রজত কান্তি রায়, ঢাকা

তালগাছের মাথা থেকে ভেসে আসছে ইলিশ ভাজার গন্ধ!
শরতের শান্ত স্নিগ্ধ অমাবস্যার সন্ধ্যা। তখনো আমাদের গ্রামগুলো বিদ্যুতের আলোয় ঝলমলিয়ে ওঠেনি। লন্ঠন আর কুপির আলোই ভরসা। সেই ঘুটঘুটে অমাবস্যার সন্ধ্যাগুলোয় কুপির আলো পাঁচ হাত দূরের অন্ধকারকে প্রগাঢ় করে তুলত।
তেমনই এক সন্ধ্যায় বাড়ির প্রাচীরের ঠিক গা ঘেঁষে দাঁড়িয়ে থাকা তালগাছ থেকে ভেসে এল ইলিশ ভাজার গন্ধ! শিউরে উঠতেই হলো। নারী মহলে আলোড়ন উঠল। কারণ, কারও বাড়িতে ইলিশ এলে সে খবর রাষ্ট্র হয়ে যেত বিকেলেই। কিন্তু সে রকম কোনো খবর ছিল না কারও কাছেই। ফলে আলোড়ন থামল তো না-ই, তালগাছের মাথায় বসে পেতনির ইলিশ ভাজার খবর রাষ্ট্র হলো পরদিন সকাল নাগাদ।
বাঙালির জীবন ও যাপনের সঙ্গে জড়িয়ে আছে ইলিশ মাছের নাম। আর সেই মাছের সঙ্গে জড়িয়ে আছে ভূতের গল্প। সেই ইলিশ কে রান্না করত? কেন, পেতনি! আর না হলে শাঁকচুন্নি। কিন্তু রেসিপিটা কী? না, সে বিষয়ের বিশদ বিবরণ তেমন একটা পাওয়া যায় না কোথাও।
ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে বলতে পারি, আমার ভান্ডারে যত ভূতের গল্প আছে, আর সেগুলোতে যত রান্নার কথা আছে, সবই প্রায় ভাজা ইলিশের গল্প। ইলিশ ভাজলে তার সুবাস ছড়ায় বহুদূর পর্যন্ত। অন্তত এককালে তাই ছড়াত। এখন ইলিশের সুগন্ধও সম্ভবত মেড ইন চায়না—মৃদু আর ক্ষণস্থায়ী। ফলে এখনকার ভূতেরা ঠিক জুত করে উঠতে পারে না ইলিশ ভেজেও। সত্তর বা আশি ফুট উঁচু তালগাছের মাথা থেকে গোড়া পর্যন্ত আসতে আসতে সেই সুগন্ধ উড়ে যায় বাতাসে। মানুষের নাকে লেগে তার চিত্তচাঞ্চল্য তৈরি করে না। সে যাক।
ইউটিউব ঘাঁটতে ঘাঁটতে পাওয়া গেল ‘শাঁকচুন্নির সরষে ইলিশ’ নামে একটি গল্পের ভিডিও। যাক বাবা, অন্তত শাঁকচুন্নি যে ইলিশ না ভেজে সরষেবাটা দিয়ে ইলিশ রান্না করে খাচ্ছে, সেটা ভেবে পুলক হলো।
অন্তত এটা বুঝতে পারলাম যে আর যা-ই হোক, শাঁকচুন্নি পেতনিদের চেয়ে একধাপ এগিয়ে আছে রেসিপির দিক থেকে। গল্পের সেই শাঁকচুন্নি ভূতের নাম ছিল কামিনী। সে খেতে পছন্দ করত কাঁচা মরিচ আর সরষেবাটা দিয়ে রান্না করা সরষে ইলিশ। উত্তরের জঙ্গলে রানিকে বাগে পেয়ে সে তার শরীরে প্রবেশ করে রাজার সঙ্গে ফিরেছিল রাজপ্রাসাদে।
সেখানে প্রাসাদের রান্নাঘরে সে অনেক দিন পর রান্না করেছিল কাঁচা মরিচ আর বাটা সরষে দিয়ে ইলিশ মাছ। তারপর রাজাকে খবর দিয়েছিল খেতে আসার জন্য। কিন্তু রাজার খানিক বিলম্ব হলে সে একাই সব সরষে ইলিশ খেয়ে নেয়। রাজা তাতে বেশ অভিমান করে বটে। কিন্তু রানির কথা ভেবে কিছু বলে না। পরে অবশ্য রাজা, চাকরানি আর রাজগুরুর কারণে শাঁকচুন্নি ধরা পড়ে যায়।
এই সরষে ইলিশ নামে ইলিশ মাছের যে বিশেষ পদখানি আছে বাঙালির শত শত বছরের রন্ধন ইতিহাসে, তার জন্য তারা একটা অভিনন্দন পাওয়ার যোগ্য বটে।

তালগাছের মাথা থেকে ভেসে আসছে ইলিশ ভাজার গন্ধ!
শরতের শান্ত স্নিগ্ধ অমাবস্যার সন্ধ্যা। তখনো আমাদের গ্রামগুলো বিদ্যুতের আলোয় ঝলমলিয়ে ওঠেনি। লন্ঠন আর কুপির আলোই ভরসা। সেই ঘুটঘুটে অমাবস্যার সন্ধ্যাগুলোয় কুপির আলো পাঁচ হাত দূরের অন্ধকারকে প্রগাঢ় করে তুলত।
তেমনই এক সন্ধ্যায় বাড়ির প্রাচীরের ঠিক গা ঘেঁষে দাঁড়িয়ে থাকা তালগাছ থেকে ভেসে এল ইলিশ ভাজার গন্ধ! শিউরে উঠতেই হলো। নারী মহলে আলোড়ন উঠল। কারণ, কারও বাড়িতে ইলিশ এলে সে খবর রাষ্ট্র হয়ে যেত বিকেলেই। কিন্তু সে রকম কোনো খবর ছিল না কারও কাছেই। ফলে আলোড়ন থামল তো না-ই, তালগাছের মাথায় বসে পেতনির ইলিশ ভাজার খবর রাষ্ট্র হলো পরদিন সকাল নাগাদ।
বাঙালির জীবন ও যাপনের সঙ্গে জড়িয়ে আছে ইলিশ মাছের নাম। আর সেই মাছের সঙ্গে জড়িয়ে আছে ভূতের গল্প। সেই ইলিশ কে রান্না করত? কেন, পেতনি! আর না হলে শাঁকচুন্নি। কিন্তু রেসিপিটা কী? না, সে বিষয়ের বিশদ বিবরণ তেমন একটা পাওয়া যায় না কোথাও।
ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে বলতে পারি, আমার ভান্ডারে যত ভূতের গল্প আছে, আর সেগুলোতে যত রান্নার কথা আছে, সবই প্রায় ভাজা ইলিশের গল্প। ইলিশ ভাজলে তার সুবাস ছড়ায় বহুদূর পর্যন্ত। অন্তত এককালে তাই ছড়াত। এখন ইলিশের সুগন্ধও সম্ভবত মেড ইন চায়না—মৃদু আর ক্ষণস্থায়ী। ফলে এখনকার ভূতেরা ঠিক জুত করে উঠতে পারে না ইলিশ ভেজেও। সত্তর বা আশি ফুট উঁচু তালগাছের মাথা থেকে গোড়া পর্যন্ত আসতে আসতে সেই সুগন্ধ উড়ে যায় বাতাসে। মানুষের নাকে লেগে তার চিত্তচাঞ্চল্য তৈরি করে না। সে যাক।
ইউটিউব ঘাঁটতে ঘাঁটতে পাওয়া গেল ‘শাঁকচুন্নির সরষে ইলিশ’ নামে একটি গল্পের ভিডিও। যাক বাবা, অন্তত শাঁকচুন্নি যে ইলিশ না ভেজে সরষেবাটা দিয়ে ইলিশ রান্না করে খাচ্ছে, সেটা ভেবে পুলক হলো।
অন্তত এটা বুঝতে পারলাম যে আর যা-ই হোক, শাঁকচুন্নি পেতনিদের চেয়ে একধাপ এগিয়ে আছে রেসিপির দিক থেকে। গল্পের সেই শাঁকচুন্নি ভূতের নাম ছিল কামিনী। সে খেতে পছন্দ করত কাঁচা মরিচ আর সরষেবাটা দিয়ে রান্না করা সরষে ইলিশ। উত্তরের জঙ্গলে রানিকে বাগে পেয়ে সে তার শরীরে প্রবেশ করে রাজার সঙ্গে ফিরেছিল রাজপ্রাসাদে।
সেখানে প্রাসাদের রান্নাঘরে সে অনেক দিন পর রান্না করেছিল কাঁচা মরিচ আর বাটা সরষে দিয়ে ইলিশ মাছ। তারপর রাজাকে খবর দিয়েছিল খেতে আসার জন্য। কিন্তু রাজার খানিক বিলম্ব হলে সে একাই সব সরষে ইলিশ খেয়ে নেয়। রাজা তাতে বেশ অভিমান করে বটে। কিন্তু রানির কথা ভেবে কিছু বলে না। পরে অবশ্য রাজা, চাকরানি আর রাজগুরুর কারণে শাঁকচুন্নি ধরা পড়ে যায়।
এই সরষে ইলিশ নামে ইলিশ মাছের যে বিশেষ পদখানি আছে বাঙালির শত শত বছরের রন্ধন ইতিহাসে, তার জন্য তারা একটা অভিনন্দন পাওয়ার যোগ্য বটে।
রজত কান্তি রায়, ঢাকা

তালগাছের মাথা থেকে ভেসে আসছে ইলিশ ভাজার গন্ধ!
শরতের শান্ত স্নিগ্ধ অমাবস্যার সন্ধ্যা। তখনো আমাদের গ্রামগুলো বিদ্যুতের আলোয় ঝলমলিয়ে ওঠেনি। লন্ঠন আর কুপির আলোই ভরসা। সেই ঘুটঘুটে অমাবস্যার সন্ধ্যাগুলোয় কুপির আলো পাঁচ হাত দূরের অন্ধকারকে প্রগাঢ় করে তুলত।
তেমনই এক সন্ধ্যায় বাড়ির প্রাচীরের ঠিক গা ঘেঁষে দাঁড়িয়ে থাকা তালগাছ থেকে ভেসে এল ইলিশ ভাজার গন্ধ! শিউরে উঠতেই হলো। নারী মহলে আলোড়ন উঠল। কারণ, কারও বাড়িতে ইলিশ এলে সে খবর রাষ্ট্র হয়ে যেত বিকেলেই। কিন্তু সে রকম কোনো খবর ছিল না কারও কাছেই। ফলে আলোড়ন থামল তো না-ই, তালগাছের মাথায় বসে পেতনির ইলিশ ভাজার খবর রাষ্ট্র হলো পরদিন সকাল নাগাদ।
বাঙালির জীবন ও যাপনের সঙ্গে জড়িয়ে আছে ইলিশ মাছের নাম। আর সেই মাছের সঙ্গে জড়িয়ে আছে ভূতের গল্প। সেই ইলিশ কে রান্না করত? কেন, পেতনি! আর না হলে শাঁকচুন্নি। কিন্তু রেসিপিটা কী? না, সে বিষয়ের বিশদ বিবরণ তেমন একটা পাওয়া যায় না কোথাও।
ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে বলতে পারি, আমার ভান্ডারে যত ভূতের গল্প আছে, আর সেগুলোতে যত রান্নার কথা আছে, সবই প্রায় ভাজা ইলিশের গল্প। ইলিশ ভাজলে তার সুবাস ছড়ায় বহুদূর পর্যন্ত। অন্তত এককালে তাই ছড়াত। এখন ইলিশের সুগন্ধও সম্ভবত মেড ইন চায়না—মৃদু আর ক্ষণস্থায়ী। ফলে এখনকার ভূতেরা ঠিক জুত করে উঠতে পারে না ইলিশ ভেজেও। সত্তর বা আশি ফুট উঁচু তালগাছের মাথা থেকে গোড়া পর্যন্ত আসতে আসতে সেই সুগন্ধ উড়ে যায় বাতাসে। মানুষের নাকে লেগে তার চিত্তচাঞ্চল্য তৈরি করে না। সে যাক।
ইউটিউব ঘাঁটতে ঘাঁটতে পাওয়া গেল ‘শাঁকচুন্নির সরষে ইলিশ’ নামে একটি গল্পের ভিডিও। যাক বাবা, অন্তত শাঁকচুন্নি যে ইলিশ না ভেজে সরষেবাটা দিয়ে ইলিশ রান্না করে খাচ্ছে, সেটা ভেবে পুলক হলো।
অন্তত এটা বুঝতে পারলাম যে আর যা-ই হোক, শাঁকচুন্নি পেতনিদের চেয়ে একধাপ এগিয়ে আছে রেসিপির দিক থেকে। গল্পের সেই শাঁকচুন্নি ভূতের নাম ছিল কামিনী। সে খেতে পছন্দ করত কাঁচা মরিচ আর সরষেবাটা দিয়ে রান্না করা সরষে ইলিশ। উত্তরের জঙ্গলে রানিকে বাগে পেয়ে সে তার শরীরে প্রবেশ করে রাজার সঙ্গে ফিরেছিল রাজপ্রাসাদে।
সেখানে প্রাসাদের রান্নাঘরে সে অনেক দিন পর রান্না করেছিল কাঁচা মরিচ আর বাটা সরষে দিয়ে ইলিশ মাছ। তারপর রাজাকে খবর দিয়েছিল খেতে আসার জন্য। কিন্তু রাজার খানিক বিলম্ব হলে সে একাই সব সরষে ইলিশ খেয়ে নেয়। রাজা তাতে বেশ অভিমান করে বটে। কিন্তু রানির কথা ভেবে কিছু বলে না। পরে অবশ্য রাজা, চাকরানি আর রাজগুরুর কারণে শাঁকচুন্নি ধরা পড়ে যায়।
এই সরষে ইলিশ নামে ইলিশ মাছের যে বিশেষ পদখানি আছে বাঙালির শত শত বছরের রন্ধন ইতিহাসে, তার জন্য তারা একটা অভিনন্দন পাওয়ার যোগ্য বটে।

তালগাছের মাথা থেকে ভেসে আসছে ইলিশ ভাজার গন্ধ!
শরতের শান্ত স্নিগ্ধ অমাবস্যার সন্ধ্যা। তখনো আমাদের গ্রামগুলো বিদ্যুতের আলোয় ঝলমলিয়ে ওঠেনি। লন্ঠন আর কুপির আলোই ভরসা। সেই ঘুটঘুটে অমাবস্যার সন্ধ্যাগুলোয় কুপির আলো পাঁচ হাত দূরের অন্ধকারকে প্রগাঢ় করে তুলত।
তেমনই এক সন্ধ্যায় বাড়ির প্রাচীরের ঠিক গা ঘেঁষে দাঁড়িয়ে থাকা তালগাছ থেকে ভেসে এল ইলিশ ভাজার গন্ধ! শিউরে উঠতেই হলো। নারী মহলে আলোড়ন উঠল। কারণ, কারও বাড়িতে ইলিশ এলে সে খবর রাষ্ট্র হয়ে যেত বিকেলেই। কিন্তু সে রকম কোনো খবর ছিল না কারও কাছেই। ফলে আলোড়ন থামল তো না-ই, তালগাছের মাথায় বসে পেতনির ইলিশ ভাজার খবর রাষ্ট্র হলো পরদিন সকাল নাগাদ।
বাঙালির জীবন ও যাপনের সঙ্গে জড়িয়ে আছে ইলিশ মাছের নাম। আর সেই মাছের সঙ্গে জড়িয়ে আছে ভূতের গল্প। সেই ইলিশ কে রান্না করত? কেন, পেতনি! আর না হলে শাঁকচুন্নি। কিন্তু রেসিপিটা কী? না, সে বিষয়ের বিশদ বিবরণ তেমন একটা পাওয়া যায় না কোথাও।
ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে বলতে পারি, আমার ভান্ডারে যত ভূতের গল্প আছে, আর সেগুলোতে যত রান্নার কথা আছে, সবই প্রায় ভাজা ইলিশের গল্প। ইলিশ ভাজলে তার সুবাস ছড়ায় বহুদূর পর্যন্ত। অন্তত এককালে তাই ছড়াত। এখন ইলিশের সুগন্ধও সম্ভবত মেড ইন চায়না—মৃদু আর ক্ষণস্থায়ী। ফলে এখনকার ভূতেরা ঠিক জুত করে উঠতে পারে না ইলিশ ভেজেও। সত্তর বা আশি ফুট উঁচু তালগাছের মাথা থেকে গোড়া পর্যন্ত আসতে আসতে সেই সুগন্ধ উড়ে যায় বাতাসে। মানুষের নাকে লেগে তার চিত্তচাঞ্চল্য তৈরি করে না। সে যাক।
ইউটিউব ঘাঁটতে ঘাঁটতে পাওয়া গেল ‘শাঁকচুন্নির সরষে ইলিশ’ নামে একটি গল্পের ভিডিও। যাক বাবা, অন্তত শাঁকচুন্নি যে ইলিশ না ভেজে সরষেবাটা দিয়ে ইলিশ রান্না করে খাচ্ছে, সেটা ভেবে পুলক হলো।
অন্তত এটা বুঝতে পারলাম যে আর যা-ই হোক, শাঁকচুন্নি পেতনিদের চেয়ে একধাপ এগিয়ে আছে রেসিপির দিক থেকে। গল্পের সেই শাঁকচুন্নি ভূতের নাম ছিল কামিনী। সে খেতে পছন্দ করত কাঁচা মরিচ আর সরষেবাটা দিয়ে রান্না করা সরষে ইলিশ। উত্তরের জঙ্গলে রানিকে বাগে পেয়ে সে তার শরীরে প্রবেশ করে রাজার সঙ্গে ফিরেছিল রাজপ্রাসাদে।
সেখানে প্রাসাদের রান্নাঘরে সে অনেক দিন পর রান্না করেছিল কাঁচা মরিচ আর বাটা সরষে দিয়ে ইলিশ মাছ। তারপর রাজাকে খবর দিয়েছিল খেতে আসার জন্য। কিন্তু রাজার খানিক বিলম্ব হলে সে একাই সব সরষে ইলিশ খেয়ে নেয়। রাজা তাতে বেশ অভিমান করে বটে। কিন্তু রানির কথা ভেবে কিছু বলে না। পরে অবশ্য রাজা, চাকরানি আর রাজগুরুর কারণে শাঁকচুন্নি ধরা পড়ে যায়।
এই সরষে ইলিশ নামে ইলিশ মাছের যে বিশেষ পদখানি আছে বাঙালির শত শত বছরের রন্ধন ইতিহাসে, তার জন্য তারা একটা অভিনন্দন পাওয়ার যোগ্য বটে।

মালয়েশিয়ায় ভ্রমণের নির্দিষ্ট কোনো সেরা সময় নেই। কারণ দেশটি দুই ভাগে বিস্তৃত, পেনিনসুলার মালয়েশিয়া ও বোর্নিও। দুই অঞ্চলের আবহাওয়াও ভিন্ন। পেনিনসুলার মালয়েশিয়া থেকে বোর্নিওর দূরত্ব প্রায় ১ হাজার ৮০০ কিলোমিটার। এমনকি কাছাকাছি এলাকাযর আবহাওয়াও ভিন্ন হতে পারে।
১ ঘণ্টা আগে
আজ সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ: একটি কাজ শেষ করে তারপর অন্য কাজ ধরা, অন্তত পাঁচ মিনিটের জন্য! কাজের জায়গায় বস যদি আপনার আইডিয়াতে ‘না’ বলেন, তবে যুদ্ধ ঘোষণা করবেন না, বরং মনে মনে বলুন, ‘উনি বোঝেননি। কারণ, উনি মেষ নন।’ ডেটে গিয়ে বেশি দ্রুত এগিয়ে যাবেন না, পার্টনার আপনার গতিতে হাঁটতে পারছে না।
২ ঘণ্টা আগে
শীতকাল মানেই উষ্ণ সোয়েটার আর আরামদায়ক কম্বলের খোঁজ। কিন্তু এই সময়ে আপনার মাথার ত্বকের জন্যও প্রয়োজন বিশেষ যত্নের। ত্বকের মতোই, মাথার ত্বকও ঠান্ডা আবহাওয়ায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, চুলের ঝলমলে সৌন্দর্যের জন্য মাথার ত্বক সুস্থ থাকাটা সবচেয়ে জরুরি। মাথার ত্বককে উপেক্ষা করবেন না। কারণ একটি সুস্
৩ ঘণ্টা আগে
ক্ষুধা আমাদের শরীরের স্বাভাবিক প্রবণতা। সাধারণত আমাদের শরীর জানে, কখন খাবার খেতে হবে, কখন ঘুমাতে হবে। বেশির ভাগ মানুষের ক্ষেত্রে সন্ধ্যায় ক্ষুধা ও খাবারের চাহিদা সবচেয়ে বেশি এবং রাতে ও সকালবেলায় তা সবচেয়ে কম থাকে।
১৭ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক

মালয়েশিয়ায় ভ্রমণের নির্দিষ্ট কোনো সেরা সময় নেই। কারণ দেশটি দুই ভাগে বিস্তৃত, পেনিনসুলার মালয়েশিয়া ও বোর্নিও। দুই অঞ্চলের আবহাওয়াও ভিন্ন। পেনিনসুলার মালয়েশিয়া থেকে বোর্নিওর দূরত্ব প্রায় ১ হাজার ৮০০ কিলোমিটার। এমনকি কাছাকাছি এলাকাযর আবহাওয়াও ভিন্ন হতে পারে।
মালয়েশিয়ায় মূলত দুই ধরনের ঋতু গরম ও শুষ্ক এবং গরম ও বৃষ্টি। তবে শুষ্ক মানে পুরো শুকনো নয়। দেশজুড়েই সারাবছর আর্দ্রতা থাকে, কোনো না কোনো সময় বৃষ্টি হয়ই। পাহাড়ি এলাকা যেমন ক্যামেরুন হাইল্যান্ডসে তাপমাত্রা তুলনামূলক কম ১৪ থেকে ২৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মতো।
তবুও মালয়েশিয়ায় পর্যটকদের আগমন কখনো বন্ধ হয় না। স্কুল ছুটির সময় দেশ-বিদেশে থেকে পরিবার ভ্রমণে বেশি ভিড় বেশি দেখা যায়। তাই পুরোপুরি অফ সিজন বলতে কিছু নেই।
ডিসেম্বর–ফেব্রুয়ারি: পশ্চিম মালয়েশিয়া ঘোরার সেরা সময়
অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত পূর্ব উপকূলে ভারী বৃষ্টি হয়। তাই এই সময় শুষ্ক থাকে উপদ্বীপের লাংকাভি, পেনাং ইত্যাদি। সমুদ্রসৈকত ঘোরা এবং জর্জটাউনে হাঁটাহাঁটি সবই দারুণ উপভোগ্য। তবে বোর্নিওতে এ সময়ই সবচেয়ে বেশি বৃষ্টি। এই মৌসুমে ভিড়ও বেশি, হোটেলের দামও কিছুটা বাড়ে। এরই মধ্যে চাইনিজ নিউ ইয়ার আর বিখ্যাত হিন্দু উৎসব থাইপুসাম পালিত হয়। যেখানে রঙিন শোভাযাত্রা এবং স্থানীয় অনুষ্ঠানে পুরো দেশ মাতোয়ারা থাকে। বোর্নিওর সারাওয়াকে এই সময় হোটেলের দাম কম থাকলেও সমস্যা হচ্ছে পাহাড়ি রাস্তাগুলো কাদা হয়ে যায়।

মার্চ–মে: বেশিরভাগ এলাকায় সবচেয়ে দারুণ মৌসুম
বসন্তের এই সময়টায় মালয়েশিয়ার বেশিরভাগ অঞ্চলে বৃষ্টি কম থাকে। আবহাওয়া গরম হলেও প্রচণ্ড নয়। সৈকত আর ন্যাশনাল পার্ক ঘোরার দারুণ সময়। এপ্রিল মাস সাবাহ ভ্রমণের জন্য অসাধারণ। স্কুবা ডাইভিং, মাউন্ট কিনাবালু ট্রেকিং সবকিছু এই সময়ে বেশ জমে উঠে। মে মাসে সাবাহর হারভেস্ট ফেস্টিভালও দেখার মতো। তবে অঞ্চলভেদে ব্যতিক্রম আছে, এপ্রিলে আবার কুয়ালালামপুরে বেশ বৃষ্টি হয়। তাই এই সময় শহরে বিভিন্ন স্বাদের খাবারের অভিজ্ঞতা নিয়ে সময়টা পাড় করতে পারেন।

জুন–সেপ্টেম্বর: কুয়ালালামপুর ও পূর্ব উপকূল ভ্রমণের সেরা সময়
এই সময়ে কুয়ালালামপুর ঘুরে সবচেয়ে আনন্দ পাবেন। অবশ্যই গরম থাকে, তবু শহর ঘুরে দেখা, শপিং, ক্যাফেতে খাওয়া সব মিলিয়ে এটি দারুণ সময় কাটবে। এই সময় উপদ্বীপের পূর্ব উপকূলেও বৃষ্টি কম। ডাইভিংয়ের জন্য পাওয়া যায় চকচকে স্বচ্ছ পানি। তাই টিওমান বা পারহেন্তিয়ান আইল্যান্ডে পর্যটক ভিড় বাড়ে। জুনে বোর্নিওতে অনুষ্ঠিত হয় গাওয়াই উৎসব এবং পেনাংয়ে ড্রাগন বোট ফেস্টিভ্যাল। এছাড়াও জর্জটাউন ফেস্টিভ্যাল ও কুচিংয়ের রেইনফরেস্ট ওয়ার্ল্ড মিউজিক ফেস্টিভ্যাল এই মৌসুমেই। আগস্টের দিকে আবার ধীরে ধীরে মেঘলা দিন বাড়ে। মাসের শেষে পাওয়া যায় মালয়েশিয়ার জাতীয় উৎসব হারি মেরদেকা।

অক্টোবর–নভেম্বর: মেলাকা ও ক্যামেরুন হাইল্যান্ডস ঘোরার সেরা সময়
এই সময় উপদ্বীপে বর্ষা বাড়ে। তবে মেলাকায় বৃষ্টি তুলনামূলক কম হয়। তাই ইতিহাসে ঘেরা এই শহর আবিষ্কারের জন্য এই সময়টা একেবারে উপযুক্ত। নভেম্বরে শুরু হওয়া উত্তর-পূর্ব মৌসুম ক্যামেরুন হাইল্যান্ডসে প্রকৃতিকে আরও সতেজ করে তোলে। চা-বাগান, পাহাড়ি ফুল আর ঠান্ডা হাওয়া ভ্রমণকারীদের বেশ টানে। অন্য এলাকায় এ সময় হোটেলের দাম কমে। বৃষ্টি বেশি থাকায় ইনডোর অ্যাক্টিভিটি শপিং মল, মিউজিয়াম, থিম পার্ক সবই উপভোগ করা যায়।
মালেয়শিয়ার ভ্রমণ শিল্প দিন দিন আরো উন্নত হচ্ছে। পর্যটকদের কাছে জনপ্রিয়তার কমতি না থাকলেও প্রতিনিয়ত ভ্রমণ শিল্প নিয়ে ভাবছে দেশটির সরকার। এমনকি বিভিন্ন বড় বড় ভ্রমণ ইভেন্টও হচ্ছে দেশটিতে। যেখানে ভ্রমণ সংশ্লিষ্টরা যোগ দিয়ে নতুন নতুন পরিকল্পনা বাস্তবায়নের কথা বলছে। তাই মালয়েশিয়ায় পর্যটকদের জন্য সারা বছরই চাঙ্গা। তাই সত্যিকার অর্থে এখানে অফ সিজন বলতে কিছু নেই। আপনার ভ্রমণের উদ্দেশ্য এবং কোন অঞ্চল দেখতে চান তার ওপর নির্ভর করে ভ্রমণের সেরা সময় নির্বাচন করুন।
সূত্র: লোনলি প্লানেট

মালয়েশিয়ায় ভ্রমণের নির্দিষ্ট কোনো সেরা সময় নেই। কারণ দেশটি দুই ভাগে বিস্তৃত, পেনিনসুলার মালয়েশিয়া ও বোর্নিও। দুই অঞ্চলের আবহাওয়াও ভিন্ন। পেনিনসুলার মালয়েশিয়া থেকে বোর্নিওর দূরত্ব প্রায় ১ হাজার ৮০০ কিলোমিটার। এমনকি কাছাকাছি এলাকাযর আবহাওয়াও ভিন্ন হতে পারে।
মালয়েশিয়ায় মূলত দুই ধরনের ঋতু গরম ও শুষ্ক এবং গরম ও বৃষ্টি। তবে শুষ্ক মানে পুরো শুকনো নয়। দেশজুড়েই সারাবছর আর্দ্রতা থাকে, কোনো না কোনো সময় বৃষ্টি হয়ই। পাহাড়ি এলাকা যেমন ক্যামেরুন হাইল্যান্ডসে তাপমাত্রা তুলনামূলক কম ১৪ থেকে ২৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মতো।
তবুও মালয়েশিয়ায় পর্যটকদের আগমন কখনো বন্ধ হয় না। স্কুল ছুটির সময় দেশ-বিদেশে থেকে পরিবার ভ্রমণে বেশি ভিড় বেশি দেখা যায়। তাই পুরোপুরি অফ সিজন বলতে কিছু নেই।
ডিসেম্বর–ফেব্রুয়ারি: পশ্চিম মালয়েশিয়া ঘোরার সেরা সময়
অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত পূর্ব উপকূলে ভারী বৃষ্টি হয়। তাই এই সময় শুষ্ক থাকে উপদ্বীপের লাংকাভি, পেনাং ইত্যাদি। সমুদ্রসৈকত ঘোরা এবং জর্জটাউনে হাঁটাহাঁটি সবই দারুণ উপভোগ্য। তবে বোর্নিওতে এ সময়ই সবচেয়ে বেশি বৃষ্টি। এই মৌসুমে ভিড়ও বেশি, হোটেলের দামও কিছুটা বাড়ে। এরই মধ্যে চাইনিজ নিউ ইয়ার আর বিখ্যাত হিন্দু উৎসব থাইপুসাম পালিত হয়। যেখানে রঙিন শোভাযাত্রা এবং স্থানীয় অনুষ্ঠানে পুরো দেশ মাতোয়ারা থাকে। বোর্নিওর সারাওয়াকে এই সময় হোটেলের দাম কম থাকলেও সমস্যা হচ্ছে পাহাড়ি রাস্তাগুলো কাদা হয়ে যায়।

মার্চ–মে: বেশিরভাগ এলাকায় সবচেয়ে দারুণ মৌসুম
বসন্তের এই সময়টায় মালয়েশিয়ার বেশিরভাগ অঞ্চলে বৃষ্টি কম থাকে। আবহাওয়া গরম হলেও প্রচণ্ড নয়। সৈকত আর ন্যাশনাল পার্ক ঘোরার দারুণ সময়। এপ্রিল মাস সাবাহ ভ্রমণের জন্য অসাধারণ। স্কুবা ডাইভিং, মাউন্ট কিনাবালু ট্রেকিং সবকিছু এই সময়ে বেশ জমে উঠে। মে মাসে সাবাহর হারভেস্ট ফেস্টিভালও দেখার মতো। তবে অঞ্চলভেদে ব্যতিক্রম আছে, এপ্রিলে আবার কুয়ালালামপুরে বেশ বৃষ্টি হয়। তাই এই সময় শহরে বিভিন্ন স্বাদের খাবারের অভিজ্ঞতা নিয়ে সময়টা পাড় করতে পারেন।

জুন–সেপ্টেম্বর: কুয়ালালামপুর ও পূর্ব উপকূল ভ্রমণের সেরা সময়
এই সময়ে কুয়ালালামপুর ঘুরে সবচেয়ে আনন্দ পাবেন। অবশ্যই গরম থাকে, তবু শহর ঘুরে দেখা, শপিং, ক্যাফেতে খাওয়া সব মিলিয়ে এটি দারুণ সময় কাটবে। এই সময় উপদ্বীপের পূর্ব উপকূলেও বৃষ্টি কম। ডাইভিংয়ের জন্য পাওয়া যায় চকচকে স্বচ্ছ পানি। তাই টিওমান বা পারহেন্তিয়ান আইল্যান্ডে পর্যটক ভিড় বাড়ে। জুনে বোর্নিওতে অনুষ্ঠিত হয় গাওয়াই উৎসব এবং পেনাংয়ে ড্রাগন বোট ফেস্টিভ্যাল। এছাড়াও জর্জটাউন ফেস্টিভ্যাল ও কুচিংয়ের রেইনফরেস্ট ওয়ার্ল্ড মিউজিক ফেস্টিভ্যাল এই মৌসুমেই। আগস্টের দিকে আবার ধীরে ধীরে মেঘলা দিন বাড়ে। মাসের শেষে পাওয়া যায় মালয়েশিয়ার জাতীয় উৎসব হারি মেরদেকা।

অক্টোবর–নভেম্বর: মেলাকা ও ক্যামেরুন হাইল্যান্ডস ঘোরার সেরা সময়
এই সময় উপদ্বীপে বর্ষা বাড়ে। তবে মেলাকায় বৃষ্টি তুলনামূলক কম হয়। তাই ইতিহাসে ঘেরা এই শহর আবিষ্কারের জন্য এই সময়টা একেবারে উপযুক্ত। নভেম্বরে শুরু হওয়া উত্তর-পূর্ব মৌসুম ক্যামেরুন হাইল্যান্ডসে প্রকৃতিকে আরও সতেজ করে তোলে। চা-বাগান, পাহাড়ি ফুল আর ঠান্ডা হাওয়া ভ্রমণকারীদের বেশ টানে। অন্য এলাকায় এ সময় হোটেলের দাম কমে। বৃষ্টি বেশি থাকায় ইনডোর অ্যাক্টিভিটি শপিং মল, মিউজিয়াম, থিম পার্ক সবই উপভোগ করা যায়।
মালেয়শিয়ার ভ্রমণ শিল্প দিন দিন আরো উন্নত হচ্ছে। পর্যটকদের কাছে জনপ্রিয়তার কমতি না থাকলেও প্রতিনিয়ত ভ্রমণ শিল্প নিয়ে ভাবছে দেশটির সরকার। এমনকি বিভিন্ন বড় বড় ভ্রমণ ইভেন্টও হচ্ছে দেশটিতে। যেখানে ভ্রমণ সংশ্লিষ্টরা যোগ দিয়ে নতুন নতুন পরিকল্পনা বাস্তবায়নের কথা বলছে। তাই মালয়েশিয়ায় পর্যটকদের জন্য সারা বছরই চাঙ্গা। তাই সত্যিকার অর্থে এখানে অফ সিজন বলতে কিছু নেই। আপনার ভ্রমণের উদ্দেশ্য এবং কোন অঞ্চল দেখতে চান তার ওপর নির্ভর করে ভ্রমণের সেরা সময় নির্বাচন করুন।
সূত্র: লোনলি প্লানেট

তালগাছের মাথা থেকে ভেসে আসছে ইলিশ ভাজার গন্ধ!শরতের শান্ত স্নিগ্ধ অমাবস্যার সন্ধ্যা। তখনো আমাদের গ্রামগুলো বিদ্যুতের আলোয় ঝলমলিয়ে ওঠেনি। লন্ঠন আর কুপির আলোই ভরসা। সেই ঘুটঘুটে অমাবস্যার সন্ধ্যাগুলোয় কুপির আলো পাঁচ হাত দূরের অন্ধকারকে প্রগাঢ় করে তুলত।
২১ আগস্ট ২০২৩
আজ সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ: একটি কাজ শেষ করে তারপর অন্য কাজ ধরা, অন্তত পাঁচ মিনিটের জন্য! কাজের জায়গায় বস যদি আপনার আইডিয়াতে ‘না’ বলেন, তবে যুদ্ধ ঘোষণা করবেন না, বরং মনে মনে বলুন, ‘উনি বোঝেননি। কারণ, উনি মেষ নন।’ ডেটে গিয়ে বেশি দ্রুত এগিয়ে যাবেন না, পার্টনার আপনার গতিতে হাঁটতে পারছে না।
২ ঘণ্টা আগে
শীতকাল মানেই উষ্ণ সোয়েটার আর আরামদায়ক কম্বলের খোঁজ। কিন্তু এই সময়ে আপনার মাথার ত্বকের জন্যও প্রয়োজন বিশেষ যত্নের। ত্বকের মতোই, মাথার ত্বকও ঠান্ডা আবহাওয়ায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, চুলের ঝলমলে সৌন্দর্যের জন্য মাথার ত্বক সুস্থ থাকাটা সবচেয়ে জরুরি। মাথার ত্বককে উপেক্ষা করবেন না। কারণ একটি সুস্
৩ ঘণ্টা আগে
ক্ষুধা আমাদের শরীরের স্বাভাবিক প্রবণতা। সাধারণত আমাদের শরীর জানে, কখন খাবার খেতে হবে, কখন ঘুমাতে হবে। বেশির ভাগ মানুষের ক্ষেত্রে সন্ধ্যায় ক্ষুধা ও খাবারের চাহিদা সবচেয়ে বেশি এবং রাতে ও সকালবেলায় তা সবচেয়ে কম থাকে।
১৭ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

মেষ
আপনার শরীরের এনার্জি আজ হাই ভোল্টেজে থাকবে। ১০টা কাজ একসঙ্গে শুরু করবেন—হয়তো সকালে জিমে যাবেন, দুপুরে একটি নতুন ব্যবসা শুরু করবেন, আর বিকেলে একটি নতুন ভাষা শেখা শুরু করবেন। সাবধান! সন্ধ্যা নামার আগে তিনটি কাজই আপনার কাছে ‘পুরোনো’ মনে হবে। আজ সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ: একটি কাজ শেষ করে তারপর অন্য কাজ ধরা, অন্তত পাঁচ মিনিটের জন্য। কাজের জায়গায় বস যদি আপনার আইডিয়াতে ‘না’ বলেন, তবে যুদ্ধ ঘোষণা করবেন না, বরং মনে মনে বলুন, ‘উনি বোঝেননি। কারণ, উনি মেষ নন।’ ডেটে গিয়ে বেশি দ্রুত এগিয়ে যাবেন না, পার্টনার আপনার গতিতে হাঁটতে পারছে না।
বৃষ
আজ আপনার মূল মন্ত্র: আরাম, আরাম এবং আরও আরাম! আপনি আরামদায়ক সোফায় বসে দিনের সবচেয়ে কঠিন সিদ্ধান্তটি নেবেন—ব্রেকফাস্টে লুচি নাকি পরোটা। অফিসের কাজ? সেটা কাল দেখা যাবে। কেউ যদি আপনাকে তাড়াতাড়ি কাজ শেষ করতে বলে, তবে আপনার বিখ্যাত বৃষভী জেদ দিয়ে তাকে বুঝিয়ে দেবেন, পৃথিবীটা এত দ্রুত ঘুরতে পারে না! আর্থিক দিক শুভ, তবে আজ সেই টাকা শুধু ভালো খাবার আর আরামদায়ক বালিশের পেছনেই খরচ করবেন। ঘুম থেকে উঠে আলসেমি না করে অন্তত ফ্রিজের দরজা পর্যন্ত হেঁটে যান।
মিথুন
আপনার মস্তিষ্ক আজ একটি লোকাল ট্রেনের মতো ছুটবে, আর তাতে অন্তত ১৮ জন যাত্রী একসঙ্গে চেঁচামেচি করবে। আপনি একই সময়ে দুজনের সঙ্গে চ্যাট করবেন, ফোনে অন্য একজনকে ধরবেন, আর মনে মনে ভাববেন—কী বলছেন! আজ কোনো গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে একজন বিশ্বস্ত বন্ধুর সঙ্গে কথা বলুন, যিনি আপনার দুমুখো উত্তরের জগাখিচুড়ি ঠিক করতে পারবেন। কর্মক্ষেত্রে আপনার উপস্থিত বুদ্ধি প্রশংসিত হবে। তবে ভুল করে আবার বসকে টেক্সট করার বদলে ভুল গ্রুপে পাঠাবেন না। শিশুদের প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার আগে নিজে নিশ্চিত হন যে আপনিই কথা বলছেন, আপনার অন্য মনটা নয়।
কর্কট
আজ আপনার মেজাজ চাঁদের দশা পরিবর্তনের মতো ঘন ঘন বদলাতে পারে। সকালে বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ আর দুপুরে সামান্য কথায় অভিমান করে কম্বল মুড়ি দিয়ে বসে আছেন। আজ মন শুধু পুরোনো দিনের কথা মনে করবে, আর প্রতিজ্ঞা করবেন, ‘কাল থেকে আমি কঠিন হব!’ যা আপনি কাল ভোরে ভুলে যাবেন। কাউকে আবেগপ্রবণ কথা বলার আগে একবার চেক করে নিন, তাঁকে মেসেজটা রাতে ১১টার পরে পাঠাচ্ছেন না তো? আজ অনলাইনে কোনো ‘দুঃখ ভোলানো শপিং’ করবেন না।
সিংহ
আজকের দিনটি আপনার জন্যই! পোশাক, হাঁটা, কথা—সবকিছুতে স্পটলাইট পড়ুক, এটাই আপনি চাইবেন। আপনি যেখানে যাবেন, আশা করবেন যেন সবাই দাঁড়িয়ে আপনাকে অভিবাদন জানায়। যদি না জানায়, তবে সেটা তাদের ব্যর্থতা, আপনার নয়। কর্মক্ষেত্রে আপনার নেতৃত্ব দেওয়ার ইচ্ছা খুব বেশি থাকবে, কিন্তু ভুলেও টিমের ক্রেডিট নিজে নেবেন না, না হলে গ্রহের দোষে আপনাকে এক দিনের জন্য একটি ‘নীরব শ্রোতা’র ভূমিকা নিতে হতে পারে। আজ লাল বা সোনালি পরুন, যাতে লোকে দূর থেকে দেখতে পায়।
কন্যা
গ্রহরা বলছে, আজ আপনার কাজ হলো বিশ্বের সব ভুল শোধরানো। সহকর্মী কীভাবে ফাইল সাজিয়েছেন, প্রিয়জন কেন বাথরুমে টুথপেস্টের ক্যাপ লাগিয়ে রাখেনি—সবকিছু আপনার মনোযোগ আকর্ষণ করবে। হয়তো পুরো দিনটা ই-মেইল ইনবক্স বা আলমারি পরিষ্কার করে কাটাবেন। আপনার প্রতি অনুরোধ, অন্যের ভুল নিয়ে সমালোচনা করার আগে নিজের জুতোটা ঠিক জায়গায় রেখেছেন কি না, সেটা দেখুন। আপনার পারফেকশনিজম আজ হয়তো কাউকে বিরক্ত করবে, কিন্তু শেষমেশ আপনার কাজই সবার কাজে আসবে। একটা ব্রেক নিন। সবকিছু একদম ঠিক না হলেও চলে।
তুলা
আজ আপনি কোনো একটি বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন না। সকাল থেকে শুরু হবে: কী পোশাক পরবেন, কফি না চা, এই চাকরি না সেই চাকরি, এই বন্ধু না অন্য বন্ধু—গ্রহরা বলছে, আজ আপনার ‘সিদ্ধান্তহীনতার রোগ’ চরমে উঠবে। পার্টনার আপনাকে দুটি অপশন দিলে আপনি তৃতীয় একটি অপশন চাইবেন। তবে সামাজিক ক্ষেত্রে চমৎকার ব্যক্তিত্ব ও মাধুর্য আপনাকে বেশ জনপ্রিয় করে তুলবে। সবাই আপনার সঙ্গে ছবি তুলতে চাইবে। কারণ, আজ আপনি সত্যিই সুন্দর দেখতে! যদি কোনো বিতর্কে জড়িয়ে পড়েন, তবে দ্রুত একটি নিরপেক্ষ অবস্থান নিন, যেন কেউ আপনাকে দোষ দিতে না পারে।
বৃশ্চিক
আজ কারও মনের কথা বা কোনো গভীর গোপন রহস্য জানতে পারবেন। ষষ্ঠ ইন্দ্রিয় আজ এতটা অ্যাকটিভ থাকবে যে আপনি দূর থেকে কাউকে দেখেই বুঝে যাবেন সে কী ভাবছে। রহস্যময় হয়ে থাকার চেষ্টা করুন। কারণ গ্রহরা বলছে, আপনি বেশি কথা বললে চারপাশের মানুষজন ভয় পেয়ে যেতে পারে। কর্মক্ষেত্রে আজ গভীর মনোযোগ কোনো কঠিন সমস্যার সমাধান করবে। কিন্তু সেই সমাধানের পদ্ধতি কাউকে বলবেন না, সেটা রহস্য হিসেবেই রেখে দিন। আজ কারও সঙ্গে ‘শোধ’ নেওয়ার প্ল্যান করবেন না। কারণ, শনি মহারাজ খুব কাছ থেকে সব দেখছেন।
ধনু
আজ পা যেন মাটিতে থাকবে না। মন চাইবে ব্যাগ গুছিয়ে সোজা পাহাড় বা সমুদ্রের দিকে ছুটতে। যদি পালাতে না পারেন, তবে অন্তত ভার্চুয়াল ট্যুরে বা অ্যাডভেঞ্চারের বইয়ে মন দিন। আজ যাকে যা বলবেন, সেটা সরাসরি সত্য হবে, যা হয়তো কিছুটা অস্বস্তিকর। আপনার ‘সরাসরি সত্য বলার বদভ্যাসটা’ আজ কাউকে আঘাত দিতে পারে, তাই কথা বলার আগে ৫ সেকেন্ডের জন্য থামুন, আর মনে মনে বলুন, ‘আমি কি এটা না বললেও পারি?’ আপনার দার্শনিক চিন্তাভাবনা আপনাকে দিনের শেষে শান্তি দেবে। রাস্তায় কোনো নতুন বই দেখলে সেটা কিনে নিন, সেটা হয়তো জীবনের নতুন পথের সন্ধান দেবে।
মকর
আজ শনিবার হলেও আপনার মন শুধু কাজের কথা ভাববে। আপনার কাছে ছুটি মানে হলো—অন্যদের থেকে এগিয়ে থাকার সুযোগ। আপনি হয়তো একটি নতুন বাজেট প্ল্যান করছেন বা আগামী এক বছরের কাজের তালিকা বানাচ্ছেন। গ্রহরা বলছে, আজ একটু রিল্যাক্স করুন। যদি বিশ্রাম না নেন, তবে শনি মহারাজ আপনাকে জোর করে বিশ্রাম দিতে পারেন (যেমন মোবাইল বা ল্যাপটপের ব্যাটারি শেষ করে দিয়ে)। আপনার আর্থিক স্থিতিশীলতা নিয়ে চিন্তা নেই, কিন্তু অতিরিক্ত কৃপণতা করে পুরোনো দিনের পচা খাবার খাবেন না যেন! আপনার সবচেয়ে প্রিয় কাজটা করুন: টাকা গোনা!
কুম্ভ
আজ মানবজাতির ভবিষ্যৎ নিয়ে খুব বেশি চিন্তা করবেন, কিন্তু নিজের ঘরের গোছানো নিয়েও চিন্তা করবেন না। আপনি আজ এমন কিছু অদ্ভুত আইডিয়া নিয়ে আসবেন যা শুনে বন্ধুরা হাসবে, কিন্তু এক বছর পরে সেই আইডিয়াটিই বাজারে হিট হবে। আপনার কাজ হলো সবাইকে চমকে দেওয়া। যদি দেখেন সবাই একই কাজ করছে, তবে আপনি উল্টোটা করার চেষ্টা করুন। আজ হয়তো আপনার বন্ধু বা পরিবারের জন্য একটি ‘বিপ্লবী’ পরিকল্পনা তৈরি করতে হতে পারে। আজ পুরোনো বন্ধুদের সঙ্গে দেখা করুন, যাদের আপনি শেষবার ১০ বছর আগে কোনো ‘অদ্ভুত’ বিজ্ঞান মেলায় দেখেছিলেন।
মীন
আজ আপনার দিনটি আক্ষরিক অর্থেই স্বপ্নের মতো কাটবে। হয়তো একটি জরুরি মিটিংয়ে বসে আছেন, কিন্তু আপনার মন এখন সমুদ্রে মাছ ধরছে বা পাহাড়ে মেঘ দেখছে। দিনের বেলায় ঘন ঘন দিবাস্বপ্নে ডুবে যাওয়ার যোগ আছে। এই ‘ভাসমান’ স্বভাবের কারণে আজ কোনো গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্ট ভুল জায়গায় রেখে দিতে পারেন। আপনার শিল্পকলা বা সৃজনশীল কাজে মন দিন, সেখানেই আপনার আসল মুক্তি। বাস্তবে ফিরে আসার জন্য মাঝেমধ্যে কানে ধরে বলুন, ‘আমি পৃথিবীর মানুষ! রাস্তায় হাঁটার সময় ফোনের দিকে নয়, বরং রাস্তার দিকে তাকান, না হলে গর্তে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে!

মেষ
আপনার শরীরের এনার্জি আজ হাই ভোল্টেজে থাকবে। ১০টা কাজ একসঙ্গে শুরু করবেন—হয়তো সকালে জিমে যাবেন, দুপুরে একটি নতুন ব্যবসা শুরু করবেন, আর বিকেলে একটি নতুন ভাষা শেখা শুরু করবেন। সাবধান! সন্ধ্যা নামার আগে তিনটি কাজই আপনার কাছে ‘পুরোনো’ মনে হবে। আজ সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ: একটি কাজ শেষ করে তারপর অন্য কাজ ধরা, অন্তত পাঁচ মিনিটের জন্য। কাজের জায়গায় বস যদি আপনার আইডিয়াতে ‘না’ বলেন, তবে যুদ্ধ ঘোষণা করবেন না, বরং মনে মনে বলুন, ‘উনি বোঝেননি। কারণ, উনি মেষ নন।’ ডেটে গিয়ে বেশি দ্রুত এগিয়ে যাবেন না, পার্টনার আপনার গতিতে হাঁটতে পারছে না।
বৃষ
আজ আপনার মূল মন্ত্র: আরাম, আরাম এবং আরও আরাম! আপনি আরামদায়ক সোফায় বসে দিনের সবচেয়ে কঠিন সিদ্ধান্তটি নেবেন—ব্রেকফাস্টে লুচি নাকি পরোটা। অফিসের কাজ? সেটা কাল দেখা যাবে। কেউ যদি আপনাকে তাড়াতাড়ি কাজ শেষ করতে বলে, তবে আপনার বিখ্যাত বৃষভী জেদ দিয়ে তাকে বুঝিয়ে দেবেন, পৃথিবীটা এত দ্রুত ঘুরতে পারে না! আর্থিক দিক শুভ, তবে আজ সেই টাকা শুধু ভালো খাবার আর আরামদায়ক বালিশের পেছনেই খরচ করবেন। ঘুম থেকে উঠে আলসেমি না করে অন্তত ফ্রিজের দরজা পর্যন্ত হেঁটে যান।
মিথুন
আপনার মস্তিষ্ক আজ একটি লোকাল ট্রেনের মতো ছুটবে, আর তাতে অন্তত ১৮ জন যাত্রী একসঙ্গে চেঁচামেচি করবে। আপনি একই সময়ে দুজনের সঙ্গে চ্যাট করবেন, ফোনে অন্য একজনকে ধরবেন, আর মনে মনে ভাববেন—কী বলছেন! আজ কোনো গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে একজন বিশ্বস্ত বন্ধুর সঙ্গে কথা বলুন, যিনি আপনার দুমুখো উত্তরের জগাখিচুড়ি ঠিক করতে পারবেন। কর্মক্ষেত্রে আপনার উপস্থিত বুদ্ধি প্রশংসিত হবে। তবে ভুল করে আবার বসকে টেক্সট করার বদলে ভুল গ্রুপে পাঠাবেন না। শিশুদের প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার আগে নিজে নিশ্চিত হন যে আপনিই কথা বলছেন, আপনার অন্য মনটা নয়।
কর্কট
আজ আপনার মেজাজ চাঁদের দশা পরিবর্তনের মতো ঘন ঘন বদলাতে পারে। সকালে বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ আর দুপুরে সামান্য কথায় অভিমান করে কম্বল মুড়ি দিয়ে বসে আছেন। আজ মন শুধু পুরোনো দিনের কথা মনে করবে, আর প্রতিজ্ঞা করবেন, ‘কাল থেকে আমি কঠিন হব!’ যা আপনি কাল ভোরে ভুলে যাবেন। কাউকে আবেগপ্রবণ কথা বলার আগে একবার চেক করে নিন, তাঁকে মেসেজটা রাতে ১১টার পরে পাঠাচ্ছেন না তো? আজ অনলাইনে কোনো ‘দুঃখ ভোলানো শপিং’ করবেন না।
সিংহ
আজকের দিনটি আপনার জন্যই! পোশাক, হাঁটা, কথা—সবকিছুতে স্পটলাইট পড়ুক, এটাই আপনি চাইবেন। আপনি যেখানে যাবেন, আশা করবেন যেন সবাই দাঁড়িয়ে আপনাকে অভিবাদন জানায়। যদি না জানায়, তবে সেটা তাদের ব্যর্থতা, আপনার নয়। কর্মক্ষেত্রে আপনার নেতৃত্ব দেওয়ার ইচ্ছা খুব বেশি থাকবে, কিন্তু ভুলেও টিমের ক্রেডিট নিজে নেবেন না, না হলে গ্রহের দোষে আপনাকে এক দিনের জন্য একটি ‘নীরব শ্রোতা’র ভূমিকা নিতে হতে পারে। আজ লাল বা সোনালি পরুন, যাতে লোকে দূর থেকে দেখতে পায়।
কন্যা
গ্রহরা বলছে, আজ আপনার কাজ হলো বিশ্বের সব ভুল শোধরানো। সহকর্মী কীভাবে ফাইল সাজিয়েছেন, প্রিয়জন কেন বাথরুমে টুথপেস্টের ক্যাপ লাগিয়ে রাখেনি—সবকিছু আপনার মনোযোগ আকর্ষণ করবে। হয়তো পুরো দিনটা ই-মেইল ইনবক্স বা আলমারি পরিষ্কার করে কাটাবেন। আপনার প্রতি অনুরোধ, অন্যের ভুল নিয়ে সমালোচনা করার আগে নিজের জুতোটা ঠিক জায়গায় রেখেছেন কি না, সেটা দেখুন। আপনার পারফেকশনিজম আজ হয়তো কাউকে বিরক্ত করবে, কিন্তু শেষমেশ আপনার কাজই সবার কাজে আসবে। একটা ব্রেক নিন। সবকিছু একদম ঠিক না হলেও চলে।
তুলা
আজ আপনি কোনো একটি বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন না। সকাল থেকে শুরু হবে: কী পোশাক পরবেন, কফি না চা, এই চাকরি না সেই চাকরি, এই বন্ধু না অন্য বন্ধু—গ্রহরা বলছে, আজ আপনার ‘সিদ্ধান্তহীনতার রোগ’ চরমে উঠবে। পার্টনার আপনাকে দুটি অপশন দিলে আপনি তৃতীয় একটি অপশন চাইবেন। তবে সামাজিক ক্ষেত্রে চমৎকার ব্যক্তিত্ব ও মাধুর্য আপনাকে বেশ জনপ্রিয় করে তুলবে। সবাই আপনার সঙ্গে ছবি তুলতে চাইবে। কারণ, আজ আপনি সত্যিই সুন্দর দেখতে! যদি কোনো বিতর্কে জড়িয়ে পড়েন, তবে দ্রুত একটি নিরপেক্ষ অবস্থান নিন, যেন কেউ আপনাকে দোষ দিতে না পারে।
বৃশ্চিক
আজ কারও মনের কথা বা কোনো গভীর গোপন রহস্য জানতে পারবেন। ষষ্ঠ ইন্দ্রিয় আজ এতটা অ্যাকটিভ থাকবে যে আপনি দূর থেকে কাউকে দেখেই বুঝে যাবেন সে কী ভাবছে। রহস্যময় হয়ে থাকার চেষ্টা করুন। কারণ গ্রহরা বলছে, আপনি বেশি কথা বললে চারপাশের মানুষজন ভয় পেয়ে যেতে পারে। কর্মক্ষেত্রে আজ গভীর মনোযোগ কোনো কঠিন সমস্যার সমাধান করবে। কিন্তু সেই সমাধানের পদ্ধতি কাউকে বলবেন না, সেটা রহস্য হিসেবেই রেখে দিন। আজ কারও সঙ্গে ‘শোধ’ নেওয়ার প্ল্যান করবেন না। কারণ, শনি মহারাজ খুব কাছ থেকে সব দেখছেন।
ধনু
আজ পা যেন মাটিতে থাকবে না। মন চাইবে ব্যাগ গুছিয়ে সোজা পাহাড় বা সমুদ্রের দিকে ছুটতে। যদি পালাতে না পারেন, তবে অন্তত ভার্চুয়াল ট্যুরে বা অ্যাডভেঞ্চারের বইয়ে মন দিন। আজ যাকে যা বলবেন, সেটা সরাসরি সত্য হবে, যা হয়তো কিছুটা অস্বস্তিকর। আপনার ‘সরাসরি সত্য বলার বদভ্যাসটা’ আজ কাউকে আঘাত দিতে পারে, তাই কথা বলার আগে ৫ সেকেন্ডের জন্য থামুন, আর মনে মনে বলুন, ‘আমি কি এটা না বললেও পারি?’ আপনার দার্শনিক চিন্তাভাবনা আপনাকে দিনের শেষে শান্তি দেবে। রাস্তায় কোনো নতুন বই দেখলে সেটা কিনে নিন, সেটা হয়তো জীবনের নতুন পথের সন্ধান দেবে।
মকর
আজ শনিবার হলেও আপনার মন শুধু কাজের কথা ভাববে। আপনার কাছে ছুটি মানে হলো—অন্যদের থেকে এগিয়ে থাকার সুযোগ। আপনি হয়তো একটি নতুন বাজেট প্ল্যান করছেন বা আগামী এক বছরের কাজের তালিকা বানাচ্ছেন। গ্রহরা বলছে, আজ একটু রিল্যাক্স করুন। যদি বিশ্রাম না নেন, তবে শনি মহারাজ আপনাকে জোর করে বিশ্রাম দিতে পারেন (যেমন মোবাইল বা ল্যাপটপের ব্যাটারি শেষ করে দিয়ে)। আপনার আর্থিক স্থিতিশীলতা নিয়ে চিন্তা নেই, কিন্তু অতিরিক্ত কৃপণতা করে পুরোনো দিনের পচা খাবার খাবেন না যেন! আপনার সবচেয়ে প্রিয় কাজটা করুন: টাকা গোনা!
কুম্ভ
আজ মানবজাতির ভবিষ্যৎ নিয়ে খুব বেশি চিন্তা করবেন, কিন্তু নিজের ঘরের গোছানো নিয়েও চিন্তা করবেন না। আপনি আজ এমন কিছু অদ্ভুত আইডিয়া নিয়ে আসবেন যা শুনে বন্ধুরা হাসবে, কিন্তু এক বছর পরে সেই আইডিয়াটিই বাজারে হিট হবে। আপনার কাজ হলো সবাইকে চমকে দেওয়া। যদি দেখেন সবাই একই কাজ করছে, তবে আপনি উল্টোটা করার চেষ্টা করুন। আজ হয়তো আপনার বন্ধু বা পরিবারের জন্য একটি ‘বিপ্লবী’ পরিকল্পনা তৈরি করতে হতে পারে। আজ পুরোনো বন্ধুদের সঙ্গে দেখা করুন, যাদের আপনি শেষবার ১০ বছর আগে কোনো ‘অদ্ভুত’ বিজ্ঞান মেলায় দেখেছিলেন।
মীন
আজ আপনার দিনটি আক্ষরিক অর্থেই স্বপ্নের মতো কাটবে। হয়তো একটি জরুরি মিটিংয়ে বসে আছেন, কিন্তু আপনার মন এখন সমুদ্রে মাছ ধরছে বা পাহাড়ে মেঘ দেখছে। দিনের বেলায় ঘন ঘন দিবাস্বপ্নে ডুবে যাওয়ার যোগ আছে। এই ‘ভাসমান’ স্বভাবের কারণে আজ কোনো গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্ট ভুল জায়গায় রেখে দিতে পারেন। আপনার শিল্পকলা বা সৃজনশীল কাজে মন দিন, সেখানেই আপনার আসল মুক্তি। বাস্তবে ফিরে আসার জন্য মাঝেমধ্যে কানে ধরে বলুন, ‘আমি পৃথিবীর মানুষ! রাস্তায় হাঁটার সময় ফোনের দিকে নয়, বরং রাস্তার দিকে তাকান, না হলে গর্তে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে!

তালগাছের মাথা থেকে ভেসে আসছে ইলিশ ভাজার গন্ধ!শরতের শান্ত স্নিগ্ধ অমাবস্যার সন্ধ্যা। তখনো আমাদের গ্রামগুলো বিদ্যুতের আলোয় ঝলমলিয়ে ওঠেনি। লন্ঠন আর কুপির আলোই ভরসা। সেই ঘুটঘুটে অমাবস্যার সন্ধ্যাগুলোয় কুপির আলো পাঁচ হাত দূরের অন্ধকারকে প্রগাঢ় করে তুলত।
২১ আগস্ট ২০২৩
মালয়েশিয়ায় ভ্রমণের নির্দিষ্ট কোনো সেরা সময় নেই। কারণ দেশটি দুই ভাগে বিস্তৃত, পেনিনসুলার মালয়েশিয়া ও বোর্নিও। দুই অঞ্চলের আবহাওয়াও ভিন্ন। পেনিনসুলার মালয়েশিয়া থেকে বোর্নিওর দূরত্ব প্রায় ১ হাজার ৮০০ কিলোমিটার। এমনকি কাছাকাছি এলাকাযর আবহাওয়াও ভিন্ন হতে পারে।
১ ঘণ্টা আগে
শীতকাল মানেই উষ্ণ সোয়েটার আর আরামদায়ক কম্বলের খোঁজ। কিন্তু এই সময়ে আপনার মাথার ত্বকের জন্যও প্রয়োজন বিশেষ যত্নের। ত্বকের মতোই, মাথার ত্বকও ঠান্ডা আবহাওয়ায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, চুলের ঝলমলে সৌন্দর্যের জন্য মাথার ত্বক সুস্থ থাকাটা সবচেয়ে জরুরি। মাথার ত্বককে উপেক্ষা করবেন না। কারণ একটি সুস্
৩ ঘণ্টা আগে
ক্ষুধা আমাদের শরীরের স্বাভাবিক প্রবণতা। সাধারণত আমাদের শরীর জানে, কখন খাবার খেতে হবে, কখন ঘুমাতে হবে। বেশির ভাগ মানুষের ক্ষেত্রে সন্ধ্যায় ক্ষুধা ও খাবারের চাহিদা সবচেয়ে বেশি এবং রাতে ও সকালবেলায় তা সবচেয়ে কম থাকে।
১৭ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক

শীতকাল মানেই উষ্ণ সোয়েটার আর আরামদায়ক কম্বলের খোঁজ। কিন্তু এই সময়ে আপনার মাথার ত্বকের জন্যও প্রয়োজন বিশেষ যত্নের। ত্বকের মতোই, মাথার ত্বকও ঠান্ডা আবহাওয়ায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, চুলের ঝলমলে সৌন্দর্যের জন্য মাথার ত্বক সুস্থ থাকাটা সবচেয়ে জরুরি। মাথার ত্বককে উপেক্ষা করবেন না। কারণ একটি সুস্থ মাথার ত্বকই সুন্দর ও মজবুত চুলের ভিত্তি।
শীতের রুক্ষ বাতাস এবং শুষ্ক আবহাওয়ার কারণে মাথার ত্বক দ্রুত আর্দ্রতা হারায়। এর ফলে চুলকানি, শুষ্কতা, এবং খুশকির মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে। ঠান্ডা বাতাস উষ্ণ বাতাসের মতো আর্দ্রতা ধরে রাখতে পারে না। আবার, ঘরের ভেতরের হিটিং সিস্টেম বাতাস থেকে আরও বেশি আর্দ্রতা দূর করে দেয়। এই অতিরিক্ত শুষ্কতা মাথার ত্বকে জ্বালা-পোড়া এবং প্রদাহ সৃষ্টি করে, যা সঠিক পরিচর্যার অভাবে চুল পড়ার কারণও হতে পারে।
আর্দ্রতা ও পুষ্টি জোগানোর সহজ উপায়
মাথার ত্বককে শীতকালে সুস্থ রাখতে এই অভ্যাসগুলো মেনে চলুন।
১. তেল ও সিরাম দিয়ে আর্দ্রতা বজায় রাখুন। শুষ্কতা মোকাবিলা করতে নিয়মিতভাবে ভালো মানের হেয়ার ওয়েল বা হাইড্রেটিং স্ক্যাল্প সিরাম ব্যবহার করুন। এর জন্য আর্গান তেল বা জোজোবা তেলের মতো এসেনশিয়াল ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ তেল বেছে নিন, যা গভীর আর্দ্রতা সরবরাহ করে। ল্যাভেন্ডার বা টি ট্রি-এর মতো এসেনশিয়াল অয়েলের কয়েক ফোঁটা একটি ক্যারিয়ার অয়েলের সঙ্গে মিশিয়ে মাথার ত্বকে আলতো করে ম্যাসাজ করুন। এতে আর্দ্রতা যোগ হবে এবং রক্ত সঞ্চালন বাড়বে।
২. শীতকালে শ্যাম্পুর দিকে মনোযোগ দিন। হালকা শ্যাম্পু ব্যবহার করুন। নিয়মিত শ্যাম্পুতে থাকা কঠোর সালফেট উপাদান চুলের স্বাভাবিক তেল বা আর্দ্রতা নষ্ট করে দেয়। সালফেটস-মুক্ত এবং হালকা ক্লিনজার বেছে নিন। যা চুলের প্রাকৃতিক আর্দ্রতা না সরিয়ে আলতোভাবে পরিষ্কার করে। শুষ্ক বা সংবেদনশীল মাথার ত্বকের জন্য তৈরি পণ্য ব্যবহার করুন।

৩. অতিরিক্ত গরম পানি মাথায় দেওয়ার অভ্যাস পরিহার করুন। শীতকালে গরম পানিতে গোসল করা আরামদায়ক হলেও, এটি মাথার ত্বককে শুষ্ক করে দেয়। চুল ধোয়ার সময় অতিরিক্ত গরম পানির পরিবর্তে হালকা উষ্ণ পানি ব্যবহার করুন। এতে প্রয়োজনীয় আর্দ্রতা বজায় থাকবে। সপ্তাহে দুই থেকে তিনবার চুল ধুয়ে পরিষ্কার রাখতে পারেন। শ্যাম্পু করার ফ্রিকোয়েন্সি কমিয়ে দিলে মাথার ত্বক শুষ্ক হওয়া থেকে রক্ষা পায়।
৪. শীতকালে ঘরের আর্দ্রতা বাড়ানোর দিকে মনোযোগ দিন। ঘরের হিটিং সিস্টেম যদি বাতাসকে শুষ্ক করে দেয়, তবে একটি হিউমিডিফায়ার ব্যবহার করার কথা ভাবতে পারেন। ৩০ থেকে ৫০ শতাংশের মধ্যে আর্দ্রতার মাত্রা বজায় রাখুন।
ভেতরের পুষ্টি: সুষম খাদ্য ও পরিপূরক
ট্রপিক্যাল ট্রিটমেন্ট বা বাহ্যিক পরিচর্যা যেমন গুরুত্বপূর্ণ, তেমনই শরীরকে ভেতর থেকে পুষ্টি দেওয়াও জরুরি। একটি সুষম খাদ্যাভ্যাস মাথার ত্বক ও চুলের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করে। স্যামন এবং ফ্ল্যাক্সসিডের মতো ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ খাবার পাতে রাখার চেষ্টা করুন। এটি মাথার ত্বকে রক্ত সঞ্চালনকে উদ্দীপিত করে এবং প্রদাহ কমায়। ডিম ও বাদাম থেকে বায়োটিন এবং বাদাম ও পালংশাক থেকে ভিটামিন ই পাওয়া যায়। এই খাবারগুলো খান।

মাথার ত্বক সুস্থ রাখতে পর্যাপ্ত পানি পান করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিদিন কমপক্ষে আট গ্লাস পানি পান করার চেষ্টা করুন। বিভিন্ন ফল ও সবজি খান, যা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সরবরাহ করে। এটি অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমাতে সাহায্য করে, যা চুল পড়া এবং মাথার ত্বকের স্বাস্থ্যকে প্রভাবিত করে। যদি প্রয়োজন হয়, তবে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ফিশ ওয়েল বা প্রোবায়োটিক পরিপূরক গ্রহণ করতে পারেন। প্রোবায়োটিক পেটের স্বাস্থ্য উন্নত করে এবং মাথার ত্বকের স্বাস্থ্যকেও প্রভাবিত করতে পারে।
দৈনন্দিন যত্নে মনোযোগ দিন
মাথার ত্বকের যত্ন কেবল শীতকালে নয়, সারা বছর ধরেই গুরুত্বপূর্ণ:
অতিরিক্ত স্টাইলিং এড়িয়ে চলুন: শীতকালে হিট টুলস (যেমন ব্লো ড্রায়ার, স্ট্রেটনার) কম ব্যবহার করুন। ব্যবহার করার আগে সব সময় হিট প্রোটেক্টর লাগান।
হালকা হাতে শ্যাম্পু করুন: শ্যাম্পু করার সময় মাথার ত্বককে জোরে ঘষার পরিবর্তে আলতোভাবে ম্যাসাজ করুন। এটি রক্ত সঞ্চালন বাড়ায় এবং আঘাত এড়ায়।
স্ক্যাল্প স্ক্রাব: মাথার ত্বক এক্সফোলিয়েট করতে মাঝে মাঝে স্ক্যাল্প স্ক্রাব ব্যবহার করতে পারেন। এটি অতিরিক্ত তেল, মৃত কোষ এবং খুশকি দূর করে।
নিয়মিত চেক-আপ: যদি আপনার দীর্ঘস্থায়ী চুলকানি, চুল পড়া বা তীব্র জ্বালা-পোড়া অনুভব হয়, তাহলে দ্রুত একজন চর্মরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।
সূত্রঃ হেলথ লাইন ও হেলথ শর্টস

শীতকাল মানেই উষ্ণ সোয়েটার আর আরামদায়ক কম্বলের খোঁজ। কিন্তু এই সময়ে আপনার মাথার ত্বকের জন্যও প্রয়োজন বিশেষ যত্নের। ত্বকের মতোই, মাথার ত্বকও ঠান্ডা আবহাওয়ায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, চুলের ঝলমলে সৌন্দর্যের জন্য মাথার ত্বক সুস্থ থাকাটা সবচেয়ে জরুরি। মাথার ত্বককে উপেক্ষা করবেন না। কারণ একটি সুস্থ মাথার ত্বকই সুন্দর ও মজবুত চুলের ভিত্তি।
শীতের রুক্ষ বাতাস এবং শুষ্ক আবহাওয়ার কারণে মাথার ত্বক দ্রুত আর্দ্রতা হারায়। এর ফলে চুলকানি, শুষ্কতা, এবং খুশকির মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে। ঠান্ডা বাতাস উষ্ণ বাতাসের মতো আর্দ্রতা ধরে রাখতে পারে না। আবার, ঘরের ভেতরের হিটিং সিস্টেম বাতাস থেকে আরও বেশি আর্দ্রতা দূর করে দেয়। এই অতিরিক্ত শুষ্কতা মাথার ত্বকে জ্বালা-পোড়া এবং প্রদাহ সৃষ্টি করে, যা সঠিক পরিচর্যার অভাবে চুল পড়ার কারণও হতে পারে।
আর্দ্রতা ও পুষ্টি জোগানোর সহজ উপায়
মাথার ত্বককে শীতকালে সুস্থ রাখতে এই অভ্যাসগুলো মেনে চলুন।
১. তেল ও সিরাম দিয়ে আর্দ্রতা বজায় রাখুন। শুষ্কতা মোকাবিলা করতে নিয়মিতভাবে ভালো মানের হেয়ার ওয়েল বা হাইড্রেটিং স্ক্যাল্প সিরাম ব্যবহার করুন। এর জন্য আর্গান তেল বা জোজোবা তেলের মতো এসেনশিয়াল ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ তেল বেছে নিন, যা গভীর আর্দ্রতা সরবরাহ করে। ল্যাভেন্ডার বা টি ট্রি-এর মতো এসেনশিয়াল অয়েলের কয়েক ফোঁটা একটি ক্যারিয়ার অয়েলের সঙ্গে মিশিয়ে মাথার ত্বকে আলতো করে ম্যাসাজ করুন। এতে আর্দ্রতা যোগ হবে এবং রক্ত সঞ্চালন বাড়বে।
২. শীতকালে শ্যাম্পুর দিকে মনোযোগ দিন। হালকা শ্যাম্পু ব্যবহার করুন। নিয়মিত শ্যাম্পুতে থাকা কঠোর সালফেট উপাদান চুলের স্বাভাবিক তেল বা আর্দ্রতা নষ্ট করে দেয়। সালফেটস-মুক্ত এবং হালকা ক্লিনজার বেছে নিন। যা চুলের প্রাকৃতিক আর্দ্রতা না সরিয়ে আলতোভাবে পরিষ্কার করে। শুষ্ক বা সংবেদনশীল মাথার ত্বকের জন্য তৈরি পণ্য ব্যবহার করুন।

৩. অতিরিক্ত গরম পানি মাথায় দেওয়ার অভ্যাস পরিহার করুন। শীতকালে গরম পানিতে গোসল করা আরামদায়ক হলেও, এটি মাথার ত্বককে শুষ্ক করে দেয়। চুল ধোয়ার সময় অতিরিক্ত গরম পানির পরিবর্তে হালকা উষ্ণ পানি ব্যবহার করুন। এতে প্রয়োজনীয় আর্দ্রতা বজায় থাকবে। সপ্তাহে দুই থেকে তিনবার চুল ধুয়ে পরিষ্কার রাখতে পারেন। শ্যাম্পু করার ফ্রিকোয়েন্সি কমিয়ে দিলে মাথার ত্বক শুষ্ক হওয়া থেকে রক্ষা পায়।
৪. শীতকালে ঘরের আর্দ্রতা বাড়ানোর দিকে মনোযোগ দিন। ঘরের হিটিং সিস্টেম যদি বাতাসকে শুষ্ক করে দেয়, তবে একটি হিউমিডিফায়ার ব্যবহার করার কথা ভাবতে পারেন। ৩০ থেকে ৫০ শতাংশের মধ্যে আর্দ্রতার মাত্রা বজায় রাখুন।
ভেতরের পুষ্টি: সুষম খাদ্য ও পরিপূরক
ট্রপিক্যাল ট্রিটমেন্ট বা বাহ্যিক পরিচর্যা যেমন গুরুত্বপূর্ণ, তেমনই শরীরকে ভেতর থেকে পুষ্টি দেওয়াও জরুরি। একটি সুষম খাদ্যাভ্যাস মাথার ত্বক ও চুলের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করে। স্যামন এবং ফ্ল্যাক্সসিডের মতো ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ খাবার পাতে রাখার চেষ্টা করুন। এটি মাথার ত্বকে রক্ত সঞ্চালনকে উদ্দীপিত করে এবং প্রদাহ কমায়। ডিম ও বাদাম থেকে বায়োটিন এবং বাদাম ও পালংশাক থেকে ভিটামিন ই পাওয়া যায়। এই খাবারগুলো খান।

মাথার ত্বক সুস্থ রাখতে পর্যাপ্ত পানি পান করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিদিন কমপক্ষে আট গ্লাস পানি পান করার চেষ্টা করুন। বিভিন্ন ফল ও সবজি খান, যা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সরবরাহ করে। এটি অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমাতে সাহায্য করে, যা চুল পড়া এবং মাথার ত্বকের স্বাস্থ্যকে প্রভাবিত করে। যদি প্রয়োজন হয়, তবে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ফিশ ওয়েল বা প্রোবায়োটিক পরিপূরক গ্রহণ করতে পারেন। প্রোবায়োটিক পেটের স্বাস্থ্য উন্নত করে এবং মাথার ত্বকের স্বাস্থ্যকেও প্রভাবিত করতে পারে।
দৈনন্দিন যত্নে মনোযোগ দিন
মাথার ত্বকের যত্ন কেবল শীতকালে নয়, সারা বছর ধরেই গুরুত্বপূর্ণ:
অতিরিক্ত স্টাইলিং এড়িয়ে চলুন: শীতকালে হিট টুলস (যেমন ব্লো ড্রায়ার, স্ট্রেটনার) কম ব্যবহার করুন। ব্যবহার করার আগে সব সময় হিট প্রোটেক্টর লাগান।
হালকা হাতে শ্যাম্পু করুন: শ্যাম্পু করার সময় মাথার ত্বককে জোরে ঘষার পরিবর্তে আলতোভাবে ম্যাসাজ করুন। এটি রক্ত সঞ্চালন বাড়ায় এবং আঘাত এড়ায়।
স্ক্যাল্প স্ক্রাব: মাথার ত্বক এক্সফোলিয়েট করতে মাঝে মাঝে স্ক্যাল্প স্ক্রাব ব্যবহার করতে পারেন। এটি অতিরিক্ত তেল, মৃত কোষ এবং খুশকি দূর করে।
নিয়মিত চেক-আপ: যদি আপনার দীর্ঘস্থায়ী চুলকানি, চুল পড়া বা তীব্র জ্বালা-পোড়া অনুভব হয়, তাহলে দ্রুত একজন চর্মরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।
সূত্রঃ হেলথ লাইন ও হেলথ শর্টস

তালগাছের মাথা থেকে ভেসে আসছে ইলিশ ভাজার গন্ধ!শরতের শান্ত স্নিগ্ধ অমাবস্যার সন্ধ্যা। তখনো আমাদের গ্রামগুলো বিদ্যুতের আলোয় ঝলমলিয়ে ওঠেনি। লন্ঠন আর কুপির আলোই ভরসা। সেই ঘুটঘুটে অমাবস্যার সন্ধ্যাগুলোয় কুপির আলো পাঁচ হাত দূরের অন্ধকারকে প্রগাঢ় করে তুলত।
২১ আগস্ট ২০২৩
মালয়েশিয়ায় ভ্রমণের নির্দিষ্ট কোনো সেরা সময় নেই। কারণ দেশটি দুই ভাগে বিস্তৃত, পেনিনসুলার মালয়েশিয়া ও বোর্নিও। দুই অঞ্চলের আবহাওয়াও ভিন্ন। পেনিনসুলার মালয়েশিয়া থেকে বোর্নিওর দূরত্ব প্রায় ১ হাজার ৮০০ কিলোমিটার। এমনকি কাছাকাছি এলাকাযর আবহাওয়াও ভিন্ন হতে পারে।
১ ঘণ্টা আগে
আজ সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ: একটি কাজ শেষ করে তারপর অন্য কাজ ধরা, অন্তত পাঁচ মিনিটের জন্য! কাজের জায়গায় বস যদি আপনার আইডিয়াতে ‘না’ বলেন, তবে যুদ্ধ ঘোষণা করবেন না, বরং মনে মনে বলুন, ‘উনি বোঝেননি। কারণ, উনি মেষ নন।’ ডেটে গিয়ে বেশি দ্রুত এগিয়ে যাবেন না, পার্টনার আপনার গতিতে হাঁটতে পারছে না।
২ ঘণ্টা আগে
ক্ষুধা আমাদের শরীরের স্বাভাবিক প্রবণতা। সাধারণত আমাদের শরীর জানে, কখন খাবার খেতে হবে, কখন ঘুমাতে হবে। বেশির ভাগ মানুষের ক্ষেত্রে সন্ধ্যায় ক্ষুধা ও খাবারের চাহিদা সবচেয়ে বেশি এবং রাতে ও সকালবেলায় তা সবচেয়ে কম থাকে।
১৭ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক

ক্ষুধা আমাদের শরীরের স্বাভাবিক প্রবণতা। সাধারণত আমাদের শরীর জানে, কখন খাবার খেতে হবে, কখন ঘুমাতে হবে। বেশির ভাগ মানুষের ক্ষেত্রে সন্ধ্যায় ক্ষুধা ও খাবারের চাহিদা সবচেয়ে বেশি এবং রাত ও সকালবেলায় তা সবচেয়ে কম থাকে।
যদি মাঝরাতে কিংবা ভোরবেলা প্রচণ্ড ক্ষুধা নিয়ে আপনার ঘুম ভেঙে যায়, তাহলে বুঝতে হবে, শরীর যা প্রয়োজন, তা পাচ্ছে না। সাধারণত খাদ্যাভ্যাস বা দৈনন্দিন রুটিনে সামান্য পরিবর্তন আনলেই রাতের ক্ষুধার সমস্যা সমাধান হয়ে যায়। তবে কখনো কখনো এটি কোনো শারীরিক সমস্যার লক্ষণও হতে পারে, যার জন্য চিকিৎসার প্রয়োজন।
রাতে ক্ষুধা লাগে কেন
ঘুমের মধ্যেও আপনার শরীরে ক্যালরি কমতে থাকে। কোনো বিশেষ শারীরিক সমস্যা না থাকলে রাতে আপনার পেটে ক্ষুধার কষ্ট হওয়ার কথা নয়। রাতে বা সকালে প্রচণ্ড ক্ষুধা নিয়ে ঘুম ভাঙার অনেক কারণ থাকতে পারে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে এটি জীবনযাপনের ধরনের সঙ্গে জড়িত। তবে ওষুধ ও অন্যান্য শারীরিক সমস্যাও দায়ী হতে পারে।
কেন এই সমস্যা হয়
ঘুমানোর আগে বেশি খাওয়া
রাতে চিনিজাতীয় খাবার বেশি খেলে রক্তে শর্করা দ্রুত বেড়ে যায়। এরপর ইনসুলিন নিঃসরণ হয়ে রক্তে শর্করা কমতে থাকে। এই ওঠানামার ফলে একসময় প্রচণ্ড ক্ষুধা লাগে। ঘুমানোর আগে ভারী খাবার না খেয়ে হালকা প্রোটিন বা ফাইবারযুক্ত কোনো খাবার খাওয়া ভালো।
পর্যাপ্ত ঘুম না হওয়া
ঘুম কম হলে রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণে সমস্যা হয়। পাশাপাশি ক্ষুধা বাড়ায় এমন হরমোন বেড়ে যায়। প্রাপ্তবয়স্কদের প্রতিদিন ৭ থেকে ৯ ঘণ্টা ঘুমানো দরকার।
পিএমএস
অনেক নারীর মাসিক শুরুর আগে খাবারের প্রতি আকর্ষণ বাড়ে। ক্লান্তি, ঘুমের সমস্যা এবং শরীর ফুলে থাকার সঙ্গে রাতের ক্ষুধাও দেখা দিতে পারে।
ওষুধের প্রভাব
স্টেরয়েড, কয়েক ধরনের অ্যান্টিডিপ্রেসেন্ট, সাইপ্রোহেপ্টাডিন জাতীয় অ্যান্টিহিস্টামিন, কয়েক ধরনের ডায়াবেটিসের ওষুধ, অ্যান্টিসাইকোটিক বা খিঁচুনির ওষুধ ক্ষুধা বাড়াতে পারে। ডোজ কমানো বা সময় বদলানো নিজেরা সিদ্ধান্ত নেবেন না। চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলতে হবে।
তৃষ্ণাকে ক্ষুধা মনে করা
অনেক সময় শরীর পানিশূন্য হলে আমরা ক্ষুধা ভাবি। তাই রাতের ক্ষুধা লাগলে প্রথমেই পানি পান করুন।
মানসিক চাপ
মানসিক চাপ বাড়লে কর্টিসল হরমোন বেড়ে যায়, যা মিষ্টি বা অতিরিক্ত খাবারের প্রতি আকর্ষণ তৈরি করে।
অতিরিক্ত ব্যায়াম
রাতে বেশি ব্যায়াম করলে রক্তে শর্করা দ্রুত কমে যেতে পারে, ফলে রাতে ক্ষুধা লাগে।
নাইট ইটিং সিনড্রোম
এটি একটি খাদ্যজনিত সমস্যা। রাতে ঘন ঘন খেতে ইচ্ছে করা বা খাওয়ার জন্য ঘুম ভেঙে যাওয়াই মূল লক্ষণ। চিকিৎসায় সিবিটি, এসএসআরআই ও মেলাটোনিন ব্যবহৃত হয়।
গর্ভাবস্থা
গর্ভাবস্থায় ক্ষুধা বাড়া স্বাভাবিক। তবে এটি যদি খুব বেশি হয় বা সঙ্গে অন্য উপসর্গ থাকে, তাহলে গর্ভকালীন ডায়াবেটিস পরীক্ষা করানো দরকার।
অন্যান্য স্বাস্থ্য সমস্যা
মোটা হওয়া, ডায়াবেটিস বা থাইরয়েড অতিরিক্ত সক্রিয়তা ক্ষুধা বাড়াতে পারে। এই অবস্থায় রক্তে শর্করা ঠিকমতো কাজ না করায় শরীর শক্তি পায় না, ফলে ক্ষুধা বাড়ে।
রাতের ক্ষুধা কমানোর সহজ উপায়
* রাতের খাবার খুব ভারী খাবেন না।
* ঘুমানোর আগে খুব ক্ষুধা থাকলে প্রোটিনসমৃদ্ধ ছোট্ট খাবার খান।
* পানি বেশি পান করুন।
* নিয়মিত ঘুমের রুটিন গড়ে তুলুন।
* মানসিক চাপে শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম বা হালকা যোগব্যায়াম করতে পারেন।
* ওজন বেশি হলে চিকিৎসকের পরামর্শে কমানোর চেষ্টা করুন। মাত্র ৫ থেকে ১০ শতাংশ ওজন কমলেও রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণ ও ক্ষুধা কমে।
কখন চিকিৎসকের কাছে যাবেন
* জীবনযাত্রা বদলেও যদি রাতের ক্ষুধা না কমে।
* ডায়াবেটিস বা থাইরয়েড সমস্যার উপসর্গ থাকলে।
* যেসব ওষুধ আপনি খাচ্ছেন, সেগুলোর কারণে ক্ষুধা বাড়ছে বলে মনে হলে।
* পিএমএস বা ঘুমের সমস্যা থেকে অবস্থা খারাপ হচ্ছে মনে হলে
সূত্র: হেলথলাইন

ক্ষুধা আমাদের শরীরের স্বাভাবিক প্রবণতা। সাধারণত আমাদের শরীর জানে, কখন খাবার খেতে হবে, কখন ঘুমাতে হবে। বেশির ভাগ মানুষের ক্ষেত্রে সন্ধ্যায় ক্ষুধা ও খাবারের চাহিদা সবচেয়ে বেশি এবং রাত ও সকালবেলায় তা সবচেয়ে কম থাকে।
যদি মাঝরাতে কিংবা ভোরবেলা প্রচণ্ড ক্ষুধা নিয়ে আপনার ঘুম ভেঙে যায়, তাহলে বুঝতে হবে, শরীর যা প্রয়োজন, তা পাচ্ছে না। সাধারণত খাদ্যাভ্যাস বা দৈনন্দিন রুটিনে সামান্য পরিবর্তন আনলেই রাতের ক্ষুধার সমস্যা সমাধান হয়ে যায়। তবে কখনো কখনো এটি কোনো শারীরিক সমস্যার লক্ষণও হতে পারে, যার জন্য চিকিৎসার প্রয়োজন।
রাতে ক্ষুধা লাগে কেন
ঘুমের মধ্যেও আপনার শরীরে ক্যালরি কমতে থাকে। কোনো বিশেষ শারীরিক সমস্যা না থাকলে রাতে আপনার পেটে ক্ষুধার কষ্ট হওয়ার কথা নয়। রাতে বা সকালে প্রচণ্ড ক্ষুধা নিয়ে ঘুম ভাঙার অনেক কারণ থাকতে পারে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে এটি জীবনযাপনের ধরনের সঙ্গে জড়িত। তবে ওষুধ ও অন্যান্য শারীরিক সমস্যাও দায়ী হতে পারে।
কেন এই সমস্যা হয়
ঘুমানোর আগে বেশি খাওয়া
রাতে চিনিজাতীয় খাবার বেশি খেলে রক্তে শর্করা দ্রুত বেড়ে যায়। এরপর ইনসুলিন নিঃসরণ হয়ে রক্তে শর্করা কমতে থাকে। এই ওঠানামার ফলে একসময় প্রচণ্ড ক্ষুধা লাগে। ঘুমানোর আগে ভারী খাবার না খেয়ে হালকা প্রোটিন বা ফাইবারযুক্ত কোনো খাবার খাওয়া ভালো।
পর্যাপ্ত ঘুম না হওয়া
ঘুম কম হলে রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণে সমস্যা হয়। পাশাপাশি ক্ষুধা বাড়ায় এমন হরমোন বেড়ে যায়। প্রাপ্তবয়স্কদের প্রতিদিন ৭ থেকে ৯ ঘণ্টা ঘুমানো দরকার।
পিএমএস
অনেক নারীর মাসিক শুরুর আগে খাবারের প্রতি আকর্ষণ বাড়ে। ক্লান্তি, ঘুমের সমস্যা এবং শরীর ফুলে থাকার সঙ্গে রাতের ক্ষুধাও দেখা দিতে পারে।
ওষুধের প্রভাব
স্টেরয়েড, কয়েক ধরনের অ্যান্টিডিপ্রেসেন্ট, সাইপ্রোহেপ্টাডিন জাতীয় অ্যান্টিহিস্টামিন, কয়েক ধরনের ডায়াবেটিসের ওষুধ, অ্যান্টিসাইকোটিক বা খিঁচুনির ওষুধ ক্ষুধা বাড়াতে পারে। ডোজ কমানো বা সময় বদলানো নিজেরা সিদ্ধান্ত নেবেন না। চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলতে হবে।
তৃষ্ণাকে ক্ষুধা মনে করা
অনেক সময় শরীর পানিশূন্য হলে আমরা ক্ষুধা ভাবি। তাই রাতের ক্ষুধা লাগলে প্রথমেই পানি পান করুন।
মানসিক চাপ
মানসিক চাপ বাড়লে কর্টিসল হরমোন বেড়ে যায়, যা মিষ্টি বা অতিরিক্ত খাবারের প্রতি আকর্ষণ তৈরি করে।
অতিরিক্ত ব্যায়াম
রাতে বেশি ব্যায়াম করলে রক্তে শর্করা দ্রুত কমে যেতে পারে, ফলে রাতে ক্ষুধা লাগে।
নাইট ইটিং সিনড্রোম
এটি একটি খাদ্যজনিত সমস্যা। রাতে ঘন ঘন খেতে ইচ্ছে করা বা খাওয়ার জন্য ঘুম ভেঙে যাওয়াই মূল লক্ষণ। চিকিৎসায় সিবিটি, এসএসআরআই ও মেলাটোনিন ব্যবহৃত হয়।
গর্ভাবস্থা
গর্ভাবস্থায় ক্ষুধা বাড়া স্বাভাবিক। তবে এটি যদি খুব বেশি হয় বা সঙ্গে অন্য উপসর্গ থাকে, তাহলে গর্ভকালীন ডায়াবেটিস পরীক্ষা করানো দরকার।
অন্যান্য স্বাস্থ্য সমস্যা
মোটা হওয়া, ডায়াবেটিস বা থাইরয়েড অতিরিক্ত সক্রিয়তা ক্ষুধা বাড়াতে পারে। এই অবস্থায় রক্তে শর্করা ঠিকমতো কাজ না করায় শরীর শক্তি পায় না, ফলে ক্ষুধা বাড়ে।
রাতের ক্ষুধা কমানোর সহজ উপায়
* রাতের খাবার খুব ভারী খাবেন না।
* ঘুমানোর আগে খুব ক্ষুধা থাকলে প্রোটিনসমৃদ্ধ ছোট্ট খাবার খান।
* পানি বেশি পান করুন।
* নিয়মিত ঘুমের রুটিন গড়ে তুলুন।
* মানসিক চাপে শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম বা হালকা যোগব্যায়াম করতে পারেন।
* ওজন বেশি হলে চিকিৎসকের পরামর্শে কমানোর চেষ্টা করুন। মাত্র ৫ থেকে ১০ শতাংশ ওজন কমলেও রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণ ও ক্ষুধা কমে।
কখন চিকিৎসকের কাছে যাবেন
* জীবনযাত্রা বদলেও যদি রাতের ক্ষুধা না কমে।
* ডায়াবেটিস বা থাইরয়েড সমস্যার উপসর্গ থাকলে।
* যেসব ওষুধ আপনি খাচ্ছেন, সেগুলোর কারণে ক্ষুধা বাড়ছে বলে মনে হলে।
* পিএমএস বা ঘুমের সমস্যা থেকে অবস্থা খারাপ হচ্ছে মনে হলে
সূত্র: হেলথলাইন

তালগাছের মাথা থেকে ভেসে আসছে ইলিশ ভাজার গন্ধ!শরতের শান্ত স্নিগ্ধ অমাবস্যার সন্ধ্যা। তখনো আমাদের গ্রামগুলো বিদ্যুতের আলোয় ঝলমলিয়ে ওঠেনি। লন্ঠন আর কুপির আলোই ভরসা। সেই ঘুটঘুটে অমাবস্যার সন্ধ্যাগুলোয় কুপির আলো পাঁচ হাত দূরের অন্ধকারকে প্রগাঢ় করে তুলত।
২১ আগস্ট ২০২৩
মালয়েশিয়ায় ভ্রমণের নির্দিষ্ট কোনো সেরা সময় নেই। কারণ দেশটি দুই ভাগে বিস্তৃত, পেনিনসুলার মালয়েশিয়া ও বোর্নিও। দুই অঞ্চলের আবহাওয়াও ভিন্ন। পেনিনসুলার মালয়েশিয়া থেকে বোর্নিওর দূরত্ব প্রায় ১ হাজার ৮০০ কিলোমিটার। এমনকি কাছাকাছি এলাকাযর আবহাওয়াও ভিন্ন হতে পারে।
১ ঘণ্টা আগে
আজ সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ: একটি কাজ শেষ করে তারপর অন্য কাজ ধরা, অন্তত পাঁচ মিনিটের জন্য! কাজের জায়গায় বস যদি আপনার আইডিয়াতে ‘না’ বলেন, তবে যুদ্ধ ঘোষণা করবেন না, বরং মনে মনে বলুন, ‘উনি বোঝেননি। কারণ, উনি মেষ নন।’ ডেটে গিয়ে বেশি দ্রুত এগিয়ে যাবেন না, পার্টনার আপনার গতিতে হাঁটতে পারছে না।
২ ঘণ্টা আগে
শীতকাল মানেই উষ্ণ সোয়েটার আর আরামদায়ক কম্বলের খোঁজ। কিন্তু এই সময়ে আপনার মাথার ত্বকের জন্যও প্রয়োজন বিশেষ যত্নের। ত্বকের মতোই, মাথার ত্বকও ঠান্ডা আবহাওয়ায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, চুলের ঝলমলে সৌন্দর্যের জন্য মাথার ত্বক সুস্থ থাকাটা সবচেয়ে জরুরি। মাথার ত্বককে উপেক্ষা করবেন না। কারণ একটি সুস্
৩ ঘণ্টা আগে