মাহবুব কামাল
সুকুমার রায় লিখেছিলেন, ‘গোঁফের আমি গোঁফের তুমি, গোঁফ দিয়ে যায় চেনা।’ হাবিবুর রহমান (খেলাঘরের ভাইয়া) একটি শিশুতোষ গ্রন্থ লিখেছিলেন ‘ল্যাজ দিয়ে যায় চেনা’। মানুষের লেজ থাকলেও থাকতে পারে, সেটি সাধারণত দৃশ্যমান হয় না। তবে অনেক ক্ষেত্রে প্রকাশ পেয়ে যায়। রাজনৈতিক বিষয়ে কিছু লিখব না, তাই এখানেই লেজের ব্যাপারে দাঁড়ি টানলাম।
দাড়ি দিয়ে চেনার প্রসঙ্গে কেউ কিছু লিখেছেন বলে জানা নেই। তবে অনেকের লেখায় দাড়ির উল্লেখ আছে। জসীমউদ্দীনের ‘বাঙালির হাসির গল্প’ বইয়ে গোপেশ্বর বাবু এবং দাড়িওয়ালা মিয়া নামে একটি চমৎকার মজার গল্প আছে। সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের একটি কবিতার শুরু ‘ফ্রয়েড আর মার্কস নামে দুই দাড়িওয়ালা’। সুনীলের কবিতার বই আমার আছে, তবে আমার বাসায়, বিশেষ করে তল কুঠুরিতে এমনভাবে বই ছড়ানো থাকে যে, নিজ থেকে চোখে না পড়লে খুঁজে পাওয়া প্রায় অসম্ভব। তাই কবিতাটির প্রথম কয়েকটি লাইন উদ্ধৃত করার ইচ্ছা থাকলেও পারলাম না, কবিতার নামটিও মনে নেই।
অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর (কিংবা উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী, আজকাল সবকিছু মনেও রাখতে পারি না, তিনি আবার দাড়িওয়ালা) লিখেছিলেন, ‘আবদাড়ি, চাপদাড়ি, বুলবুল চশমে-দার দাড়ি’। কী উপমা—বুলবুলের চোখের মতো দাড়ি। কখনো দেখেছি বলে মনে হয় না। তবে ফিঙের লেজের মতো দাড়ি বিলক্ষণ দেখেছি। আবার নজরুল লিখেছিলেন, ‘মাকুন্দ হতো যদি কুন্দবালা, আর দাড়িম্ব-সুন্দরী দাড়িওয়ালা’। ‘শালের বন’ যদি ‘শালার বোন’ হতে পারে, তবে দাড়িম্ব-সুন্দরী দাড়িওয়ালা হবে—এতে অবাক হওয়ার কী আছে। আবার মাওলানা ভাসানীর কাশফুলের মতো সাদা দাড়ির কথা তো আমার অন্যতম প্রিয় কবি শামসুর রাহমানই লিখে গেছেন।
বাংলা সাহিত্যের গুরুর গুরু, তস্য গুরু স্বয়ং রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ছিলেন ‘দাড়িওয়ালা মিয়া’। মুক্তিযুদ্ধের সময়ে একবার নাকি পাকবাহিনী এক বাড়ি লুট করতে গিয়ে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ছবি দেখে ‘সুফিসাবের’ ছবির উদ্দেশে সালাম দিয়ে ফেরত চলে গিয়েছিল। রবীন্দ্রনাথেরও আগে বাংলা কবিতার নবজন্ম দিয়েছিলেন সেই মাইকেল মধুসূদন দত্তেরও ছিল দাড়ি। সাম্প্রতিক কালে আমাদের সবার প্রিয় গুণদা তথা কবি নির্মলেন্দু গুণেরও আছে বিশাল লম্বা সাদা দাড়ি।
রাজনীতিবিদ আর সমাজবিজ্ঞানীদের মাঝেও দাড়ির কমতি নেই। ফ্রয়েড, মার্ক্স, এঙ্গেলস, লেনিন, শ্রীঅরবিন্দ, মাওলানা আজাদ, ফিদেল কাস্ত্রো, বাংলাদেশের সিরাজুল আলম খান (কাপালিক)—আর কত নাম বলব। লিস্ট দেখে মনে হতে পারে, বাম কিংবা ছদ্মনামেরই বুঝি প্রাধান্য। আর একটি নাম যোগ করি, ভারতের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শ্রীনরেন্দ্র দামোদর দাস মোদির সাদা দাড়ি দিনদিনই বেড়ে চলেছে।
দাড়ি রসুলুল্লাহর (সা.) সুন্নত। তাই ‘হুজুর’ তথা মৌলভি সাহেবদের সবারই দাড়ি থাকে। একটা কথা অনেক সময়ে মনে হয়, মৌলভি-মাওলানাদের সবাই হুজুর বলে কেন। কৈশোরে চট্টগ্রাম থেকে কুমিল্লা গিয়ে অবাক হয়েছিলাম, মোটরসাইকেলকে সবাই হোন্ডা (কুমিল্লার উচ্চারণে হুন্ডা) বলে কেন। পরে অবশ্য দেখি পুরো বাংলাদেশেই মোটরবাইককে অনেকে হোন্ডা বলে থাকেন, এখনো বলা হয় কি না জানি না। বাহার ভাইয়ের (প্রয়াত অভিনেতা মহিউদ্দিন বাহার) একটি বিশাল ট্রায়ামফ মোটরবাইক ছিল, হোন্ডা বললে তিনি রুষ্ট হতেন। যা হোক, সাধু-সন্ন্যাসীদের মাঝেও দাড়ির কমতি নেই। ইহুদি রাব্বি বা রাবাইদের টুপির আকার ছোট হলেও দাড়ি সাধারণত মৌলভী সাহেবদের থেকে ছোট নয়; বরং আরও লম্বাই হয়ে থাকে। খ্রিষ্টান অর্থোডক্স ধর্মযাজকদের অনেকের দাড়িই অনেক লম্বা হয়ে থাকে, সাইপ্রাসের আর্চবিশপ ম্যাকারিউসের কথা অনেকের মনে থাকতে পারে।
ইতিহাসেও দাড়ির কমতি নেই। একসময়ে রুশ দেশীয় বয়ারদের থাকত আজানুলম্বিত দাড়ি। জার পিটার (১৬৭২–১৭২৫) বলে-কয়ে বীতশ্রদ্ধ হয়ে সেপাই পাঠিয়ে সবাইকে ধরে আনলেন। এই ধরনের দাড়ি কামানোর মতো নরসুন্দর তখন সে দেশে ছিল না। তখন জল্লাদ দিয়ে কাঠের গুঁড়ির ওপরে চেপে ধরে কুড়ালের কোপে এক এক করে সবার দাড়ি কেটে দেওয়া হলো।
দাড়ি দিয়ে চেনা যাক বা না যাক, দাড়ির রঙের মাধ্যমে বিখ্যাত কিংবা কুখ্যাত হয়েছিলেন এমনও কেউ কেউ ছিলেন। দ্বাদশ শতাব্দীতে হোলি রোমান এম্পায়ার-এর জার্মান সম্রাট প্রথম ফ্রেডারিকের দাড়ির রঙের কারণে বলা হতো বারবারোসা (ল্যাটিন-বারবা=দাড়ি, রোসা=লাল)। তিনি সুলতান সালাদিনের সঙ্গে স্বাক্ষর করা চুক্তি বাতিল করে জেরুজালেম পুনরুদ্ধারের জন্য যাত্রা করলেন, এটি ইতিহাসের তৃতীয় ক্রুসেড। পথেই তার সলিলসমাধি হলো। এর পরেরজন খায়ের আল দীন ছিলেন অটোমান নৌ–সেনাপতি। তাঁকেও বারবারোসা বলা হতো। কোনো কোনো ঐতিহাসিক তাঁকে ভূমধ্যসাগরের ত্রাস কুখ্যাত জলদস্যু হিসেবে বর্ণনা করেছেন (মধ্যযুগে ডাকাত কিংবা বীরদের মধ্যে বিশেষ পার্থক্য করা হতো না, স্যার ওয়াল্টার র্যালেও নাকি ছিলেন জলদস্যু)। তৃতীয়জনের দাড়ি ছিল কালো রঙের। নাম তাঁর এডওয়ার্ড টিচ—কুখ্যাত ছিলেন ক্যারিবিয়ানের জলদস্যু ক্যাপ্টেন ব্ল্যাকবেয়ার্ড হিসেবে। দাড়ি আর টেনে লম্বা করা যাচ্ছে না।
দাড়ির গল্পে এখানে দিই দাঁড়ি,
না হয় হবে বড়ই বাড়াবাড়ি।
সুকুমার রায় লিখেছিলেন, ‘গোঁফের আমি গোঁফের তুমি, গোঁফ দিয়ে যায় চেনা।’ হাবিবুর রহমান (খেলাঘরের ভাইয়া) একটি শিশুতোষ গ্রন্থ লিখেছিলেন ‘ল্যাজ দিয়ে যায় চেনা’। মানুষের লেজ থাকলেও থাকতে পারে, সেটি সাধারণত দৃশ্যমান হয় না। তবে অনেক ক্ষেত্রে প্রকাশ পেয়ে যায়। রাজনৈতিক বিষয়ে কিছু লিখব না, তাই এখানেই লেজের ব্যাপারে দাঁড়ি টানলাম।
দাড়ি দিয়ে চেনার প্রসঙ্গে কেউ কিছু লিখেছেন বলে জানা নেই। তবে অনেকের লেখায় দাড়ির উল্লেখ আছে। জসীমউদ্দীনের ‘বাঙালির হাসির গল্প’ বইয়ে গোপেশ্বর বাবু এবং দাড়িওয়ালা মিয়া নামে একটি চমৎকার মজার গল্প আছে। সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের একটি কবিতার শুরু ‘ফ্রয়েড আর মার্কস নামে দুই দাড়িওয়ালা’। সুনীলের কবিতার বই আমার আছে, তবে আমার বাসায়, বিশেষ করে তল কুঠুরিতে এমনভাবে বই ছড়ানো থাকে যে, নিজ থেকে চোখে না পড়লে খুঁজে পাওয়া প্রায় অসম্ভব। তাই কবিতাটির প্রথম কয়েকটি লাইন উদ্ধৃত করার ইচ্ছা থাকলেও পারলাম না, কবিতার নামটিও মনে নেই।
অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর (কিংবা উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী, আজকাল সবকিছু মনেও রাখতে পারি না, তিনি আবার দাড়িওয়ালা) লিখেছিলেন, ‘আবদাড়ি, চাপদাড়ি, বুলবুল চশমে-দার দাড়ি’। কী উপমা—বুলবুলের চোখের মতো দাড়ি। কখনো দেখেছি বলে মনে হয় না। তবে ফিঙের লেজের মতো দাড়ি বিলক্ষণ দেখেছি। আবার নজরুল লিখেছিলেন, ‘মাকুন্দ হতো যদি কুন্দবালা, আর দাড়িম্ব-সুন্দরী দাড়িওয়ালা’। ‘শালের বন’ যদি ‘শালার বোন’ হতে পারে, তবে দাড়িম্ব-সুন্দরী দাড়িওয়ালা হবে—এতে অবাক হওয়ার কী আছে। আবার মাওলানা ভাসানীর কাশফুলের মতো সাদা দাড়ির কথা তো আমার অন্যতম প্রিয় কবি শামসুর রাহমানই লিখে গেছেন।
বাংলা সাহিত্যের গুরুর গুরু, তস্য গুরু স্বয়ং রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ছিলেন ‘দাড়িওয়ালা মিয়া’। মুক্তিযুদ্ধের সময়ে একবার নাকি পাকবাহিনী এক বাড়ি লুট করতে গিয়ে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ছবি দেখে ‘সুফিসাবের’ ছবির উদ্দেশে সালাম দিয়ে ফেরত চলে গিয়েছিল। রবীন্দ্রনাথেরও আগে বাংলা কবিতার নবজন্ম দিয়েছিলেন সেই মাইকেল মধুসূদন দত্তেরও ছিল দাড়ি। সাম্প্রতিক কালে আমাদের সবার প্রিয় গুণদা তথা কবি নির্মলেন্দু গুণেরও আছে বিশাল লম্বা সাদা দাড়ি।
রাজনীতিবিদ আর সমাজবিজ্ঞানীদের মাঝেও দাড়ির কমতি নেই। ফ্রয়েড, মার্ক্স, এঙ্গেলস, লেনিন, শ্রীঅরবিন্দ, মাওলানা আজাদ, ফিদেল কাস্ত্রো, বাংলাদেশের সিরাজুল আলম খান (কাপালিক)—আর কত নাম বলব। লিস্ট দেখে মনে হতে পারে, বাম কিংবা ছদ্মনামেরই বুঝি প্রাধান্য। আর একটি নাম যোগ করি, ভারতের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শ্রীনরেন্দ্র দামোদর দাস মোদির সাদা দাড়ি দিনদিনই বেড়ে চলেছে।
দাড়ি রসুলুল্লাহর (সা.) সুন্নত। তাই ‘হুজুর’ তথা মৌলভি সাহেবদের সবারই দাড়ি থাকে। একটা কথা অনেক সময়ে মনে হয়, মৌলভি-মাওলানাদের সবাই হুজুর বলে কেন। কৈশোরে চট্টগ্রাম থেকে কুমিল্লা গিয়ে অবাক হয়েছিলাম, মোটরসাইকেলকে সবাই হোন্ডা (কুমিল্লার উচ্চারণে হুন্ডা) বলে কেন। পরে অবশ্য দেখি পুরো বাংলাদেশেই মোটরবাইককে অনেকে হোন্ডা বলে থাকেন, এখনো বলা হয় কি না জানি না। বাহার ভাইয়ের (প্রয়াত অভিনেতা মহিউদ্দিন বাহার) একটি বিশাল ট্রায়ামফ মোটরবাইক ছিল, হোন্ডা বললে তিনি রুষ্ট হতেন। যা হোক, সাধু-সন্ন্যাসীদের মাঝেও দাড়ির কমতি নেই। ইহুদি রাব্বি বা রাবাইদের টুপির আকার ছোট হলেও দাড়ি সাধারণত মৌলভী সাহেবদের থেকে ছোট নয়; বরং আরও লম্বাই হয়ে থাকে। খ্রিষ্টান অর্থোডক্স ধর্মযাজকদের অনেকের দাড়িই অনেক লম্বা হয়ে থাকে, সাইপ্রাসের আর্চবিশপ ম্যাকারিউসের কথা অনেকের মনে থাকতে পারে।
ইতিহাসেও দাড়ির কমতি নেই। একসময়ে রুশ দেশীয় বয়ারদের থাকত আজানুলম্বিত দাড়ি। জার পিটার (১৬৭২–১৭২৫) বলে-কয়ে বীতশ্রদ্ধ হয়ে সেপাই পাঠিয়ে সবাইকে ধরে আনলেন। এই ধরনের দাড়ি কামানোর মতো নরসুন্দর তখন সে দেশে ছিল না। তখন জল্লাদ দিয়ে কাঠের গুঁড়ির ওপরে চেপে ধরে কুড়ালের কোপে এক এক করে সবার দাড়ি কেটে দেওয়া হলো।
দাড়ি দিয়ে চেনা যাক বা না যাক, দাড়ির রঙের মাধ্যমে বিখ্যাত কিংবা কুখ্যাত হয়েছিলেন এমনও কেউ কেউ ছিলেন। দ্বাদশ শতাব্দীতে হোলি রোমান এম্পায়ার-এর জার্মান সম্রাট প্রথম ফ্রেডারিকের দাড়ির রঙের কারণে বলা হতো বারবারোসা (ল্যাটিন-বারবা=দাড়ি, রোসা=লাল)। তিনি সুলতান সালাদিনের সঙ্গে স্বাক্ষর করা চুক্তি বাতিল করে জেরুজালেম পুনরুদ্ধারের জন্য যাত্রা করলেন, এটি ইতিহাসের তৃতীয় ক্রুসেড। পথেই তার সলিলসমাধি হলো। এর পরেরজন খায়ের আল দীন ছিলেন অটোমান নৌ–সেনাপতি। তাঁকেও বারবারোসা বলা হতো। কোনো কোনো ঐতিহাসিক তাঁকে ভূমধ্যসাগরের ত্রাস কুখ্যাত জলদস্যু হিসেবে বর্ণনা করেছেন (মধ্যযুগে ডাকাত কিংবা বীরদের মধ্যে বিশেষ পার্থক্য করা হতো না, স্যার ওয়াল্টার র্যালেও নাকি ছিলেন জলদস্যু)। তৃতীয়জনের দাড়ি ছিল কালো রঙের। নাম তাঁর এডওয়ার্ড টিচ—কুখ্যাত ছিলেন ক্যারিবিয়ানের জলদস্যু ক্যাপ্টেন ব্ল্যাকবেয়ার্ড হিসেবে। দাড়ি আর টেনে লম্বা করা যাচ্ছে না।
দাড়ির গল্পে এখানে দিই দাঁড়ি,
না হয় হবে বড়ই বাড়াবাড়ি।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস স্বয়ং একাধিকবার বলেছেন, আগামী জাতীয় নির্বাচন এমন এক আবহে অনুষ্ঠিত হবে যে তা শুধু দেশে নয়, সারা পৃথিবীতে সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ ও সর্বজনে গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের একটি অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে। এটা তাঁর নিজের এবং অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে
১ দিন আগেসোমবার, ৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫। আস্থা আছে কি না, স্বপ্রণোদিত হয়ে যাচাই করতে গিয়ে বিপাকে পড়েন ফ্রান্সের প্রধানমন্ত্রী ফ্রাঁসোয়া বাইরু। সংসদে ১৯৪ জন সংসদ সদস্য তাঁর ওপর আস্থা জানিয়ে ভোট দিলেও ৩৬৪ জন তাঁকে লাল কার্ড দেখিয়ে দিয়েছেন। উল্লেখ্য, ফ্রান্সের আইনপ্রণেতা হচ্ছেন মোট ৫৭৭ জন। ফলে মাত্র ৯ মাস ক্ষমতায়
১ দিন আগেসময় এখন অদ্ভুত এক সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে। মানুষ তার হাজার বছরের ইতিহাসে অনেক বিপ্লবের সাক্ষী হয়েছে—কৃষি, শিল্প, তথ্যপ্রযুক্তি। প্রতিটি বিপ্লব আমাদের জীবনধারায় গভীর পরিবর্তন এনেছে, কেউ কেউ পেছনে পড়ে গেছে, কেউ সামনের সারিতে উঠে এসেছে। কিন্তু এইবার যা আসছে, তা হয়তো আর কাউকে কেবল পেছনেই ফেলবে না; বরং মানুষক
১ দিন আগেবাংলাদেশে ১৯৭২ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত কীটনাশক ব্যবহারের পরিমাণ প্রায় ১০ গুণ বেড়েছে, যা জনস্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকি তৈরি করছে। আজকের পত্রিকায় ১০ সেপ্টেম্বর প্রকাশিত ‘সেন্টার ফর অ্যাগ্রিকালচার অ্যান্ড বায়োসায়েন্স ইন্টারন্যাশনাল’ (ক্যাবি) আয়োজিত এক কর্মশালায় এই উদ্বেগজনক তথ্য উঠে এসেছে।
১ দিন আগে