ফিচার ডেস্ক
ছোট হোক বা বড়, যে কাজেই ব্যবহার হোক না কেন, প্রায় সবার বাড়িতে একটি করে বুকশেলফ বা বইয়ের তাক থাকে। একটি বুকশেলফ দীর্ঘদিন ধরে ব্যবহার করা যায়, তা সে কাঠ, বেত, বাঁশ, প্লাইউড বা যে উপকরণেই তৈরি হোক। কিন্তু এমন যদি হয়, বহু পুরোনো বুকশেলফের কোনো অংশ ভেঙে গেছে, পায়া নষ্ট হয়ে গেছে বা এই বুকশেলফ পরিবর্তন করে নতুন বুকশেলফ কেনার কথা ভাবছেন, তাহলে কী করবেন?
উত্তরটা সহজ, বিক্রি করে দিন। কিন্তু চাইলে এই পুরোনো বুকশেলফই হয়ে উঠতে পারে আপনার ঘরের অন্যতম সৌন্দর্যবর্ধক আসবাব। নষ্ট বা ভেঙে যাওয়া পুরোনো বুকশেলফ থেকেই দারুণ কিছু হতে পারে। পুরোনো বুকশেলফই হয়ে উঠতে পারে বাড়ির শিশুদের খেলনা রাখার কাভার্ড, জুতার র্যাক, টিভি রাখার স্ট্যান্ড, কফি টেবিল কিংবা বাগানে ব্যবহৃত র্যাক।
রান্নাঘরের র্যাক হিসেবে ব্যবহার করুন
রান্নাঘরে যদি বেশি জায়গা থাকে, তাহলে পুরোনো বুকশেলফ ফেলে না দিয়ে সরঞ্জাম রাখতে কাজে লাগান। এজন্য বুকশেলফে পছন্দ অনুযায়ী এনামেল রং করে বার্নিশ নিতে পারেন। এতে খুঁতগুলো ঢেকে যাবে ও তেল বা পানি লেগে নষ্টও হবে না। তারপর মসলার বাটি, বিস্কুট-মুড়ির কৌটাসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ জিনিস গুছিয়ে রাখুন।
বাগানের জিনিসপত্র বা গাছ রাখা যেতে পারে
পুরোনো বুকশেলফ ফেলে না দিয়ে আঙিনা, বারান্দা বা ছাদবাগানে নতুনভাবে ব্যবহারের উপযোগী করে তুলতে পারেন। বুকশেলফের তাকগুলোয় আকারে ছোট ও কম দৈর্ঘ্য়ের গাছ সাজিয়ে রাখতে পারেন। লতানো বা ক্যাকটাস প্রকৃতির গাছ রাখলে দেখতেও সুন্দর লাগবে। এ ছাড়া এতে বাগানে ব্যবহার করা যন্ত্রপাতিও রাখতে পারেন।
শিশুর খেলনা, পোশাক ইত্যাদি রাখতে
শিশুর বিভিন্ন ধরনের খেলনা, ফ্ল্যাশকার্ড, সফট টয়েজ, জুতা, স্কুলব্যাগ, ছবি আঁকার জিনিসপত্র, বই ইত্যাদি রাখার কাজেও ব্যবহার করা যায় পুরোনো বুকশেলফ। এতে শিশুর ঘর কম অগোছালো হবে। এভাবে ব্যবহার করতে চাইলে নতুন করে শিশুর উপযোগী রং করে নিলে ভালো লাগবে।
শোপিস রাখার স্ট্যান্ড
ফেলনা বুকশেলফ দিয়ে শোপিস রাখার স্ট্যান্ড বানাতে পারেন। ঘরের কোন কোণে স্ট্যান্ড রাখবেন, তা ঠিক করুন। তারপর সেখানে কতটুকু উচ্চতার স্ট্যান্ড রাখলে অন্যান্য আসবাবের সঙ্গে সামঞ্জস্য রক্ষা করা যাবে, তা ঠিক করুন। বুকশেলফের বিভিন্ন তাক বিভিন্ন রঙে রাঙিয়ে নিতে পারেন। তারপর সেখানে বিভিন্ন শোপিস রেখে দিন।
দেয়ালসজ্জার তাক
বুকশেলফের তাকগুলো খুলে আলাদা করে চাইলে বসার ঘর, পড়ার ঘর বা শোবার ঘরের দেয়ালে তাক হিসেবে সেট করে দিতে পারেন। এতে বই, ফুলদানি, পেইন্টিং বা শো-পিস সাজিয়ে রাখলে ঘরটা দেখতেও ভালো লাগবে।
এ ছাড়া পুরোনো বুকশেলফ ক্রোকারিজ রাখার শোকেস হিসেবেও ব্যবহার করতে পারেন। তবে পুনরায় ব্যবহারের আগে বুকশেলফের তাকগুলো ভালোভাবে মুছে প্রয়োজনে রং করে ব্যবহার করতে হবে। কোনো অংশে মেরামত করার দরকার হলেও করে নিতে হবে।
মোট কথা, পুরোনো হলেই সব জিনিস ফেলে দিতে হবে, তা নয়। একটু সৃজনশীল হলেই পুরোনো জিনিসগুলোকেও নতুন করে তোলা যেতে পারে।
ছোট হোক বা বড়, যে কাজেই ব্যবহার হোক না কেন, প্রায় সবার বাড়িতে একটি করে বুকশেলফ বা বইয়ের তাক থাকে। একটি বুকশেলফ দীর্ঘদিন ধরে ব্যবহার করা যায়, তা সে কাঠ, বেত, বাঁশ, প্লাইউড বা যে উপকরণেই তৈরি হোক। কিন্তু এমন যদি হয়, বহু পুরোনো বুকশেলফের কোনো অংশ ভেঙে গেছে, পায়া নষ্ট হয়ে গেছে বা এই বুকশেলফ পরিবর্তন করে নতুন বুকশেলফ কেনার কথা ভাবছেন, তাহলে কী করবেন?
উত্তরটা সহজ, বিক্রি করে দিন। কিন্তু চাইলে এই পুরোনো বুকশেলফই হয়ে উঠতে পারে আপনার ঘরের অন্যতম সৌন্দর্যবর্ধক আসবাব। নষ্ট বা ভেঙে যাওয়া পুরোনো বুকশেলফ থেকেই দারুণ কিছু হতে পারে। পুরোনো বুকশেলফই হয়ে উঠতে পারে বাড়ির শিশুদের খেলনা রাখার কাভার্ড, জুতার র্যাক, টিভি রাখার স্ট্যান্ড, কফি টেবিল কিংবা বাগানে ব্যবহৃত র্যাক।
রান্নাঘরের র্যাক হিসেবে ব্যবহার করুন
রান্নাঘরে যদি বেশি জায়গা থাকে, তাহলে পুরোনো বুকশেলফ ফেলে না দিয়ে সরঞ্জাম রাখতে কাজে লাগান। এজন্য বুকশেলফে পছন্দ অনুযায়ী এনামেল রং করে বার্নিশ নিতে পারেন। এতে খুঁতগুলো ঢেকে যাবে ও তেল বা পানি লেগে নষ্টও হবে না। তারপর মসলার বাটি, বিস্কুট-মুড়ির কৌটাসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ জিনিস গুছিয়ে রাখুন।
বাগানের জিনিসপত্র বা গাছ রাখা যেতে পারে
পুরোনো বুকশেলফ ফেলে না দিয়ে আঙিনা, বারান্দা বা ছাদবাগানে নতুনভাবে ব্যবহারের উপযোগী করে তুলতে পারেন। বুকশেলফের তাকগুলোয় আকারে ছোট ও কম দৈর্ঘ্য়ের গাছ সাজিয়ে রাখতে পারেন। লতানো বা ক্যাকটাস প্রকৃতির গাছ রাখলে দেখতেও সুন্দর লাগবে। এ ছাড়া এতে বাগানে ব্যবহার করা যন্ত্রপাতিও রাখতে পারেন।
শিশুর খেলনা, পোশাক ইত্যাদি রাখতে
শিশুর বিভিন্ন ধরনের খেলনা, ফ্ল্যাশকার্ড, সফট টয়েজ, জুতা, স্কুলব্যাগ, ছবি আঁকার জিনিসপত্র, বই ইত্যাদি রাখার কাজেও ব্যবহার করা যায় পুরোনো বুকশেলফ। এতে শিশুর ঘর কম অগোছালো হবে। এভাবে ব্যবহার করতে চাইলে নতুন করে শিশুর উপযোগী রং করে নিলে ভালো লাগবে।
শোপিস রাখার স্ট্যান্ড
ফেলনা বুকশেলফ দিয়ে শোপিস রাখার স্ট্যান্ড বানাতে পারেন। ঘরের কোন কোণে স্ট্যান্ড রাখবেন, তা ঠিক করুন। তারপর সেখানে কতটুকু উচ্চতার স্ট্যান্ড রাখলে অন্যান্য আসবাবের সঙ্গে সামঞ্জস্য রক্ষা করা যাবে, তা ঠিক করুন। বুকশেলফের বিভিন্ন তাক বিভিন্ন রঙে রাঙিয়ে নিতে পারেন। তারপর সেখানে বিভিন্ন শোপিস রেখে দিন।
দেয়ালসজ্জার তাক
বুকশেলফের তাকগুলো খুলে আলাদা করে চাইলে বসার ঘর, পড়ার ঘর বা শোবার ঘরের দেয়ালে তাক হিসেবে সেট করে দিতে পারেন। এতে বই, ফুলদানি, পেইন্টিং বা শো-পিস সাজিয়ে রাখলে ঘরটা দেখতেও ভালো লাগবে।
এ ছাড়া পুরোনো বুকশেলফ ক্রোকারিজ রাখার শোকেস হিসেবেও ব্যবহার করতে পারেন। তবে পুনরায় ব্যবহারের আগে বুকশেলফের তাকগুলো ভালোভাবে মুছে প্রয়োজনে রং করে ব্যবহার করতে হবে। কোনো অংশে মেরামত করার দরকার হলেও করে নিতে হবে।
মোট কথা, পুরোনো হলেই সব জিনিস ফেলে দিতে হবে, তা নয়। একটু সৃজনশীল হলেই পুরোনো জিনিসগুলোকেও নতুন করে তোলা যেতে পারে।
চীনের বেইজিং শহরের কেন্দ্রে অবস্থিত ‘নিষিদ্ধ শহর’ বা ফরবিডেন সিটি চীনের ইতিহাস ও স্থাপত্যের এক অমূল্য সম্পদ। ১৬৪৪ থেকে ১৯১২ সাল পর্যন্ত মিং ও কিং রাজবংশের সম্রাটদের আবাসস্থল হিসেবে এটি ব্যবহৃত হয়েছিল।
২ ঘণ্টা আগেভ্রমণ সব বয়সের মানুষের জন্যই আনন্দদায়ক অভিজ্ঞতা। তবে বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আমাদের শরীর ও প্রয়োজনের ধরণও বদলায়। তাই বয়স্ক বা সিনিয়র নাগরিকদের জন্য ভ্রমণের আগে কিছু বাড়তি প্রস্তুতি নেওয়া জরুরি। স্বাস্থ্য, নিরাপত্তা, আরাম, খাওয়া-দাওয়া সব দিকেই বিশেষ মনোযোগ দেওয়া দরকার।
৪ ঘণ্টা আগেবিদেশ ভ্রমণে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ অনেক সময় প্রতিবন্ধকতা হয়ে দাঁড়ায়। নতুন দেশে গিয়ে সিম কেনার আগে পর্যন্ত নিয়মিত যোগাযোগ থেকে অনেক সময় বিচ্ছিন্ন থাকতে হয়। তবে এর বিকল্প হিসেবে দেশের সিম দিয়ে রোমিং সুবিধা নেন অনেকে। তবে এর জন্য ডলারে পেমেন্ট করতে হয়। যেটি কারও কারও জন্য বিপত্তি তৈরি করে।
৬ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের মানুষের জাতীগত বড় সমস্যা হলো, তারা মনে করে পৃথিবীর সব ‘প্রথম’ ও ‘সবচেয়ে বড় বা ছোট’র রেকর্ড থাকবে শুধু তাদের অধিকারে। কিন্তু না। আপনি যদি ভোরবেলা হাঁসের মাংসে খেতে যেতে পারেন, তো অন্য অনেকে আপনাকে টেক্কা দিয়ে রাত ও ভোরের সঙ্গমস্থলের যে সময়, যাকে উষা নামে ডাকা হয়, সে সময় হাঁসের মাংস...
৮ ঘণ্টা আগে