নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রম নিয়ে আপিলের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। সেইসঙ্গে আপিল শুনানির জন্য আগামী ৪ নভেম্বর নির্ধারণ করেছেন আপিল বিভাগ। আজ বৃহস্পতিবার ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স নিয়ে আপিল বিভাগের রায় রিভিউ চেয়ে করা আবেদনের শুনানি শেষে লিভ মঞ্জুর (আপিলের অনুমতি) করে আপিল বিভাগের জ্যেষ্ঠ বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলামের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
রুলস অব বিজনেস অনুযায়ী মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ ১৯৮৬ সালে ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স তৈরি করে। রাষ্ট্রপতির অনুমোদনের পর ওই বছরের ১১ সেপ্টেম্বর তা জারি করা হয়। পরে বিভিন্ন সময়ে তা সংশোধন করে সরকার। সর্বশেষ সংশোধন করা হয় ২০০৩ সালে। সেখানে সাংবিধানিক পদ, সংবিধান কর্তৃক স্বীকৃত ও সংজ্ঞায়িত পদগুলো প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তাদের নিচের ক্রমিকে রাখা হয়েছে— এমন যুক্তিতে এর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে জুডিশিয়াল সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের তৎকালীন মহাসচিব মো. আতাউর রহমান ২০০৬ সালে রিট করেন।
রিটের পরিপ্রেক্ষিতে ২০১০ সালে হাইকোর্ট আট দফা নির্দেশনা দিয়ে রায় দেন। পরে হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ ২০১১ সালে আপিল করে। ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স সংশোধন করে ২০১৫ সালের ১১ জানুয়ারি আপিল বিভাগ রায় দেন। রায়ে রাষ্ট্রের সাংবিধানিক পদধারীদের ওপরের দিকে রাখা হয়। পাশাপাশি জেলা জজদের পদক্রম আট ধাপ উন্নীত করে সচিবদের সমান করা হয়। আর প্রধান বিচারপতির পদক্রম জাতীয় সংসদের স্পিকারের সমান করা হয়।
২০১৬ সালের ১০ নভেম্বর আপিল বিভাগের রায়ের পূর্ণাঙ্গ অনুলিপি প্রকাশিত হয়। পরে মন্ত্রিপরিষদ সচিব ও সরকারি কর্ম কমিশনের তৎকালীন চেয়ারম্যান ২০১৭ সালে পৃথক রিভিউ আবেদন করেন। পরবর্তীতে রিভিউ আবেদনে ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল ও সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেলরা এতে পক্ষভুক্ত হন।
রিভিউ আবেদনের পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী সালাহ উদ্দিন দোলন। রিট আবেদনকারীর পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী প্রবীর নিয়োগী। ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল ও সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেলদের পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী আহসানুল করিম।
রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রম নিয়ে আপিলের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। সেইসঙ্গে আপিল শুনানির জন্য আগামী ৪ নভেম্বর নির্ধারণ করেছেন আপিল বিভাগ। আজ বৃহস্পতিবার ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স নিয়ে আপিল বিভাগের রায় রিভিউ চেয়ে করা আবেদনের শুনানি শেষে লিভ মঞ্জুর (আপিলের অনুমতি) করে আপিল বিভাগের জ্যেষ্ঠ বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলামের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
রুলস অব বিজনেস অনুযায়ী মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ ১৯৮৬ সালে ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স তৈরি করে। রাষ্ট্রপতির অনুমোদনের পর ওই বছরের ১১ সেপ্টেম্বর তা জারি করা হয়। পরে বিভিন্ন সময়ে তা সংশোধন করে সরকার। সর্বশেষ সংশোধন করা হয় ২০০৩ সালে। সেখানে সাংবিধানিক পদ, সংবিধান কর্তৃক স্বীকৃত ও সংজ্ঞায়িত পদগুলো প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তাদের নিচের ক্রমিকে রাখা হয়েছে— এমন যুক্তিতে এর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে জুডিশিয়াল সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের তৎকালীন মহাসচিব মো. আতাউর রহমান ২০০৬ সালে রিট করেন।
রিটের পরিপ্রেক্ষিতে ২০১০ সালে হাইকোর্ট আট দফা নির্দেশনা দিয়ে রায় দেন। পরে হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ ২০১১ সালে আপিল করে। ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স সংশোধন করে ২০১৫ সালের ১১ জানুয়ারি আপিল বিভাগ রায় দেন। রায়ে রাষ্ট্রের সাংবিধানিক পদধারীদের ওপরের দিকে রাখা হয়। পাশাপাশি জেলা জজদের পদক্রম আট ধাপ উন্নীত করে সচিবদের সমান করা হয়। আর প্রধান বিচারপতির পদক্রম জাতীয় সংসদের স্পিকারের সমান করা হয়।
২০১৬ সালের ১০ নভেম্বর আপিল বিভাগের রায়ের পূর্ণাঙ্গ অনুলিপি প্রকাশিত হয়। পরে মন্ত্রিপরিষদ সচিব ও সরকারি কর্ম কমিশনের তৎকালীন চেয়ারম্যান ২০১৭ সালে পৃথক রিভিউ আবেদন করেন। পরবর্তীতে রিভিউ আবেদনে ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল ও সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেলরা এতে পক্ষভুক্ত হন।
রিভিউ আবেদনের পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী সালাহ উদ্দিন দোলন। রিট আবেদনকারীর পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী প্রবীর নিয়োগী। ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল ও সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেলদের পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী আহসানুল করিম।
যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ করে বাংলাদেশে পুশইন করা হচ্ছে বলে দাবি করেছেন বিএসএফ মহাপরিচালক শ্রী দালজিৎ সিং চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘শুধুমাত্র যারা অবৈধ অনুপ্রবেশকারী, তাদেরই নিয়ম মেনে পুশইন করা হচ্ছে।’
৫ মিনিট আগেচীন সফর শেষে দেশে ফিরেছেন সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। গতকাল বুধবার রাতে তিনি দেশে পৌঁছান। আজ বৃহস্পতিবার (২৮ আগস্ট) দুপুরে আইএসপিআর থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়।
২৭ মিনিট আগেত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচনী রোডম্যাপ ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনের মিডিয়া সেন্টারে এক ব্রিফিংয়ে রোডম্যাপ ঘোষণা করেন ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ।
১ ঘণ্টা আগে‘আসন্ন কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে সেনা মোতায়েন করা হবে’— সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ও কিছু গণমাধ্যমে এমন সংবাদ প্রচারিত হয়েছে। এ সংবাদের বিষয়টি ভিত্তিহীন বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী।
২ ঘণ্টা আগে