ফিচার ডেস্ক, ঢাকা
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ মালয়েশিয়া। জঙ্গল ট্রেকিং, রেইনফরেস্ট আর পৃথিবীর বৃহত্তম ওরাংওটাং অভয়াশ্রমের জন্য এটি রোমাঞ্চপ্রিয় অভিযাত্রীদের কাছে এক অনন্য ঠিকানা।
দর্শনার্থীরা দেশটির মনোরম জাতীয় উদ্যানগুলোতে হাইকিং করতে পারেন, স্ফটিক-স্বচ্ছ পানিতে স্নরকেলিং করার সুযোগ আছে, এমনকি রাত কাটানো যাবে কোনো গুহার ভেতরে! রোমাঞ্চকর কর্মকাণ্ডে নিজেকে ডুবিয়ে রাখতে মালয়েশিয়ার জুড়ি মেলা ভার।
প্রকৃতির মধ্যে বন্য প্রাণীর অন্বেষণ
মালয়েশিয়া পৃথিবীর ১৭টি ‘মেগা-ডাইভার্স’ দেশের অন্যতম, যেখানে জীববৈচিত্র্যের প্রাচুর্য চোখে পড়ার মতো। দেশটির মোট ভূমির অর্ধেকেরও বেশি বনাঞ্চলে পূর্ণ এবং এর প্রায় ১৪ শতাংশ এলাকা জাতীয় উদ্যান বা সংরক্ষিত প্রকৃতি হিসেবে সুরক্ষিত। এ কারণে বন্য প্রাণী দেখার জন্য এটি একটি চমৎকার জায়গা।
এখানে প্রায় ৭৫০ প্রজাতির পাখি দেখা যায়। তার মধ্যে আছে ১০ প্রজাতির হর্নবিল, উজ্জ্বল রঙের ট্রোগন ও পিট্টা, সাদা পেটের সিন্ধু ইগল ও পৃথিবীর অন্যতম বৃহৎ কাঠঠোকরা গ্রেট স্লেটি উডপেকার।
মালয়েশিয়ার সবুজ ক্রান্তীয় রেইনফরেস্টগুলো ওরাংওটাং, গিবন, প্রোবোস্কিস বানর, টাপির ও বোর্নিও পিগমি হাতির আবাসস্থল। এ ছাড়া সেখানে তিন শর বেশি প্রজাতির স্তন্যপায়ী প্রাণী, প্রচুর উভচর, সরীসৃপ ও অমেরুদণ্ডী প্রাণী রয়েছে। এই বনাঞ্চলগুলো বিরল প্রজাতির মালয়ান বাঘের শেষ আশ্রয়, যা এখন প্রায় বিপন্ন। মালয়েশিয়ার জাতীয় প্রতীকেও এই বাঘের প্রতিকৃতি রয়েছে।
ওরাংওটাং দেখুন কাছ থেকে
ওরাংওটাং হলো বড় আকৃতির বানরজাতীয় বন্য প্রাণী। সান্দাকান শহরের কাছে সেপিলক ওরাংওটাং রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টার। এটি বিশ্বের সবচেয়ে বড় ওরাংওটাং সংরক্ষণ কেন্দ্র। এখানে আহত ওরাংওটাংদের চিকিৎসা দেওয়া হয় এবং অনাথ বাচ্চাদের বড় ওরাংওটাংদের সঙ্গে রেখে পুনর্বাসিত করা হয়। বন্য পরিবেশে তাদের দেখা ও বোঝার এক দারুণ সুযোগ এটি। তবে প্রকৃত অভিজ্ঞতা নিতে চাইলে সরাসরি বনে গিয়ে দেখতে হবে। এর জন্য ভালো জায়গা হলো কিনাবাতাঙ্গান বন্য প্রাণী অভয়ারণ্য। সেখানে গাইডেড ট্রেকিংয়ে অংশ নিয়ে বন্য ওরাংওটাং দেখার সুযোগ আছে।
হাইকিংয়ের রোমাঞ্চ
আপনি যদি হাইকিং ভালোবাসেন, তাহলে মালয়েশিয়ার জাতীয় উদ্যানগুলোয় জঙ্গল ট্রেকিংয়ের ব্যবস্থা রয়েছে। যেমন তামান নেগারা ন্যাশনাল পার্ক। এই সুবিশাল রেইনফরেস্টটি মালয়েশিয়ার বৃহত্তম জাতীয় উদ্যান। এই রেইনফরেস্ট ১৩০ মিলিয়ন বছরের বেশি পুরোনো বলে ধারণা করা হয়। এখানে শ্বাসরুদ্ধকর ক্যানোপি ওয়াকওয়ে থেকে শুরু করে মালয়েশিয়ার উপদ্বীপ অঞ্চলের সর্বোচ্চ পর্বত মাউন্ট তাহান জুড়ে চার দিনের ট্রেকিংয়ের সুযোগ রয়েছে। চাইলে পুরো এক দিনের হাইকিংয়ে অংশ নেওয়া যায়। সেখানে একটি গুহায় রাত কাটানোর সুযোগও আছে।
হাইকিংয়ের জন্য আরেকটি দারুণ জায়গা হলো ইউনেসকো তালিকাভুক্ত কিনাবালু পার্ক। সেখানে ৪ হাজার মিটার উচ্চতার মাউন্ট কিনাবালু পর্বতে ট্রেকিং করা যায়। এটি কমপক্ষে দুই দিনের হাইকিং। এর মধ্যে একটি পাহাড়ি বাড়িতে রাত কাটানোর ব্যবস্থা রয়েছে। এখানে দারুণ দৃশ্য দেখা যায় সূর্যোদয়ের সময়।
গুনুং মূলু ন্যাশনাল পার্কে যাওয়া যায় পিনাকলস নামে পরিচিত সুচালো পাথরের চূড়া দেখতে। আর যদি কিছুটা আরামদায়ক হাইকিং চান, তাহলে ক্যামেরন হাইল্যান্ডসের চা-বাগানগুলোয় অথবা জর্জ টাউনের কাছে পেনাং হিলে যেতে পারেন।
স্বচ্ছ জলে ডুব
প্রায় ৯০০টি দ্বীপ আর ৩ দশমিক ৫ লাখ হেক্টর কোরাল রিফ ঘেরা জলসীমার দেশ মালয়েশিয়া। এই বিশেষ ভৌগোলিক অবস্থা একে এক পরিপূর্ণ স্কুবা ও স্নোরকেলিং স্বর্গে পরিণত করেছে। অভিজ্ঞ ডাইভারদের জন্য এখানকার সিপাদান দ্বীপ অনন্য। একটি মৃত আগ্নেয়গিরির ওপর তৈরি দ্বীপটি সমুদ্র তলদেশ থেকে ৬০০ মিটার উঠে এসেছে। এখানে রয়েছে চোখধাঁধানো পরিমাণ সামুদ্রিক প্রাণী। তিন হাজারের বেশি প্রজাতির মাছ, হকসবিল ও সবুজ কচ্ছপ, তিমি হাঙর, ম্যান্টা রে, হ্যামারহেড ও বিশাল ব্যারাকুডার ঝাঁক।
সহজে পৌঁছানো যায় এসব জায়গায়
এত বিস্তীর্ণ অঞ্চলের কথা শুনে মনে হতে পারে, সেখানে ঘুরতে যাওয়া বেশ ঝামেলার বিষয়। কিন্তু বাস্তবে মালয়েশিয়ার অধিকাংশ অভয়ারণ্য ও দ্বীপে পৌঁছানো বেশ সহজ। রাজধানী কুয়ালালামপুর থেকে তামান নেগারায় যাওয়া যায় মাত্র তিন ঘণ্টার গাড়ি পথে। ইউনেসকো ঘোষিত জর্জটাউন পৌঁছাতে লাগে পাঁচ ঘণ্টার মতো, আর কোটা কিনাবালু (মাউন্ট কিনাবালুর গেটওয়ে) বিমানে পৌঁছানো যায় আড়াই ঘণ্টায়।
সব মিলিয়ে ভ্রমণপ্রেমীদের জন্য মালয়েশিয়া এক আদর্শ গন্তব্য। পাহাড়, বন, সমুদ্র সবকিছুই এখানে একসঙ্গে পাওয়া যায়। আর যাতায়াতও বেশ সহজ। তাই অবসর পেলেই পরিকল্পনা করে ফেলতে পারেন মালয়েশিয়ায় এক ভিন্নধর্মী প্রকৃতি ভ্রমণের।
সূত্র: দ্য গার্ডিয়ান
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ মালয়েশিয়া। জঙ্গল ট্রেকিং, রেইনফরেস্ট আর পৃথিবীর বৃহত্তম ওরাংওটাং অভয়াশ্রমের জন্য এটি রোমাঞ্চপ্রিয় অভিযাত্রীদের কাছে এক অনন্য ঠিকানা।
দর্শনার্থীরা দেশটির মনোরম জাতীয় উদ্যানগুলোতে হাইকিং করতে পারেন, স্ফটিক-স্বচ্ছ পানিতে স্নরকেলিং করার সুযোগ আছে, এমনকি রাত কাটানো যাবে কোনো গুহার ভেতরে! রোমাঞ্চকর কর্মকাণ্ডে নিজেকে ডুবিয়ে রাখতে মালয়েশিয়ার জুড়ি মেলা ভার।
প্রকৃতির মধ্যে বন্য প্রাণীর অন্বেষণ
মালয়েশিয়া পৃথিবীর ১৭টি ‘মেগা-ডাইভার্স’ দেশের অন্যতম, যেখানে জীববৈচিত্র্যের প্রাচুর্য চোখে পড়ার মতো। দেশটির মোট ভূমির অর্ধেকেরও বেশি বনাঞ্চলে পূর্ণ এবং এর প্রায় ১৪ শতাংশ এলাকা জাতীয় উদ্যান বা সংরক্ষিত প্রকৃতি হিসেবে সুরক্ষিত। এ কারণে বন্য প্রাণী দেখার জন্য এটি একটি চমৎকার জায়গা।
এখানে প্রায় ৭৫০ প্রজাতির পাখি দেখা যায়। তার মধ্যে আছে ১০ প্রজাতির হর্নবিল, উজ্জ্বল রঙের ট্রোগন ও পিট্টা, সাদা পেটের সিন্ধু ইগল ও পৃথিবীর অন্যতম বৃহৎ কাঠঠোকরা গ্রেট স্লেটি উডপেকার।
মালয়েশিয়ার সবুজ ক্রান্তীয় রেইনফরেস্টগুলো ওরাংওটাং, গিবন, প্রোবোস্কিস বানর, টাপির ও বোর্নিও পিগমি হাতির আবাসস্থল। এ ছাড়া সেখানে তিন শর বেশি প্রজাতির স্তন্যপায়ী প্রাণী, প্রচুর উভচর, সরীসৃপ ও অমেরুদণ্ডী প্রাণী রয়েছে। এই বনাঞ্চলগুলো বিরল প্রজাতির মালয়ান বাঘের শেষ আশ্রয়, যা এখন প্রায় বিপন্ন। মালয়েশিয়ার জাতীয় প্রতীকেও এই বাঘের প্রতিকৃতি রয়েছে।
ওরাংওটাং দেখুন কাছ থেকে
ওরাংওটাং হলো বড় আকৃতির বানরজাতীয় বন্য প্রাণী। সান্দাকান শহরের কাছে সেপিলক ওরাংওটাং রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টার। এটি বিশ্বের সবচেয়ে বড় ওরাংওটাং সংরক্ষণ কেন্দ্র। এখানে আহত ওরাংওটাংদের চিকিৎসা দেওয়া হয় এবং অনাথ বাচ্চাদের বড় ওরাংওটাংদের সঙ্গে রেখে পুনর্বাসিত করা হয়। বন্য পরিবেশে তাদের দেখা ও বোঝার এক দারুণ সুযোগ এটি। তবে প্রকৃত অভিজ্ঞতা নিতে চাইলে সরাসরি বনে গিয়ে দেখতে হবে। এর জন্য ভালো জায়গা হলো কিনাবাতাঙ্গান বন্য প্রাণী অভয়ারণ্য। সেখানে গাইডেড ট্রেকিংয়ে অংশ নিয়ে বন্য ওরাংওটাং দেখার সুযোগ আছে।
হাইকিংয়ের রোমাঞ্চ
আপনি যদি হাইকিং ভালোবাসেন, তাহলে মালয়েশিয়ার জাতীয় উদ্যানগুলোয় জঙ্গল ট্রেকিংয়ের ব্যবস্থা রয়েছে। যেমন তামান নেগারা ন্যাশনাল পার্ক। এই সুবিশাল রেইনফরেস্টটি মালয়েশিয়ার বৃহত্তম জাতীয় উদ্যান। এই রেইনফরেস্ট ১৩০ মিলিয়ন বছরের বেশি পুরোনো বলে ধারণা করা হয়। এখানে শ্বাসরুদ্ধকর ক্যানোপি ওয়াকওয়ে থেকে শুরু করে মালয়েশিয়ার উপদ্বীপ অঞ্চলের সর্বোচ্চ পর্বত মাউন্ট তাহান জুড়ে চার দিনের ট্রেকিংয়ের সুযোগ রয়েছে। চাইলে পুরো এক দিনের হাইকিংয়ে অংশ নেওয়া যায়। সেখানে একটি গুহায় রাত কাটানোর সুযোগও আছে।
হাইকিংয়ের জন্য আরেকটি দারুণ জায়গা হলো ইউনেসকো তালিকাভুক্ত কিনাবালু পার্ক। সেখানে ৪ হাজার মিটার উচ্চতার মাউন্ট কিনাবালু পর্বতে ট্রেকিং করা যায়। এটি কমপক্ষে দুই দিনের হাইকিং। এর মধ্যে একটি পাহাড়ি বাড়িতে রাত কাটানোর ব্যবস্থা রয়েছে। এখানে দারুণ দৃশ্য দেখা যায় সূর্যোদয়ের সময়।
গুনুং মূলু ন্যাশনাল পার্কে যাওয়া যায় পিনাকলস নামে পরিচিত সুচালো পাথরের চূড়া দেখতে। আর যদি কিছুটা আরামদায়ক হাইকিং চান, তাহলে ক্যামেরন হাইল্যান্ডসের চা-বাগানগুলোয় অথবা জর্জ টাউনের কাছে পেনাং হিলে যেতে পারেন।
স্বচ্ছ জলে ডুব
প্রায় ৯০০টি দ্বীপ আর ৩ দশমিক ৫ লাখ হেক্টর কোরাল রিফ ঘেরা জলসীমার দেশ মালয়েশিয়া। এই বিশেষ ভৌগোলিক অবস্থা একে এক পরিপূর্ণ স্কুবা ও স্নোরকেলিং স্বর্গে পরিণত করেছে। অভিজ্ঞ ডাইভারদের জন্য এখানকার সিপাদান দ্বীপ অনন্য। একটি মৃত আগ্নেয়গিরির ওপর তৈরি দ্বীপটি সমুদ্র তলদেশ থেকে ৬০০ মিটার উঠে এসেছে। এখানে রয়েছে চোখধাঁধানো পরিমাণ সামুদ্রিক প্রাণী। তিন হাজারের বেশি প্রজাতির মাছ, হকসবিল ও সবুজ কচ্ছপ, তিমি হাঙর, ম্যান্টা রে, হ্যামারহেড ও বিশাল ব্যারাকুডার ঝাঁক।
সহজে পৌঁছানো যায় এসব জায়গায়
এত বিস্তীর্ণ অঞ্চলের কথা শুনে মনে হতে পারে, সেখানে ঘুরতে যাওয়া বেশ ঝামেলার বিষয়। কিন্তু বাস্তবে মালয়েশিয়ার অধিকাংশ অভয়ারণ্য ও দ্বীপে পৌঁছানো বেশ সহজ। রাজধানী কুয়ালালামপুর থেকে তামান নেগারায় যাওয়া যায় মাত্র তিন ঘণ্টার গাড়ি পথে। ইউনেসকো ঘোষিত জর্জটাউন পৌঁছাতে লাগে পাঁচ ঘণ্টার মতো, আর কোটা কিনাবালু (মাউন্ট কিনাবালুর গেটওয়ে) বিমানে পৌঁছানো যায় আড়াই ঘণ্টায়।
সব মিলিয়ে ভ্রমণপ্রেমীদের জন্য মালয়েশিয়া এক আদর্শ গন্তব্য। পাহাড়, বন, সমুদ্র সবকিছুই এখানে একসঙ্গে পাওয়া যায়। আর যাতায়াতও বেশ সহজ। তাই অবসর পেলেই পরিকল্পনা করে ফেলতে পারেন মালয়েশিয়ায় এক ভিন্নধর্মী প্রকৃতি ভ্রমণের।
সূত্র: দ্য গার্ডিয়ান
এই মৌসুমে অনেকেরই জ্বর হচ্ছে। আর জ্বর হলে আনারস খেলে আরামবোধ হয়। শুধু কেটে খেতে ভালো না লাগলে আনারসের টক ঝাল মিষ্টি ভর্তা বানিয়েও খেতে পারেন। আপনাদের জন্য রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।
২ ঘণ্টা আগেসকালের নাশতায় রোজ কি রুটির সঙ্গে আলুভাজি খেতে ভালো লাগে? কোনো একদিন সকালে বানিয়ে ফেলুন ফুলকো লুচি, আর সঙ্গে থাকতে পারে কাবলি ছোলার ঘুগনি। আপনাদের জন্য কাবলি ছোলার ঘুগনির রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।
২০ ঘণ্টা আগেআজ আন্তর্জাতিক কন্যাশিশু দিবস। প্রতিবছর বিশ্বজুড়ে জাতিসংঘের সদস্যরাষ্ট্রগুলো ১১ অক্টোবর দিনটিকে আন্তর্জাতিক কন্যাশিশু দিবস হিসেবে পালন করে। আন্তর্জাতিক কন্যাশিশু দিবসের এবারের প্রতিপাদ্য ‘দ্য গার্ল, আই অ্যাম দ্য চেঞ্জ লিড: গার্লস অন দ্য ফ্রন্টলাইনস অব ক্রাইসিস’ বা ‘আমি সেই মেয়ে, আমিই পরিবর্তনের...
২১ ঘণ্টা আগেবাড়িতে থাকলে সকালে উঠেই চা বা কফি পান করা অনেকের প্রধান অভ্যাস। কোথাও ছুটিতে গেলেও সেই অভ্যাস ছাড়তে পারেন না তাঁরা। ভ্রমণের সময় হোটেলের যে কক্ষে থাকেন, সকালে উঠে সেখানেই সকালের চা-কফির পর্ব সেরে নিতে চান অনেকে। কিন্তু আপনি কি জানেন, কেটলি কতটা স্বাস্থ্যসম্মত? পরের বার যখন কোনো হোটেল রুমে থাকবেন..
১ দিন আগে