চাটমোহর (পাবনা) প্রতিনিধি
পাবনার চাটমোহর থানার সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) শাকিল আহমেদের বিরুদ্ধে এক প্রবাসীর স্ত্রীকে নিয়ে পালিয়ে যাওয়ার অভিযোগ উঠেছে। উধাও হয়ে যাওয়া গৃহবধূর শ্বশুর এ বিষয়ে থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন।
ঘটনাটি গত মঙ্গলবার ঘটলেও জিডির পর আজ শুক্রবার জানাজানি হয়। এএসআই শাকিল আহমেদ সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর উপজেলার বাসিন্দা। তাঁর তিন সন্তান রয়েছে।
জানা গেছে, উপজেলার গুনাইগাছা ইউনিয়নের রামচন্দ্রপুর গ্রামের সৌদিপ্রবাসী শহিদুল ইসলামের স্ত্রী মাসুরা খাতুন কয়েক মাস আগে চাটমোহর থানায় একটি কাজে আসেন। সেখানে এএসআই শাকিল আহমেদের সঙ্গে তাঁর পরিচয় হয়। এ সূত্র ধরে দুজনের মধ্যে বন্ধুত্বের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। জড়িয়ে পড়েন বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কে। সম্প্রতি মাসুরা খাতুন শ্বশুরবাড়ি ছেড়ে চাটমোহর থানার পেছনে চৌধুরীপাড়া মহল্লায় একটি বাসা ভাড়া নিয়ে বসবাস শুরু করেন। সেখানে শাকিলও যাতায়াত করতেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, মঙ্গলবার কুষ্টিয়ায় আদালতে একটি মামলায় সাক্ষ্য দেওয়ার কথা বলে থানা থেকে বের হন শাকিল আহমেদ। এর পর থেকে মাসুরা খাতুনকেও খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। বৃহস্পতিবার শাকিল আহমেদের থানায় ফেরার কথা থাকলেও শুক্রবার পর্যন্ত তিনি ফেরেননি।
এদিকে মাসুরা খাতুনের শ্বশুর বজলুর রহমান বিভিন্ন জায়গায় খোঁজাখুঁজি করে ছেলের বউকে না পেয়ে এবং এএসআই শাকিলের সঙ্গে বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কের বিষয়টি জানার পর থানায় একটি জিডি করেছেন। মাসুরা দুই সন্তানের জননী। এদিকে শুক্রবার সকালে বিষয়টি জানাজানি হলে উপজেলাজুড়ে তোলপাড় শুরু হয়।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে এএসআই শাকিল আহমেদের মোবাইল ফোনে কয়েকবার কল দিলেও তা বন্ধ পাওয়া যায়।
পাবনার সহকারী পুলিশ সুপার আরজুমা আকতার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিষয়টি আমরা জেনেছি এবং ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি। এএসআই শাকিলের বিরুদ্ধে তদন্তপূর্বক বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
পাবনার চাটমোহর থানার সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) শাকিল আহমেদের বিরুদ্ধে এক প্রবাসীর স্ত্রীকে নিয়ে পালিয়ে যাওয়ার অভিযোগ উঠেছে। উধাও হয়ে যাওয়া গৃহবধূর শ্বশুর এ বিষয়ে থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন।
ঘটনাটি গত মঙ্গলবার ঘটলেও জিডির পর আজ শুক্রবার জানাজানি হয়। এএসআই শাকিল আহমেদ সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর উপজেলার বাসিন্দা। তাঁর তিন সন্তান রয়েছে।
জানা গেছে, উপজেলার গুনাইগাছা ইউনিয়নের রামচন্দ্রপুর গ্রামের সৌদিপ্রবাসী শহিদুল ইসলামের স্ত্রী মাসুরা খাতুন কয়েক মাস আগে চাটমোহর থানায় একটি কাজে আসেন। সেখানে এএসআই শাকিল আহমেদের সঙ্গে তাঁর পরিচয় হয়। এ সূত্র ধরে দুজনের মধ্যে বন্ধুত্বের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। জড়িয়ে পড়েন বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কে। সম্প্রতি মাসুরা খাতুন শ্বশুরবাড়ি ছেড়ে চাটমোহর থানার পেছনে চৌধুরীপাড়া মহল্লায় একটি বাসা ভাড়া নিয়ে বসবাস শুরু করেন। সেখানে শাকিলও যাতায়াত করতেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, মঙ্গলবার কুষ্টিয়ায় আদালতে একটি মামলায় সাক্ষ্য দেওয়ার কথা বলে থানা থেকে বের হন শাকিল আহমেদ। এর পর থেকে মাসুরা খাতুনকেও খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। বৃহস্পতিবার শাকিল আহমেদের থানায় ফেরার কথা থাকলেও শুক্রবার পর্যন্ত তিনি ফেরেননি।
এদিকে মাসুরা খাতুনের শ্বশুর বজলুর রহমান বিভিন্ন জায়গায় খোঁজাখুঁজি করে ছেলের বউকে না পেয়ে এবং এএসআই শাকিলের সঙ্গে বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কের বিষয়টি জানার পর থানায় একটি জিডি করেছেন। মাসুরা দুই সন্তানের জননী। এদিকে শুক্রবার সকালে বিষয়টি জানাজানি হলে উপজেলাজুড়ে তোলপাড় শুরু হয়।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে এএসআই শাকিল আহমেদের মোবাইল ফোনে কয়েকবার কল দিলেও তা বন্ধ পাওয়া যায়।
পাবনার সহকারী পুলিশ সুপার আরজুমা আকতার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিষয়টি আমরা জেনেছি এবং ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি। এএসআই শাকিলের বিরুদ্ধে তদন্তপূর্বক বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
খাগড়াছড়িতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অভিযানের সময় তিনতলা ভবনের ছাদ থেকে লাফিয়ে পড়ে এক যুবক নিহত হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। তিনি মগ লিবারেশন পার্টির (এমএলপি) সদস্য বলে পুলিশ দাবি করেছে। আজ শুক্রবার সকালে খাগড়াছড়ি সদরের শান্তিনগর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
৪৪ মিনিট আগেহান্নান মাসউদ বলেন, ‘আমি আপনাদের সন্তান। আমি আপনাদের কাছে কখনো ভোট চাইতে আসব না। কখনো বলব না আপনারা আমাকে ভোট দেন। আপনারা যদি আমার থেকে যোগ্য কাউকে প্রার্থী হিসেবে পান, তবে তাকে সবাই ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করবেন। এটাতে আমার কোনো আপত্তি নাই। তবুও আমি চাইব, অবহেলিত এই হাতিয়া দ্বীপের উন্নয়ন হোক।
১ ঘণ্টা আগেসি-সেফ লাইফ গার্ডের জ্যেষ্ঠ কর্মী সাইফুল্লাহ সিফাত এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। সামির চট্টগ্রামের হালিশহরের বাসিন্দা এবং পেশায় রেফ্রিজারেটর মেকানিক। সাইফুল্লাহ সিফাত জানান, সকালে সামিরসহ চার বন্ধু মিলে কক্সবাজারে বেড়াতে আসেন। দুপুরে সৈকতে গোসলে নামলে ঢেউয়ে ভেসে যেতে থাকেন সামির।
১ ঘণ্টা আগেসন্ত্রাসী কার্যকলাপের জন্য চাঁপাইনবাবগঞ্জের এক বিএনপি নেতা আগ্নেয়াস্ত্র সরবরাহ করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এ-সংক্রান্ত তিনজনের একটি ফোনকল রেকর্ড ছড়িয়ে পড়েছে। এ ফোনকল রেকর্ড নিয়ে স্থানীয় প্রশাসন ও রাজনৈতিক অঙ্গনে তোলপাড় চলছে। যদিও অভিযুক্ত বিএনপি নেতা ওবায়েদ পাঠান বলছেন, তিনি কখনো অস্ত্র ছুঁয়েও দেখেননি।
১ ঘণ্টা আগে