তাসনুভা হাসান
চা কিংবা কফি পানের পাত্র হিসেবে এখন সিরামিকের কাপের পরিচয় সীমাবদ্ধ নেই। আকর্ষণীয় নকশা আর রঙের এই কাপ বা মগগুলোকে এখন বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে। এতে খানিক হলেও বদলে যাচ্ছে বাসাবাড়ির চেহারা। ঘর সাজানো থেকে শুরু করে নানান সৃজনশীল কাজের অংশ হিসেবেও গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে এগুলো। ফলে নান্দনিক হয়ে উঠছে চারপাশ।
রঙিন সিরামিক কাপ বা মগের বিকল্প ব্যবহার সত্যিই অবাক করছে।
চা-কফি পানের পাত্র
সিরামিক কাপের প্রধান ব্যবহার চা বা কফি পানের জন্য। প্রতিদিন সতেজ করে তুলতে প্রিয় রং বা নকশার কাপ কিংবা মগ ভর্তি চা-কফি দারুণ এক মেলবন্ধন তৈরি করে। এগুলোর মসৃণ টেক্সচার আর অভিনব ডিজাইন পানীয় পানের অভিজ্ঞতাকে করে তোলে আরও আনন্দময়।
ঘরের সাজসজ্জায়
ঘরের ভেতরটা সাজিয়ে তুলতেও আজকাল সিরামিক কাপ বেশ জনপ্রিয়। বইয়ের তাকে, টেবিলের ওপর বা জানালার ধারে সাজিয়ে রাখলে এগুলো ঘরে এনে দেবে দারুণ এক পরিবেশ। উষ্ণ রং শরীরে না হলেও মনে ছড়িয়ে দেবে উত্তাপ। কাউকে কাউকে একাধিক রঙের কাপের সমন্বয়ে থিমেটিক সেলফ সাজাতেও দেখা যায়। কেউ এগুলো টেবিলের ওপর রাখেন সেফটিপিন, ক্লিপ ইত্যাদি ছোট জিনিসপত্র রাখার জন্য।
গাছ লাগানোর পাত্র
ছোট সিরামিক কাপগুলোতে বিভিন্ন ধরনের ইনডোর প্ল্যান্ট লাগানোর প্রবণতা দিন দিন বাড়ছে। মানিপ্ল্যান্টসহ বিভিন্ন ধরনের ছোট গাছ লাগানো হয় এই কাপগুলোতে। ছোট ছোট গাছসহ এই কাপগুলো জানালার পাশে কিংবা টেবিল বা বইয়ের তাকেও সাজিয়ে রাখা যায়।
উপহার হিসেবে
সিরামিক কাপের সৌন্দর্য এবং বহুমুখী ব্যবহারের কারণে এটি আজকাল জনপ্রিয় উপহারসামগ্রী হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। এটি শুধু ব্যবহারিক নয়, বরং স্মারক হিসেবেও কাজ করে।
বাজারে পাওয়া যায়
সিরামিক কাপের ডিজাইন, রং ইত্যাদি কারণে এটি শুধু শৌখিন মানুষের কাছে নয়, সাধারণ ব্যবহারকারীদের কাছেও পছন্দের। রঙিন ফুলেল প্যাটার্ন থেকে শুরু করে মিনিমালিস্ট নকশা, সব ধরনের সিরামিক কাপই বাজারে পাওয়া যায়।
কাপের যত্ন ও সংরক্ষণ
সিরামিক কাপ দীর্ঘস্থায়ী করতে চাইলে যত্ন প্রয়োজন। এগুলো নিয়মিত ধুয়ে শুকিয়ে রাখতে হয়। কোনোভাবে শক্ত জমিনের ওপর হাত থেকে পড়লে ভেঙে যাওয়ার আশঙ্কা বেশি, তাই এগুলো সাবধানতার সঙ্গে ব্যবহার করা জরুরি।
চা কিংবা কফি পানের পাত্র হিসেবে এখন সিরামিকের কাপের পরিচয় সীমাবদ্ধ নেই। আকর্ষণীয় নকশা আর রঙের এই কাপ বা মগগুলোকে এখন বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে। এতে খানিক হলেও বদলে যাচ্ছে বাসাবাড়ির চেহারা। ঘর সাজানো থেকে শুরু করে নানান সৃজনশীল কাজের অংশ হিসেবেও গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে এগুলো। ফলে নান্দনিক হয়ে উঠছে চারপাশ।
রঙিন সিরামিক কাপ বা মগের বিকল্প ব্যবহার সত্যিই অবাক করছে।
চা-কফি পানের পাত্র
সিরামিক কাপের প্রধান ব্যবহার চা বা কফি পানের জন্য। প্রতিদিন সতেজ করে তুলতে প্রিয় রং বা নকশার কাপ কিংবা মগ ভর্তি চা-কফি দারুণ এক মেলবন্ধন তৈরি করে। এগুলোর মসৃণ টেক্সচার আর অভিনব ডিজাইন পানীয় পানের অভিজ্ঞতাকে করে তোলে আরও আনন্দময়।
ঘরের সাজসজ্জায়
ঘরের ভেতরটা সাজিয়ে তুলতেও আজকাল সিরামিক কাপ বেশ জনপ্রিয়। বইয়ের তাকে, টেবিলের ওপর বা জানালার ধারে সাজিয়ে রাখলে এগুলো ঘরে এনে দেবে দারুণ এক পরিবেশ। উষ্ণ রং শরীরে না হলেও মনে ছড়িয়ে দেবে উত্তাপ। কাউকে কাউকে একাধিক রঙের কাপের সমন্বয়ে থিমেটিক সেলফ সাজাতেও দেখা যায়। কেউ এগুলো টেবিলের ওপর রাখেন সেফটিপিন, ক্লিপ ইত্যাদি ছোট জিনিসপত্র রাখার জন্য।
গাছ লাগানোর পাত্র
ছোট সিরামিক কাপগুলোতে বিভিন্ন ধরনের ইনডোর প্ল্যান্ট লাগানোর প্রবণতা দিন দিন বাড়ছে। মানিপ্ল্যান্টসহ বিভিন্ন ধরনের ছোট গাছ লাগানো হয় এই কাপগুলোতে। ছোট ছোট গাছসহ এই কাপগুলো জানালার পাশে কিংবা টেবিল বা বইয়ের তাকেও সাজিয়ে রাখা যায়।
উপহার হিসেবে
সিরামিক কাপের সৌন্দর্য এবং বহুমুখী ব্যবহারের কারণে এটি আজকাল জনপ্রিয় উপহারসামগ্রী হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। এটি শুধু ব্যবহারিক নয়, বরং স্মারক হিসেবেও কাজ করে।
বাজারে পাওয়া যায়
সিরামিক কাপের ডিজাইন, রং ইত্যাদি কারণে এটি শুধু শৌখিন মানুষের কাছে নয়, সাধারণ ব্যবহারকারীদের কাছেও পছন্দের। রঙিন ফুলেল প্যাটার্ন থেকে শুরু করে মিনিমালিস্ট নকশা, সব ধরনের সিরামিক কাপই বাজারে পাওয়া যায়।
কাপের যত্ন ও সংরক্ষণ
সিরামিক কাপ দীর্ঘস্থায়ী করতে চাইলে যত্ন প্রয়োজন। এগুলো নিয়মিত ধুয়ে শুকিয়ে রাখতে হয়। কোনোভাবে শক্ত জমিনের ওপর হাত থেকে পড়লে ভেঙে যাওয়ার আশঙ্কা বেশি, তাই এগুলো সাবধানতার সঙ্গে ব্যবহার করা জরুরি।
ধারণা করা হচ্ছে, ২০৩০ সাল নাগাদ বিশ্বে মুসলিম ভ্রমণকারীর সংখ্যা দাঁড়াবে ২৪৫ মিলিয়ন। তখন মুসলিম পর্যটকদের ভ্রমণ ব্যয় দাঁড়াবে প্রায় ২৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০২৫ সালের ‘টপ মুসলিম-ফ্রেন্ডলি ডেস্টিনেশন অব দ্য ইয়ার’ খেতাব পেয়েছে মালয়েশিয়া।
১৬ ঘণ্টা আগেতিব্বত অঞ্চলের খাবার হলেও মোমো এখন আমাদের দেশে পাওয়া যায়। রাস্তার মোড়ে কিংবা গলির দোকানে এখন হরেক স্বাদের মোমোর দেখা মেলে। একেবারে তিব্বতি বা নেপালি মোমো এখানে তৈরি হওয়া সম্ভব নয় উপকরণের স্বল্পতার কারণে। তাই নিজের মতো করে তৈরি করে নিতে পারেন এ খাবার।
২০ ঘণ্টা আগেশখ ডিপ্রেশনের লক্ষণ কমাতে পারে। শুধু তা-ই নয়, এটি মানসিক রোগ হওয়ার ঝুঁকি প্রায় ৩০ শতাংশ পর্যন্ত কমাতে পারে। একই সঙ্গে ইতিমধ্যে ডিপ্রেশনে ভোগা রোগীদের মধ্যে যাঁরা অন্তত একটি শখ পূরণে কাজ শুরু করেছেন, তাঁদের সুস্থ হয়ে ওঠার সম্ভাবনা ২৭২ শতাংশ বেশি।
২১ ঘণ্টা আগেপ্রতিদিন কিছু না কিছু ভুলে যাওয়ার অভ্যাস আমাদের সবারই আছে। কখনো কোনো শব্দ জিভের ডগায় এসে আটকে যায়, আবার কখনো ঘরে ঢুকে ভুলে যাই কেন এসেছিলাম। কিংবা চাবি, মোবাইল ফোন বা চশমা কোথায় রাখলাম, তা মনেই পড়ে না।
২ দিন আগে