নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করার ব্যাখ্যা দিয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ শুক্রবার রাতে দলটির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এই ব্যাখ্যা তুলে ধরে এনসিপির পলিসি অ্যান্ড রিসার্চ উইং।
এনসিপি বলেছে, জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশের টেক্সট এবং বাস্তবায়ন পদ্ধতির পূর্ণাঙ্গ রূপরেখা দেখার পর সনদে সই করবে। কারণ, এনসিপি জুলাই সনদকে স্রেফ রাজনৈতিক সমঝোতার দলিল কিংবা ফাঁকা প্রতিশ্রুতি মনে করে না। এনসিপি মনে করে, জুলাই সনদের প্রধানতম কাজ হচ্ছে বাংলাদেশ রাষ্ট্রের স্বৈরতান্ত্রিক ভিত্তি নির্মূল এবং গণতান্ত্রিক রূপান্তর। এ কারণে এই সনদের সুস্পষ্ট আইনি ও সাংবিধানিক ভিত্তি থাকতে হবে বলে এনসিপি মনে করে।
ফেসবুক পোস্টে দলটি জানায়, রাজনৈতিক দলগুলো দীর্ঘ এক বছর ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে কাজ করে জুলাই সনদ এবং বাস্তবায়ন পদ্ধতি প্রশ্নে একমত হয়েছে। জুলাই সনদ আদেশ> গণভোট> সংবিধানের মৌলিক পরিবর্তনে সক্ষম গাঠনিক ক্ষমতাসম্পন্ন আগামী সংসদ (দ্বৈত ভূমিকা)—এই প্রক্রিয়ায় সনদ বাস্তবায়ন হবে, এ ব্যাপারে সব রাজনৈতিক দল একমত হয়েছে। অথচ সনদের অঙ্গীকারনামায় বাস্তবায়ন পদ্ধতির উল্লেখ নেই। এনসিপি মনে করে, বাস্তবায়ন পদ্ধতির উল্লেখ ছাড়া সনদে স্বাক্ষর করা জনগণের সঙ্গে প্রতারণার শামিল। কারণ, অতীতে রাজনৈতিক দলগুলো নিজেদের করা প্রতিশ্রুতি নিজেরাই ভঙ্গ করেছে।
এ ছাড়া আরও তিনটি বিষয় এনসিপি উত্থাপন করেছে। এগুলো হলো:
১. জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশের টেক্সট এবং গণভোটের প্রশ্নটি চূড়ান্ত করে আগেই জনগণের কাছে প্রকাশ করতে হবে।
২. জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশের খসড়া জনগণের সার্বভৌম অভিপ্রায়ের বহিঃপ্রকাশ হিসেবে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস জারি করবেন।
৩. গণভোটের মাধ্যমে জনগণ যদি জুলাই সনদে রায় দেয়, তবে নোট অব ডিসেন্টের কোনো কার্যকারিতা থাকবে না। গণভোটের রায় অনুযায়ী আগামী নির্বাচিত সংসদ তাদের ওপর প্রদত্ত Constituent Power (গাঠনিক ক্ষমতা) বলে সংবিধান সংস্কার করবে। সংস্কারকৃত সংবিধানের নাম হবে: বাংলাদেশ সংবিধান, ২০২৬।
এসব বিষয়ের নিশ্চয়তা ছাড়া সনদের সাংবিধানিক ভিত্তি নিশ্চিত হবে বলে এনসিপি মনে করে না। জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশে উল্লিখিত বিষয়সমূহের স্পষ্ট উল্লেখ নিশ্চিত করেই এনসিপি সনদে স্বাক্ষর করবে বলে ফেসবুক পোস্টে জানানো হয়।
ফেসবুক পোস্টে আরও বলা হয়, অন্য কোনো কোনো দল বাহাত্তরের মুজিববাদী সংবিধানের মূলনীতি টিকিয়ে রাখার স্বার্থে সনদে সই করেনি। তাদের সঙ্গে এনসিপির সই না করার মৌলিক পার্থক্য সহজেই চিহ্নিত করা সম্ভব।
জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করার ব্যাখ্যা দিয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ শুক্রবার রাতে দলটির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এই ব্যাখ্যা তুলে ধরে এনসিপির পলিসি অ্যান্ড রিসার্চ উইং।
এনসিপি বলেছে, জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশের টেক্সট এবং বাস্তবায়ন পদ্ধতির পূর্ণাঙ্গ রূপরেখা দেখার পর সনদে সই করবে। কারণ, এনসিপি জুলাই সনদকে স্রেফ রাজনৈতিক সমঝোতার দলিল কিংবা ফাঁকা প্রতিশ্রুতি মনে করে না। এনসিপি মনে করে, জুলাই সনদের প্রধানতম কাজ হচ্ছে বাংলাদেশ রাষ্ট্রের স্বৈরতান্ত্রিক ভিত্তি নির্মূল এবং গণতান্ত্রিক রূপান্তর। এ কারণে এই সনদের সুস্পষ্ট আইনি ও সাংবিধানিক ভিত্তি থাকতে হবে বলে এনসিপি মনে করে।
ফেসবুক পোস্টে দলটি জানায়, রাজনৈতিক দলগুলো দীর্ঘ এক বছর ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে কাজ করে জুলাই সনদ এবং বাস্তবায়ন পদ্ধতি প্রশ্নে একমত হয়েছে। জুলাই সনদ আদেশ> গণভোট> সংবিধানের মৌলিক পরিবর্তনে সক্ষম গাঠনিক ক্ষমতাসম্পন্ন আগামী সংসদ (দ্বৈত ভূমিকা)—এই প্রক্রিয়ায় সনদ বাস্তবায়ন হবে, এ ব্যাপারে সব রাজনৈতিক দল একমত হয়েছে। অথচ সনদের অঙ্গীকারনামায় বাস্তবায়ন পদ্ধতির উল্লেখ নেই। এনসিপি মনে করে, বাস্তবায়ন পদ্ধতির উল্লেখ ছাড়া সনদে স্বাক্ষর করা জনগণের সঙ্গে প্রতারণার শামিল। কারণ, অতীতে রাজনৈতিক দলগুলো নিজেদের করা প্রতিশ্রুতি নিজেরাই ভঙ্গ করেছে।
এ ছাড়া আরও তিনটি বিষয় এনসিপি উত্থাপন করেছে। এগুলো হলো:
১. জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশের টেক্সট এবং গণভোটের প্রশ্নটি চূড়ান্ত করে আগেই জনগণের কাছে প্রকাশ করতে হবে।
২. জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশের খসড়া জনগণের সার্বভৌম অভিপ্রায়ের বহিঃপ্রকাশ হিসেবে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস জারি করবেন।
৩. গণভোটের মাধ্যমে জনগণ যদি জুলাই সনদে রায় দেয়, তবে নোট অব ডিসেন্টের কোনো কার্যকারিতা থাকবে না। গণভোটের রায় অনুযায়ী আগামী নির্বাচিত সংসদ তাদের ওপর প্রদত্ত Constituent Power (গাঠনিক ক্ষমতা) বলে সংবিধান সংস্কার করবে। সংস্কারকৃত সংবিধানের নাম হবে: বাংলাদেশ সংবিধান, ২০২৬।
এসব বিষয়ের নিশ্চয়তা ছাড়া সনদের সাংবিধানিক ভিত্তি নিশ্চিত হবে বলে এনসিপি মনে করে না। জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশে উল্লিখিত বিষয়সমূহের স্পষ্ট উল্লেখ নিশ্চিত করেই এনসিপি সনদে স্বাক্ষর করবে বলে ফেসবুক পোস্টে জানানো হয়।
ফেসবুক পোস্টে আরও বলা হয়, অন্য কোনো কোনো দল বাহাত্তরের মুজিববাদী সংবিধানের মূলনীতি টিকিয়ে রাখার স্বার্থে সনদে সই করেনি। তাদের সঙ্গে এনসিপির সই না করার মৌলিক পার্থক্য সহজেই চিহ্নিত করা সম্ভব।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করার ব্যাখ্যা দিয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ শুক্রবার রাতে দলটির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এই ব্যাখ্যা তুলে ধরে এনসিপির পলিসি অ্যান্ড রিসার্চ উইং।
এনসিপি বলেছে, জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশের টেক্সট এবং বাস্তবায়ন পদ্ধতির পূর্ণাঙ্গ রূপরেখা দেখার পর সনদে সই করবে। কারণ, এনসিপি জুলাই সনদকে স্রেফ রাজনৈতিক সমঝোতার দলিল কিংবা ফাঁকা প্রতিশ্রুতি মনে করে না। এনসিপি মনে করে, জুলাই সনদের প্রধানতম কাজ হচ্ছে বাংলাদেশ রাষ্ট্রের স্বৈরতান্ত্রিক ভিত্তি নির্মূল এবং গণতান্ত্রিক রূপান্তর। এ কারণে এই সনদের সুস্পষ্ট আইনি ও সাংবিধানিক ভিত্তি থাকতে হবে বলে এনসিপি মনে করে।
ফেসবুক পোস্টে দলটি জানায়, রাজনৈতিক দলগুলো দীর্ঘ এক বছর ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে কাজ করে জুলাই সনদ এবং বাস্তবায়ন পদ্ধতি প্রশ্নে একমত হয়েছে। জুলাই সনদ আদেশ> গণভোট> সংবিধানের মৌলিক পরিবর্তনে সক্ষম গাঠনিক ক্ষমতাসম্পন্ন আগামী সংসদ (দ্বৈত ভূমিকা)—এই প্রক্রিয়ায় সনদ বাস্তবায়ন হবে, এ ব্যাপারে সব রাজনৈতিক দল একমত হয়েছে। অথচ সনদের অঙ্গীকারনামায় বাস্তবায়ন পদ্ধতির উল্লেখ নেই। এনসিপি মনে করে, বাস্তবায়ন পদ্ধতির উল্লেখ ছাড়া সনদে স্বাক্ষর করা জনগণের সঙ্গে প্রতারণার শামিল। কারণ, অতীতে রাজনৈতিক দলগুলো নিজেদের করা প্রতিশ্রুতি নিজেরাই ভঙ্গ করেছে।
এ ছাড়া আরও তিনটি বিষয় এনসিপি উত্থাপন করেছে। এগুলো হলো:
১. জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশের টেক্সট এবং গণভোটের প্রশ্নটি চূড়ান্ত করে আগেই জনগণের কাছে প্রকাশ করতে হবে।
২. জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশের খসড়া জনগণের সার্বভৌম অভিপ্রায়ের বহিঃপ্রকাশ হিসেবে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস জারি করবেন।
৩. গণভোটের মাধ্যমে জনগণ যদি জুলাই সনদে রায় দেয়, তবে নোট অব ডিসেন্টের কোনো কার্যকারিতা থাকবে না। গণভোটের রায় অনুযায়ী আগামী নির্বাচিত সংসদ তাদের ওপর প্রদত্ত Constituent Power (গাঠনিক ক্ষমতা) বলে সংবিধান সংস্কার করবে। সংস্কারকৃত সংবিধানের নাম হবে: বাংলাদেশ সংবিধান, ২০২৬।
এসব বিষয়ের নিশ্চয়তা ছাড়া সনদের সাংবিধানিক ভিত্তি নিশ্চিত হবে বলে এনসিপি মনে করে না। জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশে উল্লিখিত বিষয়সমূহের স্পষ্ট উল্লেখ নিশ্চিত করেই এনসিপি সনদে স্বাক্ষর করবে বলে ফেসবুক পোস্টে জানানো হয়।
ফেসবুক পোস্টে আরও বলা হয়, অন্য কোনো কোনো দল বাহাত্তরের মুজিববাদী সংবিধানের মূলনীতি টিকিয়ে রাখার স্বার্থে সনদে সই করেনি। তাদের সঙ্গে এনসিপির সই না করার মৌলিক পার্থক্য সহজেই চিহ্নিত করা সম্ভব।
জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করার ব্যাখ্যা দিয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ শুক্রবার রাতে দলটির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এই ব্যাখ্যা তুলে ধরে এনসিপির পলিসি অ্যান্ড রিসার্চ উইং।
এনসিপি বলেছে, জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশের টেক্সট এবং বাস্তবায়ন পদ্ধতির পূর্ণাঙ্গ রূপরেখা দেখার পর সনদে সই করবে। কারণ, এনসিপি জুলাই সনদকে স্রেফ রাজনৈতিক সমঝোতার দলিল কিংবা ফাঁকা প্রতিশ্রুতি মনে করে না। এনসিপি মনে করে, জুলাই সনদের প্রধানতম কাজ হচ্ছে বাংলাদেশ রাষ্ট্রের স্বৈরতান্ত্রিক ভিত্তি নির্মূল এবং গণতান্ত্রিক রূপান্তর। এ কারণে এই সনদের সুস্পষ্ট আইনি ও সাংবিধানিক ভিত্তি থাকতে হবে বলে এনসিপি মনে করে।
ফেসবুক পোস্টে দলটি জানায়, রাজনৈতিক দলগুলো দীর্ঘ এক বছর ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে কাজ করে জুলাই সনদ এবং বাস্তবায়ন পদ্ধতি প্রশ্নে একমত হয়েছে। জুলাই সনদ আদেশ> গণভোট> সংবিধানের মৌলিক পরিবর্তনে সক্ষম গাঠনিক ক্ষমতাসম্পন্ন আগামী সংসদ (দ্বৈত ভূমিকা)—এই প্রক্রিয়ায় সনদ বাস্তবায়ন হবে, এ ব্যাপারে সব রাজনৈতিক দল একমত হয়েছে। অথচ সনদের অঙ্গীকারনামায় বাস্তবায়ন পদ্ধতির উল্লেখ নেই। এনসিপি মনে করে, বাস্তবায়ন পদ্ধতির উল্লেখ ছাড়া সনদে স্বাক্ষর করা জনগণের সঙ্গে প্রতারণার শামিল। কারণ, অতীতে রাজনৈতিক দলগুলো নিজেদের করা প্রতিশ্রুতি নিজেরাই ভঙ্গ করেছে।
এ ছাড়া আরও তিনটি বিষয় এনসিপি উত্থাপন করেছে। এগুলো হলো:
১. জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশের টেক্সট এবং গণভোটের প্রশ্নটি চূড়ান্ত করে আগেই জনগণের কাছে প্রকাশ করতে হবে।
২. জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশের খসড়া জনগণের সার্বভৌম অভিপ্রায়ের বহিঃপ্রকাশ হিসেবে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস জারি করবেন।
৩. গণভোটের মাধ্যমে জনগণ যদি জুলাই সনদে রায় দেয়, তবে নোট অব ডিসেন্টের কোনো কার্যকারিতা থাকবে না। গণভোটের রায় অনুযায়ী আগামী নির্বাচিত সংসদ তাদের ওপর প্রদত্ত Constituent Power (গাঠনিক ক্ষমতা) বলে সংবিধান সংস্কার করবে। সংস্কারকৃত সংবিধানের নাম হবে: বাংলাদেশ সংবিধান, ২০২৬।
এসব বিষয়ের নিশ্চয়তা ছাড়া সনদের সাংবিধানিক ভিত্তি নিশ্চিত হবে বলে এনসিপি মনে করে না। জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশে উল্লিখিত বিষয়সমূহের স্পষ্ট উল্লেখ নিশ্চিত করেই এনসিপি সনদে স্বাক্ষর করবে বলে ফেসবুক পোস্টে জানানো হয়।
ফেসবুক পোস্টে আরও বলা হয়, অন্য কোনো কোনো দল বাহাত্তরের মুজিববাদী সংবিধানের মূলনীতি টিকিয়ে রাখার স্বার্থে সনদে সই করেনি। তাদের সঙ্গে এনসিপির সই না করার মৌলিক পার্থক্য সহজেই চিহ্নিত করা সম্ভব।
জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেনি জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। রাজধানীতে গতকাল শুক্রবার সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে ২৫টি রাজনৈতিক দল ও জোটের নেতারা উপস্থিত থাকলেও সেখানে ছিলেন না এনসিপির কেউ। অথচ এই দলের উদ্যোগেই মূলত জুলাই জাতীয় সনদের দাবি উঠেছিল।
৮ ঘণ্টা আগেরাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে আজ শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) রাতে বাসায় ফিরছেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। রাত সাড়ে ১০টার দিকে হাসপাতাল থেকে গুলশানের বাসার উদ্দেশে রওনা করবেন তিনি।
১৪ ঘণ্টা আগেবিভিন্ন রাজনৈতিক দলের দাবির মুখে গতকাল বৃহস্পতিবার ৭ম তফসিল বাদ দেওয়ার প্রস্তাব থেকে সরে আসে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের পর দলগুলোর কাছে দেওয়া চূড়ান্ত জুলাই সনদে সংবিধানের ১৫০ (২) অনুচ্ছেদের ৭ম তফসিলের উল্লেখ থাকতে দেখা যায়।
১৫ ঘণ্টা আগেআইনি ভিত্তি দেওয়ার আগেই জুলাই সনদে জামায়াতের স্বাক্ষর করার কারণ জানতে চাইলে তাহের বলেন, সংলাপে যেসব সংস্কার নিয়ে আলোচনা হয়েছে, সেগুলোর সঙ্গে সব দলের মতো জামায়াতও একমত। তাই আমরা স্বাক্ষর করেছি।
১৫ ঘণ্টা আগেঅর্চি হক, ঢাকা
জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেনি জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। রাজধানীতে গতকাল শুক্রবার সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে ২৫টি রাজনৈতিক দল ও জোটের নেতারা উপস্থিত থাকলেও সেখানে ছিলেন না এনসিপির কেউ। অথচ এই দলের উদ্যোগেই মূলত জুলাই জাতীয় সনদের দাবি উঠেছিল। তাদের ছাড়াই সনদ স্বাক্ষরকে প্রতারণা হিসেবে দেখছে দলটি। এই অবস্থায় সনদে নিজেদের দাবি প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজনে আবারও রাজপথে আন্দোলনে নামার কথা বলছেন দলটির নেতারা।
এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক জাবেদ রাসিন গতকাল সন্ধ্যায় আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘৩১ অক্টোবর পর্যন্ত জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে। আমরা আশা করি, এই সময়ের মধ্যে সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে আমাদের দাবি মেনে নেওয়া হবে। সেটা না হলে প্রয়োজনে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে আমরা আবারও রাজপথে নামব।’
সনদ স্বাক্ষরের আগের দিন বৃহস্পতিবার সকালেই এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম জানিয়ে দেন, সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়াও তিনটি দাবি পূরণ না হলে তাঁরা সনদে স্বাক্ষর করবেন না।
এরপর সরকারের পক্ষ থেকে এনসিপির নেতাদের সঙ্গে দফায় দফায় কথা হয়। মধ্যরাতে এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামের সঙ্গে আলোচনা করেন একাধিক উপদেষ্টা। কিন্তু শেষ পর্যন্ত নিজেদের সিদ্ধান্তে অনড় থেকেছে দলটি।
তারপরও যখন সনদ স্বাক্ষরের প্রক্রিয়া এগিয়েছে, এই পরিস্থিতিতে গতকাল সকালে সংসদ ভবন এলাকায় সনদ স্বাক্ষরের অনুষ্ঠানস্থলে ঢুকে পড়েন জুলাই যোদ্ধারা। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে তাঁদের সংঘর্ষও হয়। এ ঘটনার সঙ্গে এনসিপির সনদ স্বাক্ষর না করাকে মেলাচ্ছেন রাজনীতিসংশ্লিষ্ট কেউ কেউ। তবে এনসিপি বিষয়টি ভিত্তিহীন বলে দাবি করেছে। দলের যুগ্ম আহ্বায়ক জাবেদ রাসিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সংসদ ভবন এলাকায় জুলাই যোদ্ধাদের কর্মসূচির সঙ্গে আমাদের কোনো সম্পৃক্ততা নেই। তবে আমরা এই ঘটনার নিন্দা জানাই।’
জুলাই সনদ স্বাক্ষরের আগে তিনটি দাবি জানিয়েছিল এনসিপি—সনদ বাস্তবায়ন আদেশের খসড়া স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের আগেই প্রকাশ করা; জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশের খসড়া ‘জনগণের সার্বভৌম অভিপ্রায়’ অনুসারে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের মাধ্যমে জারি করা এবং জুলাই সনদের বৈধতার উৎস জুলাই গণ-অভ্যুত্থান হিসেবে অভিহিত করা।
এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার বলেন, ‘সনদে বাস্তবায়নের পদ্ধতি উল্লেখ না থাকায় আমরা যাইনি। আমরা যখন কমিশনকে বললাম যে আপনারা এটা সংশোধনী করেন, তখন তারা সংশোধনী করল না। বলল, এখন আর সংশোধনের সুযোগ নেই। অথচ আজকে দেখা গেল, যখন আহতরা (জুলাই যোদ্ধারা) গিয়ে দাবি তুলল, তখন কিন্তু তারা ওই ৫ নম্বর ধারায় ঠিকই সংশোধনী এনেছে। তার মানে এটা (তিন দাবি মেনে নেওয়া) চাইলেই তারা পারত। এটা করলে এই অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি এবং আজকে এনসিপির ওখানে অনুপস্থিতি এগুলো কিছুই ঘটত না। এই পরিস্থিতির জন্য আসলে সরকার এবং ঐকমত্য কমিশন দায়ী।’
জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করায় এনসিপির নির্বাচনে অংশ নেওয়া এবং দলটির ভবিষ্যৎ নিয়েও নানা কথা হচ্ছে। তবে দলটির নেতারা বলছেন, তাঁদের নির্বাচনের প্রস্তুতি এবং দাবি আদায়ের লড়াই সমানতালে চলবে।
৩১ অক্টোবরের মধ্যে ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে জুলাই সনদ বিষয়ে এনসিপির দাবি পূরণ না হলে পরবর্তী পদক্ষেপ কী হবে জানতে চাইলে দলটির সদস্যসচিব আখতার হোসেন বলেন, ‘আমরা যে পরিবর্তনের আকাঙ্ক্ষা ব্যক্ত করেছি, সনদে যতটুকু অর্জিত হয়েছে, সেটাকে টেকসইভাবে বাস্তবায়ন, গণভোটের বিষয়ে ফয়সালা, নোট অব ডিসেন্টের (আপত্তি) জায়গাগুলো পরিষ্কার করা—এই বিষয়গুলোতেই আমরা কমিশনের সঙ্গে আলাপ জারি রাখব। প্রয়োজনে আমাদের যে রাজনৈতিক কর্মসূচি রয়েছে, সেগুলো জনগণকে সঙ্গে নিয়ে পালন করব।’
সরকারের নানামুখী প্রচেষ্টা সত্ত্বেও এনসিপি অনুষ্ঠানে না যাওয়ায় সরকারের সঙ্গে দলটির দূরত্ব তৈরি হলো কি না, তা নিয়েও কথা হচ্ছে। এ বিষয়ে সারোয়ার তুষারের বক্তব্য, ‘আমাদের দল নয়, বরং অন্যান্য দলের আরও বেশি প্রভাব সরকারের ওপর আছে। জুলাই সনদ নিয়ে আমাদের অবস্থান নতুন নয়। জুলাই পদযাত্রায় আমরা সারা দেশে বলেছি, সনদের আইনি ভিত্তি এবং সাংবিধানিক ভিত্তি নিশ্চিত করতে হবে। সেই আইনি ভিত্তি, সাংবিধানিক ভিত্তি নিশ্চিত করার জন্যই আমরা এখনো লড়াই করছি।’
এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম গতকাল রাজধানীতে এক অনুষ্ঠানে অভিযোগ করেছেন, জাতীয় ঐক্যের নামে জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হয়েছে। জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের প্রতি ইঙ্গিত করে তিনি বলেন, ঐকমত্যের নামে জনগণের সঙ্গে প্রতারণা করে একটি কাগজে সই হচ্ছে। কিছু রাজনৈতিক দল জনগণের সঙ্গে প্রতারণা করে এই কাগজে স্বাক্ষর করছে।
জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেনি জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। রাজধানীতে গতকাল শুক্রবার সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে ২৫টি রাজনৈতিক দল ও জোটের নেতারা উপস্থিত থাকলেও সেখানে ছিলেন না এনসিপির কেউ। অথচ এই দলের উদ্যোগেই মূলত জুলাই জাতীয় সনদের দাবি উঠেছিল। তাদের ছাড়াই সনদ স্বাক্ষরকে প্রতারণা হিসেবে দেখছে দলটি। এই অবস্থায় সনদে নিজেদের দাবি প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজনে আবারও রাজপথে আন্দোলনে নামার কথা বলছেন দলটির নেতারা।
এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক জাবেদ রাসিন গতকাল সন্ধ্যায় আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘৩১ অক্টোবর পর্যন্ত জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে। আমরা আশা করি, এই সময়ের মধ্যে সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে আমাদের দাবি মেনে নেওয়া হবে। সেটা না হলে প্রয়োজনে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে আমরা আবারও রাজপথে নামব।’
সনদ স্বাক্ষরের আগের দিন বৃহস্পতিবার সকালেই এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম জানিয়ে দেন, সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়াও তিনটি দাবি পূরণ না হলে তাঁরা সনদে স্বাক্ষর করবেন না।
এরপর সরকারের পক্ষ থেকে এনসিপির নেতাদের সঙ্গে দফায় দফায় কথা হয়। মধ্যরাতে এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামের সঙ্গে আলোচনা করেন একাধিক উপদেষ্টা। কিন্তু শেষ পর্যন্ত নিজেদের সিদ্ধান্তে অনড় থেকেছে দলটি।
তারপরও যখন সনদ স্বাক্ষরের প্রক্রিয়া এগিয়েছে, এই পরিস্থিতিতে গতকাল সকালে সংসদ ভবন এলাকায় সনদ স্বাক্ষরের অনুষ্ঠানস্থলে ঢুকে পড়েন জুলাই যোদ্ধারা। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে তাঁদের সংঘর্ষও হয়। এ ঘটনার সঙ্গে এনসিপির সনদ স্বাক্ষর না করাকে মেলাচ্ছেন রাজনীতিসংশ্লিষ্ট কেউ কেউ। তবে এনসিপি বিষয়টি ভিত্তিহীন বলে দাবি করেছে। দলের যুগ্ম আহ্বায়ক জাবেদ রাসিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সংসদ ভবন এলাকায় জুলাই যোদ্ধাদের কর্মসূচির সঙ্গে আমাদের কোনো সম্পৃক্ততা নেই। তবে আমরা এই ঘটনার নিন্দা জানাই।’
জুলাই সনদ স্বাক্ষরের আগে তিনটি দাবি জানিয়েছিল এনসিপি—সনদ বাস্তবায়ন আদেশের খসড়া স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের আগেই প্রকাশ করা; জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশের খসড়া ‘জনগণের সার্বভৌম অভিপ্রায়’ অনুসারে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের মাধ্যমে জারি করা এবং জুলাই সনদের বৈধতার উৎস জুলাই গণ-অভ্যুত্থান হিসেবে অভিহিত করা।
এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার বলেন, ‘সনদে বাস্তবায়নের পদ্ধতি উল্লেখ না থাকায় আমরা যাইনি। আমরা যখন কমিশনকে বললাম যে আপনারা এটা সংশোধনী করেন, তখন তারা সংশোধনী করল না। বলল, এখন আর সংশোধনের সুযোগ নেই। অথচ আজকে দেখা গেল, যখন আহতরা (জুলাই যোদ্ধারা) গিয়ে দাবি তুলল, তখন কিন্তু তারা ওই ৫ নম্বর ধারায় ঠিকই সংশোধনী এনেছে। তার মানে এটা (তিন দাবি মেনে নেওয়া) চাইলেই তারা পারত। এটা করলে এই অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি এবং আজকে এনসিপির ওখানে অনুপস্থিতি এগুলো কিছুই ঘটত না। এই পরিস্থিতির জন্য আসলে সরকার এবং ঐকমত্য কমিশন দায়ী।’
জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করায় এনসিপির নির্বাচনে অংশ নেওয়া এবং দলটির ভবিষ্যৎ নিয়েও নানা কথা হচ্ছে। তবে দলটির নেতারা বলছেন, তাঁদের নির্বাচনের প্রস্তুতি এবং দাবি আদায়ের লড়াই সমানতালে চলবে।
৩১ অক্টোবরের মধ্যে ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে জুলাই সনদ বিষয়ে এনসিপির দাবি পূরণ না হলে পরবর্তী পদক্ষেপ কী হবে জানতে চাইলে দলটির সদস্যসচিব আখতার হোসেন বলেন, ‘আমরা যে পরিবর্তনের আকাঙ্ক্ষা ব্যক্ত করেছি, সনদে যতটুকু অর্জিত হয়েছে, সেটাকে টেকসইভাবে বাস্তবায়ন, গণভোটের বিষয়ে ফয়সালা, নোট অব ডিসেন্টের (আপত্তি) জায়গাগুলো পরিষ্কার করা—এই বিষয়গুলোতেই আমরা কমিশনের সঙ্গে আলাপ জারি রাখব। প্রয়োজনে আমাদের যে রাজনৈতিক কর্মসূচি রয়েছে, সেগুলো জনগণকে সঙ্গে নিয়ে পালন করব।’
সরকারের নানামুখী প্রচেষ্টা সত্ত্বেও এনসিপি অনুষ্ঠানে না যাওয়ায় সরকারের সঙ্গে দলটির দূরত্ব তৈরি হলো কি না, তা নিয়েও কথা হচ্ছে। এ বিষয়ে সারোয়ার তুষারের বক্তব্য, ‘আমাদের দল নয়, বরং অন্যান্য দলের আরও বেশি প্রভাব সরকারের ওপর আছে। জুলাই সনদ নিয়ে আমাদের অবস্থান নতুন নয়। জুলাই পদযাত্রায় আমরা সারা দেশে বলেছি, সনদের আইনি ভিত্তি এবং সাংবিধানিক ভিত্তি নিশ্চিত করতে হবে। সেই আইনি ভিত্তি, সাংবিধানিক ভিত্তি নিশ্চিত করার জন্যই আমরা এখনো লড়াই করছি।’
এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম গতকাল রাজধানীতে এক অনুষ্ঠানে অভিযোগ করেছেন, জাতীয় ঐক্যের নামে জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হয়েছে। জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের প্রতি ইঙ্গিত করে তিনি বলেন, ঐকমত্যের নামে জনগণের সঙ্গে প্রতারণা করে একটি কাগজে সই হচ্ছে। কিছু রাজনৈতিক দল জনগণের সঙ্গে প্রতারণা করে এই কাগজে স্বাক্ষর করছে।
জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করার ব্যাখ্যা দিয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ শুক্রবার রাতে দলটির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এই ব্যাখ্যা তুলে ধরে এনসিপির পলিসি অ্যান্ড রিসার্চ উইং।
১২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে আজ শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) রাতে বাসায় ফিরছেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। রাত সাড়ে ১০টার দিকে হাসপাতাল থেকে গুলশানের বাসার উদ্দেশে রওনা করবেন তিনি।
১৪ ঘণ্টা আগেবিভিন্ন রাজনৈতিক দলের দাবির মুখে গতকাল বৃহস্পতিবার ৭ম তফসিল বাদ দেওয়ার প্রস্তাব থেকে সরে আসে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের পর দলগুলোর কাছে দেওয়া চূড়ান্ত জুলাই সনদে সংবিধানের ১৫০ (২) অনুচ্ছেদের ৭ম তফসিলের উল্লেখ থাকতে দেখা যায়।
১৫ ঘণ্টা আগেআইনি ভিত্তি দেওয়ার আগেই জুলাই সনদে জামায়াতের স্বাক্ষর করার কারণ জানতে চাইলে তাহের বলেন, সংলাপে যেসব সংস্কার নিয়ে আলোচনা হয়েছে, সেগুলোর সঙ্গে সব দলের মতো জামায়াতও একমত। তাই আমরা স্বাক্ষর করেছি।
১৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে আজ শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) রাতে বাসায় ফিরছেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। রাত সাড়ে ১০টার দিকে হাসপাতাল থেকে গুলশানের বাসার উদ্দেশে রওনা করবেন তিনি।
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য জানান।
এর আগে, স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য গত বুধবার রাতে এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি হন খালেদা জিয়া।
রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে আজ শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) রাতে বাসায় ফিরছেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। রাত সাড়ে ১০টার দিকে হাসপাতাল থেকে গুলশানের বাসার উদ্দেশে রওনা করবেন তিনি।
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য জানান।
এর আগে, স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য গত বুধবার রাতে এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি হন খালেদা জিয়া।
জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করার ব্যাখ্যা দিয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ শুক্রবার রাতে দলটির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এই ব্যাখ্যা তুলে ধরে এনসিপির পলিসি অ্যান্ড রিসার্চ উইং।
১২ ঘণ্টা আগেজুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেনি জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। রাজধানীতে গতকাল শুক্রবার সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে ২৫টি রাজনৈতিক দল ও জোটের নেতারা উপস্থিত থাকলেও সেখানে ছিলেন না এনসিপির কেউ। অথচ এই দলের উদ্যোগেই মূলত জুলাই জাতীয় সনদের দাবি উঠেছিল।
৮ ঘণ্টা আগেবিভিন্ন রাজনৈতিক দলের দাবির মুখে গতকাল বৃহস্পতিবার ৭ম তফসিল বাদ দেওয়ার প্রস্তাব থেকে সরে আসে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের পর দলগুলোর কাছে দেওয়া চূড়ান্ত জুলাই সনদে সংবিধানের ১৫০ (২) অনুচ্ছেদের ৭ম তফসিলের উল্লেখ থাকতে দেখা যায়।
১৫ ঘণ্টা আগেআইনি ভিত্তি দেওয়ার আগেই জুলাই সনদে জামায়াতের স্বাক্ষর করার কারণ জানতে চাইলে তাহের বলেন, সংলাপে যেসব সংস্কার নিয়ে আলোচনা হয়েছে, সেগুলোর সঙ্গে সব দলের মতো জামায়াতও একমত। তাই আমরা স্বাক্ষর করেছি।
১৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের মঞ্চে গণফোরামের দুজন প্রতিনিধি উপস্থিত থাকলেও তাঁরা তাতে স্বাক্ষর করেননি। দলটির সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘ভুল-বোঝাবুঝির কারণে’ তাঁরা স্বাক্ষর করেননি। জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে আলোচনা করে পরে তাঁরা সনদে স্বাক্ষর করবেন।
গত মঙ্গলবার রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠানো জুলাই জাতীয় সনদের চূড়ান্ত ভাষ্যে উল্লেখ ছিল, সংবিধানের ১৫০ (২) অনুচ্ছেদ সংশোধন করা হবে এবং সংশ্লিষ্ট ৫ম (বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ), ৬ষ্ঠ (বঙ্গবন্ধুর দেওয়া স্বাধীনতার ঘোষণা) এবং ৭ম (স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র) তফসিল সংবিধানে রাখা হবে না।
গণফোরামের পক্ষ থেকে তখন জানানো হয়, ৭ম তফসিল বাদ দিলে সনদে স্বাক্ষর করবে না তারা।
বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের দাবির মুখে গতকাল বৃহস্পতিবার ৭ম তফসিল বাদ দেওয়ার প্রস্তাব থেকে সরে আসে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের পর দলগুলোর কাছে দেওয়া চূড়ান্ত জুলাই সনদে সংবিধানের ১৫০ (২) অনুচ্ছেদের ৭ম তফসিলের উল্লেখ থাকতে দেখা যায়।
আজ জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন গণফোরামের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি সুব্রত চৌধুরী ও সাধারণ সম্পাদক ডা. মো. মিজানুর রহমান।
মিজানুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা স্বাক্ষর থেকে বিরত ছিলাম। কারণ, আমরা বলেছিলাম ১৫০ (২) অনুচ্ছেদের ৭ম তফসিল তথা স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র বাদ দেওয়া যাবে না। একটু ভুল-বোঝাবুঝি হয়েছে। কারণ, আমরা প্রথমে (স্বাক্ষরের আগে) চূড়ান্ত (জুলাই সনদ) কপিটি পাইনি। অনুষ্ঠান শেষে সেটি সরবরাহ করা হয়েছে। আমাদের দাবি পূরণ হয়েছে। এখন কমিশনের সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেব। তবে আজকে আমরা বিরত ছিলাম।’
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো ৩০টি রাজনৈতিক দল ও জোটের মধ্যে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি), বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল (বাসদ), বাসদ (মার্ক্সবাদী) ও বাংলাদেশ জাসদের কোনো প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন না।
জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের মঞ্চে গণফোরামের দুজন প্রতিনিধি উপস্থিত থাকলেও তাঁরা তাতে স্বাক্ষর করেননি। দলটির সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘ভুল-বোঝাবুঝির কারণে’ তাঁরা স্বাক্ষর করেননি। জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে আলোচনা করে পরে তাঁরা সনদে স্বাক্ষর করবেন।
গত মঙ্গলবার রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠানো জুলাই জাতীয় সনদের চূড়ান্ত ভাষ্যে উল্লেখ ছিল, সংবিধানের ১৫০ (২) অনুচ্ছেদ সংশোধন করা হবে এবং সংশ্লিষ্ট ৫ম (বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ), ৬ষ্ঠ (বঙ্গবন্ধুর দেওয়া স্বাধীনতার ঘোষণা) এবং ৭ম (স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র) তফসিল সংবিধানে রাখা হবে না।
গণফোরামের পক্ষ থেকে তখন জানানো হয়, ৭ম তফসিল বাদ দিলে সনদে স্বাক্ষর করবে না তারা।
বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের দাবির মুখে গতকাল বৃহস্পতিবার ৭ম তফসিল বাদ দেওয়ার প্রস্তাব থেকে সরে আসে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের পর দলগুলোর কাছে দেওয়া চূড়ান্ত জুলাই সনদে সংবিধানের ১৫০ (২) অনুচ্ছেদের ৭ম তফসিলের উল্লেখ থাকতে দেখা যায়।
আজ জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন গণফোরামের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি সুব্রত চৌধুরী ও সাধারণ সম্পাদক ডা. মো. মিজানুর রহমান।
মিজানুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা স্বাক্ষর থেকে বিরত ছিলাম। কারণ, আমরা বলেছিলাম ১৫০ (২) অনুচ্ছেদের ৭ম তফসিল তথা স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র বাদ দেওয়া যাবে না। একটু ভুল-বোঝাবুঝি হয়েছে। কারণ, আমরা প্রথমে (স্বাক্ষরের আগে) চূড়ান্ত (জুলাই সনদ) কপিটি পাইনি। অনুষ্ঠান শেষে সেটি সরবরাহ করা হয়েছে। আমাদের দাবি পূরণ হয়েছে। এখন কমিশনের সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেব। তবে আজকে আমরা বিরত ছিলাম।’
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো ৩০টি রাজনৈতিক দল ও জোটের মধ্যে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি), বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল (বাসদ), বাসদ (মার্ক্সবাদী) ও বাংলাদেশ জাসদের কোনো প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন না।
জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করার ব্যাখ্যা দিয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ শুক্রবার রাতে দলটির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এই ব্যাখ্যা তুলে ধরে এনসিপির পলিসি অ্যান্ড রিসার্চ উইং।
১২ ঘণ্টা আগেজুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেনি জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। রাজধানীতে গতকাল শুক্রবার সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে ২৫টি রাজনৈতিক দল ও জোটের নেতারা উপস্থিত থাকলেও সেখানে ছিলেন না এনসিপির কেউ। অথচ এই দলের উদ্যোগেই মূলত জুলাই জাতীয় সনদের দাবি উঠেছিল।
৮ ঘণ্টা আগেরাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে আজ শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) রাতে বাসায় ফিরছেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। রাত সাড়ে ১০টার দিকে হাসপাতাল থেকে গুলশানের বাসার উদ্দেশে রওনা করবেন তিনি।
১৪ ঘণ্টা আগেআইনি ভিত্তি দেওয়ার আগেই জুলাই সনদে জামায়াতের স্বাক্ষর করার কারণ জানতে চাইলে তাহের বলেন, সংলাপে যেসব সংস্কার নিয়ে আলোচনা হয়েছে, সেগুলোর সঙ্গে সব দলের মতো জামায়াতও একমত। তাই আমরা স্বাক্ষর করেছি।
১৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে দেরি হলে ‘জাতির সঙ্গে গাদ্দারি’ হবে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। তিনি বলেছেন, ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে যে সিদ্ধান্ত হয়েছে, সেটা যেন অন্তর্বর্তী সরকার বাস্তবায়ন করে।
আজ শুক্রবার বিকেলে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের পর সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
আইনি ভিত্তি দেওয়ার আগেই জুলাই সনদে জামায়াতের স্বাক্ষর করার কারণ জানতে চাইলে তাহের বলেন, ‘সংলাপে যেসব সংস্কার নিয়ে আলোচনা হয়েছে, সেগুলোর সঙ্গে সব দলের মতো জামায়াতও একমত। তাই আমরা স্বাক্ষর করেছি।’
প্রধান উপদেষ্টার প্রতি ‘আস্থা রেখেই জুলাই সনদে সই করেছি’ মন্তব্য করে জামায়াতের এই নেতা বলেন, ‘আমরা আশা করি, উনিও উনার কথা রাখবেন। বাংলাদেশে নতুন কোনো সংকট তৈরির ক্ষেত্রে উনারা যেন কোনো ধরনের কর্তৃত্ব তৈরি না করেন।’
এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার জামায়াতের পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল, প্রধান উপদেষ্টার আমন্ত্রণে স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে গেলেও দলটি সনদে সই করবে কি না, সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি।
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে দেরি হলে ‘জাতির সঙ্গে গাদ্দারি’ হবে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। তিনি বলেছেন, ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে যে সিদ্ধান্ত হয়েছে, সেটা যেন অন্তর্বর্তী সরকার বাস্তবায়ন করে।
আজ শুক্রবার বিকেলে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের পর সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
আইনি ভিত্তি দেওয়ার আগেই জুলাই সনদে জামায়াতের স্বাক্ষর করার কারণ জানতে চাইলে তাহের বলেন, ‘সংলাপে যেসব সংস্কার নিয়ে আলোচনা হয়েছে, সেগুলোর সঙ্গে সব দলের মতো জামায়াতও একমত। তাই আমরা স্বাক্ষর করেছি।’
প্রধান উপদেষ্টার প্রতি ‘আস্থা রেখেই জুলাই সনদে সই করেছি’ মন্তব্য করে জামায়াতের এই নেতা বলেন, ‘আমরা আশা করি, উনিও উনার কথা রাখবেন। বাংলাদেশে নতুন কোনো সংকট তৈরির ক্ষেত্রে উনারা যেন কোনো ধরনের কর্তৃত্ব তৈরি না করেন।’
এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার জামায়াতের পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল, প্রধান উপদেষ্টার আমন্ত্রণে স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে গেলেও দলটি সনদে সই করবে কি না, সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি।
জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করার ব্যাখ্যা দিয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ শুক্রবার রাতে দলটির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এই ব্যাখ্যা তুলে ধরে এনসিপির পলিসি অ্যান্ড রিসার্চ উইং।
১২ ঘণ্টা আগেজুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেনি জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। রাজধানীতে গতকাল শুক্রবার সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে ২৫টি রাজনৈতিক দল ও জোটের নেতারা উপস্থিত থাকলেও সেখানে ছিলেন না এনসিপির কেউ। অথচ এই দলের উদ্যোগেই মূলত জুলাই জাতীয় সনদের দাবি উঠেছিল।
৮ ঘণ্টা আগেরাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে আজ শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) রাতে বাসায় ফিরছেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। রাত সাড়ে ১০টার দিকে হাসপাতাল থেকে গুলশানের বাসার উদ্দেশে রওনা করবেন তিনি।
১৪ ঘণ্টা আগেবিভিন্ন রাজনৈতিক দলের দাবির মুখে গতকাল বৃহস্পতিবার ৭ম তফসিল বাদ দেওয়ার প্রস্তাব থেকে সরে আসে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের পর দলগুলোর কাছে দেওয়া চূড়ান্ত জুলাই সনদে সংবিধানের ১৫০ (২) অনুচ্ছেদের ৭ম তফসিলের উল্লেখ থাকতে দেখা যায়।
১৫ ঘণ্টা আগে