নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রার্থীতা বাতিল হওয়া সেই দুই ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান পদত্যাগ না করেই উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন বলে আদেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।
কুষ্টিয়া ও সিলেটের দুটি উপজেলার দুই প্রার্থীর আবেদনের শুনানি নিয়ে মঙ্গলবার বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ ও বিচারপতি মো. বজলুর রহমানের সমন্বেয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
ওই দুই প্রার্থীর প্রার্থীতা বাতিলের সিদ্ধান্ত স্থগিত করে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। দুজনের প্রার্থীতা বাতিলের সিদ্ধান্ত কেন বেআইনি ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চাওয়া হয়েছে রুলে।
এই দুই প্রার্থী হলেন—সিলেটের মোগলা বাজার ইউনিয়ন পরিষদের বর্তমান চেয়ারম্যান ফখরুল ইসলাম। তিনি দক্ষিণ সুরমা উপজেলা নির্বাচনে অংশ নিতে চান। অপরজন হলেন কুষ্টিয়ার ওসমানপুর ইউনিয়ন পরিষদের বর্তমান চেয়ারম্যান ওয়াহিদুল ইসলাম। তিনি খোকসা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অংশ নিতে চান।
আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন ড. শাহদীন মালিক। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অমিত তালুকদার।
ড. শাহদীন মালিক বলেন, কুষ্টিয়া ও সিলেটের দুজন ইউপি চেয়ারম্যান পদত্যাগ না করেই উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। ইউনিয়ন পরিষদ থেকে পদত্যাগ না করায় স্ব স্ব রিটার্নিং কর্মকর্তা তাঁদের মনোনয়নপত্র বাতিল করেন। নির্বাচন আপিলেট কর্তৃপক্ষও বাতিলের সিদ্ধান্ত বহাল রাখেন। পরে তাঁরা মনোনয়নপত্র বাতিলের সিদ্ধান্ত চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট করেন।
ড. শাহদীন মালিক আজকের পত্রিকাকে আরও বলেন, দুই প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিলের সিদ্ধান্ত স্থগিত করে রুল জারি করা হয়েছে। সেইসঙ্গে তাঁদের প্রতীক বরাদ্দ দিয়ে নির্বাচনে অংশ নিতে সুযোগ দিতে নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
এই আদেশের ফলে সব ইউপি চেয়ারম্যান পদে থেকে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন কি না—এমন প্রশ্নের উত্তরে আইনজীবী শাহদীন মালিক বলেন, ‘না; অন্য কোনো ইউপি চেয়ারম্যান পদে থেকে উপজেলায় নির্বাচন করতে চাইলে এভাবে আদালতের আদেশ আনতে হবে। এরা কোন কারণে আদেশ পেয়েছেন, সেটা দেখতে হবে।’
প্রার্থীতা বাতিল হওয়া সেই দুই ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান পদত্যাগ না করেই উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন বলে আদেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।
কুষ্টিয়া ও সিলেটের দুটি উপজেলার দুই প্রার্থীর আবেদনের শুনানি নিয়ে মঙ্গলবার বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ ও বিচারপতি মো. বজলুর রহমানের সমন্বেয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
ওই দুই প্রার্থীর প্রার্থীতা বাতিলের সিদ্ধান্ত স্থগিত করে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। দুজনের প্রার্থীতা বাতিলের সিদ্ধান্ত কেন বেআইনি ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চাওয়া হয়েছে রুলে।
এই দুই প্রার্থী হলেন—সিলেটের মোগলা বাজার ইউনিয়ন পরিষদের বর্তমান চেয়ারম্যান ফখরুল ইসলাম। তিনি দক্ষিণ সুরমা উপজেলা নির্বাচনে অংশ নিতে চান। অপরজন হলেন কুষ্টিয়ার ওসমানপুর ইউনিয়ন পরিষদের বর্তমান চেয়ারম্যান ওয়াহিদুল ইসলাম। তিনি খোকসা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অংশ নিতে চান।
আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন ড. শাহদীন মালিক। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অমিত তালুকদার।
ড. শাহদীন মালিক বলেন, কুষ্টিয়া ও সিলেটের দুজন ইউপি চেয়ারম্যান পদত্যাগ না করেই উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। ইউনিয়ন পরিষদ থেকে পদত্যাগ না করায় স্ব স্ব রিটার্নিং কর্মকর্তা তাঁদের মনোনয়নপত্র বাতিল করেন। নির্বাচন আপিলেট কর্তৃপক্ষও বাতিলের সিদ্ধান্ত বহাল রাখেন। পরে তাঁরা মনোনয়নপত্র বাতিলের সিদ্ধান্ত চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট করেন।
ড. শাহদীন মালিক আজকের পত্রিকাকে আরও বলেন, দুই প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিলের সিদ্ধান্ত স্থগিত করে রুল জারি করা হয়েছে। সেইসঙ্গে তাঁদের প্রতীক বরাদ্দ দিয়ে নির্বাচনে অংশ নিতে সুযোগ দিতে নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
এই আদেশের ফলে সব ইউপি চেয়ারম্যান পদে থেকে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন কি না—এমন প্রশ্নের উত্তরে আইনজীবী শাহদীন মালিক বলেন, ‘না; অন্য কোনো ইউপি চেয়ারম্যান পদে থেকে উপজেলায় নির্বাচন করতে চাইলে এভাবে আদালতের আদেশ আনতে হবে। এরা কোন কারণে আদেশ পেয়েছেন, সেটা দেখতে হবে।’
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপের মাধ্যমে জুলাই জাতীয় সনদ তৈরির প্রক্রিয়া চলছে। এ প্রক্রিয়া চলমান থাকা অবস্থাতেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের সম্ভাব্য সময়সীমা ঘোষণা করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে এ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য ডিসেম্বরের শুরুতে তফসিল ঘোষণা হতে পারে বলে জানিয়েছে
২৮ মিনিট আগেসব ঠিক থাকলে মাস ছয়েক পরে জাতীয় নির্বাচন। প্রধান উপদেষ্টার এই ঘোষণার পর জোরেশোরে বইছে নির্বাচনী হাওয়া। প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে নির্বাচনের কাজে সংশ্লিষ্ট সব সংস্থা। পুলিশও প্রস্তুতি নিচ্ছে তাদের দায়িত্ব পালনে। এ জন্য ভোটের মাঠে যেসব উপপরিদর্শক (এসআই) ও সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) দায়িত্ব পালন করবেন,
১ ঘণ্টা আগেগত বছরের ৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের মুখে পতন ঘটে আওয়ামী লীগ সরকারের। প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে দেশ ছাড়েন শেখ হাসিনা।
৬ ঘণ্টা আগেবিবৃতিতে বলা হয়, সরকার গণমাধ্যমে স্বচ্ছতা, সুরক্ষা ও স্বাধীনতার প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। একই সঙ্গে এই মূল্যবোধ সংরক্ষণ ও বৃদ্ধির জন্য সব অংশীজনের একসঙ্গে কাজ করা দরকার। দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে অন্তর্বর্তী সরকার কোনো গণমাধ্যমে সম্পাদকীয়, পরিচালনাগত বা ব্যবসায়িক দিকগুলোতে হস্তক্ষেপ করেনি।
৭ ঘণ্টা আগে