ফিচার ডেস্ক, ঢাকা
ঈদে মাংসের বিভিন্ন পদ খেয়ে ওজন বেড়ে গেলে টনক নড়ে আমাদের। অনেকে স্বাস্থ্যকর খাবার সাজিয়ে ডায়েট রুটিন বানিয়ে ফেললেন তড়িঘড়ি। কিন্তু এর মধ্য়েই যদি আবারও দাওয়াত পেয়ে যান, তাহলে? ‘এক দিন খেলে কিচ্ছু হবে না’ এই বাক্য়ে বিশ্বাসী বাঙালির ভুলটা ওখানেই। দাওয়াতে একবার সুস্বাদু খাবার চেখে দেখার পরদিনও মনে হয়, যা খুশি খাই। এক দিন খেলে কিছু হয় না। কিন্তু জন্মদিন, বিয়ে ও অন্যান্য দাওয়াতে গিয়েও পরিমিত খাওয়া যায়। একটু বুঝে খেলে ওজনও থাকে নিয়ন্ত্রণে। তবে এ ক্ষেত্রে মেনে চলতে হবে কয়েকটি বিষয়।
বলা বাহুল্য, বিয়েবাড়িতে যেসব খাবার পরিবেশন করা হয়, সেগুলো বেশ সুস্বাদু। সেগুলোতে তেল-মসলা-ঘি ব্যবহারের পরিমাণও থাকে বেশি। কোনো কোনো অনুষ্ঠানে কয়েক পর্বে খাবার পরিবেশন করা হয়। শেষ পাতে থাকে দই, মিষ্টি আর কোমল পানীয়। ডায়েটে থাকাকালীন এসব লোভনীয় খাবার দেখে নিজেকে সংযত রাখা কঠিন হতে পারে অনেকের জন্য। তাই দাওয়াতে যাওয়ার আগে এক প্লেট ফল বা সবজির সালাদ খেয়ে নেওয়া যেতে পারে। তাতে পেট অনেকটাই ভরা থাকবে এবং পরিমিত খাওয়াটাও নিয়ন্ত্রণে থাকবে।
বন্ধুদের সঙ্গে যদি রেস্তোরাঁয় গেট টুগেদার করেন, তাহলে প্রথমেই স্টার্টার ও সফট ড্রিংকস দিয়ে খাওয়া শুরু হয়। অনেকে একাধিক ক্যান বা গ্লাস কোমল পানীয় পান করেন, যা মোটেও স্বাস্থ্যকর নয়। চেষ্টা করুন খাবার পরিবেশনের পর প্রথমেই এক গ্লাস পানি পান করে নিতে। তাতে শরীরে পানির চাহিদা কমবে এবং খাবার হজমও ভালোভাবে হবে। খাওয়ার ফাঁকে ফাঁকে পানি পান থেকে বিরত থাকুন।
পারিবারিক আড্ডা ও গেট টুগেদারের জন্য এমন রেস্তোরাঁ বেছে নিতে পারেন, যেখানে ভেজিটেরিয়ান ও স্বাস্থ্যকর খাবার পরিবেশন করা হয়। তাতে বাইরে খাওয়াও হবে, আবার পরিমাণটাও ঠিক থাকবে।
কারও বাসায় দাওয়াতে গেলে চেষ্টা করুন আগে সবজি ও সালাদ খেয়ে নেওয়ার। এরপর মাছ বা মাংস যেটা থাকে নিন; সঙ্গে অল্প ভাত বা পোলাও। এ ক্ষেত্র কোমল পানীয় একেবারেই এড়িয়ে যাওয়া যেতে পারে। দই ও মিষ্টি—দুটোই থাকলে যেকোনো একটা অল্প পরিমাণে খান। ফাস্ট ফুডের সঙ্গে যদি ফলমূলও পরিবেশন করা হয়, তাহলে ফলকেই বেছে নিতে পারেন।
কসরত করে যেহেতু ডায়েট রুটিন তৈরি করেছেন, তাই মাসে কতবার রেস্তোরাঁয় খেতে যাচ্ছেন বা বাইরে থেকে খাবার অর্ডার করছেন, সেটারও একটা খসড়া তৈরি করুন। ডায়েটে থাকলে মাসে দুইবারের বেশি রেস্তোরাঁর খাবার তথা প্রক্রিয়াজাত ও লবণাক্ত খাবার খাওয়া উচিত নয়। এটুকু মেনে চললেই আর ক্ষতি নেই।
সূত্র: হেলথ লাইন
ঈদে মাংসের বিভিন্ন পদ খেয়ে ওজন বেড়ে গেলে টনক নড়ে আমাদের। অনেকে স্বাস্থ্যকর খাবার সাজিয়ে ডায়েট রুটিন বানিয়ে ফেললেন তড়িঘড়ি। কিন্তু এর মধ্য়েই যদি আবারও দাওয়াত পেয়ে যান, তাহলে? ‘এক দিন খেলে কিচ্ছু হবে না’ এই বাক্য়ে বিশ্বাসী বাঙালির ভুলটা ওখানেই। দাওয়াতে একবার সুস্বাদু খাবার চেখে দেখার পরদিনও মনে হয়, যা খুশি খাই। এক দিন খেলে কিছু হয় না। কিন্তু জন্মদিন, বিয়ে ও অন্যান্য দাওয়াতে গিয়েও পরিমিত খাওয়া যায়। একটু বুঝে খেলে ওজনও থাকে নিয়ন্ত্রণে। তবে এ ক্ষেত্রে মেনে চলতে হবে কয়েকটি বিষয়।
বলা বাহুল্য, বিয়েবাড়িতে যেসব খাবার পরিবেশন করা হয়, সেগুলো বেশ সুস্বাদু। সেগুলোতে তেল-মসলা-ঘি ব্যবহারের পরিমাণও থাকে বেশি। কোনো কোনো অনুষ্ঠানে কয়েক পর্বে খাবার পরিবেশন করা হয়। শেষ পাতে থাকে দই, মিষ্টি আর কোমল পানীয়। ডায়েটে থাকাকালীন এসব লোভনীয় খাবার দেখে নিজেকে সংযত রাখা কঠিন হতে পারে অনেকের জন্য। তাই দাওয়াতে যাওয়ার আগে এক প্লেট ফল বা সবজির সালাদ খেয়ে নেওয়া যেতে পারে। তাতে পেট অনেকটাই ভরা থাকবে এবং পরিমিত খাওয়াটাও নিয়ন্ত্রণে থাকবে।
বন্ধুদের সঙ্গে যদি রেস্তোরাঁয় গেট টুগেদার করেন, তাহলে প্রথমেই স্টার্টার ও সফট ড্রিংকস দিয়ে খাওয়া শুরু হয়। অনেকে একাধিক ক্যান বা গ্লাস কোমল পানীয় পান করেন, যা মোটেও স্বাস্থ্যকর নয়। চেষ্টা করুন খাবার পরিবেশনের পর প্রথমেই এক গ্লাস পানি পান করে নিতে। তাতে শরীরে পানির চাহিদা কমবে এবং খাবার হজমও ভালোভাবে হবে। খাওয়ার ফাঁকে ফাঁকে পানি পান থেকে বিরত থাকুন।
পারিবারিক আড্ডা ও গেট টুগেদারের জন্য এমন রেস্তোরাঁ বেছে নিতে পারেন, যেখানে ভেজিটেরিয়ান ও স্বাস্থ্যকর খাবার পরিবেশন করা হয়। তাতে বাইরে খাওয়াও হবে, আবার পরিমাণটাও ঠিক থাকবে।
কারও বাসায় দাওয়াতে গেলে চেষ্টা করুন আগে সবজি ও সালাদ খেয়ে নেওয়ার। এরপর মাছ বা মাংস যেটা থাকে নিন; সঙ্গে অল্প ভাত বা পোলাও। এ ক্ষেত্র কোমল পানীয় একেবারেই এড়িয়ে যাওয়া যেতে পারে। দই ও মিষ্টি—দুটোই থাকলে যেকোনো একটা অল্প পরিমাণে খান। ফাস্ট ফুডের সঙ্গে যদি ফলমূলও পরিবেশন করা হয়, তাহলে ফলকেই বেছে নিতে পারেন।
কসরত করে যেহেতু ডায়েট রুটিন তৈরি করেছেন, তাই মাসে কতবার রেস্তোরাঁয় খেতে যাচ্ছেন বা বাইরে থেকে খাবার অর্ডার করছেন, সেটারও একটা খসড়া তৈরি করুন। ডায়েটে থাকলে মাসে দুইবারের বেশি রেস্তোরাঁর খাবার তথা প্রক্রিয়াজাত ও লবণাক্ত খাবার খাওয়া উচিত নয়। এটুকু মেনে চললেই আর ক্ষতি নেই।
সূত্র: হেলথ লাইন
থাইল্যান্ড ভ্রমণ মানে বেশির ভাগ পর্যটকের কাছে ব্যাংক বা ফুকেট। কিন্তু যাঁরা প্রকৃতির কাছাকাছি গিয়ে ভ্রমণ উপভোগ করতে চান, তাঁদের জন্য উত্তরাঞ্চলের শহর চিয়াং মাই শহরকে স্বর্গ বললে ভুল হবে না। পাহাড়, নদী, অরণ্য আর সংস্কৃতির মেলবন্ধনে এই চিয়াং মাই শহর। এই গন্তব্যে কখন যাওয়া সবচেয়ে ভালো, সেটি আগে থাক
৮ ঘণ্টা আগেবিমানভাড়া দিন দিন বাড়ছে। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে লাগেজের চার্জ। এ ছাড়া আছে সিট নির্বাচনের জন্য ফি, এমনকি খাবার-পানীয়ের জন্য অতিরিক্ত খরচ। বিমানের বিজ্ঞাপনে দেখানো ভাড়ার সঙ্গে অতিরিক্ত চার্জ যোগ করার বিষয়টি বিমানযাত্রীদের জন্য বিশাল এক মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগেসুইজারল্যান্ডের গ্রাউবুন্ডেন ক্যান্টনের ভেতরে অবস্থিত একটি শহর চুর; যাকে বলা হয় সুইজারল্যান্ডের প্রাচীনতম শহর। প্রাগৈতিহাসিক কালের পদচিহ্ন, রোমান সাম্রাজ্যের প্রতিধ্বনি এবং মধ্যযুগের মনোমুগ্ধকর আকর্ষণ নিয়ে এই শহর এক অনন্য ঐতিহ্য বহন করে।
৯ ঘণ্টা আগেদুধ দিয়ে সেমাই তো আছেই, তা ছাড়াও সেমাই দিয়ে কত ধরনের খাবারই না রান্না করা যায়! সবগুলোই অবশ্য ডেজার্ট। বাড়িতে কোনো আয়োজন থাকলে এবার সেমাই দিয়েই তাতে আনুন ভিন্ন স্বাদ। আপনাদের জন্য সে ধরনের একটি ডেজার্টের রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।
১৪ ঘণ্টা আগে