘‘শাপলা’’কে যদি দলীয় প্রতীক হিসেবে বরাদ্দ দেওয়া হয়, সে ক্ষেত্রে প্রথম দাবিদার বাংলাদেশ কংগ্রেসকে অগ্রাধিকার দিতে হবে।’
এদিকে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সংরক্ষিত তালিকায় না থাকলেও জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) শাপলা প্রতীকের জন্য অনড় অবস্থানে রয়েছে। এর আগে গত জুনে শাপলা বা দোয়েল পাখি প্রতীক বরাদ্দ চেয়ে নিরাশ হয় নাগরিক ঐক্য। এনসিপির দাবির পর নাগরিক ঐক্য থেকেও পুনরায় ইসিকে চিঠি দেওয়া হয়েছিল।
নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ বলেছেন, ‘জাতীয় নাগরিক পার্টিকে (এনসিপি) ১৯ তারিখের মধ্যে অন্য প্রতীকের নাম দিতে বলা হয়েছে। এই সময়ে নাম না দিলে কমিশন স্বীয় বিবেচনায় একটি প্রতীক বরাদ্দ দেবে।’
৩ ঘণ্টা আগেরিজভী বলেন, জামায়াতে ইসলামী কি মধ্যযুগীয় খ্রিষ্টান পাদ্রিদের মতো জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে? তারা বাড়ি বাড়ি গিয়ে বলছে, দাঁড়িপাল্লায় ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া যাবে—এটা সম্পূর্ণ ধর্মীয় প্রতারণা।
১৫ মিনিট আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের কয়েকজন উপদেষ্টা রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ সিভিল ও পুলিশ প্রশাসনে একটি বিশেষ দলের অনুগতদের বসিয়ে ‘নীলনকশার নির্বাচন’ করার ষড়যন্ত্র করছেন বলে অভিযোগ করেছেন জামায়াত নেতা সৈয়দ আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের।
২ ঘণ্টা আগেপ্রচলিত পদ্ধতির পাশাপাশি পিআর পদ্ধতিতেও জাতীয় সংসদ নির্বাচন করতে মানসিকভাবে প্রস্তুতি রাখার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট আলাদা আলাদা দিনে চায় বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। এ ক্ষেত্রে আগামী নভেম্বরে গণভোটের দাবি জানিয়েছে দলটি। আজ সোমবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সঙ্গে আড়াই ঘণ্টা বৈঠক শেষে দলটির নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের এ কথা বলেন।
এ ছাড়া প্রচলিত পদ্ধতির পাশাপাশি পিআর পদ্ধতিতেও জাতীয় সংসদ নির্বাচন করতে মানসিকভাবে প্রস্তুতি রাখার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে বলে জানান তিনি।
বৈঠকে জামায়াতের পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধি দলে আরও উপস্থিত ছিলেন দলটির সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল ড. হামিদুর রহমান আযাদ ও অ্যাডভোকেট এহসানুল মাহবুব যুবায়ের, নির্বাহী বোর্ডের সদস্য অ্যাডভোকেট মতিউর রহমান আকন্দ ও কর্মপরিষদের সদস্য অ্যাডভোকেট জসিম উদ্দিন সরকার।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠকে চার নির্বাচন কমিশনার ও ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ উপস্থিত ছিলেন।
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট আলাদা আলাদা দিনে চায় বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। এ ক্ষেত্রে আগামী নভেম্বরে গণভোটের দাবি জানিয়েছে দলটি। আজ সোমবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সঙ্গে আড়াই ঘণ্টা বৈঠক শেষে দলটির নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের এ কথা বলেন।
এ ছাড়া প্রচলিত পদ্ধতির পাশাপাশি পিআর পদ্ধতিতেও জাতীয় সংসদ নির্বাচন করতে মানসিকভাবে প্রস্তুতি রাখার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে বলে জানান তিনি।
বৈঠকে জামায়াতের পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধি দলে আরও উপস্থিত ছিলেন দলটির সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল ড. হামিদুর রহমান আযাদ ও অ্যাডভোকেট এহসানুল মাহবুব যুবায়ের, নির্বাহী বোর্ডের সদস্য অ্যাডভোকেট মতিউর রহমান আকন্দ ও কর্মপরিষদের সদস্য অ্যাডভোকেট জসিম উদ্দিন সরকার।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠকে চার নির্বাচন কমিশনার ও ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ উপস্থিত ছিলেন।
নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ বলেছেন, ‘জাতীয় নাগরিক পার্টিকে (এনসিপি) ১৯ তারিখের মধ্যে অন্য প্রতীকের নাম দিতে বলা হয়েছে। এই সময়ে নাম না দিলে কমিশন স্বীয় বিবেচনায় একটি প্রতীক বরাদ্দ দেবে।’
৩ ঘণ্টা আগেরিজভী বলেন, জামায়াতে ইসলামী কি মধ্যযুগীয় খ্রিষ্টান পাদ্রিদের মতো জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে? তারা বাড়ি বাড়ি গিয়ে বলছে, দাঁড়িপাল্লায় ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া যাবে—এটা সম্পূর্ণ ধর্মীয় প্রতারণা।
১৫ মিনিট আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের কয়েকজন উপদেষ্টা রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ সিভিল ও পুলিশ প্রশাসনে একটি বিশেষ দলের অনুগতদের বসিয়ে ‘নীলনকশার নির্বাচন’ করার ষড়যন্ত্র করছেন বলে অভিযোগ করেছেন জামায়াত নেতা সৈয়দ আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের।
২ ঘণ্টা আগেএবার শাপলা প্রতীক চেয়ে ইসিতে আবেদন করেছে নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ কংগ্রেস। দলটির বর্তমান প্রতীক ডাবের পরিবর্তে শাপলা চেয়ে আজ সোমবার আবেদন করে দলটি। দলের মহাসচিব ইয়ারুল ইসলাম স্বাক্ষরিত আবেদন ইসিতে জমা দেন দপ্তর সম্পাদক তুষার রহমান।
২০ ঘণ্টা আগে