নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের মঞ্চে গণফোরামের দুজন প্রতিনিধি উপস্থিত থাকলেও তাঁরা তাতে স্বাক্ষর করেননি। দলটির সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘ভুল-বোঝাবুঝির কারণে’ তাঁরা স্বাক্ষর করেননি। জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে আলোচনা করে পরে তাঁরা সনদে স্বাক্ষর করবেন।
গত মঙ্গলবার রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠানো জুলাই জাতীয় সনদের চূড়ান্ত ভাষ্যে উল্লেখ ছিল, সংবিধানের ১৫০ (২) অনুচ্ছেদ সংশোধন করা হবে এবং সংশ্লিষ্ট ৫ম (বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ), ৬ষ্ঠ (বঙ্গবন্ধুর দেওয়া স্বাধীনতার ঘোষণা) এবং ৭ম (স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র) তফসিল সংবিধানে রাখা হবে না।
গণফোরামের পক্ষ থেকে তখন জানানো হয়, ৭ম তফসিল বাদ দিলে সনদে স্বাক্ষর করবে না তারা।
বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের দাবির মুখে গতকাল বৃহস্পতিবার ৭ম তফসিল বাদ দেওয়ার প্রস্তাব থেকে সরে আসে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের পর দলগুলোর কাছে দেওয়া চূড়ান্ত জুলাই সনদে সংবিধানের ১৫০ (২) অনুচ্ছেদের ৭ম তফসিলের উল্লেখ থাকতে দেখা যায়।
আজ জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন গণফোরামের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি সুব্রত চৌধুরী ও সাধারণ সম্পাদক ডা. মো. মিজানুর রহমান।
মিজানুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা স্বাক্ষর থেকে বিরত ছিলাম। কারণ, আমরা বলেছিলাম ১৫০ (২) অনুচ্ছেদের ৭ম তফসিল তথা স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র বাদ দেওয়া যাবে না। একটু ভুল-বোঝাবুঝি হয়েছে। কারণ, আমরা প্রথমে (স্বাক্ষরের আগে) চূড়ান্ত (জুলাই সনদ) কপিটি পাইনি। অনুষ্ঠান শেষে সেটি সরবরাহ করা হয়েছে। আমাদের দাবি পূরণ হয়েছে। এখন কমিশনের সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেব। তবে আজকে আমরা বিরত ছিলাম।’
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো ৩০টি রাজনৈতিক দল ও জোটের মধ্যে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি), বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল (বাসদ), বাসদ (মার্ক্সবাদী) ও বাংলাদেশ জাসদের কোনো প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন না।
জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের মঞ্চে গণফোরামের দুজন প্রতিনিধি উপস্থিত থাকলেও তাঁরা তাতে স্বাক্ষর করেননি। দলটির সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘ভুল-বোঝাবুঝির কারণে’ তাঁরা স্বাক্ষর করেননি। জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে আলোচনা করে পরে তাঁরা সনদে স্বাক্ষর করবেন।
গত মঙ্গলবার রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠানো জুলাই জাতীয় সনদের চূড়ান্ত ভাষ্যে উল্লেখ ছিল, সংবিধানের ১৫০ (২) অনুচ্ছেদ সংশোধন করা হবে এবং সংশ্লিষ্ট ৫ম (বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ), ৬ষ্ঠ (বঙ্গবন্ধুর দেওয়া স্বাধীনতার ঘোষণা) এবং ৭ম (স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র) তফসিল সংবিধানে রাখা হবে না।
গণফোরামের পক্ষ থেকে তখন জানানো হয়, ৭ম তফসিল বাদ দিলে সনদে স্বাক্ষর করবে না তারা।
বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের দাবির মুখে গতকাল বৃহস্পতিবার ৭ম তফসিল বাদ দেওয়ার প্রস্তাব থেকে সরে আসে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের পর দলগুলোর কাছে দেওয়া চূড়ান্ত জুলাই সনদে সংবিধানের ১৫০ (২) অনুচ্ছেদের ৭ম তফসিলের উল্লেখ থাকতে দেখা যায়।
আজ জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন গণফোরামের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি সুব্রত চৌধুরী ও সাধারণ সম্পাদক ডা. মো. মিজানুর রহমান।
মিজানুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা স্বাক্ষর থেকে বিরত ছিলাম। কারণ, আমরা বলেছিলাম ১৫০ (২) অনুচ্ছেদের ৭ম তফসিল তথা স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র বাদ দেওয়া যাবে না। একটু ভুল-বোঝাবুঝি হয়েছে। কারণ, আমরা প্রথমে (স্বাক্ষরের আগে) চূড়ান্ত (জুলাই সনদ) কপিটি পাইনি। অনুষ্ঠান শেষে সেটি সরবরাহ করা হয়েছে। আমাদের দাবি পূরণ হয়েছে। এখন কমিশনের সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেব। তবে আজকে আমরা বিরত ছিলাম।’
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো ৩০টি রাজনৈতিক দল ও জোটের মধ্যে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি), বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল (বাসদ), বাসদ (মার্ক্সবাদী) ও বাংলাদেশ জাসদের কোনো প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন না।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের মঞ্চে গণফোরামের দুজন প্রতিনিধি উপস্থিত থাকলেও তাঁরা তাতে স্বাক্ষর করেননি। দলটির সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘ভুল-বোঝাবুঝির কারণে’ তাঁরা স্বাক্ষর করেননি। জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে আলোচনা করে পরে তাঁরা সনদে স্বাক্ষর করবেন।
গত মঙ্গলবার রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠানো জুলাই জাতীয় সনদের চূড়ান্ত ভাষ্যে উল্লেখ ছিল, সংবিধানের ১৫০ (২) অনুচ্ছেদ সংশোধন করা হবে এবং সংশ্লিষ্ট ৫ম (বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ), ৬ষ্ঠ (বঙ্গবন্ধুর দেওয়া স্বাধীনতার ঘোষণা) এবং ৭ম (স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র) তফসিল সংবিধানে রাখা হবে না।
গণফোরামের পক্ষ থেকে তখন জানানো হয়, ৭ম তফসিল বাদ দিলে সনদে স্বাক্ষর করবে না তারা।
বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের দাবির মুখে গতকাল বৃহস্পতিবার ৭ম তফসিল বাদ দেওয়ার প্রস্তাব থেকে সরে আসে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের পর দলগুলোর কাছে দেওয়া চূড়ান্ত জুলাই সনদে সংবিধানের ১৫০ (২) অনুচ্ছেদের ৭ম তফসিলের উল্লেখ থাকতে দেখা যায়।
আজ জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন গণফোরামের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি সুব্রত চৌধুরী ও সাধারণ সম্পাদক ডা. মো. মিজানুর রহমান।
মিজানুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা স্বাক্ষর থেকে বিরত ছিলাম। কারণ, আমরা বলেছিলাম ১৫০ (২) অনুচ্ছেদের ৭ম তফসিল তথা স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র বাদ দেওয়া যাবে না। একটু ভুল-বোঝাবুঝি হয়েছে। কারণ, আমরা প্রথমে (স্বাক্ষরের আগে) চূড়ান্ত (জুলাই সনদ) কপিটি পাইনি। অনুষ্ঠান শেষে সেটি সরবরাহ করা হয়েছে। আমাদের দাবি পূরণ হয়েছে। এখন কমিশনের সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেব। তবে আজকে আমরা বিরত ছিলাম।’
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো ৩০টি রাজনৈতিক দল ও জোটের মধ্যে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি), বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল (বাসদ), বাসদ (মার্ক্সবাদী) ও বাংলাদেশ জাসদের কোনো প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন না।
জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের মঞ্চে গণফোরামের দুজন প্রতিনিধি উপস্থিত থাকলেও তাঁরা তাতে স্বাক্ষর করেননি। দলটির সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘ভুল-বোঝাবুঝির কারণে’ তাঁরা স্বাক্ষর করেননি। জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে আলোচনা করে পরে তাঁরা সনদে স্বাক্ষর করবেন।
গত মঙ্গলবার রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠানো জুলাই জাতীয় সনদের চূড়ান্ত ভাষ্যে উল্লেখ ছিল, সংবিধানের ১৫০ (২) অনুচ্ছেদ সংশোধন করা হবে এবং সংশ্লিষ্ট ৫ম (বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ), ৬ষ্ঠ (বঙ্গবন্ধুর দেওয়া স্বাধীনতার ঘোষণা) এবং ৭ম (স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র) তফসিল সংবিধানে রাখা হবে না।
গণফোরামের পক্ষ থেকে তখন জানানো হয়, ৭ম তফসিল বাদ দিলে সনদে স্বাক্ষর করবে না তারা।
বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের দাবির মুখে গতকাল বৃহস্পতিবার ৭ম তফসিল বাদ দেওয়ার প্রস্তাব থেকে সরে আসে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের পর দলগুলোর কাছে দেওয়া চূড়ান্ত জুলাই সনদে সংবিধানের ১৫০ (২) অনুচ্ছেদের ৭ম তফসিলের উল্লেখ থাকতে দেখা যায়।
আজ জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন গণফোরামের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি সুব্রত চৌধুরী ও সাধারণ সম্পাদক ডা. মো. মিজানুর রহমান।
মিজানুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা স্বাক্ষর থেকে বিরত ছিলাম। কারণ, আমরা বলেছিলাম ১৫০ (২) অনুচ্ছেদের ৭ম তফসিল তথা স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র বাদ দেওয়া যাবে না। একটু ভুল-বোঝাবুঝি হয়েছে। কারণ, আমরা প্রথমে (স্বাক্ষরের আগে) চূড়ান্ত (জুলাই সনদ) কপিটি পাইনি। অনুষ্ঠান শেষে সেটি সরবরাহ করা হয়েছে। আমাদের দাবি পূরণ হয়েছে। এখন কমিশনের সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেব। তবে আজকে আমরা বিরত ছিলাম।’
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো ৩০টি রাজনৈতিক দল ও জোটের মধ্যে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি), বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল (বাসদ), বাসদ (মার্ক্সবাদী) ও বাংলাদেশ জাসদের কোনো প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন না।
নানা আলোচনার মধ্যেই হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের আমির শাহ মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরীর সঙ্গে দেখা হওয়ার সময় হাত মিলিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার। এ সময় দোয়া বিনিময়ও করেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগেজুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষরের অনুষ্ঠানস্থলে বিশৃঙ্খলার জন্য ‘বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের ফ্যাসিস্ট বাহিনী’ জড়িত বলে দাবি করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি বলেছেন, এই বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারীদের মধ্যে জুলাই অভ্যুত্থানের সঙ্গে জড়িত কেউ থাকতে পারে না।
৩ ঘণ্টা আগেজুলাই সনদ অনুষ্ঠানে গিয়ে যারা এই সনদে স্বাক্ষর করেছে, তারা গণ-অভ্যুত্থানের চেতনা এবং জনগণের কাছ থেকে ছিটকে গেছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
৩ ঘণ্টা আগেএনসিপিসহ বেশ কয়েকটি দল জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেনি। এর প্রভাব নির্বাচনে পড়বে কি না জানতে চাইলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, ‘আমার জানা মতে, এনসিপি ও তিন-চারটি বাম দল স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে যেতে পারেনি। আমি বলব না যে স্বাক্ষর করেনি। স্বাক্ষর করার সুযোগ আছে। আশা করি ভবিষ্যতে...
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নানা আলোচনার মধ্যেই হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের আমির শাহ মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরীর সঙ্গে দেখা হওয়ার সময় হাত মিলিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার। এ সময় দোয়া বিনিময়ও করেন তিনি।
আজ শনিবার (১৮ অক্টোবর) রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের আয়োজনে ২০১৩ সালের ৫ মে শাপলা চত্বরে হেফাজতের মহাসমাবেশে এবং ২০২১ সালের মার্চ মাসে বিক্ষোভ কর্মসূচিতে নিহত শহীদ পরিবারের কাছে চেক বিতরণ অনুষ্ঠানের পর তাঁদের দেখা হয়।
সম্প্রতি জামায়াতে ইসলামীকে নিয়ে হেফাজত আমিরের একাধিক বক্তব্য রাজনৈতিক মহলে নানা রকম আলোচনা-সমালোচনার জন্ম দিয়েছে। সেসব বক্তব্যের প্রতিবাদ জানিয়ে বিবৃতিও দিয়েছে জামায়াত।
৩ অক্টোবর চট্টগ্রামের হাটহাজারী পার্বতী মডেল সরকারি উচ্চবিদ্যালয় মাঠে শানে রেসালত সম্মেলনে জামায়াতে ইসলামীর সমালোচনা করে হেফাজতে ইসলামের আমির বলেন, ‘কুফরি যাতে প্রতিষ্ঠা করতে না পারে, সামনের নির্বাচনে ভোট দেওয়া যাবে না। যারা পূজা আর রোজা একই বলে, এগুলো কি ইসলাম।’
এর আগে ৪ আগস্ট ফটিকছড়িতে এক সভায় তিনি বলেন, ‘জামায়াত ভণ্ড ইসলামি দল। প্রকৃত ইসলামি দল নয়। প্রকৃত ইসলামকে তারা ধারণ করে না। তারা মদিনার ইসলাম নয়, মওদুদীর ইসলাম প্রতিষ্ঠা করতে চায়।’
নানা আলোচনার মধ্যেই হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের আমির শাহ মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরীর সঙ্গে দেখা হওয়ার সময় হাত মিলিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার। এ সময় দোয়া বিনিময়ও করেন তিনি।
আজ শনিবার (১৮ অক্টোবর) রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের আয়োজনে ২০১৩ সালের ৫ মে শাপলা চত্বরে হেফাজতের মহাসমাবেশে এবং ২০২১ সালের মার্চ মাসে বিক্ষোভ কর্মসূচিতে নিহত শহীদ পরিবারের কাছে চেক বিতরণ অনুষ্ঠানের পর তাঁদের দেখা হয়।
সম্প্রতি জামায়াতে ইসলামীকে নিয়ে হেফাজত আমিরের একাধিক বক্তব্য রাজনৈতিক মহলে নানা রকম আলোচনা-সমালোচনার জন্ম দিয়েছে। সেসব বক্তব্যের প্রতিবাদ জানিয়ে বিবৃতিও দিয়েছে জামায়াত।
৩ অক্টোবর চট্টগ্রামের হাটহাজারী পার্বতী মডেল সরকারি উচ্চবিদ্যালয় মাঠে শানে রেসালত সম্মেলনে জামায়াতে ইসলামীর সমালোচনা করে হেফাজতে ইসলামের আমির বলেন, ‘কুফরি যাতে প্রতিষ্ঠা করতে না পারে, সামনের নির্বাচনে ভোট দেওয়া যাবে না। যারা পূজা আর রোজা একই বলে, এগুলো কি ইসলাম।’
এর আগে ৪ আগস্ট ফটিকছড়িতে এক সভায় তিনি বলেন, ‘জামায়াত ভণ্ড ইসলামি দল। প্রকৃত ইসলামি দল নয়। প্রকৃত ইসলামকে তারা ধারণ করে না। তারা মদিনার ইসলাম নয়, মওদুদীর ইসলাম প্রতিষ্ঠা করতে চায়।’
বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের দাবির মুখে গতকাল বৃহস্পতিবার ৭ম তফসিল বাদ দেওয়ার প্রস্তাব থেকে সরে আসে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের পর দলগুলোর কাছে দেওয়া চূড়ান্ত জুলাই সনদে সংবিধানের ১৫০ (২) অনুচ্ছেদের ৭ম তফসিলের উল্লেখ থাকতে দেখা যায়।
২১ ঘণ্টা আগেজুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষরের অনুষ্ঠানস্থলে বিশৃঙ্খলার জন্য ‘বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের ফ্যাসিস্ট বাহিনী’ জড়িত বলে দাবি করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি বলেছেন, এই বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারীদের মধ্যে জুলাই অভ্যুত্থানের সঙ্গে জড়িত কেউ থাকতে পারে না।
৩ ঘণ্টা আগেজুলাই সনদ অনুষ্ঠানে গিয়ে যারা এই সনদে স্বাক্ষর করেছে, তারা গণ-অভ্যুত্থানের চেতনা এবং জনগণের কাছ থেকে ছিটকে গেছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
৩ ঘণ্টা আগেএনসিপিসহ বেশ কয়েকটি দল জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেনি। এর প্রভাব নির্বাচনে পড়বে কি না জানতে চাইলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, ‘আমার জানা মতে, এনসিপি ও তিন-চারটি বাম দল স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে যেতে পারেনি। আমি বলব না যে স্বাক্ষর করেনি। স্বাক্ষর করার সুযোগ আছে। আশা করি ভবিষ্যতে...
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষরের অনুষ্ঠানস্থলে বিশৃঙ্খলার জন্য ‘বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের ফ্যাসিস্ট বাহিনী’ জড়িত বলে দাবি করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি বলেছেন, এই বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারীদের মধ্যে জুলাই অভ্যুত্থানের সঙ্গে জড়িত কেউ থাকতে পারে না।
আজ শনিবার জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশনের ২৬ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ মন্তব্য করেন সালাহউদ্দিন আহমদ।
তিনি বলেন, ‘জুলাই যোদ্ধা নামের একটি সংগঠন আছে। তারা ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে কথা বলেছে এবং কমিশনের সহসভাপতি দাবি অনুযায়ী সংশোধনও করেছেন। এরপরও অসন্তোষ থাকার কথা নয়।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা খোঁজ নিয়েছি। বিশৃঙ্খলতার বিষয়টি তদন্তাধীন আছে। জুলাই যোদ্ধাদের নামে এখানে কিছুসংখ্যক ছাত্র নামধারী উচ্ছৃঙ্খল লোক ঢুকেছে। এরা ফ্যাসিস্ট সরকারের ফ্যাসিস্ট বাহিনী বলে মনে করি। আওয়ামী ফ্যাসিস্টরা বিভিন্ন ফাঁকফোকরে বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করছে।’
সালাহউদ্দিন আহমদ দাবি করেন, এখানে জুলাই অভ্যুত্থানের সঙ্গে জড়িত কেউ থাকতে পারে না।
‘জুলাই জাতীয় সনদ’ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে গতকাল শুক্রবার রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকা একরকম রণক্ষেত্রে পরিণত হয়। ‘জুলাই যোদ্ধাদের’ সঙ্গে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। সংঘর্ষের জেরে গুরুত্বপূর্ণ এই সড়কে সব ধরনের যান চলাচল সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে যায়।
বিকেল পৌনে ৫টার দিকে জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় ২৫টি রাজনৈতিক দলের উপস্থিতিতে ‘জুলাই জাতীয় সনদ’ স্বাক্ষরিত হয়। এই অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে সকাল থেকেই সংসদ ভবন এলাকায় উত্তেজনা তৈরি হয়।
সংঘর্ষের সূচনা হয় মূলত ‘জুলাই যোদ্ধাদের’ অবস্থানের কারণে। জুলাই অভ্যুত্থানে আহত ছাত্র-জনতাকে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি এবং ‘জুলাই আহত বীর’ হিসেবে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতিসহ মোট ৩ দফা দাবিতে আন্দোলনকারীরা সকাল থেকে ওই এলাকায় অবস্থান নেন।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ সনদপত্রে তাঁদের স্বীকৃতির বিষয়টি নিশ্চিত করে আন্দোলনকারীদের সরে যাওয়ার আহ্বান জানালেও আন্দোলনকারীরা তাঁদের আগের অবস্থানে অনড় থাকেন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা তাঁদের সংসদ ভবন এলাকা থেকে সরিয়ে দিলে পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার সূত্রপাত হয়।
সংঘর্ষ চলাকালে আন্দোলনকারীরা পুলিশের ব্যারিকেড হিসেবে ব্যবহৃত ‘রোড ব্লকার’ একত্র করে তাতে আগুন ধরিয়ে দেন। এ ছাড়া মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে সেচ ভবনের সামনে তৈরি করা অস্থায়ী তাঁবুতেও অগ্নিসংযোগ করা হয়। আগুন দেওয়ার স্থানে বিপুল পরিমাণ আসবাব ও সিরামিকসের থালাবাসন ভাঙচুর করা হয়েছে বলেও খবর পাওয়া গেছে।
এ ঘটনায় আহত অন্তত ২০ জন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন বলে জানা গেছে।
জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষরের অনুষ্ঠানস্থলে বিশৃঙ্খলার জন্য ‘বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের ফ্যাসিস্ট বাহিনী’ জড়িত বলে দাবি করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি বলেছেন, এই বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারীদের মধ্যে জুলাই অভ্যুত্থানের সঙ্গে জড়িত কেউ থাকতে পারে না।
আজ শনিবার জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশনের ২৬ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ মন্তব্য করেন সালাহউদ্দিন আহমদ।
তিনি বলেন, ‘জুলাই যোদ্ধা নামের একটি সংগঠন আছে। তারা ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে কথা বলেছে এবং কমিশনের সহসভাপতি দাবি অনুযায়ী সংশোধনও করেছেন। এরপরও অসন্তোষ থাকার কথা নয়।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা খোঁজ নিয়েছি। বিশৃঙ্খলতার বিষয়টি তদন্তাধীন আছে। জুলাই যোদ্ধাদের নামে এখানে কিছুসংখ্যক ছাত্র নামধারী উচ্ছৃঙ্খল লোক ঢুকেছে। এরা ফ্যাসিস্ট সরকারের ফ্যাসিস্ট বাহিনী বলে মনে করি। আওয়ামী ফ্যাসিস্টরা বিভিন্ন ফাঁকফোকরে বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করছে।’
সালাহউদ্দিন আহমদ দাবি করেন, এখানে জুলাই অভ্যুত্থানের সঙ্গে জড়িত কেউ থাকতে পারে না।
‘জুলাই জাতীয় সনদ’ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে গতকাল শুক্রবার রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকা একরকম রণক্ষেত্রে পরিণত হয়। ‘জুলাই যোদ্ধাদের’ সঙ্গে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। সংঘর্ষের জেরে গুরুত্বপূর্ণ এই সড়কে সব ধরনের যান চলাচল সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে যায়।
বিকেল পৌনে ৫টার দিকে জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় ২৫টি রাজনৈতিক দলের উপস্থিতিতে ‘জুলাই জাতীয় সনদ’ স্বাক্ষরিত হয়। এই অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে সকাল থেকেই সংসদ ভবন এলাকায় উত্তেজনা তৈরি হয়।
সংঘর্ষের সূচনা হয় মূলত ‘জুলাই যোদ্ধাদের’ অবস্থানের কারণে। জুলাই অভ্যুত্থানে আহত ছাত্র-জনতাকে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি এবং ‘জুলাই আহত বীর’ হিসেবে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতিসহ মোট ৩ দফা দাবিতে আন্দোলনকারীরা সকাল থেকে ওই এলাকায় অবস্থান নেন।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ সনদপত্রে তাঁদের স্বীকৃতির বিষয়টি নিশ্চিত করে আন্দোলনকারীদের সরে যাওয়ার আহ্বান জানালেও আন্দোলনকারীরা তাঁদের আগের অবস্থানে অনড় থাকেন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা তাঁদের সংসদ ভবন এলাকা থেকে সরিয়ে দিলে পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার সূত্রপাত হয়।
সংঘর্ষ চলাকালে আন্দোলনকারীরা পুলিশের ব্যারিকেড হিসেবে ব্যবহৃত ‘রোড ব্লকার’ একত্র করে তাতে আগুন ধরিয়ে দেন। এ ছাড়া মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে সেচ ভবনের সামনে তৈরি করা অস্থায়ী তাঁবুতেও অগ্নিসংযোগ করা হয়। আগুন দেওয়ার স্থানে বিপুল পরিমাণ আসবাব ও সিরামিকসের থালাবাসন ভাঙচুর করা হয়েছে বলেও খবর পাওয়া গেছে।
এ ঘটনায় আহত অন্তত ২০ জন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন বলে জানা গেছে।
বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের দাবির মুখে গতকাল বৃহস্পতিবার ৭ম তফসিল বাদ দেওয়ার প্রস্তাব থেকে সরে আসে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের পর দলগুলোর কাছে দেওয়া চূড়ান্ত জুলাই সনদে সংবিধানের ১৫০ (২) অনুচ্ছেদের ৭ম তফসিলের উল্লেখ থাকতে দেখা যায়।
২১ ঘণ্টা আগেনানা আলোচনার মধ্যেই হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের আমির শাহ মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরীর সঙ্গে দেখা হওয়ার সময় হাত মিলিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার। এ সময় দোয়া বিনিময়ও করেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগেজুলাই সনদ অনুষ্ঠানে গিয়ে যারা এই সনদে স্বাক্ষর করেছে, তারা গণ-অভ্যুত্থানের চেতনা এবং জনগণের কাছ থেকে ছিটকে গেছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
৩ ঘণ্টা আগেএনসিপিসহ বেশ কয়েকটি দল জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেনি। এর প্রভাব নির্বাচনে পড়বে কি না জানতে চাইলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, ‘আমার জানা মতে, এনসিপি ও তিন-চারটি বাম দল স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে যেতে পারেনি। আমি বলব না যে স্বাক্ষর করেনি। স্বাক্ষর করার সুযোগ আছে। আশা করি ভবিষ্যতে...
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জুলাই সনদ অনুষ্ঠানে গিয়ে যারা এই সনদে স্বাক্ষর করেছে, তারা গণ-অভ্যুত্থানের চেতনা এবং জনগণের কাছ থেকে ছিটকে গেছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
আজ শনিবার রাজধানীর বাংলামোটরে রূপায়ন ট্রেড সেন্টারে এনসিপির অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ মন্তব্য করেন।
জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি জাতীয় রাজনীতি থেকে ছিটকে গেল কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে নাহিদ বলেন, ‘আমরা নই, বরং যারা গতকালকের অনুষ্ঠানে গিয়েছিল, গতকালকে যে প্রক্রিয়ায় স্বাক্ষর করেছে, গণ-অভ্যুত্থান থেকে এবং জনগণ থেকে তারা ছিটকে গিয়েছে।’
নাহিদ আরও বলেন, ‘আমরা চাই যে তারা জনগণের কাছে আসুক, যেই জনগণ গণ-অভ্যুত্থানে নেমে জীবন দিয়েছিল, বুলেটের সামনে দাঁড়িয়েছিল এবং তাদের যে অভিপ্রায় ছিল একটি নতুন গণতান্ত্রিক অন্তর্ভুক্তিমূলক বাংলাদেশ, সেই বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় আমরা যাতে আবার ঐক্যবদ্ধ করতে পারি।’
এনসিপির এই নেতা আরও বলেন, ‘আরেকটি কথা, একটা ছবি দেখি, কে আসলো, কে না আসলো, আমরা আসলাম, কি আসলাম না—এটা নিয়ে আমাদের কোনো মাথাব্যথা নেই। অভ্যুত্থানের পর আমরা সব দায়িত্ব অধ্যাপক ইউনূসকে অর্পণ করেছিলাম এবং আমরা রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোর প্রতি আহ্বান জানিয়েছিলাম—ছাত্র-জনতা তাদের দায়িত্ব পালন করেছে, আপনারা আপনাদের দায়িত্ব পালন করুন। একটি নতুন গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ আমাদের উপহার দিন। সাংবিধানিক সংস্কার করুন। দেশের অর্থনৈতিক সংস্কার করুন। জাতীয় সরকার গঠনের মাধ্যমে ঐক্যবদ্ধভাবে দেশকে নেতৃত্ব দিন। তাঁরা আমাদের সেই প্রস্তাব ফিরিয়ে দিয়েছিলেন। ফিরিয়ে দিয়েছিলেন বলে আমাদের সরকারে প্রবেশ করতে হয়েছিল। পরবর্তীকালে রাজনৈতিক দল গঠন করতে হয়েছিল।’
নাহিদ বলেন, ‘আমরা এখনো যেটা মনে করি, যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে, যে নতুন বাংলাদেশের কথা আমরা বলছি, সেই বাংলাদেশ তৈরি হওয়া আসলেই সম্ভব, সেই জায়গায় ঐক্যবদ্ধ হওয়া। কোনো রাজনৈতিক দল, সরকার যদি এগিয়ে আসে—আমরা তাদের সমর্থন করব। আমরা তাদের সঙ্গে থাকব। কিন্তু কেউ-ই যদি না থাকে, আমরা এককভাবে আমাদের এই লড়াই চালিয়ে যাব।’
নাহিদ আরও বলেন, ‘আমাদের লড়াইটা কেবল শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে নয়। আমাদের লড়াই একটি ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থার বিরুদ্ধে।’
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পড়ে শোনান দলের সদস্যসচিব আখতার হোসেন। তিনি বলেন, জুলাই সনদের আইনিভিত্তি না থাকায় এবং বাস্তবায়নের সঠিক পন্থা না দেখানোয় জুলাই স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে যায়নি এনসিপি।
আখতার হোসেন আরও বলেন, এনসিপি ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাবে। একই সঙ্গে জনগণকে পাশে নিয়ে কর্মসূচি চলবে।
সংবাদ সম্মেলনে দলটির কেন্দ্রীয় কমিটির নেতারা উপস্থিত ছিলেন। জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে না যাওয়া নিয়ে নিজেদের বক্তব্য জানাতে এ সম্মেলনের আয়োজন করে এনসিপি।
জুলাই সনদ অনুষ্ঠানে গিয়ে যারা এই সনদে স্বাক্ষর করেছে, তারা গণ-অভ্যুত্থানের চেতনা এবং জনগণের কাছ থেকে ছিটকে গেছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
আজ শনিবার রাজধানীর বাংলামোটরে রূপায়ন ট্রেড সেন্টারে এনসিপির অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ মন্তব্য করেন।
জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি জাতীয় রাজনীতি থেকে ছিটকে গেল কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে নাহিদ বলেন, ‘আমরা নই, বরং যারা গতকালকের অনুষ্ঠানে গিয়েছিল, গতকালকে যে প্রক্রিয়ায় স্বাক্ষর করেছে, গণ-অভ্যুত্থান থেকে এবং জনগণ থেকে তারা ছিটকে গিয়েছে।’
নাহিদ আরও বলেন, ‘আমরা চাই যে তারা জনগণের কাছে আসুক, যেই জনগণ গণ-অভ্যুত্থানে নেমে জীবন দিয়েছিল, বুলেটের সামনে দাঁড়িয়েছিল এবং তাদের যে অভিপ্রায় ছিল একটি নতুন গণতান্ত্রিক অন্তর্ভুক্তিমূলক বাংলাদেশ, সেই বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় আমরা যাতে আবার ঐক্যবদ্ধ করতে পারি।’
এনসিপির এই নেতা আরও বলেন, ‘আরেকটি কথা, একটা ছবি দেখি, কে আসলো, কে না আসলো, আমরা আসলাম, কি আসলাম না—এটা নিয়ে আমাদের কোনো মাথাব্যথা নেই। অভ্যুত্থানের পর আমরা সব দায়িত্ব অধ্যাপক ইউনূসকে অর্পণ করেছিলাম এবং আমরা রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোর প্রতি আহ্বান জানিয়েছিলাম—ছাত্র-জনতা তাদের দায়িত্ব পালন করেছে, আপনারা আপনাদের দায়িত্ব পালন করুন। একটি নতুন গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ আমাদের উপহার দিন। সাংবিধানিক সংস্কার করুন। দেশের অর্থনৈতিক সংস্কার করুন। জাতীয় সরকার গঠনের মাধ্যমে ঐক্যবদ্ধভাবে দেশকে নেতৃত্ব দিন। তাঁরা আমাদের সেই প্রস্তাব ফিরিয়ে দিয়েছিলেন। ফিরিয়ে দিয়েছিলেন বলে আমাদের সরকারে প্রবেশ করতে হয়েছিল। পরবর্তীকালে রাজনৈতিক দল গঠন করতে হয়েছিল।’
নাহিদ বলেন, ‘আমরা এখনো যেটা মনে করি, যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে, যে নতুন বাংলাদেশের কথা আমরা বলছি, সেই বাংলাদেশ তৈরি হওয়া আসলেই সম্ভব, সেই জায়গায় ঐক্যবদ্ধ হওয়া। কোনো রাজনৈতিক দল, সরকার যদি এগিয়ে আসে—আমরা তাদের সমর্থন করব। আমরা তাদের সঙ্গে থাকব। কিন্তু কেউ-ই যদি না থাকে, আমরা এককভাবে আমাদের এই লড়াই চালিয়ে যাব।’
নাহিদ আরও বলেন, ‘আমাদের লড়াইটা কেবল শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে নয়। আমাদের লড়াই একটি ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থার বিরুদ্ধে।’
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পড়ে শোনান দলের সদস্যসচিব আখতার হোসেন। তিনি বলেন, জুলাই সনদের আইনিভিত্তি না থাকায় এবং বাস্তবায়নের সঠিক পন্থা না দেখানোয় জুলাই স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে যায়নি এনসিপি।
আখতার হোসেন আরও বলেন, এনসিপি ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাবে। একই সঙ্গে জনগণকে পাশে নিয়ে কর্মসূচি চলবে।
সংবাদ সম্মেলনে দলটির কেন্দ্রীয় কমিটির নেতারা উপস্থিত ছিলেন। জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে না যাওয়া নিয়ে নিজেদের বক্তব্য জানাতে এ সম্মেলনের আয়োজন করে এনসিপি।
বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের দাবির মুখে গতকাল বৃহস্পতিবার ৭ম তফসিল বাদ দেওয়ার প্রস্তাব থেকে সরে আসে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের পর দলগুলোর কাছে দেওয়া চূড়ান্ত জুলাই সনদে সংবিধানের ১৫০ (২) অনুচ্ছেদের ৭ম তফসিলের উল্লেখ থাকতে দেখা যায়।
২১ ঘণ্টা আগেনানা আলোচনার মধ্যেই হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের আমির শাহ মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরীর সঙ্গে দেখা হওয়ার সময় হাত মিলিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার। এ সময় দোয়া বিনিময়ও করেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগেজুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষরের অনুষ্ঠানস্থলে বিশৃঙ্খলার জন্য ‘বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের ফ্যাসিস্ট বাহিনী’ জড়িত বলে দাবি করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি বলেছেন, এই বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারীদের মধ্যে জুলাই অভ্যুত্থানের সঙ্গে জড়িত কেউ থাকতে পারে না।
৩ ঘণ্টা আগেএনসিপিসহ বেশ কয়েকটি দল জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেনি। এর প্রভাব নির্বাচনে পড়বে কি না জানতে চাইলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, ‘আমার জানা মতে, এনসিপি ও তিন-চারটি বাম দল স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে যেতে পারেনি। আমি বলব না যে স্বাক্ষর করেনি। স্বাক্ষর করার সুযোগ আছে। আশা করি ভবিষ্যতে...
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
এনসিপিসহ বেশ কয়েকটি দল জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেনি। এর প্রভাব নির্বাচনে পড়বে কি না জানতে চাইলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, ‘আমার জানা মতে, এনসিপি ও তিন-চারটি বাম দল স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে যেতে পারেনি। আমি বলব না যে স্বাক্ষর করেনি। স্বাক্ষর করার সুযোগ আছে। আশা করি, ভবিষ্যতে তারা স্বাক্ষর করবে। তাতে করে আগামী নির্বাচনে বড় কোনো প্রভাব পড়বে না।’
আজ শনিবার জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশনের ২৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা জানাতে গিয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
স্বাক্ষর না করা প্রসঙ্গে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘হতে পারে তাদের কিছু দাবিদাওয়া আছে, সেগুলো সরকারের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করবে। একপর্যায়ে তারা স্বাক্ষর করবে বলে বিশ্বাস করি। আর গণতন্ত্রে সবাই একমত হবে এমন তো নয়। ভিন্নমত থাকতেই পারে।’
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের আগে ‘জুলাই যোদ্ধাদের’ সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষের প্রসঙ্গে সালাহউদ্দিন বলেন, ‘জুলাই যোদ্ধা নামের একটি সংগঠন আছে। তারা ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এবং আমাদের সঙ্গেও কথা বলেছে। যেটা নিয়ে আমিও ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়েছিলাম। কমিশনের সহসভাপতি দাবি অনুযায়ী সংশোধন করেছেন। এরপরও অসন্তোষ থাকার কথা নয়।’
বিশৃঙ্খলার বিষয়টি তদন্তাধীন আছে বলে জানিয়ে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘আমরা খোঁজ নিয়েছি। বিশৃঙ্খলতার বিষয়টি তদন্তাধীন আছে। জুলাই যোদ্ধাদের নামে এখানে কিছুসংখ্যক ছাত্র নামধারী উচ্ছৃঙ্খল লোক ঢুকেছে। এরা ফ্যাসিস্ট সরকারের ফ্যাসিস্ট বাহিনী বলে মনে করি। আওয়ামী ফ্যাসিস্টরা বিভিন্ন ফাঁকফোকরে বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করছে।’
এখানে জুলাই অভ্যুত্থানের সঙ্গে জড়িত কেউ থাকতে পারে না বলেও দাবি করেন সালাহউদ্দিন আহমদ।
এনসিপিসহ বেশ কয়েকটি দল জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেনি। এর প্রভাব নির্বাচনে পড়বে কি না জানতে চাইলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, ‘আমার জানা মতে, এনসিপি ও তিন-চারটি বাম দল স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে যেতে পারেনি। আমি বলব না যে স্বাক্ষর করেনি। স্বাক্ষর করার সুযোগ আছে। আশা করি, ভবিষ্যতে তারা স্বাক্ষর করবে। তাতে করে আগামী নির্বাচনে বড় কোনো প্রভাব পড়বে না।’
আজ শনিবার জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশনের ২৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা জানাতে গিয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
স্বাক্ষর না করা প্রসঙ্গে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘হতে পারে তাদের কিছু দাবিদাওয়া আছে, সেগুলো সরকারের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করবে। একপর্যায়ে তারা স্বাক্ষর করবে বলে বিশ্বাস করি। আর গণতন্ত্রে সবাই একমত হবে এমন তো নয়। ভিন্নমত থাকতেই পারে।’
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের আগে ‘জুলাই যোদ্ধাদের’ সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষের প্রসঙ্গে সালাহউদ্দিন বলেন, ‘জুলাই যোদ্ধা নামের একটি সংগঠন আছে। তারা ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এবং আমাদের সঙ্গেও কথা বলেছে। যেটা নিয়ে আমিও ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়েছিলাম। কমিশনের সহসভাপতি দাবি অনুযায়ী সংশোধন করেছেন। এরপরও অসন্তোষ থাকার কথা নয়।’
বিশৃঙ্খলার বিষয়টি তদন্তাধীন আছে বলে জানিয়ে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘আমরা খোঁজ নিয়েছি। বিশৃঙ্খলতার বিষয়টি তদন্তাধীন আছে। জুলাই যোদ্ধাদের নামে এখানে কিছুসংখ্যক ছাত্র নামধারী উচ্ছৃঙ্খল লোক ঢুকেছে। এরা ফ্যাসিস্ট সরকারের ফ্যাসিস্ট বাহিনী বলে মনে করি। আওয়ামী ফ্যাসিস্টরা বিভিন্ন ফাঁকফোকরে বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করছে।’
এখানে জুলাই অভ্যুত্থানের সঙ্গে জড়িত কেউ থাকতে পারে না বলেও দাবি করেন সালাহউদ্দিন আহমদ।
বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের দাবির মুখে গতকাল বৃহস্পতিবার ৭ম তফসিল বাদ দেওয়ার প্রস্তাব থেকে সরে আসে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের পর দলগুলোর কাছে দেওয়া চূড়ান্ত জুলাই সনদে সংবিধানের ১৫০ (২) অনুচ্ছেদের ৭ম তফসিলের উল্লেখ থাকতে দেখা যায়।
২১ ঘণ্টা আগেনানা আলোচনার মধ্যেই হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের আমির শাহ মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরীর সঙ্গে দেখা হওয়ার সময় হাত মিলিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার। এ সময় দোয়া বিনিময়ও করেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগেজুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষরের অনুষ্ঠানস্থলে বিশৃঙ্খলার জন্য ‘বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের ফ্যাসিস্ট বাহিনী’ জড়িত বলে দাবি করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি বলেছেন, এই বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারীদের মধ্যে জুলাই অভ্যুত্থানের সঙ্গে জড়িত কেউ থাকতে পারে না।
৩ ঘণ্টা আগেজুলাই সনদ অনুষ্ঠানে গিয়ে যারা এই সনদে স্বাক্ষর করেছে, তারা গণ-অভ্যুত্থানের চেতনা এবং জনগণের কাছ থেকে ছিটকে গেছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
৩ ঘণ্টা আগে