মুহাম্মদ নুরুল হুদা
করোনা মহামারি সংক্রমণ রোধে মূলত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়কে কাজ করতে হবে। সরকারের বিধিনিষেধগুলো তাদের কার্যক্রমের মাধ্যমেই জনসাধারণের কাছে পৌঁছাতে হবে। আইন শৃঙ্খলা বাহিনীও মাঠে আছে। গত ১ জুলাই থেকে পুরো দেশে কঠোর লকডাউন
পালন হলো। শুধু ঢাকাতেই প্রতিদিন গড়ে পাঁচ শর বেশি মানুষকে গ্রেপ্তার করতে হয়েছে পুলিশকে। ১৪ দিনে ১০ হাজারেরও বেশি মানুষ গ্রেপ্তার হয়েছেন। এতেই করোনা ভীতি এবং সরকারের নির্দেশনা না মানার চিত্রটা পরিষ্কার হয়ে যায়। বিধিনিষেধ যারা না মানবে তাদের বিরুদ্ধে আরও কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন।
প্রশাসন ঈদকে মাথায় রেখে কিছুটা শিথিল করেছে বিধিনিষেধ। সেটার সুবিধাও নিচ্ছেন মানুষ। গণমাধ্যমে দেখছি সবাই ছুটছেন বাড়ির দিকে। এত মানুষ একসঙ্গে চলাচল করলে পুলিশের পক্ষে আইন মানানো সম্ভব হয় না।
পাশাপাশি আইন শৃঙ্খলা বাহিনীকে মানুষের অর্থনৈতিক বিষয়ও মাথায় রাখতে হবে। কারণ এই মহামারিতে নিম্ন আয়ের মানুষেরা বিপর্যস্ত। শুধু নিম্ন আয়ের বললে ভুল হবে, দেশের বেশির ভাগ মানুষেরই আয়ে হস্তক্ষেপ করেছে মহামারি। সবার জীবন ও জীবিকাতে খেয়াল রাখাও দরকার। মানুষের কাজের নিশ্চয়তায় নজর দিতে হবে। আবার মানুষ যেন বিধিনিষেধ মেনে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে চলে সেদিকেও নজরদারি করতে হবে। সবকিছু সমন্বয় করে কাজ করতে হবে।
এ পর্যন্ত ১০২ জন পুলিশ সদস্য জীবন দিয়েছেন করোনা যুদ্ধে। শুধু পুলিশ না অন্য বাহিনী, ডাক্তার, সাংবাদিকসহ সম্মুখযোদ্ধারা জীবন দিয়েছেন এই মহামারিতে। এই বিশাল জন জনগোষ্ঠীর খুব ছোট একটি অংশ হচ্ছে আইন শৃঙ্খলা বাহিনী। মূলত জনসাধারণের সহযোগিতাই আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর কাজটা সহজ করে দেবে। তা ছাড়া কোনো কিছুই নিয়ন্ত্রণ সম্ভব নয়।
সবাই মিলে যদি নিজের কথা ভেবে, পরিবারের সবার কথা ভেবে ঈদ পালন করি। স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলি তাহলে এ যুদ্ধে আমাদের জয় হবে। আবারও হাসবে পৃথিবী, জয় হবে মানুষের।
মুহাম্মদ নুরুল হুদা, সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক
করোনা মহামারি সংক্রমণ রোধে মূলত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়কে কাজ করতে হবে। সরকারের বিধিনিষেধগুলো তাদের কার্যক্রমের মাধ্যমেই জনসাধারণের কাছে পৌঁছাতে হবে। আইন শৃঙ্খলা বাহিনীও মাঠে আছে। গত ১ জুলাই থেকে পুরো দেশে কঠোর লকডাউন
পালন হলো। শুধু ঢাকাতেই প্রতিদিন গড়ে পাঁচ শর বেশি মানুষকে গ্রেপ্তার করতে হয়েছে পুলিশকে। ১৪ দিনে ১০ হাজারেরও বেশি মানুষ গ্রেপ্তার হয়েছেন। এতেই করোনা ভীতি এবং সরকারের নির্দেশনা না মানার চিত্রটা পরিষ্কার হয়ে যায়। বিধিনিষেধ যারা না মানবে তাদের বিরুদ্ধে আরও কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন।
প্রশাসন ঈদকে মাথায় রেখে কিছুটা শিথিল করেছে বিধিনিষেধ। সেটার সুবিধাও নিচ্ছেন মানুষ। গণমাধ্যমে দেখছি সবাই ছুটছেন বাড়ির দিকে। এত মানুষ একসঙ্গে চলাচল করলে পুলিশের পক্ষে আইন মানানো সম্ভব হয় না।
পাশাপাশি আইন শৃঙ্খলা বাহিনীকে মানুষের অর্থনৈতিক বিষয়ও মাথায় রাখতে হবে। কারণ এই মহামারিতে নিম্ন আয়ের মানুষেরা বিপর্যস্ত। শুধু নিম্ন আয়ের বললে ভুল হবে, দেশের বেশির ভাগ মানুষেরই আয়ে হস্তক্ষেপ করেছে মহামারি। সবার জীবন ও জীবিকাতে খেয়াল রাখাও দরকার। মানুষের কাজের নিশ্চয়তায় নজর দিতে হবে। আবার মানুষ যেন বিধিনিষেধ মেনে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে চলে সেদিকেও নজরদারি করতে হবে। সবকিছু সমন্বয় করে কাজ করতে হবে।
এ পর্যন্ত ১০২ জন পুলিশ সদস্য জীবন দিয়েছেন করোনা যুদ্ধে। শুধু পুলিশ না অন্য বাহিনী, ডাক্তার, সাংবাদিকসহ সম্মুখযোদ্ধারা জীবন দিয়েছেন এই মহামারিতে। এই বিশাল জন জনগোষ্ঠীর খুব ছোট একটি অংশ হচ্ছে আইন শৃঙ্খলা বাহিনী। মূলত জনসাধারণের সহযোগিতাই আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর কাজটা সহজ করে দেবে। তা ছাড়া কোনো কিছুই নিয়ন্ত্রণ সম্ভব নয়।
সবাই মিলে যদি নিজের কথা ভেবে, পরিবারের সবার কথা ভেবে ঈদ পালন করি। স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলি তাহলে এ যুদ্ধে আমাদের জয় হবে। আবারও হাসবে পৃথিবী, জয় হবে মানুষের।
মুহাম্মদ নুরুল হুদা, সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস স্বয়ং একাধিকবার বলেছেন, আগামী জাতীয় নির্বাচন এমন এক আবহে অনুষ্ঠিত হবে যে তা শুধু দেশে নয়, সারা পৃথিবীতে সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ ও সর্বজনে গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের একটি অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে। এটা তাঁর নিজের এবং অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে
১৮ ঘণ্টা আগেসোমবার, ৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫। আস্থা আছে কি না, স্বপ্রণোদিত হয়ে যাচাই করতে গিয়ে বিপাকে পড়েন ফ্রান্সের প্রধানমন্ত্রী ফ্রাঁসোয়া বাইরু। সংসদে ১৯৪ জন সংসদ সদস্য তাঁর ওপর আস্থা জানিয়ে ভোট দিলেও ৩৬৪ জন তাঁকে লাল কার্ড দেখিয়ে দিয়েছেন। উল্লেখ্য, ফ্রান্সের আইনপ্রণেতা হচ্ছেন মোট ৫৭৭ জন। ফলে মাত্র ৯ মাস ক্ষমতায়
১৯ ঘণ্টা আগেসময় এখন অদ্ভুত এক সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে। মানুষ তার হাজার বছরের ইতিহাসে অনেক বিপ্লবের সাক্ষী হয়েছে—কৃষি, শিল্প, তথ্যপ্রযুক্তি। প্রতিটি বিপ্লব আমাদের জীবনধারায় গভীর পরিবর্তন এনেছে, কেউ কেউ পেছনে পড়ে গেছে, কেউ সামনের সারিতে উঠে এসেছে। কিন্তু এইবার যা আসছে, তা হয়তো আর কাউকে কেবল পেছনেই ফেলবে না; বরং মানুষক
১৯ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে ১৯৭২ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত কীটনাশক ব্যবহারের পরিমাণ প্রায় ১০ গুণ বেড়েছে, যা জনস্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকি তৈরি করছে। আজকের পত্রিকায় ১০ সেপ্টেম্বর প্রকাশিত ‘সেন্টার ফর অ্যাগ্রিকালচার অ্যান্ড বায়োসায়েন্স ইন্টারন্যাশনাল’ (ক্যাবি) আয়োজিত এক কর্মশালায় এই উদ্বেগজনক তথ্য উঠে এসেছে।
১৯ ঘণ্টা আগে