তিনি বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলাম, জয়-পরাজয় যাই হোক না কেন, তাদের অধিকার ও স্বার্থরক্ষায় লড়াই অব্যাহত রাখব। সদ্য অনুষ্ঠিত নির্বাচনে অনিয়ম শিক্ষার্থীদের প্রত্যাশিত ভোটাধিকারকে ব্যাহত করেছে। তবু আমরা আন্দোলন-সংগ্রামের পথেই আছি।’
শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে ইতিমধ্যেই ক্যাম্পাসে উৎসবমুখর পরিবেশ তৈরি হয়েছে। দীর্ঘ অপেক্ষার পর ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারায় তারা উচ্ছ্বসিত। এবারের নির্বাচনে ১১টি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ৫৭ জন প্রার্থী। মোট ভোটার সংখ্যা ৪ হাজার ৭৬১ জন।
পোস্টে তিনি বলেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ আজ নীলক্ষেতে ব্যালট পেপারের ঘটনাকে অস্বীকার করে বিবৃতি দিয়েছে। কিন্তু আমরা বলছি, নীলক্ষেতে ব্যালট পেপারের ঘটনাকে ধামাচাপা দেয়া যাবে না, সত্য উন্মোচিত হবেই। স্বচ্ছতা আদায় করা আমাদের দায়িত্ব। সবকিছু খুব দ্রুতই স্পষ্ট হবে ইনশাআল্লাহ।’
বার্তায় বলা হয়, ‘আমাদের কাছ থেকে নির্বাচনের দিন ধারণকৃত এবং পরবর্তীতে সংরক্ষণকৃত সিসিটিভি ফুটেজের পুরোটাই চাওয়া হয়েছে। সিসিটিভি ফুটেজ কোনো পাবলিক ডকুমেন্ট নয়। এ ছাড়া ভোট প্রদানকারী ভোটারদের স্বাক্ষরিত তালিকা প্রদানের অনুরোধ জানিয়েছে প্রার্থীরা, যা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ/নির্বাচনী কর্তৃপক্ষ...