সেলিম জাহান
বছর চারেক আগের কথা। অতলান্তিকের এপার-ওপার দূরালাপনীতে কথা হচ্ছিল শামীমের সঙ্গে। বলছিলাম আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ে আমাদের সতীর্থ বন্ধুদের সম্পর্কে। দুজনেরই বন্ধুত্বের ভিন্ন বলয় থাকলেও চেনাজানার একটি অভিন্ন বৃত্ত আছে। এ-কথা, সে-কথা বলার পর গল্পের লাটিম এসে ঘুরতে লাগল কোন কোন বন্ধু আর সহপাঠীকে হারিয়েছি আমরা। তালিকা খুব দীর্ঘ নয়; কিন্তু তাই বলে নিতান্ত হ্রস্বও তো নয়।
‘জানো, এই ক’মাস আগেই তো সবচেয়ে প্রিয় বন্ধুকে হারিয়েছি আমি—কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় ও ছাত্রীবাসের পরম সখা। কুমুদিনীতে সে ছিল আমার নিকটতম বন্ধু। বিশ্ববিদ্যালয়ে এসে রোকেয়া হলে সহকক্ষবাসী।’ বহু দূর থেকে ভেসে আসা আনমনা মৃদু উচ্চারণ সত্ত্বেও শামীমের বেদনার আর্তিটা আমি শুনতে পাই। চুপ করে যায় সে। ঘন নিস্তব্ধতার একটি পর্দা যেন দুলতে থাকে দুজনের মাঝে।
তার পরেই যেন হঠাৎ কিছু মনে হতেই বলে ওঠে ও, ‘তোমাদের বিভাগেই তো ছিল সে। অর্থনীতির ছাত্রী। ছোটখাটো মানুষটি, সাদাসিধে।’ ‘পারুল’, কথা শেষ করতে দিই না তাকে। ভীষণ চমকায় সে, ‘তুমি জানলে কী করে?’ ‘বর্ণনা শুনেই বুঝেছি', মৃদু স্বরে বলি আমি, ‘আর তা ছাড়া বেনুদের আত্মীয় হতো সে, ওর বাবার দিক থেকে। এসেছিল বেনুর গায়েহলুদে।’
শামীম তারপর বলে যায় জেদি কিন্তু তেজি একটি মানুষের গল্প। গ্রামের একটি সাধারণ পরিবার থেকে উঠে আসা একটি ছোটখাটো মেয়ের জীবনকথা। কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে তার জেদি ব্যবহারের কথা। সে যা তা-ই থাকবে, বদলাবে না সে অন্যের কথায়। কর্মজীবনে তার সংগ্রামের কথা, নিজেকে প্রতিষ্ঠা করা পেশাগতভাবে, সেই সঙ্গে আট ভাইবোনকে তুলে নিয়ে আসা। ভালোবেসে বিয়ে, সংসার করেছে, ছেলেমেয়েরাও সুপ্রতিষ্ঠিত তার।
শামীমের গল্পের সারাটা সময়েই আমি চুপ করে ছিলাম। আমার তো বলার কিছু নেই। আমি দেখেছি পারুলকে শ্রেণিকক্ষে, শ্রেণিকক্ষের বাইরে, জেনেছি সে বেনুদের আত্মীয়; কিন্তু আমি তো কখনো চিনিনি পারুলকে সেই অর্থে, যে অর্থে শামীম ওকে জানে। আমার নিশ্চুপতা দেখে শামীম দ্বিধান্বিত হয়, ‘আমরা কি একই পারুলের কথা বলছি?’
‘আমরা একই পারুলের কথা বলছি', নিশ্চিত গলায় বলি আমি, ‘ছবি আছে পারুলের বেনুর গায়েহলুদের দিনের, তোমাকে পাঠাব।' ‘পাঠিও।’ শামীমের গলার আকুতিটুকু অনুভব করি আমি। পাঠাই তাকে ছবিটি। পরদিন শুধু আর্দ্রর ছোট্ট একটি বার্তা পাই তার কাছ থেকে, ‘আহা! আমার বন্ধু পারুল!’
দীর্ঘ ছয় বছর পড়েছি পারুলের সঙ্গে—একই বিভাগে, একই শ্রেণিতে, এমনকি একই শাখায়। ক্লাসের ভেতরে দেখেছি, বারান্দায় দেখেছি, লাইব্রেরিতে দেখেছি। কিন্তু এই ছয় বছরে কোনো দিন কথা হয়নি—একটা কথাও না। সামনাসামনি যখন পড়েছি, তখনো নয়; বারান্দায় যখন পাশ কাটিয়ে গেছি, তখনো নয় অথবা বই নিতে যখন লাইব্রেরিতে লাইন দিয়েছি, সে সময়টায়ও নয়।
পারুলের হয়তো দ্বিধা ছিল, সংকোচ ছিল, কেউ পরিচয় না করিয়ে দিলে কী করে কথা বলবে—সেই ভাবনাও থাকতে পারে। কিন্তু আমার? আমার কী ছিল? আমি কি স্বাভাবিক সৌজন্যের কুশলবার্তাটুকু জিজ্ঞেস করতে পারতাম না : ‘কি পারুল, কেমন আছেন?’ কিংবা ‘কেমন হচ্ছে পড়াশোনা?’ কেন করিনি—কোন ভাবনা, কোন উন্নাসিকতা আমার মাঝে কাজ করেছিল? কোন অনীহা, কোন নির্বিকারত্ব, কোন ঔদাসীন্যের শিকার হয়েছিলাম আমি?
পারুলকে আমার যথেষ্ট তীক্ষ্ণ-ধী মনে হয়নি? তাকে খুব সাধারণ মনে হয়েছে? ভেবেছি, সে খুব সাদামাটা? মেধার ঘাটতি পারুলের ছিল না। সেই বছর আমাদের ১০০ জনের শ্রেণিতে ৩০ জনই বিভিন্ন শিক্ষা বোর্ডে প্রথম ১০ জনের মধ্যে ছিল। সেই প্রতিযোগিতার বলয়ে পারুল তার জায়গা করে নিয়েছে। মেধা, বুদ্ধি আর শ্রমের দ্বারা পারুল এগিয়ে গিয়েছিল।
বাহ্যিক দিক থেকে তাকে সাদামাটা মনে হলেও সে সাদামাটা ছিল না মোটেও। বন্ধুর গল্প থেকে বুঝতে পারি—তার একটা ব্যক্তিত্ব ছিল, অনমনীয় একটা দাঢ্যতা ছিল চরিত্রের। তাই যেটাকে জেদ মনে হতো, সেটা আসলে ছিল তার আত্মসত্তার তেজ। তা নইলে চটপটে, তুখোড়, সৃষ্টিশীল শামীমের প্রিয় বান্ধবী হলো কী করে সে? নিজের সম্পর্কে কোনো দ্বিধা ছিল না পারুলের, ছিল না কোনো সংশয়। তার আত্মবিশ্বাসে কোনো চিড় ছিল না। তাই আমাদের আর দশজনের মতো গড্ডলিকা প্রবাহে ভেসে যাওয়ার প্রয়োজন ছিল না তার।
আর সাধারণ? শামীম পারুলের জীবনের যে গল্প করেছে, তাতে যে কেউ বুঝবে, কী অসাধারণ সবার থেকে পৃথক এক মানুষ ছিল সে, তার কাছে আসলে আমরাই অতি সাধারণ। যে সংগ্রাম সে করেছে, তা আমরা অনেকেই পারতাম না। যে অঙ্গীকার, মমতা আর দায়িত্ববোধ সে দেখিয়েছে তার ভাইবোনদের প্রতি, আমরা কজন তা দেখাতে পারি?
বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়ার পর আর পারুলকে দেখিনি। একজন অসাধারণ মানুষকে জানার ও চেনার সুযোগ হেলায় হারিয়েছি। চল্লিশ বছর পর জানলাম, সে চলে গেছে। তাকে দেখেছি, তার নাম জেনেছি; কিন্তু তাকে চিনিনি। জীবন-মরণের সীমানা পেরিয়ে নূরুন নাহার পারুল তাই আমার কাছে শুধু একটা নামই হয়ে রইল।
লেখক : অর্থনীতিবিদ
বছর চারেক আগের কথা। অতলান্তিকের এপার-ওপার দূরালাপনীতে কথা হচ্ছিল শামীমের সঙ্গে। বলছিলাম আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ে আমাদের সতীর্থ বন্ধুদের সম্পর্কে। দুজনেরই বন্ধুত্বের ভিন্ন বলয় থাকলেও চেনাজানার একটি অভিন্ন বৃত্ত আছে। এ-কথা, সে-কথা বলার পর গল্পের লাটিম এসে ঘুরতে লাগল কোন কোন বন্ধু আর সহপাঠীকে হারিয়েছি আমরা। তালিকা খুব দীর্ঘ নয়; কিন্তু তাই বলে নিতান্ত হ্রস্বও তো নয়।
‘জানো, এই ক’মাস আগেই তো সবচেয়ে প্রিয় বন্ধুকে হারিয়েছি আমি—কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় ও ছাত্রীবাসের পরম সখা। কুমুদিনীতে সে ছিল আমার নিকটতম বন্ধু। বিশ্ববিদ্যালয়ে এসে রোকেয়া হলে সহকক্ষবাসী।’ বহু দূর থেকে ভেসে আসা আনমনা মৃদু উচ্চারণ সত্ত্বেও শামীমের বেদনার আর্তিটা আমি শুনতে পাই। চুপ করে যায় সে। ঘন নিস্তব্ধতার একটি পর্দা যেন দুলতে থাকে দুজনের মাঝে।
তার পরেই যেন হঠাৎ কিছু মনে হতেই বলে ওঠে ও, ‘তোমাদের বিভাগেই তো ছিল সে। অর্থনীতির ছাত্রী। ছোটখাটো মানুষটি, সাদাসিধে।’ ‘পারুল’, কথা শেষ করতে দিই না তাকে। ভীষণ চমকায় সে, ‘তুমি জানলে কী করে?’ ‘বর্ণনা শুনেই বুঝেছি', মৃদু স্বরে বলি আমি, ‘আর তা ছাড়া বেনুদের আত্মীয় হতো সে, ওর বাবার দিক থেকে। এসেছিল বেনুর গায়েহলুদে।’
শামীম তারপর বলে যায় জেদি কিন্তু তেজি একটি মানুষের গল্প। গ্রামের একটি সাধারণ পরিবার থেকে উঠে আসা একটি ছোটখাটো মেয়ের জীবনকথা। কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে তার জেদি ব্যবহারের কথা। সে যা তা-ই থাকবে, বদলাবে না সে অন্যের কথায়। কর্মজীবনে তার সংগ্রামের কথা, নিজেকে প্রতিষ্ঠা করা পেশাগতভাবে, সেই সঙ্গে আট ভাইবোনকে তুলে নিয়ে আসা। ভালোবেসে বিয়ে, সংসার করেছে, ছেলেমেয়েরাও সুপ্রতিষ্ঠিত তার।
শামীমের গল্পের সারাটা সময়েই আমি চুপ করে ছিলাম। আমার তো বলার কিছু নেই। আমি দেখেছি পারুলকে শ্রেণিকক্ষে, শ্রেণিকক্ষের বাইরে, জেনেছি সে বেনুদের আত্মীয়; কিন্তু আমি তো কখনো চিনিনি পারুলকে সেই অর্থে, যে অর্থে শামীম ওকে জানে। আমার নিশ্চুপতা দেখে শামীম দ্বিধান্বিত হয়, ‘আমরা কি একই পারুলের কথা বলছি?’
‘আমরা একই পারুলের কথা বলছি', নিশ্চিত গলায় বলি আমি, ‘ছবি আছে পারুলের বেনুর গায়েহলুদের দিনের, তোমাকে পাঠাব।' ‘পাঠিও।’ শামীমের গলার আকুতিটুকু অনুভব করি আমি। পাঠাই তাকে ছবিটি। পরদিন শুধু আর্দ্রর ছোট্ট একটি বার্তা পাই তার কাছ থেকে, ‘আহা! আমার বন্ধু পারুল!’
দীর্ঘ ছয় বছর পড়েছি পারুলের সঙ্গে—একই বিভাগে, একই শ্রেণিতে, এমনকি একই শাখায়। ক্লাসের ভেতরে দেখেছি, বারান্দায় দেখেছি, লাইব্রেরিতে দেখেছি। কিন্তু এই ছয় বছরে কোনো দিন কথা হয়নি—একটা কথাও না। সামনাসামনি যখন পড়েছি, তখনো নয়; বারান্দায় যখন পাশ কাটিয়ে গেছি, তখনো নয় অথবা বই নিতে যখন লাইব্রেরিতে লাইন দিয়েছি, সে সময়টায়ও নয়।
পারুলের হয়তো দ্বিধা ছিল, সংকোচ ছিল, কেউ পরিচয় না করিয়ে দিলে কী করে কথা বলবে—সেই ভাবনাও থাকতে পারে। কিন্তু আমার? আমার কী ছিল? আমি কি স্বাভাবিক সৌজন্যের কুশলবার্তাটুকু জিজ্ঞেস করতে পারতাম না : ‘কি পারুল, কেমন আছেন?’ কিংবা ‘কেমন হচ্ছে পড়াশোনা?’ কেন করিনি—কোন ভাবনা, কোন উন্নাসিকতা আমার মাঝে কাজ করেছিল? কোন অনীহা, কোন নির্বিকারত্ব, কোন ঔদাসীন্যের শিকার হয়েছিলাম আমি?
পারুলকে আমার যথেষ্ট তীক্ষ্ণ-ধী মনে হয়নি? তাকে খুব সাধারণ মনে হয়েছে? ভেবেছি, সে খুব সাদামাটা? মেধার ঘাটতি পারুলের ছিল না। সেই বছর আমাদের ১০০ জনের শ্রেণিতে ৩০ জনই বিভিন্ন শিক্ষা বোর্ডে প্রথম ১০ জনের মধ্যে ছিল। সেই প্রতিযোগিতার বলয়ে পারুল তার জায়গা করে নিয়েছে। মেধা, বুদ্ধি আর শ্রমের দ্বারা পারুল এগিয়ে গিয়েছিল।
বাহ্যিক দিক থেকে তাকে সাদামাটা মনে হলেও সে সাদামাটা ছিল না মোটেও। বন্ধুর গল্প থেকে বুঝতে পারি—তার একটা ব্যক্তিত্ব ছিল, অনমনীয় একটা দাঢ্যতা ছিল চরিত্রের। তাই যেটাকে জেদ মনে হতো, সেটা আসলে ছিল তার আত্মসত্তার তেজ। তা নইলে চটপটে, তুখোড়, সৃষ্টিশীল শামীমের প্রিয় বান্ধবী হলো কী করে সে? নিজের সম্পর্কে কোনো দ্বিধা ছিল না পারুলের, ছিল না কোনো সংশয়। তার আত্মবিশ্বাসে কোনো চিড় ছিল না। তাই আমাদের আর দশজনের মতো গড্ডলিকা প্রবাহে ভেসে যাওয়ার প্রয়োজন ছিল না তার।
আর সাধারণ? শামীম পারুলের জীবনের যে গল্প করেছে, তাতে যে কেউ বুঝবে, কী অসাধারণ সবার থেকে পৃথক এক মানুষ ছিল সে, তার কাছে আসলে আমরাই অতি সাধারণ। যে সংগ্রাম সে করেছে, তা আমরা অনেকেই পারতাম না। যে অঙ্গীকার, মমতা আর দায়িত্ববোধ সে দেখিয়েছে তার ভাইবোনদের প্রতি, আমরা কজন তা দেখাতে পারি?
বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়ার পর আর পারুলকে দেখিনি। একজন অসাধারণ মানুষকে জানার ও চেনার সুযোগ হেলায় হারিয়েছি। চল্লিশ বছর পর জানলাম, সে চলে গেছে। তাকে দেখেছি, তার নাম জেনেছি; কিন্তু তাকে চিনিনি। জীবন-মরণের সীমানা পেরিয়ে নূরুন নাহার পারুল তাই আমার কাছে শুধু একটা নামই হয়ে রইল।
লেখক : অর্থনীতিবিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস স্বয়ং একাধিকবার বলেছেন, আগামী জাতীয় নির্বাচন এমন এক আবহে অনুষ্ঠিত হবে যে তা শুধু দেশে নয়, সারা পৃথিবীতে সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ ও সর্বজনে গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের একটি অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে। এটা তাঁর নিজের এবং অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে
২০ ঘণ্টা আগেসোমবার, ৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫। আস্থা আছে কি না, স্বপ্রণোদিত হয়ে যাচাই করতে গিয়ে বিপাকে পড়েন ফ্রান্সের প্রধানমন্ত্রী ফ্রাঁসোয়া বাইরু। সংসদে ১৯৪ জন সংসদ সদস্য তাঁর ওপর আস্থা জানিয়ে ভোট দিলেও ৩৬৪ জন তাঁকে লাল কার্ড দেখিয়ে দিয়েছেন। উল্লেখ্য, ফ্রান্সের আইনপ্রণেতা হচ্ছেন মোট ৫৭৭ জন। ফলে মাত্র ৯ মাস ক্ষমতায়
২০ ঘণ্টা আগেসময় এখন অদ্ভুত এক সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে। মানুষ তার হাজার বছরের ইতিহাসে অনেক বিপ্লবের সাক্ষী হয়েছে—কৃষি, শিল্প, তথ্যপ্রযুক্তি। প্রতিটি বিপ্লব আমাদের জীবনধারায় গভীর পরিবর্তন এনেছে, কেউ কেউ পেছনে পড়ে গেছে, কেউ সামনের সারিতে উঠে এসেছে। কিন্তু এইবার যা আসছে, তা হয়তো আর কাউকে কেবল পেছনেই ফেলবে না; বরং মানুষক
২০ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে ১৯৭২ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত কীটনাশক ব্যবহারের পরিমাণ প্রায় ১০ গুণ বেড়েছে, যা জনস্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকি তৈরি করছে। আজকের পত্রিকায় ১০ সেপ্টেম্বর প্রকাশিত ‘সেন্টার ফর অ্যাগ্রিকালচার অ্যান্ড বায়োসায়েন্স ইন্টারন্যাশনাল’ (ক্যাবি) আয়োজিত এক কর্মশালায় এই উদ্বেগজনক তথ্য উঠে এসেছে।
২০ ঘণ্টা আগে