বিজন সান্যাল
১৪ জুন ১৯২৮, কালজয়ী এক বিপ্লবীর জন্ম হয়। সেই বিপ্লবী আর্নেস্টো চে গুয়েভারার ৯৩তম জন্মদিন আজ। তিনি ছিলেন কিউবা বিপ্লবের নায়ক ফিদেল কাস্ত্রোর বন্ধু এবং সহযোদ্ধা। দেশে দেশে বিপ্লব সংঘটনের স্বপ্নে বিভোর চে অস্ত্রহাতে যুদ্ধ করেছেন। তিনি ছিলেন শোষিত, বঞ্চিত, নিপীড়িতদের বন্ধু-সুহৃদ। আর শাসক-শোষক এবং সাম্রাজ্যবাদের মহা আতঙ্ক। তাঁর স্বপ্ন পূরণ হয়নি। তাকে হত্যা করা হয়েছে। কিন্তু তিনি পরিচিত হয়েছেন বিপ্লব এবং তারুণ্যের প্রতীক হিসেবে। দেশে দেশে যারা ন্যায্যতার সংগ্রাম করছেন, তাদের কাছে এক অফুরান প্রেরণার নাম চে গুয়েভারা।
এই যে দেশে দেশে যুগে যুগে অসংখ্য মানুষের মনে প্রতিবাদের, বিদ্রোহের স্ফুলিঙ্গ জ্বালিয়ে রাখতে পেরেছেন—এটাই চে’র সাফল্য। বিপ্লবের স্বপ্নপুরুষ ও বরপুত্র চে সম্পর্কে যার কিছু জানা নেই, তিনিও তার ছবিসংবলিত টি-শার্ট শরীরে জড়িয়ে নিশ্চয়ই ভেতরে অজানা স্পন্দন ও শিহরণ অনুভব করেন। মানুষের স্বপ্নের মৃত্যু নেই। ইতিহাসের নিয়ম হলো নতুন উপকরণে সমৃদ্ধ হওয়া। কিন্তু বৈষম্যের বিরুদ্ধে, সমতার পক্ষে মানুষের লড়াই পুরোনো হয় না, হবে না। এ লড়াই মানুষ অনাগত কালেও জারি রাখবে।
১৯৬৭ সালে বলিভিয়ার সেনাবাহিনীর হাতে গ্রেপ্তার হওয়ার পর ৯ অক্টোবর তাঁকে গুলি করে হত্যা করা হয়। নিউইয়র্ক টাইমস পত্রিকা লিখেছিল, ‘একজন মানুষের সঙ্গে সঙ্গে একটি রূপকথাও চিরতরে বিশ্রামে চলে গেল।’বহু জনপ্রিয় সরকারপ্রধান বা রাষ্ট্রনায়কের নাম বিস্মৃতির আড়ালে চলে গেলেও চে গুয়েভারাকে মনে রাখবে ভবিষ্যৎকালও। কারণ, তিনি ঝংকার, তিনি বেগ এবং আবেগের মূর্ত প্রতীক।
তাঁকে ভুলতে চাইলেও ভোলা যাবে না। জন্মদিনে চে’র প্রতি স্মরণ-শ্রদ্ধা।
১৪ জুন ১৯২৮, কালজয়ী এক বিপ্লবীর জন্ম হয়। সেই বিপ্লবী আর্নেস্টো চে গুয়েভারার ৯৩তম জন্মদিন আজ। তিনি ছিলেন কিউবা বিপ্লবের নায়ক ফিদেল কাস্ত্রোর বন্ধু এবং সহযোদ্ধা। দেশে দেশে বিপ্লব সংঘটনের স্বপ্নে বিভোর চে অস্ত্রহাতে যুদ্ধ করেছেন। তিনি ছিলেন শোষিত, বঞ্চিত, নিপীড়িতদের বন্ধু-সুহৃদ। আর শাসক-শোষক এবং সাম্রাজ্যবাদের মহা আতঙ্ক। তাঁর স্বপ্ন পূরণ হয়নি। তাকে হত্যা করা হয়েছে। কিন্তু তিনি পরিচিত হয়েছেন বিপ্লব এবং তারুণ্যের প্রতীক হিসেবে। দেশে দেশে যারা ন্যায্যতার সংগ্রাম করছেন, তাদের কাছে এক অফুরান প্রেরণার নাম চে গুয়েভারা।
এই যে দেশে দেশে যুগে যুগে অসংখ্য মানুষের মনে প্রতিবাদের, বিদ্রোহের স্ফুলিঙ্গ জ্বালিয়ে রাখতে পেরেছেন—এটাই চে’র সাফল্য। বিপ্লবের স্বপ্নপুরুষ ও বরপুত্র চে সম্পর্কে যার কিছু জানা নেই, তিনিও তার ছবিসংবলিত টি-শার্ট শরীরে জড়িয়ে নিশ্চয়ই ভেতরে অজানা স্পন্দন ও শিহরণ অনুভব করেন। মানুষের স্বপ্নের মৃত্যু নেই। ইতিহাসের নিয়ম হলো নতুন উপকরণে সমৃদ্ধ হওয়া। কিন্তু বৈষম্যের বিরুদ্ধে, সমতার পক্ষে মানুষের লড়াই পুরোনো হয় না, হবে না। এ লড়াই মানুষ অনাগত কালেও জারি রাখবে।
১৯৬৭ সালে বলিভিয়ার সেনাবাহিনীর হাতে গ্রেপ্তার হওয়ার পর ৯ অক্টোবর তাঁকে গুলি করে হত্যা করা হয়। নিউইয়র্ক টাইমস পত্রিকা লিখেছিল, ‘একজন মানুষের সঙ্গে সঙ্গে একটি রূপকথাও চিরতরে বিশ্রামে চলে গেল।’বহু জনপ্রিয় সরকারপ্রধান বা রাষ্ট্রনায়কের নাম বিস্মৃতির আড়ালে চলে গেলেও চে গুয়েভারাকে মনে রাখবে ভবিষ্যৎকালও। কারণ, তিনি ঝংকার, তিনি বেগ এবং আবেগের মূর্ত প্রতীক।
তাঁকে ভুলতে চাইলেও ভোলা যাবে না। জন্মদিনে চে’র প্রতি স্মরণ-শ্রদ্ধা।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস স্বয়ং একাধিকবার বলেছেন, আগামী জাতীয় নির্বাচন এমন এক আবহে অনুষ্ঠিত হবে যে তা শুধু দেশে নয়, সারা পৃথিবীতে সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ ও সর্বজনে গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের একটি অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে। এটা তাঁর নিজের এবং অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে
১ দিন আগেসোমবার, ৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫। আস্থা আছে কি না, স্বপ্রণোদিত হয়ে যাচাই করতে গিয়ে বিপাকে পড়েন ফ্রান্সের প্রধানমন্ত্রী ফ্রাঁসোয়া বাইরু। সংসদে ১৯৪ জন সংসদ সদস্য তাঁর ওপর আস্থা জানিয়ে ভোট দিলেও ৩৬৪ জন তাঁকে লাল কার্ড দেখিয়ে দিয়েছেন। উল্লেখ্য, ফ্রান্সের আইনপ্রণেতা হচ্ছেন মোট ৫৭৭ জন। ফলে মাত্র ৯ মাস ক্ষমতায়
১ দিন আগেসময় এখন অদ্ভুত এক সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে। মানুষ তার হাজার বছরের ইতিহাসে অনেক বিপ্লবের সাক্ষী হয়েছে—কৃষি, শিল্প, তথ্যপ্রযুক্তি। প্রতিটি বিপ্লব আমাদের জীবনধারায় গভীর পরিবর্তন এনেছে, কেউ কেউ পেছনে পড়ে গেছে, কেউ সামনের সারিতে উঠে এসেছে। কিন্তু এইবার যা আসছে, তা হয়তো আর কাউকে কেবল পেছনেই ফেলবে না; বরং মানুষক
১ দিন আগেবাংলাদেশে ১৯৭২ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত কীটনাশক ব্যবহারের পরিমাণ প্রায় ১০ গুণ বেড়েছে, যা জনস্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকি তৈরি করছে। আজকের পত্রিকায় ১০ সেপ্টেম্বর প্রকাশিত ‘সেন্টার ফর অ্যাগ্রিকালচার অ্যান্ড বায়োসায়েন্স ইন্টারন্যাশনাল’ (ক্যাবি) আয়োজিত এক কর্মশালায় এই উদ্বেগজনক তথ্য উঠে এসেছে।
১ দিন আগে