নিজস্ব প্রতিবেদক
দ্বিতীয় দফা অভিযান চালিয়ে ছাগল-কাণ্ডে আলেচিত সাদিক অ্যাগ্রোর মোহাম্মদপুর খামার থেকে আরও ছয়টি আমদানি নিষিদ্ধ ব্রাহমা জাতের গরু জব্দ করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
আজ বুধবার (৩ জুলাই) দুপুরে দুদকের সহকারী পরিচালক আবুল কালাম আজাদের নেতৃত্বে একটি দল রাজধানীর চন্দ্রিমা উদ্যানসংলগ্ন কাঠের পুলের ১৬ নম্বর রোডে অভিযান চালায়। তাঁরা নিষিদ্ধঘোষিত কোটি টাকা মূল্যের ৬টি ব্রাহমা গরু উদ্ধার করে। অভিযানের সময় উপস্থিত ছিলেন ঢাকা জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা বাসনা আক্তার।
অভিযানের বিষয়ে দুদক উপপরিচালক (জনসংযোগ) আকতারুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, ১ জুলাই কেরানীগঞ্জের সাদিক অ্যাগ্রো ফার্ম ও সাভারের কেন্দ্রীয় গো-প্রজনন ও দুগ্ধ খামারে অভিযান পরিচালনা করে। এর ধারাবাহিকতায় গোপন সংবাদের ভিত্তিত আজ আবারও অভিযান পরিচালনা করেন অনুসন্ধান কর্মকর্তারা।
গতকাল আমদানিকৃত নিষিদ্ধ গরুর তালিকাসহ সংশ্লিষ্ট নথিপত্র জব্দে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে কাস্টমস হাউসে গিয়েছিল ওই টিম। তালিকা সংগ্রহের পরই বেশ কিছু নতুন তথ্য উঠে আসে। এ কারণে আবারও মোহাম্মদপুরের সাদিক অ্যাগ্রোতে অভিযান পরিচালনা হচ্ছে।
এর আগে সোমবার (গত ১ জুলাই) ছাগল-কাণ্ডে আলোচিত মো. ইমরান হোসেনের মালিকানাধীন কেরানীগঞ্জের সাদিক অ্যাগ্রো ও সাভারের কেন্দ্রীয় গো-প্রজনন ও দুগ্ধ খামারে বিশেষ অভিযান চালায় দুদক। অভিযানে সাদিক অ্যাগ্রোর বিরুদ্ধে বিদেশ থেকে সরকারের নিষেধাজ্ঞা থাকা ব্রাহমা জাতের গরু ও ব্রাহমাসহ প্রাণী প্রজননের নিষিদ্ধ ওষুধ আমদানি করার প্রমাণ পেয়েছে দুদকের এনফোর্সমেন্ট ইউনিট।
দুদক সূত্রে জানা যায়, ২০২১ সালে ১৮টি আমেরিকান ব্রাহমা জাতের গরু আমদানি করেন সাদিক অ্যাগ্রোর ইমরান হোসেন। তবে ব্রাহমা নিষিদ্ধ হওয়ায় তিনি ফ্রিজিয়ান গরুর মিথ্যা ঘোষণা দেন। পরে সেগুলো বাজেয়াপ্ত করে ঢাকা কাস্টমস। প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় সেগুলোকে কেন্দ্রীয় গো-প্রজনন ও দুগ্ধ খামারে রাখার নির্দেশ দেয়। কিন্তু কাস্টমসের কর্মকর্তাদের ম্যানেজ করে গরুগুলো সাদিক অ্যাগ্রোতে নিয়ে যান ইমরান।
কেন্দ্রীয় গো-প্রজনন ও দুগ্ধ খামারের পরিচালক ডা. মনিরুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, ব্রাহমা জাতের ১৮টি গুরু ফ্রিজিয়ান জাতের বলে মিথ্যা তথ্য দিয়ে আমদানি করেছিলেন সাদিক অ্যাগ্রোর মালিক ইমরান হোসেন। বাজেয়াপ্ত হওয়ার পর মন্ত্রণালয় ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে ম্যানেজ করে কৌশলে নিলামে তুলে সাদিক অ্যাগ্রোতে নিয়ে যান তিনি।
দুদক সূত্র জানায়, নিষিদ্ধ ওষুধ ও গরু আমদানি করার দায়ে তাঁর বিরুদ্ধে মামলার প্রস্তুতি নিয়েছে সংস্থাটি। অনুসন্ধান কাজ শেষ হলে ছাগল-কাণ্ডে সাদিক অ্যাগ্রোর ইমরানের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা হতে পারে।
দ্বিতীয় দফা অভিযান চালিয়ে ছাগল-কাণ্ডে আলেচিত সাদিক অ্যাগ্রোর মোহাম্মদপুর খামার থেকে আরও ছয়টি আমদানি নিষিদ্ধ ব্রাহমা জাতের গরু জব্দ করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
আজ বুধবার (৩ জুলাই) দুপুরে দুদকের সহকারী পরিচালক আবুল কালাম আজাদের নেতৃত্বে একটি দল রাজধানীর চন্দ্রিমা উদ্যানসংলগ্ন কাঠের পুলের ১৬ নম্বর রোডে অভিযান চালায়। তাঁরা নিষিদ্ধঘোষিত কোটি টাকা মূল্যের ৬টি ব্রাহমা গরু উদ্ধার করে। অভিযানের সময় উপস্থিত ছিলেন ঢাকা জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা বাসনা আক্তার।
অভিযানের বিষয়ে দুদক উপপরিচালক (জনসংযোগ) আকতারুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, ১ জুলাই কেরানীগঞ্জের সাদিক অ্যাগ্রো ফার্ম ও সাভারের কেন্দ্রীয় গো-প্রজনন ও দুগ্ধ খামারে অভিযান পরিচালনা করে। এর ধারাবাহিকতায় গোপন সংবাদের ভিত্তিত আজ আবারও অভিযান পরিচালনা করেন অনুসন্ধান কর্মকর্তারা।
গতকাল আমদানিকৃত নিষিদ্ধ গরুর তালিকাসহ সংশ্লিষ্ট নথিপত্র জব্দে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে কাস্টমস হাউসে গিয়েছিল ওই টিম। তালিকা সংগ্রহের পরই বেশ কিছু নতুন তথ্য উঠে আসে। এ কারণে আবারও মোহাম্মদপুরের সাদিক অ্যাগ্রোতে অভিযান পরিচালনা হচ্ছে।
এর আগে সোমবার (গত ১ জুলাই) ছাগল-কাণ্ডে আলোচিত মো. ইমরান হোসেনের মালিকানাধীন কেরানীগঞ্জের সাদিক অ্যাগ্রো ও সাভারের কেন্দ্রীয় গো-প্রজনন ও দুগ্ধ খামারে বিশেষ অভিযান চালায় দুদক। অভিযানে সাদিক অ্যাগ্রোর বিরুদ্ধে বিদেশ থেকে সরকারের নিষেধাজ্ঞা থাকা ব্রাহমা জাতের গরু ও ব্রাহমাসহ প্রাণী প্রজননের নিষিদ্ধ ওষুধ আমদানি করার প্রমাণ পেয়েছে দুদকের এনফোর্সমেন্ট ইউনিট।
দুদক সূত্রে জানা যায়, ২০২১ সালে ১৮টি আমেরিকান ব্রাহমা জাতের গরু আমদানি করেন সাদিক অ্যাগ্রোর ইমরান হোসেন। তবে ব্রাহমা নিষিদ্ধ হওয়ায় তিনি ফ্রিজিয়ান গরুর মিথ্যা ঘোষণা দেন। পরে সেগুলো বাজেয়াপ্ত করে ঢাকা কাস্টমস। প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় সেগুলোকে কেন্দ্রীয় গো-প্রজনন ও দুগ্ধ খামারে রাখার নির্দেশ দেয়। কিন্তু কাস্টমসের কর্মকর্তাদের ম্যানেজ করে গরুগুলো সাদিক অ্যাগ্রোতে নিয়ে যান ইমরান।
কেন্দ্রীয় গো-প্রজনন ও দুগ্ধ খামারের পরিচালক ডা. মনিরুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, ব্রাহমা জাতের ১৮টি গুরু ফ্রিজিয়ান জাতের বলে মিথ্যা তথ্য দিয়ে আমদানি করেছিলেন সাদিক অ্যাগ্রোর মালিক ইমরান হোসেন। বাজেয়াপ্ত হওয়ার পর মন্ত্রণালয় ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে ম্যানেজ করে কৌশলে নিলামে তুলে সাদিক অ্যাগ্রোতে নিয়ে যান তিনি।
দুদক সূত্র জানায়, নিষিদ্ধ ওষুধ ও গরু আমদানি করার দায়ে তাঁর বিরুদ্ধে মামলার প্রস্তুতি নিয়েছে সংস্থাটি। অনুসন্ধান কাজ শেষ হলে ছাগল-কাণ্ডে সাদিক অ্যাগ্রোর ইমরানের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা হতে পারে।
সব ধরনের ওষুধের মধ্যে দেশে পরিপাকতন্ত্রের জটিলতাবিষয়ক ওষুধ বিক্রিতে রয়েছে তৃতীয় সর্বোচ্চ স্থানে। সরকারি গবেষণায় উঠে এসেছে, এসব ওষুধ বিক্রির অঙ্ক বছরে প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার কোটি টাকা। এই পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট, জনসংখ্যার একটা বিশাল অংশ পরিপাকতন্ত্রের সমস্যায় ভুগছে।
৩ ঘণ্টা আগেবর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই পুলিশকে স্বাধীন ও রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত রাখার জন্য পদক্ষেপ নিতে প্রস্তাব দিয়েছেন পুলিশ সদস্যরা। এ জন্য তাঁরা দ্রুত স্বাধীন কমিশন গঠনের জন্য প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জোর দাবি জানান। পুলিশ সংস্কার কমিশন ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে ‘স্বাধীন কমিশন’ গঠনের...
৩ ঘণ্টা আগেতিন সাংবাদিককে চাকরিচ্যুতিতে নিজের সংশ্লিষ্টতা অস্বীকার করেছেন সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) নিজের ভেরিফাইড ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ দাবি করেন।
৩ ঘণ্টা আগেপ্রশিক্ষণ, সেমিনার ও কর্মশালা আয়োজন এবং গবেষণার মাধ্যমে শ্রম অধিকার, শ্রম নীতিমালা, শ্রমিক-মালিক সম্পর্ক, শ্রম অসন্তোষ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের লক্ষ্যে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের...
৫ ঘণ্টা আগে