ফিচার ডেস্ক
শুধু যে চিংড়ি দিয়ে কুচি কুচি করে লাউ খাবেন, তা তো নয়। কচি লাউ দিয়ে মজাদার ডেজার্টও তৈরি করা যায়। বৈরাগী হওয়ার আগে একবার খেয়ে দেখুন। লাউ দিয়ে তৈরি দু্টি ডেজার্টের রেসিপি ও ছবি দিয়েছেন রন্ধনশিল্পী সানিয়া সোমা।
দুধ লাউ
উপকরণ
কচি লাউ কুচি ১ কাপ, ঘি ১ টেবিল চামচ, দারুচিনি ১ টুকরা, এলাচি ২টি, তরল দুধ ১ লিটার, আধভাঙা পোলাওর চাল ১ কাপের ৪ ভাগের এক ভাগ, খেজুরের গুড় ১ কাপ, কিশমিশ ইচ্ছেমতো, আমন্ড বাদাম কুচি ইচ্ছেমতো।
প্রণালি
লাউকুচি সেদ্ধ করে ছেঁকে পানি ঝরিয়ে নিতে হবে। এরপর প্যানে ঘি দিয়ে তা হালকা ভেজে নিতে হবে। এতে লাউয়ের সঙ্গে ঘি মিশে খুব সুন্দর একটা ঘ্রাণ তৈরি হবে।
দুধ জ্বাল দিয়ে ফুটিয়ে নিতে হবে। ফুটে এলে তাতে আধভাঙা চাল, দারুচিনি ও এলাচি দিয়ে জ্বাল দিন। চাল সেদ্ধ হয়ে এলে তাতে ভেজে রাখা লাউ দিয়ে আবার ফোটাতে হবে। এরপর চুলার আঁচ কমিয়ে গুড় দিয়ে সব একসঙ্গে ভালোভাবে মিশিয়ে নামিয়ে নিতে হবে। গুড় দেওয়ার পর বেশিক্ষণ জ্বাল দেওয়া যাবে না। নামিয়ে নিয়ে ঠান্ডা করে পরিবেশন করুন। পরিবেশনের আগে কিশমিশ ও বাদামকুচি দিয়ে দুধ-লাউ সাজিয়ে নিন।
লাউয়ের লাড্ডু
উপকরণ
লাউকুচি ১ কাপ, ঘি ১ টেবিল চামচ, চিনি ১ কাপ, নারকেলবাটা আধা কাপ, গুঁড়া দুধ ১ কাপ, এলাচিগুঁড়া সামান্য।
প্রণালি
লাউয়ের মাঝখানের বিচির অংশ বাদ দিয়ে মিহি কুচি করে ভালোভাবে পানি ঝরিয়ে নিতে হবে। তারপর প্যানে ঘি দিয়ে লাউকুচি মাঝারি আঁচে ভাজতে হবে। হালকা ভাজা হয়ে এলে তাতে চিনি মেশাতে হবে। চিনি থেকে পানি ছাড়লে নারকেলবাটা ও এলাচিগুঁড়া দিয়ে অল্প আঁচে কিছুক্ষণ রান্না করে নিতে হবে। চিনির পানিতে লাউ সেদ্ধ হয়ে যাবে সহজে। চিনির পানি শুকিয়ে মিশ্রণ ঘন হয়ে এলে গুঁড়া দুধ দিয়ে নিবু নিবু আঁচে কিছুক্ষণ হালকা নাড়াচাড়া করে সব একসঙ্গে মিশিয়ে নিতে হবে। ঘন হয়ে শুকিয়ে এলে প্যান থেকে নামিয়ে নিতে হবে লাউ। মিশ্রণ গরম থাকা অবস্থায় হাতে ঘি মাখিয়ে লাড্ডুর আকার দিয়ে নিতে হবে। ঠান্ডা করে পরিবেশন করুন।
শুধু যে চিংড়ি দিয়ে কুচি কুচি করে লাউ খাবেন, তা তো নয়। কচি লাউ দিয়ে মজাদার ডেজার্টও তৈরি করা যায়। বৈরাগী হওয়ার আগে একবার খেয়ে দেখুন। লাউ দিয়ে তৈরি দু্টি ডেজার্টের রেসিপি ও ছবি দিয়েছেন রন্ধনশিল্পী সানিয়া সোমা।
দুধ লাউ
উপকরণ
কচি লাউ কুচি ১ কাপ, ঘি ১ টেবিল চামচ, দারুচিনি ১ টুকরা, এলাচি ২টি, তরল দুধ ১ লিটার, আধভাঙা পোলাওর চাল ১ কাপের ৪ ভাগের এক ভাগ, খেজুরের গুড় ১ কাপ, কিশমিশ ইচ্ছেমতো, আমন্ড বাদাম কুচি ইচ্ছেমতো।
প্রণালি
লাউকুচি সেদ্ধ করে ছেঁকে পানি ঝরিয়ে নিতে হবে। এরপর প্যানে ঘি দিয়ে তা হালকা ভেজে নিতে হবে। এতে লাউয়ের সঙ্গে ঘি মিশে খুব সুন্দর একটা ঘ্রাণ তৈরি হবে।
দুধ জ্বাল দিয়ে ফুটিয়ে নিতে হবে। ফুটে এলে তাতে আধভাঙা চাল, দারুচিনি ও এলাচি দিয়ে জ্বাল দিন। চাল সেদ্ধ হয়ে এলে তাতে ভেজে রাখা লাউ দিয়ে আবার ফোটাতে হবে। এরপর চুলার আঁচ কমিয়ে গুড় দিয়ে সব একসঙ্গে ভালোভাবে মিশিয়ে নামিয়ে নিতে হবে। গুড় দেওয়ার পর বেশিক্ষণ জ্বাল দেওয়া যাবে না। নামিয়ে নিয়ে ঠান্ডা করে পরিবেশন করুন। পরিবেশনের আগে কিশমিশ ও বাদামকুচি দিয়ে দুধ-লাউ সাজিয়ে নিন।
লাউয়ের লাড্ডু
উপকরণ
লাউকুচি ১ কাপ, ঘি ১ টেবিল চামচ, চিনি ১ কাপ, নারকেলবাটা আধা কাপ, গুঁড়া দুধ ১ কাপ, এলাচিগুঁড়া সামান্য।
প্রণালি
লাউয়ের মাঝখানের বিচির অংশ বাদ দিয়ে মিহি কুচি করে ভালোভাবে পানি ঝরিয়ে নিতে হবে। তারপর প্যানে ঘি দিয়ে লাউকুচি মাঝারি আঁচে ভাজতে হবে। হালকা ভাজা হয়ে এলে তাতে চিনি মেশাতে হবে। চিনি থেকে পানি ছাড়লে নারকেলবাটা ও এলাচিগুঁড়া দিয়ে অল্প আঁচে কিছুক্ষণ রান্না করে নিতে হবে। চিনির পানিতে লাউ সেদ্ধ হয়ে যাবে সহজে। চিনির পানি শুকিয়ে মিশ্রণ ঘন হয়ে এলে গুঁড়া দুধ দিয়ে নিবু নিবু আঁচে কিছুক্ষণ হালকা নাড়াচাড়া করে সব একসঙ্গে মিশিয়ে নিতে হবে। ঘন হয়ে শুকিয়ে এলে প্যান থেকে নামিয়ে নিতে হবে লাউ। মিশ্রণ গরম থাকা অবস্থায় হাতে ঘি মাখিয়ে লাড্ডুর আকার দিয়ে নিতে হবে। ঠান্ডা করে পরিবেশন করুন।
ধারণা করা হচ্ছে, ২০৩০ সাল নাগাদ বিশ্বে মুসলিম ভ্রমণকারীর সংখ্যা দাঁড়াবে ২৪৫ মিলিয়ন। তখন মুসলিম পর্যটকদের ভ্রমণ ব্যয় দাঁড়াবে প্রায় ২৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০২৫ সালের ‘টপ মুসলিম-ফ্রেন্ডলি ডেস্টিনেশন অব দ্য ইয়ার’ খেতাব পেয়েছে মালয়েশিয়া।
৬ ঘণ্টা আগেতিব্বত অঞ্চলের খাবার হলেও মোমো এখন আমাদের দেশে পাওয়া যায়। রাস্তার মোড়ে কিংবা গলির দোকানে এখন হরেক স্বাদের মোমোর দেখা মেলে। একেবারে তিব্বতি বা নেপালি মোমো এখানে তৈরি হওয়া সম্ভব নয় উপকরণের স্বল্পতার কারণে। তাই নিজের মতো করে তৈরি করে নিতে পারেন এ খাবার।
১১ ঘণ্টা আগেশখ ডিপ্রেশনের লক্ষণ কমাতে পারে। শুধু তা-ই নয়, এটি মানসিক রোগ হওয়ার ঝুঁকি প্রায় ৩০ শতাংশ পর্যন্ত কমাতে পারে। একই সঙ্গে ইতিমধ্যে ডিপ্রেশনে ভোগা রোগীদের মধ্যে যাঁরা অন্তত একটি শখ পূরণে কাজ শুরু করেছেন, তাঁদের সুস্থ হয়ে ওঠার সম্ভাবনা ২৭২ শতাংশ বেশি।
১২ ঘণ্টা আগেপ্রতিদিন কিছু না কিছু ভুলে যাওয়ার অভ্যাস আমাদের সবারই আছে। কখনো কোনো শব্দ জিভের ডগায় এসে আটকে যায়, আবার কখনো ঘরে ঢুকে ভুলে যাই কেন এসেছিলাম। কিংবা চাবি, মোবাইল ফোন বা চশমা কোথায় রাখলাম, তা মনেই পড়ে না।
১ দিন আগে