সম্পাদকীয়
মহোদয়,
সদয় অবগতির জন্য জানাচ্ছি, আমরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত সাত কলেজের সাধারণ শিক্ষার্থীরা বর্তমানে মানসিকভাবে এক অস্বস্তিকর পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছি। সম্প্রতি সাত কলেজকে ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি প্রতিষ্ঠা করার পদক্ষেপের বিরুদ্ধে শিক্ষা ক্যাডারের কিছু শিক্ষক প্রকাশ্যে প্রতিবাদ করছেন। এই প্রতিবাদ কেবল মতামত দেওয়ার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকছে না; বরং তাঁরা আমাদের দৈনন্দিন শিক্ষাজীবনকেও প্রভাবিত করছেন। এসব কর্মকাণ্ড যেমন প্রজাতন্ত্রের একজন সরকারি কর্মচারীর আচরণবিধির নীতিমালার সুস্পষ্ট লঙ্ঘন, তেমনি আমাদের জন্য বিব্রতকর এবং উদ্বেগের বিষয়। এ ছাড়া তাঁরা উচ্চমাধ্যমিক শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ব্যবহার করে মানববন্ধন ও সংবাদ সম্মেলন করাচ্ছেন, যা পরবর্তী সময়ে শিক্ষার্থীরাই স্বীকার করেছে।
সাত কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তর আন্দোলনের পক্ষের শিক্ষার্থীদের সঙ্গেও অনৈতিক আচরণ করা হচ্ছে। বিভিন্নভাবে টিসি দেওয়ার ভয়ভীতি দেখানো হচ্ছে। তাদের তথ্য নিয়ে চিহ্নিত করারও চেষ্টা চলছে।
সম্প্রতি বিভিন্ন কলেজের অফিশিয়াল মেসেঞ্জার গ্রুপে ‘ক্লাস নেবেন’—এমন নোটিশ দিয়ে জুম মিটিংয়ে ক্লাস তো নিচ্ছেনই না, বরং ক্লাসের নামে শিক্ষার্থীদের হুমকি-ধমকি দিচ্ছেন। তাঁরা প্রস্তাবিত বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের ব্রেনওয়াশ করার এক অসুস্থ প্রতিযোগিতায় লিপ্ত রয়েছেন।
এ ছাড়া বিভিন্ন শিক্ষক পরীক্ষার খাতা কঠোরভাবে মূল্যায়নের হুমকি এবং ইনকোর্স ও ব্যবহারিক পরীক্ষার নম্বর কমিয়ে দেওয়ার মতো নোংরা ভয়ভীতি দেখাচ্ছেন। ক্লাসরুমে গিয়ে শিক্ষার্থীদের বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে দাঁড়ানোর জন্যও বিভিন্ন কৌশল বাতলে দিচ্ছেন। এমনকি উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষার্থীদের হোয়াটসঅ্যাপ ও মেসেঞ্জার গ্রুপে বিভ্রান্তিকর ও অসত্য তথ্যসংবলিত স্ক্রিনশট পাঠিয়ে তাদের উসকে দিতেও দেখা গেছে।
বিভিন্ন ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি কলেজের বেসরকারি স্টাফদের চাপ প্রয়োগ করে চাকরি থাকবে না বলে উসকে দিয়ে তাঁদের স্বাক্ষর নেওয়া হচ্ছে। তাঁদের ইচ্ছার বিরুদ্ধে করানো হচ্ছে মানববন্ধনও। পূজার ছুটিতে কলেজ বন্ধ ঘোষণার পরেও ২৮ সেপ্টেম্বর কয়েকটি বিভাগের শিক্ষার্থীদের কলেজে উপস্থিত হতে বলেন শিক্ষকেরা। এ সবকিছুরই প্রমাণ আমাদের সংগ্রহে রয়েছে।
এমন পরিস্থিতিতে আমরা আমাদের মতপ্রকাশেও আশঙ্কা বোধ করছি। শিক্ষকদের এ রকম অতিরঞ্জিত আচরণে আমরা কারও কাছে গিয়ে সহায়তাও চাইতে পারছি না। আমাদের অভিভাবকতুল্য শিক্ষক যখন এমন অনাকাঙ্ক্ষিত ও স্বার্থান্বেষী হয়ে ওঠেন, তখন স্বভাবতই শিক্ষার্থীরা অভিভাবকহীন অসহায় বোধ করে। তাদের আশ্রয়ের জায়গাটি শূন্য হয়ে যায়।
আমরা বিশ্বাস করি, শিক্ষক হচ্ছেন আলোকবর্তিকা, যিনি শিক্ষার্থীদের জ্ঞান ও নৈতিকতায় আলোকিত করবেন এবং একই সঙ্গে শিক্ষার্থীদের পিতৃ ও মাতৃস্নেহে আগলে রাখবেন, এটাই কাম্য। কিন্তু যখন সেই শ্রদ্ধাভাজন শিক্ষকদের কাছ থেকেই মানসিক নিপীড়নের শিকার হতে হয়, শিক্ষাজীবন নিয়ে অনিরাপদ বোধ করতে হয়, তখন আমাদের মধ্যে আস্থাহীনতা ও ভীতির সৃষ্টি হয়, আমরা উদ্বিগ্ন হয়ে পড়ি। এই পরিস্থিতি অব্যাহত থাকলে শিক্ষার্থীদের পড়াশোনায় বিরূপ প্রভাব পড়বে এবং এক অশান্ত পরিবেশ তৈরি করবে।
করোনা মহামারি, রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা, ২০২৪ সালের জুলাই গণ-অভ্যুত্থান প্রভৃতি ঘটনার কারণে আমাদের শিক্ষাজীবন থেকে অনেক সময় নষ্ট হয়েছে। এরপর এখন আমরা যে মানসিক পীড়নের মধ্য দিয়ে যাচ্ছি, তা বেশি দিন মানিয়ে নিতে পারব না। আবার আমরা শ্রদ্ধেয় শিক্ষকদের সঙ্গে কোনো ধরনের অসৌজন্যমূলক আচরণও করতে পারব না—এটা অসম্ভব। ফলে আমরা সাত কলেজের ১ লাখ ৬৭ হাজার শিক্ষার্থী নিরুপায় হয়ে হয়তো ‘আত্মহত্যা’ ছাড়া আর কোনো পথ খুঁজে পাব না।
অতএব, আপনার প্রতি আমাদের বিনীত অনুরোধ, শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে দ্রুত কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন। এখনই বৃহত্তর স্বার্থের কথা বিবেচনায় নিয়ে যথাযথ পদক্ষেপ নিতে পারলে হয়তো ইতিহাসের একটি কলঙ্কময় অধ্যায় রচনা থেকে বাংলাদেশ রক্ষা পাবে, আমরাও স্বস্তি নিয়ে বাঁচতে পারব।
অনার্স শিক্ষার্থীদের প্রতি সহিংস আচরণ বন্ধ করতে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেবেন। শিক্ষকদের দ্বারা শিক্ষার্থীদের জোরপূর্বক রাজনৈতিক/প্রশাসনিক কর্মকাণ্ডে ব্যবহার করে নিজেদের স্বার্থকে প্রাধান্য দেওয়ার বিষয়টি রোধ করবেন। আমাদের মানসিক স্বস্তি ও স্বাভাবিক শিক্ষাজীবন ফিরিয়ে আনতে সঠিক পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন। আমরা আপনার আন্তরিক সহযোগিতা কামনা করছি, যাতে আমরা নির্ভয়ে পড়াশোনা করতে পারি এবং ভবিষ্যতে দেশের যোগ্য নাগরিক হিসেবে গড়ে উঠতে পারি।
বিনীত
সাত কলেজের সাধারণ শিক্ষার্থীবৃন্দ
মহোদয়,
সদয় অবগতির জন্য জানাচ্ছি, আমরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত সাত কলেজের সাধারণ শিক্ষার্থীরা বর্তমানে মানসিকভাবে এক অস্বস্তিকর পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছি। সম্প্রতি সাত কলেজকে ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি প্রতিষ্ঠা করার পদক্ষেপের বিরুদ্ধে শিক্ষা ক্যাডারের কিছু শিক্ষক প্রকাশ্যে প্রতিবাদ করছেন। এই প্রতিবাদ কেবল মতামত দেওয়ার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকছে না; বরং তাঁরা আমাদের দৈনন্দিন শিক্ষাজীবনকেও প্রভাবিত করছেন। এসব কর্মকাণ্ড যেমন প্রজাতন্ত্রের একজন সরকারি কর্মচারীর আচরণবিধির নীতিমালার সুস্পষ্ট লঙ্ঘন, তেমনি আমাদের জন্য বিব্রতকর এবং উদ্বেগের বিষয়। এ ছাড়া তাঁরা উচ্চমাধ্যমিক শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ব্যবহার করে মানববন্ধন ও সংবাদ সম্মেলন করাচ্ছেন, যা পরবর্তী সময়ে শিক্ষার্থীরাই স্বীকার করেছে।
সাত কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তর আন্দোলনের পক্ষের শিক্ষার্থীদের সঙ্গেও অনৈতিক আচরণ করা হচ্ছে। বিভিন্নভাবে টিসি দেওয়ার ভয়ভীতি দেখানো হচ্ছে। তাদের তথ্য নিয়ে চিহ্নিত করারও চেষ্টা চলছে।
সম্প্রতি বিভিন্ন কলেজের অফিশিয়াল মেসেঞ্জার গ্রুপে ‘ক্লাস নেবেন’—এমন নোটিশ দিয়ে জুম মিটিংয়ে ক্লাস তো নিচ্ছেনই না, বরং ক্লাসের নামে শিক্ষার্থীদের হুমকি-ধমকি দিচ্ছেন। তাঁরা প্রস্তাবিত বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের ব্রেনওয়াশ করার এক অসুস্থ প্রতিযোগিতায় লিপ্ত রয়েছেন।
এ ছাড়া বিভিন্ন শিক্ষক পরীক্ষার খাতা কঠোরভাবে মূল্যায়নের হুমকি এবং ইনকোর্স ও ব্যবহারিক পরীক্ষার নম্বর কমিয়ে দেওয়ার মতো নোংরা ভয়ভীতি দেখাচ্ছেন। ক্লাসরুমে গিয়ে শিক্ষার্থীদের বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে দাঁড়ানোর জন্যও বিভিন্ন কৌশল বাতলে দিচ্ছেন। এমনকি উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষার্থীদের হোয়াটসঅ্যাপ ও মেসেঞ্জার গ্রুপে বিভ্রান্তিকর ও অসত্য তথ্যসংবলিত স্ক্রিনশট পাঠিয়ে তাদের উসকে দিতেও দেখা গেছে।
বিভিন্ন ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি কলেজের বেসরকারি স্টাফদের চাপ প্রয়োগ করে চাকরি থাকবে না বলে উসকে দিয়ে তাঁদের স্বাক্ষর নেওয়া হচ্ছে। তাঁদের ইচ্ছার বিরুদ্ধে করানো হচ্ছে মানববন্ধনও। পূজার ছুটিতে কলেজ বন্ধ ঘোষণার পরেও ২৮ সেপ্টেম্বর কয়েকটি বিভাগের শিক্ষার্থীদের কলেজে উপস্থিত হতে বলেন শিক্ষকেরা। এ সবকিছুরই প্রমাণ আমাদের সংগ্রহে রয়েছে।
এমন পরিস্থিতিতে আমরা আমাদের মতপ্রকাশেও আশঙ্কা বোধ করছি। শিক্ষকদের এ রকম অতিরঞ্জিত আচরণে আমরা কারও কাছে গিয়ে সহায়তাও চাইতে পারছি না। আমাদের অভিভাবকতুল্য শিক্ষক যখন এমন অনাকাঙ্ক্ষিত ও স্বার্থান্বেষী হয়ে ওঠেন, তখন স্বভাবতই শিক্ষার্থীরা অভিভাবকহীন অসহায় বোধ করে। তাদের আশ্রয়ের জায়গাটি শূন্য হয়ে যায়।
আমরা বিশ্বাস করি, শিক্ষক হচ্ছেন আলোকবর্তিকা, যিনি শিক্ষার্থীদের জ্ঞান ও নৈতিকতায় আলোকিত করবেন এবং একই সঙ্গে শিক্ষার্থীদের পিতৃ ও মাতৃস্নেহে আগলে রাখবেন, এটাই কাম্য। কিন্তু যখন সেই শ্রদ্ধাভাজন শিক্ষকদের কাছ থেকেই মানসিক নিপীড়নের শিকার হতে হয়, শিক্ষাজীবন নিয়ে অনিরাপদ বোধ করতে হয়, তখন আমাদের মধ্যে আস্থাহীনতা ও ভীতির সৃষ্টি হয়, আমরা উদ্বিগ্ন হয়ে পড়ি। এই পরিস্থিতি অব্যাহত থাকলে শিক্ষার্থীদের পড়াশোনায় বিরূপ প্রভাব পড়বে এবং এক অশান্ত পরিবেশ তৈরি করবে।
করোনা মহামারি, রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা, ২০২৪ সালের জুলাই গণ-অভ্যুত্থান প্রভৃতি ঘটনার কারণে আমাদের শিক্ষাজীবন থেকে অনেক সময় নষ্ট হয়েছে। এরপর এখন আমরা যে মানসিক পীড়নের মধ্য দিয়ে যাচ্ছি, তা বেশি দিন মানিয়ে নিতে পারব না। আবার আমরা শ্রদ্ধেয় শিক্ষকদের সঙ্গে কোনো ধরনের অসৌজন্যমূলক আচরণও করতে পারব না—এটা অসম্ভব। ফলে আমরা সাত কলেজের ১ লাখ ৬৭ হাজার শিক্ষার্থী নিরুপায় হয়ে হয়তো ‘আত্মহত্যা’ ছাড়া আর কোনো পথ খুঁজে পাব না।
অতএব, আপনার প্রতি আমাদের বিনীত অনুরোধ, শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে দ্রুত কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন। এখনই বৃহত্তর স্বার্থের কথা বিবেচনায় নিয়ে যথাযথ পদক্ষেপ নিতে পারলে হয়তো ইতিহাসের একটি কলঙ্কময় অধ্যায় রচনা থেকে বাংলাদেশ রক্ষা পাবে, আমরাও স্বস্তি নিয়ে বাঁচতে পারব।
অনার্স শিক্ষার্থীদের প্রতি সহিংস আচরণ বন্ধ করতে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেবেন। শিক্ষকদের দ্বারা শিক্ষার্থীদের জোরপূর্বক রাজনৈতিক/প্রশাসনিক কর্মকাণ্ডে ব্যবহার করে নিজেদের স্বার্থকে প্রাধান্য দেওয়ার বিষয়টি রোধ করবেন। আমাদের মানসিক স্বস্তি ও স্বাভাবিক শিক্ষাজীবন ফিরিয়ে আনতে সঠিক পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন। আমরা আপনার আন্তরিক সহযোগিতা কামনা করছি, যাতে আমরা নির্ভয়ে পড়াশোনা করতে পারি এবং ভবিষ্যতে দেশের যোগ্য নাগরিক হিসেবে গড়ে উঠতে পারি।
বিনীত
সাত কলেজের সাধারণ শিক্ষার্থীবৃন্দ
পাঁচটি ধর্মভিত্তিক দলের উদ্যোগে ১৬ সেপ্টেম্বর আয়োজিত সেমিনার থেকে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সংগীতশিক্ষক নিয়োগের সিদ্ধান্ত বাতিল করে সেখানে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগের দাবি উত্থাপন করা হয়েছে। বহু ধর্মাবলম্বী মানুষের এ রাষ্ট্রে গত ৫৫ বছরের মধ্যে ধর্মভিত্তিকসহ নানা পন্থার রাজনৈতিক দল ও সামরিক সরকার ক্ষমতায়...
৬ ঘণ্টা আগেঅ্যাভোকাডোকে খাদ্যের দিক থেকে ফল ও সবজি—দুই শ্রেণিতেই রাখা যায়, অনেকটা পেঁপের মতোই। পুষ্টিগুণে ভরপুর এই ফল ইউরোপ ও আমেরিকায় স্বাস্থ্যসচেতন মানুষের কাছে দীর্ঘদিন ধরেই জনপ্রিয়। আমাদের দেশেও এর চাহিদা ক্রমেই বাড়ছে।
৬ ঘণ্টা আগেগণ-অভ্যুত্থানের এক বছরের বেশি সময় পেরিয়ে গেলেও পুলিশ বাহিনী এখনো স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরতে পারেনি। এটা দেশের অভ্যন্তরীণ আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য বড় একটা সংকট। সামনে জাতীয় নির্বাচন। নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য পুলিশের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা আছে।
৬ ঘণ্টা আগে‘আপনি আবুল হলে, আপনার আবুলত্ব দূর করার দায়িত্ব অথরিটির না’—এ রকম একটা মন্তব্য নাকি প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সেক্রেটারি করেছেন তাঁর ফেসবুকে। বিষয়টা পড়লাম বিডিনিউজ ২৪ ডটকমে। নিশ্চিত হতে তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুকে ঢুঁ মারলাম। দু-এক মিনিট ঘাঁটাঘাঁটি করলাম। কিন্তু পেলাম না।
১ দিন আগে