মো. ফাহাদ বিন সাঈদ
জীবনে কোনো স্বপ্নই ছিল না তাঁর। স্বপ্ন দেখতে ভয় করত। স্বপ্ন ভেঙে গেলেই কষ্ট। তাই চলতি জীবন মেনে নেওয়াই ভালো। মেনেও নিয়েছিলেন। কিন্তু জীবনই তাঁকে টেনে নিয়ে গেছে দারুণ এক পথে।
‘আমি এক স্বপ্নহীন মেয়ে ছিলাম। নিম্নমধ্যবিত্ত পরিবারের মেয়ে হয়ে ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, জজ হওয়ার স্বপ্ন দেখার সাহস ছিল না কখনো। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে যখন জীবনে কিছু করতে হবে এমন ভাবনা আসে, তখন ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার কোনো সুযোগ ছিল না। আমার স্বপ্নগুলো সময় অতিক্রমণের সঙ্গে সঙ্গে বদলে গেছে।’ এভাবেই নিজের গল্প জানিয়েছেন তানিয়া আক্তার। ১৫তম বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস পরীক্ষায় সহকারী জজ বা জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছেন তিনি।
নেত্রকোনা জেলা সদরের মদনপুর ইউনিয়নের একটি নিম্নমধ্যবিত্ত পরিবারে জন্ম তানিয়া আক্তারের। বাবা কৃষক। ডাক্তার কিংবা ইঞ্জিনিয়ার হওয়া তো বহু দূরের ভাবনা; একসময় হাইস্কুলের গণ্ডি পেরোতে পারবেন কি না, তা নিয়েই ছিলেন সন্দিহান। কিন্তু ভালো ফল করতে থাকায় আগ্রহ ও আত্মবিশ্বাস বাড়তে থাকে। মদনপুর শাহ সুলতান হাইস্কুল থেকে ২০১২ সালে এসএসসি পাসের পর তানিয়া ভর্তি হন শাহ সুলতান ডিগ্রি কলেজে। মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পর্বের পড়াশোনা শেষ করে ভর্তি হন ময়মনসিংহের ত্রিশালে অবস্থিত জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন ও বিচার বিভাগ, ২০১৫-২০১৬ শিক্ষাবর্ষে।
সব প্রতিকূলতাকে মোকাবিলা করে ছাত্রজীবন শেষ করেছেন তানিয়া আক্তার। প্রতিষ্ঠিত হতে অনেক পরিশ্রম করতে হয়েছে। ফলও পেয়েছেন তিনি।
আইন বিভাগে পড়ার সময় পরিবারের সবাই চাইতেন, তানিয়া যেন জজ হন। প্রিয়জনদের স্বপ্নপূরণে তিনি ছিলেন বদ্ধপরিকর। বহু নির্ঘুম রাত কাটিয়েছেন স্বপ্ন পূরণ করতে। তানিয়া আক্তারের জীবনে শিক্ষকদের ভূমিকা অনেক। তাঁকে স্বপ্নপূরণের পথ দেখিয়েছেন বিভাগের শিক্ষকেরা। অনেক কঠিন সময়ে সাহস ও উৎসাহ জুগিয়েছেন। আইন ও বিচার বিভাগ ছিল তানিয়ার দ্বিতীয় পরিবারের মতো। জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে সুপারিশপ্রাপ্ত হওয়ার পর সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন তানিয়া। জানিয়েছেন, তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছে কৃতজ্ঞ।
লেখাপড়া শেষ করে কিছুদিন ঈসা খাঁ ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে শিক্ষকতার কাজ করেছেন তানিয়া আক্তার। কিন্তু পরিবার ও তাঁর চাওয়া ছিল বিচারক হওয়া। শিক্ষকতার পথ ছেড়ে তাই তিনি স্বপ্নের পথেই হেঁটেছেন। এখন এ কঠিন রাস্তায় ধীরে ধীরে উন্নতি করতে চান তানিয়া।
মো. ফাহাদ বিন সাঈদ, কাজী নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়
জীবনে কোনো স্বপ্নই ছিল না তাঁর। স্বপ্ন দেখতে ভয় করত। স্বপ্ন ভেঙে গেলেই কষ্ট। তাই চলতি জীবন মেনে নেওয়াই ভালো। মেনেও নিয়েছিলেন। কিন্তু জীবনই তাঁকে টেনে নিয়ে গেছে দারুণ এক পথে।
‘আমি এক স্বপ্নহীন মেয়ে ছিলাম। নিম্নমধ্যবিত্ত পরিবারের মেয়ে হয়ে ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, জজ হওয়ার স্বপ্ন দেখার সাহস ছিল না কখনো। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে যখন জীবনে কিছু করতে হবে এমন ভাবনা আসে, তখন ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার কোনো সুযোগ ছিল না। আমার স্বপ্নগুলো সময় অতিক্রমণের সঙ্গে সঙ্গে বদলে গেছে।’ এভাবেই নিজের গল্প জানিয়েছেন তানিয়া আক্তার। ১৫তম বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস পরীক্ষায় সহকারী জজ বা জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছেন তিনি।
নেত্রকোনা জেলা সদরের মদনপুর ইউনিয়নের একটি নিম্নমধ্যবিত্ত পরিবারে জন্ম তানিয়া আক্তারের। বাবা কৃষক। ডাক্তার কিংবা ইঞ্জিনিয়ার হওয়া তো বহু দূরের ভাবনা; একসময় হাইস্কুলের গণ্ডি পেরোতে পারবেন কি না, তা নিয়েই ছিলেন সন্দিহান। কিন্তু ভালো ফল করতে থাকায় আগ্রহ ও আত্মবিশ্বাস বাড়তে থাকে। মদনপুর শাহ সুলতান হাইস্কুল থেকে ২০১২ সালে এসএসসি পাসের পর তানিয়া ভর্তি হন শাহ সুলতান ডিগ্রি কলেজে। মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পর্বের পড়াশোনা শেষ করে ভর্তি হন ময়মনসিংহের ত্রিশালে অবস্থিত জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন ও বিচার বিভাগ, ২০১৫-২০১৬ শিক্ষাবর্ষে।
সব প্রতিকূলতাকে মোকাবিলা করে ছাত্রজীবন শেষ করেছেন তানিয়া আক্তার। প্রতিষ্ঠিত হতে অনেক পরিশ্রম করতে হয়েছে। ফলও পেয়েছেন তিনি।
আইন বিভাগে পড়ার সময় পরিবারের সবাই চাইতেন, তানিয়া যেন জজ হন। প্রিয়জনদের স্বপ্নপূরণে তিনি ছিলেন বদ্ধপরিকর। বহু নির্ঘুম রাত কাটিয়েছেন স্বপ্ন পূরণ করতে। তানিয়া আক্তারের জীবনে শিক্ষকদের ভূমিকা অনেক। তাঁকে স্বপ্নপূরণের পথ দেখিয়েছেন বিভাগের শিক্ষকেরা। অনেক কঠিন সময়ে সাহস ও উৎসাহ জুগিয়েছেন। আইন ও বিচার বিভাগ ছিল তানিয়ার দ্বিতীয় পরিবারের মতো। জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে সুপারিশপ্রাপ্ত হওয়ার পর সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন তানিয়া। জানিয়েছেন, তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছে কৃতজ্ঞ।
লেখাপড়া শেষ করে কিছুদিন ঈসা খাঁ ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে শিক্ষকতার কাজ করেছেন তানিয়া আক্তার। কিন্তু পরিবার ও তাঁর চাওয়া ছিল বিচারক হওয়া। শিক্ষকতার পথ ছেড়ে তাই তিনি স্বপ্নের পথেই হেঁটেছেন। এখন এ কঠিন রাস্তায় ধীরে ধীরে উন্নতি করতে চান তানিয়া।
মো. ফাহাদ বিন সাঈদ, কাজী নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়
মালদ্বীপের কথা ভাবলেই প্রথমে চোখে ভেসে উঠবে ফিরোজা নীল পানির ওপর ভেসে থাকা ব্যক্তিগত বিলাসী ওয়াটার ভিলার ছবি। ঠিক এর পরেই মনে পড়বে, এই ভ্রমণের জন্য খরচ কত হবে? এই খরচের বিষয়টি একবার মাথায় ঢুকলে ভ্রমণে শান্তি পাবেন না। তবে একটু মাথা খাটালে বাঁচানো যায় ডলার। ‘ট্রাভেলব্যাগ’-এর ভ্রমণ বিশেষজ্ঞ, শেরিল ড্
২ ঘণ্টা আগেইনসুলিনের ঘাটতি বা সেটি কাজ করতে না পারলে রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যায়। ফলে ডায়াবেটিস দেখা দেয়। দীর্ঘদিন রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে না থাকলে কিডনি, চোখ, স্নায়ু ও হৃদ্যন্ত্রের মতো গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ডায়াবেটিস প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণে খাদ্যাভ্যাস, ব্যায়াম ও ওষুধের পাশাপাশি কিছু ভেষজ
১ দিন আগেদক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ মালয়েশিয়া। জঙ্গল ট্রেকিং, রেইনফরেস্ট আর পৃথিবীর বৃহত্তম ওরাংওটাং অভয়াশ্রমের জন্য এটি রোমাঞ্চপ্রিয় অভিযাত্রীদের কাছে এক অনন্য ঠিকানা। দর্শনার্থীরা দেশটির মনোরম জাতীয় উদ্যানগুলোয় হাইকিং করতে পারেন, স্ফটিক-স্বচ্ছ পানিতে স্নরকেলিং করার সুযোগ আছে, এমনকি রাত কাটানো যাবে কোন
১ দিন আগেডিম দীর্ঘ সময় ধরে ঘরের তাপমাত্রায় রেখে দিলে তা নষ্ট হয়ে যেতে পারে। তাই ডিম সংরক্ষণের ভালো উপায় হলো ফ্রিজে রাখা। অনেকের বিশ্বাস, ডিম ধুয়ে, একটি সিল করা কনটেইনারে ঢুকিয়ে ফ্রিজে রাখলে তা অন্য খাবারে ব্যাকটেরিয়া ছড়ানো রোধ করে। এ তথ্য কি সত্যি?
২ দিন আগে