লাভা মাহমুদা
মানুষ একদিন প্রকৃতি জয়ের নেশায় মত্ত হয়েছিল। প্রকৃতিকে জয় করতে পারলেও অবসান হলো না সেই নেশার। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির কল্যাণে জলে, স্থলে, অন্তরিক্ষে, মহাশূন্যে আধিপত্য বিস্তার শুরু করল। মানুষের এই বিজয়রথ মানুষকে এক ভয়ংকর গভীর সংকটে ফেলে দিল। এ সংকট বিশেষ কোনো দেশের নয়, নয় বিশেষ কোনো জাতির। এ সংকট এককভাবে মানুষের সঙ্গে প্রকৃতির।
পরিবেশই প্রাণের ধারক, জীবনীশক্তির বাহক। পরিবেশের ওপর নির্ভর করেই বিকাশ ঘটে মানুষ, অন্যান্য উদ্ভিদ ও প্রাণিজীবনের। সৃষ্টির আদি থেকেই পরিবেশের সঙ্গে প্রাণীর মানিয়ে নেওয়ার সক্ষমতার ওপরই নির্ভর করছে প্রাণ ও প্রকৃতির অস্তিত্ব। পরিবেশ প্রতিকূল হলে জীবের ধ্বংস ও বিনাশ অনিবার্য। তাই পরিবেশ ও মানুষের মধ্যে রয়েছে এক নিবিড় যোগসূত্র। কিন্তু প্রতিনিয়ত এ পরিবেশকে আমরা মানুষেরাই নানাভাবে বিষিয়ে তুলেছি, দূষিত করে আসছি। বিশ্বজুড়ে এখন পরিবেশ দূষণের মাত্রা ভয়াবহ। উল্লেখযোগ্য কারণের মধ্যে রয়েছে অত্যধিক হারে জনসংখ্যা বৃদ্ধি, অপরিকল্পিত নগরায়ণ, নির্বিচারে বৃক্ষনিধন ও বনভূমি উজাড়, প্রাকৃতিক সম্পদের অপব্যবহার, দ্রুত শিল্পায়ন, সার ও কীটনাশকের মাত্রাতিরিক্ত ব্যবহার, শিল্পকারখানার বর্জ্য, গাড়ির বিষাক্ত ধোঁয়া, ওজোন স্তরের ক্ষয়, অপরিকল্পিত গৃহনির্মাণ, দারিদ্র্য, প্রসাধনসামগ্রী, প্লাস্টিক দ্রব্যের ব্যবহার ইত্যাদি। পরিবেশ দূষণ সমস্যা প্রকট হওয়ায় মানবসভ্যতা আজ মারাত্মকভাবে বিপর্যস্ত, চরম হুমকির মুখে, যা আমাদের নিয়ে যাচ্ছে ভয়ংকর অন্ধকার ভবিষ্যতের দিকে। এ থেকে মুক্তির উপায় নিয়ে চলছে বিস্তর গবেষণা।
ভয়াবহ পরিবেশদূষণের কবলে পড়ে আজ শঙ্কায় বিশ্বের কোটি কোটি মানুষ। জলে-স্থলে-আকাশে-বাতাসে আজ আতঙ্ক। গত ষাট বছরে ৮০টির বেশি প্রজাতির প্রাণী নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছে। বিলুপ্ত হয়েছে কয়েকশ প্রজাতির গাছপালা।
আমাদের অর্থনৈতিক উন্নতি হয়েছে। এর পরিণামে বাতাসে প্রতিবছর ২২ কোটি টন কার্বন মনোক্সাইড সঞ্চিত হচ্ছে। বায়ুমণ্ডলে কার্বন ডাই-অক্সাইড, সালফার ডাই-অক্সাইড, নাইট্রাস অক্সাইড গ্যাসের আনুপাতিক হার ক্রমেই বাড়ছে। এর ফলে বৃষ্টির পানিতে অ্যাসিডের পরিমাণ বেশি হচ্ছে। এই অ্যাসিড বর্ষণ অরণ্যে মহামারির সৃষ্টি করছে। খাদ্যশস্যকে বিষাক্ত করছে। দ্রুতগতিতে ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে সবুজ অরণ্য। পরিবেশদূষণের জন্য পৃথিবীতে ৮০ শতাংশ নিত্যনতুন রোগের সৃষ্টি হচ্ছে। পরিবেশ দূষণের ফলে মেরু অঞ্চলের বরফ গলে পানিতে পরিণত হচ্ছে। বায়ুমণ্ডলের ওজোন স্তরের আয়তন ক্রমেই সংকুচিত হচ্ছে। ফলে সূর্যের মারাত্মক অতিবেগুনি রশ্মি প্রাণিজগৎকে স্পর্শ করবে।
এরই পরিপ্রেক্ষিতে ১৯৭২ সালে জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানে সুইডেনের স্টকহোমে ৫ থেকে ১৬ জুন জাতিসংঘ মানব পরিবেশ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছিল। এর দু-বছর পর ১৯৭৪ সালে ‘একমাত্র পৃথিবী’ থিম নিয়ে প্রথম বিশ্ব পরিবেশ দিবস পালিত হয়েছিল সামুদ্রিক দূষণ, জনসংখ্যা, গ্লোবাল ওয়ার্মিং, বন্যপ্রাণের মতো পরিবেশগত বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে। তখন থেকে বিশ্বব্যাপী পরিবেশ দূষণ নিয়ে জাতিসংঘ ৫ জুনকে ঘোষণা করেছে ‘বিশ্ব পরিবেশ দিবস’ হিসেবে, যা প্রতিবছর ১৫০টির বেশি দেশে পালিত হয়ে আসছে।
পুরো বিশ্বই আজ প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের কাছে পদানত। গতানুগতিক জীবনধারা পাল্টে এক নতুন স্বাভাবিক জীবনের অপেক্ষায় মানুষ। বিশ্বব্যাপী মহামারি কোভিড-১৯ মোকাবিলা ও জলবায়ু পরিবর্তনের মতো বড় সংকটের বিষয়কে সামনে রেখে এবার ৪৮তম বিশ্ব পরিবেশ দিবস পালন করতে যাচ্ছি, যার মূল প্রতিপাদ্য ‘বাস্তুতন্ত্রের পুনরুদ্ধার করা’।
নিজের এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জীবন বাঁচানোর তাগিদেই প্রকৃতি এবং পরিবেশকে রক্ষা করতে হবে। পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় বাস্তুতন্ত্রে জীববৈচিত্র্যের গুরুত্ব অপরিসীম। পৃথিবীতে খাদ্য, পানি ও খনিজ দ্রব্যাদির জোগান ঠিক রাখে জীববৈচিত্র্য—তাকে ধ্বংস করা যাবে না। পাশাপাশি জলবায়ুর পরিবর্তন, দূষণ ও বন্যা নিয়ন্ত্রণ করা এবং নবায়নযোগ্য জ্বালানির ব্যবহার প্রতিষ্ঠিত করতে হবে। গাছপালা নিধন না করে বেশি বেশি গাছ লাগানো থেকে শুরু করে প্রকৃতিকে শান্ত করতে যা যা করণীয়, সবই করতে হবে।
শিল্পোন্নত শীর্ষ দেশগুলো এখন পর্যন্ত কার্যকর প্রতিশ্রুতি না দেওয়ায় ঝুঁকি না কমে বরং বেড়েছে। কার্বন ঢেলে দেওয়া শীর্ষ দেশগুলো যদি মানবিক না হয়, যদি আন্তরিকতার সঙ্গে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণে ব্যর্থ হয়, তাহলে এ পৃথিবী ক্রমশই উত্তপ্ত হতে থাকবে। বিপন্ন হতে থাকবে প্রাণিকুলের অস্তিত্ব। এখন পর্যন্ত যেসব প্রাণী টিকে আছে, তারাও বিলুপ্তপ্রায় প্রাণীদের মতো বিপন্ন হতে হতে একসময় বিলুপ্তির দিকে ধাবিত হবে। সৌরজগতের একমাত্র প্রাণের আধার এ ধরিত্রী, নির্জীব প্রাণহীন গ্রহে পরিণত হবে। মানবিক বোধ জাগ্রত হোক সবার, শীতল হোক ধরিত্রী... পূর্ণপ্রাণে বিকশিত হোক এ পৃথিবীর প্রাণী, পরিবেশ ও মানুষ।
লেখক: প্রাবন্ধিক, শিক্ষক
মানুষ একদিন প্রকৃতি জয়ের নেশায় মত্ত হয়েছিল। প্রকৃতিকে জয় করতে পারলেও অবসান হলো না সেই নেশার। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির কল্যাণে জলে, স্থলে, অন্তরিক্ষে, মহাশূন্যে আধিপত্য বিস্তার শুরু করল। মানুষের এই বিজয়রথ মানুষকে এক ভয়ংকর গভীর সংকটে ফেলে দিল। এ সংকট বিশেষ কোনো দেশের নয়, নয় বিশেষ কোনো জাতির। এ সংকট এককভাবে মানুষের সঙ্গে প্রকৃতির।
পরিবেশই প্রাণের ধারক, জীবনীশক্তির বাহক। পরিবেশের ওপর নির্ভর করেই বিকাশ ঘটে মানুষ, অন্যান্য উদ্ভিদ ও প্রাণিজীবনের। সৃষ্টির আদি থেকেই পরিবেশের সঙ্গে প্রাণীর মানিয়ে নেওয়ার সক্ষমতার ওপরই নির্ভর করছে প্রাণ ও প্রকৃতির অস্তিত্ব। পরিবেশ প্রতিকূল হলে জীবের ধ্বংস ও বিনাশ অনিবার্য। তাই পরিবেশ ও মানুষের মধ্যে রয়েছে এক নিবিড় যোগসূত্র। কিন্তু প্রতিনিয়ত এ পরিবেশকে আমরা মানুষেরাই নানাভাবে বিষিয়ে তুলেছি, দূষিত করে আসছি। বিশ্বজুড়ে এখন পরিবেশ দূষণের মাত্রা ভয়াবহ। উল্লেখযোগ্য কারণের মধ্যে রয়েছে অত্যধিক হারে জনসংখ্যা বৃদ্ধি, অপরিকল্পিত নগরায়ণ, নির্বিচারে বৃক্ষনিধন ও বনভূমি উজাড়, প্রাকৃতিক সম্পদের অপব্যবহার, দ্রুত শিল্পায়ন, সার ও কীটনাশকের মাত্রাতিরিক্ত ব্যবহার, শিল্পকারখানার বর্জ্য, গাড়ির বিষাক্ত ধোঁয়া, ওজোন স্তরের ক্ষয়, অপরিকল্পিত গৃহনির্মাণ, দারিদ্র্য, প্রসাধনসামগ্রী, প্লাস্টিক দ্রব্যের ব্যবহার ইত্যাদি। পরিবেশ দূষণ সমস্যা প্রকট হওয়ায় মানবসভ্যতা আজ মারাত্মকভাবে বিপর্যস্ত, চরম হুমকির মুখে, যা আমাদের নিয়ে যাচ্ছে ভয়ংকর অন্ধকার ভবিষ্যতের দিকে। এ থেকে মুক্তির উপায় নিয়ে চলছে বিস্তর গবেষণা।
ভয়াবহ পরিবেশদূষণের কবলে পড়ে আজ শঙ্কায় বিশ্বের কোটি কোটি মানুষ। জলে-স্থলে-আকাশে-বাতাসে আজ আতঙ্ক। গত ষাট বছরে ৮০টির বেশি প্রজাতির প্রাণী নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছে। বিলুপ্ত হয়েছে কয়েকশ প্রজাতির গাছপালা।
আমাদের অর্থনৈতিক উন্নতি হয়েছে। এর পরিণামে বাতাসে প্রতিবছর ২২ কোটি টন কার্বন মনোক্সাইড সঞ্চিত হচ্ছে। বায়ুমণ্ডলে কার্বন ডাই-অক্সাইড, সালফার ডাই-অক্সাইড, নাইট্রাস অক্সাইড গ্যাসের আনুপাতিক হার ক্রমেই বাড়ছে। এর ফলে বৃষ্টির পানিতে অ্যাসিডের পরিমাণ বেশি হচ্ছে। এই অ্যাসিড বর্ষণ অরণ্যে মহামারির সৃষ্টি করছে। খাদ্যশস্যকে বিষাক্ত করছে। দ্রুতগতিতে ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে সবুজ অরণ্য। পরিবেশদূষণের জন্য পৃথিবীতে ৮০ শতাংশ নিত্যনতুন রোগের সৃষ্টি হচ্ছে। পরিবেশ দূষণের ফলে মেরু অঞ্চলের বরফ গলে পানিতে পরিণত হচ্ছে। বায়ুমণ্ডলের ওজোন স্তরের আয়তন ক্রমেই সংকুচিত হচ্ছে। ফলে সূর্যের মারাত্মক অতিবেগুনি রশ্মি প্রাণিজগৎকে স্পর্শ করবে।
এরই পরিপ্রেক্ষিতে ১৯৭২ সালে জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানে সুইডেনের স্টকহোমে ৫ থেকে ১৬ জুন জাতিসংঘ মানব পরিবেশ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছিল। এর দু-বছর পর ১৯৭৪ সালে ‘একমাত্র পৃথিবী’ থিম নিয়ে প্রথম বিশ্ব পরিবেশ দিবস পালিত হয়েছিল সামুদ্রিক দূষণ, জনসংখ্যা, গ্লোবাল ওয়ার্মিং, বন্যপ্রাণের মতো পরিবেশগত বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে। তখন থেকে বিশ্বব্যাপী পরিবেশ দূষণ নিয়ে জাতিসংঘ ৫ জুনকে ঘোষণা করেছে ‘বিশ্ব পরিবেশ দিবস’ হিসেবে, যা প্রতিবছর ১৫০টির বেশি দেশে পালিত হয়ে আসছে।
পুরো বিশ্বই আজ প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের কাছে পদানত। গতানুগতিক জীবনধারা পাল্টে এক নতুন স্বাভাবিক জীবনের অপেক্ষায় মানুষ। বিশ্বব্যাপী মহামারি কোভিড-১৯ মোকাবিলা ও জলবায়ু পরিবর্তনের মতো বড় সংকটের বিষয়কে সামনে রেখে এবার ৪৮তম বিশ্ব পরিবেশ দিবস পালন করতে যাচ্ছি, যার মূল প্রতিপাদ্য ‘বাস্তুতন্ত্রের পুনরুদ্ধার করা’।
নিজের এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জীবন বাঁচানোর তাগিদেই প্রকৃতি এবং পরিবেশকে রক্ষা করতে হবে। পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় বাস্তুতন্ত্রে জীববৈচিত্র্যের গুরুত্ব অপরিসীম। পৃথিবীতে খাদ্য, পানি ও খনিজ দ্রব্যাদির জোগান ঠিক রাখে জীববৈচিত্র্য—তাকে ধ্বংস করা যাবে না। পাশাপাশি জলবায়ুর পরিবর্তন, দূষণ ও বন্যা নিয়ন্ত্রণ করা এবং নবায়নযোগ্য জ্বালানির ব্যবহার প্রতিষ্ঠিত করতে হবে। গাছপালা নিধন না করে বেশি বেশি গাছ লাগানো থেকে শুরু করে প্রকৃতিকে শান্ত করতে যা যা করণীয়, সবই করতে হবে।
শিল্পোন্নত শীর্ষ দেশগুলো এখন পর্যন্ত কার্যকর প্রতিশ্রুতি না দেওয়ায় ঝুঁকি না কমে বরং বেড়েছে। কার্বন ঢেলে দেওয়া শীর্ষ দেশগুলো যদি মানবিক না হয়, যদি আন্তরিকতার সঙ্গে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণে ব্যর্থ হয়, তাহলে এ পৃথিবী ক্রমশই উত্তপ্ত হতে থাকবে। বিপন্ন হতে থাকবে প্রাণিকুলের অস্তিত্ব। এখন পর্যন্ত যেসব প্রাণী টিকে আছে, তারাও বিলুপ্তপ্রায় প্রাণীদের মতো বিপন্ন হতে হতে একসময় বিলুপ্তির দিকে ধাবিত হবে। সৌরজগতের একমাত্র প্রাণের আধার এ ধরিত্রী, নির্জীব প্রাণহীন গ্রহে পরিণত হবে। মানবিক বোধ জাগ্রত হোক সবার, শীতল হোক ধরিত্রী... পূর্ণপ্রাণে বিকশিত হোক এ পৃথিবীর প্রাণী, পরিবেশ ও মানুষ।
লেখক: প্রাবন্ধিক, শিক্ষক
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস স্বয়ং একাধিকবার বলেছেন, আগামী জাতীয় নির্বাচন এমন এক আবহে অনুষ্ঠিত হবে যে তা শুধু দেশে নয়, সারা পৃথিবীতে সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ ও সর্বজনে গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের একটি অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে। এটা তাঁর নিজের এবং অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে
১ দিন আগেসোমবার, ৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫। আস্থা আছে কি না, স্বপ্রণোদিত হয়ে যাচাই করতে গিয়ে বিপাকে পড়েন ফ্রান্সের প্রধানমন্ত্রী ফ্রাঁসোয়া বাইরু। সংসদে ১৯৪ জন সংসদ সদস্য তাঁর ওপর আস্থা জানিয়ে ভোট দিলেও ৩৬৪ জন তাঁকে লাল কার্ড দেখিয়ে দিয়েছেন। উল্লেখ্য, ফ্রান্সের আইনপ্রণেতা হচ্ছেন মোট ৫৭৭ জন। ফলে মাত্র ৯ মাস ক্ষমতায়
১ দিন আগেসময় এখন অদ্ভুত এক সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে। মানুষ তার হাজার বছরের ইতিহাসে অনেক বিপ্লবের সাক্ষী হয়েছে—কৃষি, শিল্প, তথ্যপ্রযুক্তি। প্রতিটি বিপ্লব আমাদের জীবনধারায় গভীর পরিবর্তন এনেছে, কেউ কেউ পেছনে পড়ে গেছে, কেউ সামনের সারিতে উঠে এসেছে। কিন্তু এইবার যা আসছে, তা হয়তো আর কাউকে কেবল পেছনেই ফেলবে না; বরং মানুষক
১ দিন আগেবাংলাদেশে ১৯৭২ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত কীটনাশক ব্যবহারের পরিমাণ প্রায় ১০ গুণ বেড়েছে, যা জনস্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকি তৈরি করছে। আজকের পত্রিকায় ১০ সেপ্টেম্বর প্রকাশিত ‘সেন্টার ফর অ্যাগ্রিকালচার অ্যান্ড বায়োসায়েন্স ইন্টারন্যাশনাল’ (ক্যাবি) আয়োজিত এক কর্মশালায় এই উদ্বেগজনক তথ্য উঠে এসেছে।
১ দিন আগে