ফিচার ডেস্ক
রোড ট্রিপের জন্য গাড়িতে ভ্রমণ নিঃসন্দেহে এক রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতা। কিন্তু এই আনন্দ মাঝেমধ্যে কিছুটা মানসিক চাপের কারণ হতে পারে, বিশেষ করে যখন চালকেরা অযথা হর্ন বাজান কিংবা ঘন ঘন হেডলাইট জ্বালান আর বন্ধ করেন। বিশ্বে এমন কিছু দেশ রয়েছে, যেগুলোতে ‘বন্ধুসুলভ চালক’ পাওয়া যায়। অর্থাৎ তাঁদের ব্যবহার ও কাজ আপনাকে মুগ্ধ করবে।
সম্প্রতি অটো ট্রেডার নামের একটি সংস্থা বিশ্বের বন্ধুসুলভ চালকদের একটি তালিকা প্রকাশ করেছে। তালিকা দেখে সহজে বোঝা যায়, কোন দেশগুলো রোড ট্রিপের জন্য উপযুক্ত গন্তব্য। সংস্থাটি তাদের প্রতিবেদনে বলেছে, ‘আমরা জানতে আগ্রহী ছিলাম, বিশ্বের কোন দেশগুলোতে চালকেরা সাধারণত শান্ত, হাসিখুশি এবং বেশি সহমত পোষণকারী।’
যেভাবে এই তালিকা তৈরি হলো
বন্ধুত্বপূর্ণ গন্তব্যগুলো খুঁজে বের করতে অটো ট্রেডার বিশ্বজুড়ে বিভিন্ন দেশের বৈধ লাইসেন্সধারী চালকদের বেশ কিছু প্রশ্ন জিজ্ঞেস করেছিল। মানুষের দয়া, সহানুভূতি ও সহযোগিতার মতো ব্যক্তিত্বের বৈশিষ্ট্যগুলো পরিমাপ করে, এমন বিষয়ে প্রশ্ন করা হয় জরিপে অংশ নেওয়া চালকদের। তাঁরা জানিয়েছেন তাঁদের অনুভূতি। এই সমীক্ষায় চালকদের জিজ্ঞেস করা হয়েছিল, তাঁরা কখনো অসৌজন্যমূলক আচরণ দেখিয়েছেন কি না। বিভিন্ন তথ্যের মাধ্যমে এই জরিপে উঠে এসেছে, বিশ্বের কোনো কোনো দেশের চালকেরা নিজেদের স্টিয়ারিংয়ের পেছনে ‘সবচেয়ে’ বন্ধুত্বপূর্ণ বলে মনে করেন। আর এই স্বপ্রতিবেদিত ফলের ভিত্তিতে যুক্তরাজ্য বিশ্বজুড়ে ‘সবচেয়ে’ বন্ধুসুলভ চালকদের দেশ হিসেবে শীর্ষ স্থান দখল করেছে।
বন্ধুত্বপূর্ণ চালকের বিশ্ব র্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে যারা
যুক্তরাজ্য
মোট ৪০ নম্বরের মধ্যে ৩৫ দশমিক ৪০ বন্ধুত্বপূর্ণ ড্রাইভিং স্কোর নিয়ে যুক্তরাজ্য বিনয়ী ও সহমত পোষণকারী চালকদের দেশ হিসেবে আছে তালিকায় সবার ওপরে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘ব্রিটিশ চালকেরা সড়কের নিয়ম মেনে চলা এবং সৌজন্যবোধের প্রতি গভীরভাবে মনোযোগী হওয়ার জন্য পরিচিত।’ অটো ট্রেডার আরও যোগ করেছে, যুক্তরাজ্যের ড্রাইভিং পরীক্ষা ও লেন শৃঙ্খলার ওপর জোর দেওয়া তাঁদের বন্ধুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্যগুলোকে আরও শক্তিশালী করতে পারে। তা ছাড়া ভদ্রতা এবং শান্ত থাকার মনোভাবের সাংস্কৃতিক মূল্যবোধ সহযোগিতামূলক ড্রাইভিং সংস্কৃতি তৈরি করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
অস্ট্রেলিয়া
যুক্তরাজ্যের সঙ্গে তাল মিলিয়ে তালিকার ২ নম্বরে রয়েছে অস্ট্রেলিয়া। দেশটি সামগ্রিকভাবে ৩৫ দশমিক শূন্য ২ নম্বর অর্জন করেছে। তারা তাদের আয়েশি জীবনধারার জন্য উচ্চ নম্বর পেয়েছে। রিপোর্টে বলা হয়েছে, ‘অস্ট্রেলিয়ানরা প্রায়ই তাড়াহুড়ার সময়েও ধৈর্য ও সহনশীলতা দেখায়।’ প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, দেশটির প্রশস্ত সড়ক যোগাযোগ এবং প্রধান শহরগুলোর বাইরে তুলনামূলকভাবে কম যানজট মানসিক চাপ কমাতে ও শান্ত ড্রাইভিং আচরণে সহায়ক। এ ছাড়া সড়ক নিরাপত্তা ও পারস্পরিক সম্মানের গুরুত্ব প্রচারকারী সরকারি ক্যাম্পেইনগুলো অস্ট্রেলিয়ান চালকদের মধ্যে ইতিবাচক অনুভূতিকে শক্তিশালী করেছে।
নিউজিল্যান্ড
অস্ট্রেলিয়ার পরে তালিকায় জায়গা পেয়েছে নিউজিল্যান্ড। ৩৩ দশমিক ৫৯ নম্বর দেশটির বন্ধুত্ব ও আতিথেয়তার সাধারণ সুনাম প্রতিফলিত করেছে। কিউই চালকেরা গ্রামীণ ও শহুরে—উভয় সড়কে সহজে অন্যকে পথ ছেড়ে দেওয়া এবং ধৈর্য ধরার জন্য পরিচিত। দেশটির মনোরম দৃশ্য এবং ধীরগতির জীবনধারা আরও আরামদায়ক ড্রাইভিং অভ্যাসকে উৎসাহিত করেছে। সরকারের পক্ষ থেকে সামাজিক মূল্যবোধের ওপর জোর দেওয়া এই বন্ধুত্বপূর্ণ মনোভাব বাড়িয়ে তুলেছে বহুগুণ।
যুক্তরাষ্ট্র
৩৩ দশমিক ৩৭ স্কোর নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র তালিকায় চতুর্থ স্থানে আছে। আমেরিকান চালকেরা প্রায়ই অন্যদের সাহায্য করার ইচ্ছার জন্য প্রশংসিত। বিপদে পড়া যানবাহন ও চালকদের সাহায্য করতে থেমে যাওয়া মার্কিন গাড়িচালকদের সাধারণ বৈশিষ্ট্য। যদিও যুক্তরাষ্ট্রের বিশালতার কারণে বিভিন্ন রাজ্যে ড্রাইভিং সংস্কৃতি ভিন্ন। তবে সারা দেশে ভদ্রতা ও নিরাপত্তাকে প্রথম স্থান দেওয়ার একটি সর্বজনীন ধারণা রয়েছে সেখানে। নিউইয়র্কের মতো কিছু শহুরে এলাকা এবং বিখ্যাত ফ্রিওয়েগুলোতে ‘হতাশ’ চালকদের দেখা মিললেও সামগ্রিকভাবে রাস্তাঘাটের দিক থেকে যুক্তরাষ্ট্র বন্ধুত্বপূর্ণ চালকদের দেশ হিসেবে অন্যতম।
পর্তুগাল
শীর্ষ পাঁচটি দেশের মধ্যে পঞ্চম স্থানে রয়েছে পর্তুগাল। দেশটির স্কোর ৩৩ দশমিক ১১। এই নম্বর পর্তুগালের চালকদের মানবিক স্বভাব তুলে ধরে। তাঁরা তাঁদের স্বভাবের উষ্ণতা ও উদারতার জন্য পরিচিত। পর্তুগিজ নাগরিকেরা বন্ধুত্বপূর্ণ স্বভাবের জন্য সুপরিচিত। দেশটির আধুনিক সড়ক অবকাঠামো ও ট্রাফিক ব্যবস্থাপনায় বিনিয়োগ কম চাপযুক্ত ড্রাইভিং অভিজ্ঞতা তৈরি করতে সাহায্য করেছে।
সূত্র: অটো ট্রেডার
রোড ট্রিপের জন্য গাড়িতে ভ্রমণ নিঃসন্দেহে এক রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতা। কিন্তু এই আনন্দ মাঝেমধ্যে কিছুটা মানসিক চাপের কারণ হতে পারে, বিশেষ করে যখন চালকেরা অযথা হর্ন বাজান কিংবা ঘন ঘন হেডলাইট জ্বালান আর বন্ধ করেন। বিশ্বে এমন কিছু দেশ রয়েছে, যেগুলোতে ‘বন্ধুসুলভ চালক’ পাওয়া যায়। অর্থাৎ তাঁদের ব্যবহার ও কাজ আপনাকে মুগ্ধ করবে।
সম্প্রতি অটো ট্রেডার নামের একটি সংস্থা বিশ্বের বন্ধুসুলভ চালকদের একটি তালিকা প্রকাশ করেছে। তালিকা দেখে সহজে বোঝা যায়, কোন দেশগুলো রোড ট্রিপের জন্য উপযুক্ত গন্তব্য। সংস্থাটি তাদের প্রতিবেদনে বলেছে, ‘আমরা জানতে আগ্রহী ছিলাম, বিশ্বের কোন দেশগুলোতে চালকেরা সাধারণত শান্ত, হাসিখুশি এবং বেশি সহমত পোষণকারী।’
যেভাবে এই তালিকা তৈরি হলো
বন্ধুত্বপূর্ণ গন্তব্যগুলো খুঁজে বের করতে অটো ট্রেডার বিশ্বজুড়ে বিভিন্ন দেশের বৈধ লাইসেন্সধারী চালকদের বেশ কিছু প্রশ্ন জিজ্ঞেস করেছিল। মানুষের দয়া, সহানুভূতি ও সহযোগিতার মতো ব্যক্তিত্বের বৈশিষ্ট্যগুলো পরিমাপ করে, এমন বিষয়ে প্রশ্ন করা হয় জরিপে অংশ নেওয়া চালকদের। তাঁরা জানিয়েছেন তাঁদের অনুভূতি। এই সমীক্ষায় চালকদের জিজ্ঞেস করা হয়েছিল, তাঁরা কখনো অসৌজন্যমূলক আচরণ দেখিয়েছেন কি না। বিভিন্ন তথ্যের মাধ্যমে এই জরিপে উঠে এসেছে, বিশ্বের কোনো কোনো দেশের চালকেরা নিজেদের স্টিয়ারিংয়ের পেছনে ‘সবচেয়ে’ বন্ধুত্বপূর্ণ বলে মনে করেন। আর এই স্বপ্রতিবেদিত ফলের ভিত্তিতে যুক্তরাজ্য বিশ্বজুড়ে ‘সবচেয়ে’ বন্ধুসুলভ চালকদের দেশ হিসেবে শীর্ষ স্থান দখল করেছে।
বন্ধুত্বপূর্ণ চালকের বিশ্ব র্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে যারা
যুক্তরাজ্য
মোট ৪০ নম্বরের মধ্যে ৩৫ দশমিক ৪০ বন্ধুত্বপূর্ণ ড্রাইভিং স্কোর নিয়ে যুক্তরাজ্য বিনয়ী ও সহমত পোষণকারী চালকদের দেশ হিসেবে আছে তালিকায় সবার ওপরে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘ব্রিটিশ চালকেরা সড়কের নিয়ম মেনে চলা এবং সৌজন্যবোধের প্রতি গভীরভাবে মনোযোগী হওয়ার জন্য পরিচিত।’ অটো ট্রেডার আরও যোগ করেছে, যুক্তরাজ্যের ড্রাইভিং পরীক্ষা ও লেন শৃঙ্খলার ওপর জোর দেওয়া তাঁদের বন্ধুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্যগুলোকে আরও শক্তিশালী করতে পারে। তা ছাড়া ভদ্রতা এবং শান্ত থাকার মনোভাবের সাংস্কৃতিক মূল্যবোধ সহযোগিতামূলক ড্রাইভিং সংস্কৃতি তৈরি করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
অস্ট্রেলিয়া
যুক্তরাজ্যের সঙ্গে তাল মিলিয়ে তালিকার ২ নম্বরে রয়েছে অস্ট্রেলিয়া। দেশটি সামগ্রিকভাবে ৩৫ দশমিক শূন্য ২ নম্বর অর্জন করেছে। তারা তাদের আয়েশি জীবনধারার জন্য উচ্চ নম্বর পেয়েছে। রিপোর্টে বলা হয়েছে, ‘অস্ট্রেলিয়ানরা প্রায়ই তাড়াহুড়ার সময়েও ধৈর্য ও সহনশীলতা দেখায়।’ প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, দেশটির প্রশস্ত সড়ক যোগাযোগ এবং প্রধান শহরগুলোর বাইরে তুলনামূলকভাবে কম যানজট মানসিক চাপ কমাতে ও শান্ত ড্রাইভিং আচরণে সহায়ক। এ ছাড়া সড়ক নিরাপত্তা ও পারস্পরিক সম্মানের গুরুত্ব প্রচারকারী সরকারি ক্যাম্পেইনগুলো অস্ট্রেলিয়ান চালকদের মধ্যে ইতিবাচক অনুভূতিকে শক্তিশালী করেছে।
নিউজিল্যান্ড
অস্ট্রেলিয়ার পরে তালিকায় জায়গা পেয়েছে নিউজিল্যান্ড। ৩৩ দশমিক ৫৯ নম্বর দেশটির বন্ধুত্ব ও আতিথেয়তার সাধারণ সুনাম প্রতিফলিত করেছে। কিউই চালকেরা গ্রামীণ ও শহুরে—উভয় সড়কে সহজে অন্যকে পথ ছেড়ে দেওয়া এবং ধৈর্য ধরার জন্য পরিচিত। দেশটির মনোরম দৃশ্য এবং ধীরগতির জীবনধারা আরও আরামদায়ক ড্রাইভিং অভ্যাসকে উৎসাহিত করেছে। সরকারের পক্ষ থেকে সামাজিক মূল্যবোধের ওপর জোর দেওয়া এই বন্ধুত্বপূর্ণ মনোভাব বাড়িয়ে তুলেছে বহুগুণ।
যুক্তরাষ্ট্র
৩৩ দশমিক ৩৭ স্কোর নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র তালিকায় চতুর্থ স্থানে আছে। আমেরিকান চালকেরা প্রায়ই অন্যদের সাহায্য করার ইচ্ছার জন্য প্রশংসিত। বিপদে পড়া যানবাহন ও চালকদের সাহায্য করতে থেমে যাওয়া মার্কিন গাড়িচালকদের সাধারণ বৈশিষ্ট্য। যদিও যুক্তরাষ্ট্রের বিশালতার কারণে বিভিন্ন রাজ্যে ড্রাইভিং সংস্কৃতি ভিন্ন। তবে সারা দেশে ভদ্রতা ও নিরাপত্তাকে প্রথম স্থান দেওয়ার একটি সর্বজনীন ধারণা রয়েছে সেখানে। নিউইয়র্কের মতো কিছু শহুরে এলাকা এবং বিখ্যাত ফ্রিওয়েগুলোতে ‘হতাশ’ চালকদের দেখা মিললেও সামগ্রিকভাবে রাস্তাঘাটের দিক থেকে যুক্তরাষ্ট্র বন্ধুত্বপূর্ণ চালকদের দেশ হিসেবে অন্যতম।
পর্তুগাল
শীর্ষ পাঁচটি দেশের মধ্যে পঞ্চম স্থানে রয়েছে পর্তুগাল। দেশটির স্কোর ৩৩ দশমিক ১১। এই নম্বর পর্তুগালের চালকদের মানবিক স্বভাব তুলে ধরে। তাঁরা তাঁদের স্বভাবের উষ্ণতা ও উদারতার জন্য পরিচিত। পর্তুগিজ নাগরিকেরা বন্ধুত্বপূর্ণ স্বভাবের জন্য সুপরিচিত। দেশটির আধুনিক সড়ক অবকাঠামো ও ট্রাফিক ব্যবস্থাপনায় বিনিয়োগ কম চাপযুক্ত ড্রাইভিং অভিজ্ঞতা তৈরি করতে সাহায্য করেছে।
সূত্র: অটো ট্রেডার
ফিটনেসের ব্যাপারে যিনি কোনো আপস করেন না, তিনি শিল্পা শেঠি। ৫০ বছর বয়সী বলিউড তারকা শিল্পা শেঠি শুধু রুপালি পর্দাতেই নয়, ফিটনেস ও যোগব্যায়ামের জগতেও ব্যাপকভাবে পরিচিত। তাঁর নিয়মিত যোগচর্চা ও ফিটনেস টিপস বহু মানুষকে...
১০ ঘণ্টা আগেপ্রাচীনকালের সমৃদ্ধ নগর সুবর্ণ গ্রাম। এখন যেটি সোনারগাঁ নামে বেশি পরিচিত। বড় নগর, খাস নগর, পানাম নগর—প্রাচীন সোনারগাঁর এই তিন নগরের মধ্যে পানাম ছিল সবচেয়ে আকর্ষণীয়। ঈসা খাঁ সেখানেই করেছিলেন বাংলার রাজধানী। এখানে কয়েক শতাব্দী পুরোনো অনেক ভবন রয়েছে, যেগুলো বাংলার বারোভূঁইয়াদের ইতিহাসের সঙ্গে সম্পর্কিত
১০ ঘণ্টা আগেভ্রমণের জন্য বিখ্যাত থাইল্যান্ড। আর স্ট্রিট ফুডের জন্য জনপ্রিয় দেশটির রাজধানী ব্যাংকক। শহরটির রাস্তা থেকে গলি—খাবারের ঘ্রাণ আর রং মানুষকে বিমোহিত করে রাখে। এটি স্থানীয় সংস্কৃতি ও জীবনধারার অংশ। তবে এই অভিজ্ঞতা উপভোগ করতে কিছু বিষয় খেয়াল রাখতে হবে। তাহলে ভ্রমণের পুরো আমেজ পেতে পারেন।
১১ ঘণ্টা আগেএভারেস্ট জয়ের স্বপ্ন নিয়ে যাত্রা শুরু করেছিল মাত্র ১৭ বছরের বিয়ানকা অ্যাডলার। কিন্তু গন্তব্যে পৌঁছানোর মাত্র ৪০০ মিটার বাকি থাকতে পিছু হাঁটার সিদ্ধান্ত নেন তিনি। এভারেস্ট জয় করতে শারীরিকভাবে সুস্থ থাকা যেমন জরুরি, তেমনি প্রয়োজন মানসিক শক্তি ধরে রাখা।
১২ ঘণ্টা আগে