আজকের পত্রিকা ডেস্ক
ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট প্রাবোও সুবিয়ান্তোকে একটি হট মাইকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে জিজ্ঞেস করতে শোনা গেছে, তিনি এরিক ট্রাম্পের সঙ্গে দেখা করতে পারবেন কি না।
গাজায় দীর্ঘস্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে মিসরে এক শীর্ষ সম্মেলনে এই ঘটনা ঘটে।
ধারণা করা হচ্ছে, সুবিয়ান্তো হয়তো জানতেন না একটি লাইভ মাইক্রোফোন তাঁর কথোপকথন রেকর্ড করছে। তিনি ট্রাম্পের সঙ্গে কথা বলছিলেন এবং এমন এক অঞ্চলের উল্লেখ করেন, যা ‘নিরাপত্তার দিক থেকে সুরক্ষিত নয়’।
এরপর তিনি ট্রাম্পকে জিজ্ঞেস করেন, ‘আমি কি এরিকের সঙ্গে দেখা করতে পারি?’
জবাবে ট্রাম্প বলেন, ‘আমি এরিককে ফোন করতে বলব। এটা কি আমার করা উচিত? ও খুব ভালো ছেলে। আমি এরিককে ফোন করতে বলব।’
আজ মঙ্গলবার এক প্রতিবেদনে দ্য গার্ডিয়ান জানিয়েছে, এরিক ট্রাম্প এবং তাঁর ভাই ডোনাল্ড ট্রাম্প জুনিয়র দুজনেই ট্রাম্প অর্গানাইজেশনের নির্বাহী ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে কর্মরত।
সুবিয়ান্তো এরপর ট্রাম্পকে বলেন, ‘আমরা একটি ভালো জায়গা খুঁজব।’
ট্রাম্প আবার বলেন, ‘আমি এরিককে আপনাকে ফোন করতে বলব।’
সুবিয়ান্তো বলেন, ‘এরিক বা ডন জুনিয়র (ডোনাল্ড ট্রাম্প জুনিয়র)।’
অডিওতে এটি স্পষ্ট ছিল না, তাঁরা ট্রাম্প অর্গানাইজেশন বা প্রেসিডেন্ট বা তাঁর পরিবারের সঙ্গে জড়িত কোনো ব্যবসায়িক চুক্তির কথা বলছিলেন কি না।
তবে স্থানীয় এক সংস্থার সহযোগিতায় ট্রাম্প অর্গানাইজেশন গত মার্চে ট্রাম্পের নামে তাদের প্রথম গলফ ক্লাবটি ইন্দোনেশিয়ায় চালু করে।
দ্বিতীয় মেয়াদে হোয়াইট হাউসে ফেরার পর ট্রাম্প তাঁর ব্যবসায়িক স্বার্থের বিষয়ে নতুন করে তদন্তের মুখে পড়েন। তাঁর ক্রমবর্ধমান বৈশ্বিক রিয়েল এস্টেট সাম্রাজ্যের মাধ্যমে সম্ভাব্য স্বার্থের সংঘাত সৃষ্টি হচ্ছে। তিনি প্রেসিডেন্ট পদকে আর্থিকভাবে ব্যবহার করছেন বলেও অভিযোগ উঠেছে।
এ বছরের শুরুতে হোয়াইট হাউসে ফিরে আসার আগে ট্রাম্প তাঁর ব্যবসা পরিচালনার দায়িত্ব ছেলে এরিক এবং ডন জুনিয়রের হাতে তুলে দেন।
ট্রাম্পের সংস্থা বলছে, দৈনন্দিন সিদ্ধান্ত গ্রহণে ট্রাম্পের কোনো ভূমিকা নেই। এই ব্যবস্থা মোটামুটিভাবে তাঁর প্রথম মেয়াদের মতোই।
সেই সময়ে বিশেষজ্ঞরা বলেছিলেন, এই ব্যবস্থা তাঁর সরকারি দায়িত্ব এবং ব্যবসায়িক সাম্রাজ্যের মধ্যকার সংঘাত প্রতিরোধে যথেষ্ট নয়।
ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট প্রাবোও সুবিয়ান্তোকে একটি হট মাইকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে জিজ্ঞেস করতে শোনা গেছে, তিনি এরিক ট্রাম্পের সঙ্গে দেখা করতে পারবেন কি না।
গাজায় দীর্ঘস্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে মিসরে এক শীর্ষ সম্মেলনে এই ঘটনা ঘটে।
ধারণা করা হচ্ছে, সুবিয়ান্তো হয়তো জানতেন না একটি লাইভ মাইক্রোফোন তাঁর কথোপকথন রেকর্ড করছে। তিনি ট্রাম্পের সঙ্গে কথা বলছিলেন এবং এমন এক অঞ্চলের উল্লেখ করেন, যা ‘নিরাপত্তার দিক থেকে সুরক্ষিত নয়’।
এরপর তিনি ট্রাম্পকে জিজ্ঞেস করেন, ‘আমি কি এরিকের সঙ্গে দেখা করতে পারি?’
জবাবে ট্রাম্প বলেন, ‘আমি এরিককে ফোন করতে বলব। এটা কি আমার করা উচিত? ও খুব ভালো ছেলে। আমি এরিককে ফোন করতে বলব।’
আজ মঙ্গলবার এক প্রতিবেদনে দ্য গার্ডিয়ান জানিয়েছে, এরিক ট্রাম্প এবং তাঁর ভাই ডোনাল্ড ট্রাম্প জুনিয়র দুজনেই ট্রাম্প অর্গানাইজেশনের নির্বাহী ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে কর্মরত।
সুবিয়ান্তো এরপর ট্রাম্পকে বলেন, ‘আমরা একটি ভালো জায়গা খুঁজব।’
ট্রাম্প আবার বলেন, ‘আমি এরিককে আপনাকে ফোন করতে বলব।’
সুবিয়ান্তো বলেন, ‘এরিক বা ডন জুনিয়র (ডোনাল্ড ট্রাম্প জুনিয়র)।’
অডিওতে এটি স্পষ্ট ছিল না, তাঁরা ট্রাম্প অর্গানাইজেশন বা প্রেসিডেন্ট বা তাঁর পরিবারের সঙ্গে জড়িত কোনো ব্যবসায়িক চুক্তির কথা বলছিলেন কি না।
তবে স্থানীয় এক সংস্থার সহযোগিতায় ট্রাম্প অর্গানাইজেশন গত মার্চে ট্রাম্পের নামে তাদের প্রথম গলফ ক্লাবটি ইন্দোনেশিয়ায় চালু করে।
দ্বিতীয় মেয়াদে হোয়াইট হাউসে ফেরার পর ট্রাম্প তাঁর ব্যবসায়িক স্বার্থের বিষয়ে নতুন করে তদন্তের মুখে পড়েন। তাঁর ক্রমবর্ধমান বৈশ্বিক রিয়েল এস্টেট সাম্রাজ্যের মাধ্যমে সম্ভাব্য স্বার্থের সংঘাত সৃষ্টি হচ্ছে। তিনি প্রেসিডেন্ট পদকে আর্থিকভাবে ব্যবহার করছেন বলেও অভিযোগ উঠেছে।
এ বছরের শুরুতে হোয়াইট হাউসে ফিরে আসার আগে ট্রাম্প তাঁর ব্যবসা পরিচালনার দায়িত্ব ছেলে এরিক এবং ডন জুনিয়রের হাতে তুলে দেন।
ট্রাম্পের সংস্থা বলছে, দৈনন্দিন সিদ্ধান্ত গ্রহণে ট্রাম্পের কোনো ভূমিকা নেই। এই ব্যবস্থা মোটামুটিভাবে তাঁর প্রথম মেয়াদের মতোই।
সেই সময়ে বিশেষজ্ঞরা বলেছিলেন, এই ব্যবস্থা তাঁর সরকারি দায়িত্ব এবং ব্যবসায়িক সাম্রাজ্যের মধ্যকার সংঘাত প্রতিরোধে যথেষ্ট নয়।
আজকের পত্রিকা ডেস্ক
ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট প্রাবোও সুবিয়ান্তোকে একটি হট মাইকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে জিজ্ঞেস করতে শোনা গেছে, তিনি এরিক ট্রাম্পের সঙ্গে দেখা করতে পারবেন কি না।
গাজায় দীর্ঘস্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে মিসরে এক শীর্ষ সম্মেলনে এই ঘটনা ঘটে।
ধারণা করা হচ্ছে, সুবিয়ান্তো হয়তো জানতেন না একটি লাইভ মাইক্রোফোন তাঁর কথোপকথন রেকর্ড করছে। তিনি ট্রাম্পের সঙ্গে কথা বলছিলেন এবং এমন এক অঞ্চলের উল্লেখ করেন, যা ‘নিরাপত্তার দিক থেকে সুরক্ষিত নয়’।
এরপর তিনি ট্রাম্পকে জিজ্ঞেস করেন, ‘আমি কি এরিকের সঙ্গে দেখা করতে পারি?’
জবাবে ট্রাম্প বলেন, ‘আমি এরিককে ফোন করতে বলব। এটা কি আমার করা উচিত? ও খুব ভালো ছেলে। আমি এরিককে ফোন করতে বলব।’
আজ মঙ্গলবার এক প্রতিবেদনে দ্য গার্ডিয়ান জানিয়েছে, এরিক ট্রাম্প এবং তাঁর ভাই ডোনাল্ড ট্রাম্প জুনিয়র দুজনেই ট্রাম্প অর্গানাইজেশনের নির্বাহী ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে কর্মরত।
সুবিয়ান্তো এরপর ট্রাম্পকে বলেন, ‘আমরা একটি ভালো জায়গা খুঁজব।’
ট্রাম্প আবার বলেন, ‘আমি এরিককে আপনাকে ফোন করতে বলব।’
সুবিয়ান্তো বলেন, ‘এরিক বা ডন জুনিয়র (ডোনাল্ড ট্রাম্প জুনিয়র)।’
অডিওতে এটি স্পষ্ট ছিল না, তাঁরা ট্রাম্প অর্গানাইজেশন বা প্রেসিডেন্ট বা তাঁর পরিবারের সঙ্গে জড়িত কোনো ব্যবসায়িক চুক্তির কথা বলছিলেন কি না।
তবে স্থানীয় এক সংস্থার সহযোগিতায় ট্রাম্প অর্গানাইজেশন গত মার্চে ট্রাম্পের নামে তাদের প্রথম গলফ ক্লাবটি ইন্দোনেশিয়ায় চালু করে।
দ্বিতীয় মেয়াদে হোয়াইট হাউসে ফেরার পর ট্রাম্প তাঁর ব্যবসায়িক স্বার্থের বিষয়ে নতুন করে তদন্তের মুখে পড়েন। তাঁর ক্রমবর্ধমান বৈশ্বিক রিয়েল এস্টেট সাম্রাজ্যের মাধ্যমে সম্ভাব্য স্বার্থের সংঘাত সৃষ্টি হচ্ছে। তিনি প্রেসিডেন্ট পদকে আর্থিকভাবে ব্যবহার করছেন বলেও অভিযোগ উঠেছে।
এ বছরের শুরুতে হোয়াইট হাউসে ফিরে আসার আগে ট্রাম্প তাঁর ব্যবসা পরিচালনার দায়িত্ব ছেলে এরিক এবং ডন জুনিয়রের হাতে তুলে দেন।
ট্রাম্পের সংস্থা বলছে, দৈনন্দিন সিদ্ধান্ত গ্রহণে ট্রাম্পের কোনো ভূমিকা নেই। এই ব্যবস্থা মোটামুটিভাবে তাঁর প্রথম মেয়াদের মতোই।
সেই সময়ে বিশেষজ্ঞরা বলেছিলেন, এই ব্যবস্থা তাঁর সরকারি দায়িত্ব এবং ব্যবসায়িক সাম্রাজ্যের মধ্যকার সংঘাত প্রতিরোধে যথেষ্ট নয়।
ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট প্রাবোও সুবিয়ান্তোকে একটি হট মাইকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে জিজ্ঞেস করতে শোনা গেছে, তিনি এরিক ট্রাম্পের সঙ্গে দেখা করতে পারবেন কি না।
গাজায় দীর্ঘস্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে মিসরে এক শীর্ষ সম্মেলনে এই ঘটনা ঘটে।
ধারণা করা হচ্ছে, সুবিয়ান্তো হয়তো জানতেন না একটি লাইভ মাইক্রোফোন তাঁর কথোপকথন রেকর্ড করছে। তিনি ট্রাম্পের সঙ্গে কথা বলছিলেন এবং এমন এক অঞ্চলের উল্লেখ করেন, যা ‘নিরাপত্তার দিক থেকে সুরক্ষিত নয়’।
এরপর তিনি ট্রাম্পকে জিজ্ঞেস করেন, ‘আমি কি এরিকের সঙ্গে দেখা করতে পারি?’
জবাবে ট্রাম্প বলেন, ‘আমি এরিককে ফোন করতে বলব। এটা কি আমার করা উচিত? ও খুব ভালো ছেলে। আমি এরিককে ফোন করতে বলব।’
আজ মঙ্গলবার এক প্রতিবেদনে দ্য গার্ডিয়ান জানিয়েছে, এরিক ট্রাম্প এবং তাঁর ভাই ডোনাল্ড ট্রাম্প জুনিয়র দুজনেই ট্রাম্প অর্গানাইজেশনের নির্বাহী ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে কর্মরত।
সুবিয়ান্তো এরপর ট্রাম্পকে বলেন, ‘আমরা একটি ভালো জায়গা খুঁজব।’
ট্রাম্প আবার বলেন, ‘আমি এরিককে আপনাকে ফোন করতে বলব।’
সুবিয়ান্তো বলেন, ‘এরিক বা ডন জুনিয়র (ডোনাল্ড ট্রাম্প জুনিয়র)।’
অডিওতে এটি স্পষ্ট ছিল না, তাঁরা ট্রাম্প অর্গানাইজেশন বা প্রেসিডেন্ট বা তাঁর পরিবারের সঙ্গে জড়িত কোনো ব্যবসায়িক চুক্তির কথা বলছিলেন কি না।
তবে স্থানীয় এক সংস্থার সহযোগিতায় ট্রাম্প অর্গানাইজেশন গত মার্চে ট্রাম্পের নামে তাদের প্রথম গলফ ক্লাবটি ইন্দোনেশিয়ায় চালু করে।
দ্বিতীয় মেয়াদে হোয়াইট হাউসে ফেরার পর ট্রাম্প তাঁর ব্যবসায়িক স্বার্থের বিষয়ে নতুন করে তদন্তের মুখে পড়েন। তাঁর ক্রমবর্ধমান বৈশ্বিক রিয়েল এস্টেট সাম্রাজ্যের মাধ্যমে সম্ভাব্য স্বার্থের সংঘাত সৃষ্টি হচ্ছে। তিনি প্রেসিডেন্ট পদকে আর্থিকভাবে ব্যবহার করছেন বলেও অভিযোগ উঠেছে।
এ বছরের শুরুতে হোয়াইট হাউসে ফিরে আসার আগে ট্রাম্প তাঁর ব্যবসা পরিচালনার দায়িত্ব ছেলে এরিক এবং ডন জুনিয়রের হাতে তুলে দেন।
ট্রাম্পের সংস্থা বলছে, দৈনন্দিন সিদ্ধান্ত গ্রহণে ট্রাম্পের কোনো ভূমিকা নেই। এই ব্যবস্থা মোটামুটিভাবে তাঁর প্রথম মেয়াদের মতোই।
সেই সময়ে বিশেষজ্ঞরা বলেছিলেন, এই ব্যবস্থা তাঁর সরকারি দায়িত্ব এবং ব্যবসায়িক সাম্রাজ্যের মধ্যকার সংঘাত প্রতিরোধে যথেষ্ট নয়।
এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, সন্দীপ কুমার সুইসাইড নোটে অভিযোগ করেন, পুরন কুমার ছিলেন ‘দুর্নীতিগ্রস্ত কর্মকর্তা’। তিনি আত্মহত্যা করেছিলেন। কারণ, তিনি তাঁর দুর্নীতির তথ্য প্রকাশ পেয়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছিলেন।
৪ মিনিট আগেভারতের রাজধানীতে আফগান পররাষ্ট্রমন্ত্রী আমির খান মুত্তাকির সফর ঘিরে শুরু হয়েছে বিস্তর বিতর্ক। কারণ একদিকে এই সফরকে বলা হচ্ছে ‘কূটনৈতিক বাস্তবতার প্রতিফলন’, অন্যদিকে দেশের বিশিষ্টজনদের একাংশ প্রশ্ন তুলেছেন—বিশ্বের সবচেয়ে নারীবিদ্বেষী গোষ্ঠীর প্রতিনিধিকে এত উষ্ণ অভ্যর্থনা কেন দেওয়া হলো।
৪২ মিনিট আগেভারতে অবসরপ্রাপ্ত এক আইপিএস অফিসারের বিরুদ্ধে ৪১ বছর পুরোনো একটি মামলায় জামিন অযোগ্য গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে আদালত। সাবেক কুলদীপ শর্মা ক্ষমতাসীন ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) বিশেষত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের কট্টর সমালোচক। ফলে এই আইনি পদক্ষেপ নিয়ে তু
১ ঘণ্টা আগেভারতের তিনটি কাশির ওষুধ ব্যবহারে ও বিতরণে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে সতর্কতা জারি করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। গতকাল সোমবার এক স্বাস্থ্য সতর্কতায় ডব্লিউএইচও বলেছে, ভারতে তিনটি দূষিত কাশির ওষুধ শনাক্ত করা হয়েছে। গত এক মাসে বেশ কয়েকজন শিশুর মৃত্যুর জন্য এসব ওষুধ সেবনকে দায়ী বলে মনে করা হচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক
ভারতের হরিয়ানা রাজ্যে ইন্ডিয়ান পুলিশ সার্ভিসের (আইপিএস) কর্মকর্তা ওয়াই পুরন কুমারের আত্মহত্যার ঘটনা নতুন দিকে মোড় নিয়েছে। এ ঘটনা তদন্তে নিয়োজিত পুলিশ কর্মকর্তাও আত্মহত্যা করেছেন।
গত রোববার হরিয়ানার রোহতক শহরের সাইবার সেলে কর্মরত সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) সন্দীপ কুমার সরকারি অস্ত্র দিয়ে গুলি চালিয়ে আত্মহত্যা করেন। মৃত্যুর আগে একটি ভিডিও বার্তা এবং তিন পাতার সুইসাইড নোট রেখে যান তিনি।
আজ মঙ্গলবার এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, সন্দীপ কুমার সুইসাইড নোটে অভিযোগ করেন, পুরন কুমার ছিলেন ‘দুর্নীতিগ্রস্ত কর্মকর্তা’। তিনি আত্মহত্যা করেছিলেন। কারণ, তিনি তাঁর দুর্নীতির তথ্য প্রকাশ পেয়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছিলেন।
সন্দীপ আরও অভিযোগ করেন, ওই আইপিএস কর্মকর্তা জাতিগত বৈষম্যের ইস্যু ব্যবহার করে পুরো ব্যবস্থাকে প্রভাবিত করার চেষ্টা করেছিলেন।
সুইসাইড নোটে সন্দীপ উল্লেখ করেন, দুর্নীতির অভিযোগ ওঠার পর পুরন কুমারকে বদলি করা হয়। পুরান কুমারের দেহরক্ষীকে একটি মদের দোকানের ঠিকাদারের কাছ থেকে আড়াই লাখ রুপি ঘুষ নেওয়ার সময় হাতেনাতে ধরেছিলেন সন্দীপ কুমার। ওই ঠিকাদারকে এক গ্যাংস্টার হুমকি দেওয়ায় তিনি পুরান কুমারের সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলেন। যখন ঘুষের অভিযোগগুলো সামনে আসে, তখন আইপিএস কর্মকর্তা বিষয়টি ধামাচাপা দিতে বা অন্য দিকে ঘোরাতে এটিকে জাতিগত ইস্যু হিসেবে দেখানোর চেষ্টা করেন এবং এরপরই তিনি আত্মহত্যা করেন।
মৃত্যুর আগে ভিডিও বার্তায় সন্দীপ কুমার বলেন, ‘পুরন কুমার রোহতক রেঞ্জে যোগ দেওয়ার পর সৎ কর্মকর্তাদের বদলে দুর্নীতিগ্রস্ত কর্মকর্তাদের বসাতে শুরু করেন। তাঁরা ফাইল আটকে রাখতেন, আবেদনকারীদের ডেকে অর্থ চাইতেন এবং তাঁদের মানসিক নির্যাতন করতেন। নারী পুলিশ সদস্যদের বদলির বিনিময়ে শারীরিক নির্যাতন করা হতো।’
সন্দীপ বলেন, ‘পুরন কুমারের দুর্নীতির শেকড় অনেক গভীরে। অভিযোগ ওঠার পরই তিনি ভয় পেয়ে আত্মহত্যা করেছেন। তাঁর সম্পদের তদন্ত হওয়া উচিত। এটি কোনো জাতিগত বিষয় নয়—এটি সত্যের প্রশ্ন। তিনি দুর্নীতিগ্রস্ত ছিলেন।’
তিনি বলেন, ‘আমি সত্যের জন্য নিজের জীবন দিচ্ছি। সততার পাশে দাঁড়াতে পেরে আমি গর্বিত। এই আত্মত্যাগ দেশকে জাগিয়ে তুলবে। আমার পরিবারের সদস্যরাও স্বাধীনতা সংগ্রামে অংশ নিয়েছিলেন।’
ভারতের হরিয়ানা রাজ্যে ইন্ডিয়ান পুলিশ সার্ভিসের (আইপিএস) কর্মকর্তা ওয়াই পুরন কুমারের আত্মহত্যার ঘটনা নতুন দিকে মোড় নিয়েছে। এ ঘটনা তদন্তে নিয়োজিত পুলিশ কর্মকর্তাও আত্মহত্যা করেছেন।
গত রোববার হরিয়ানার রোহতক শহরের সাইবার সেলে কর্মরত সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) সন্দীপ কুমার সরকারি অস্ত্র দিয়ে গুলি চালিয়ে আত্মহত্যা করেন। মৃত্যুর আগে একটি ভিডিও বার্তা এবং তিন পাতার সুইসাইড নোট রেখে যান তিনি।
আজ মঙ্গলবার এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, সন্দীপ কুমার সুইসাইড নোটে অভিযোগ করেন, পুরন কুমার ছিলেন ‘দুর্নীতিগ্রস্ত কর্মকর্তা’। তিনি আত্মহত্যা করেছিলেন। কারণ, তিনি তাঁর দুর্নীতির তথ্য প্রকাশ পেয়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছিলেন।
সন্দীপ আরও অভিযোগ করেন, ওই আইপিএস কর্মকর্তা জাতিগত বৈষম্যের ইস্যু ব্যবহার করে পুরো ব্যবস্থাকে প্রভাবিত করার চেষ্টা করেছিলেন।
সুইসাইড নোটে সন্দীপ উল্লেখ করেন, দুর্নীতির অভিযোগ ওঠার পর পুরন কুমারকে বদলি করা হয়। পুরান কুমারের দেহরক্ষীকে একটি মদের দোকানের ঠিকাদারের কাছ থেকে আড়াই লাখ রুপি ঘুষ নেওয়ার সময় হাতেনাতে ধরেছিলেন সন্দীপ কুমার। ওই ঠিকাদারকে এক গ্যাংস্টার হুমকি দেওয়ায় তিনি পুরান কুমারের সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলেন। যখন ঘুষের অভিযোগগুলো সামনে আসে, তখন আইপিএস কর্মকর্তা বিষয়টি ধামাচাপা দিতে বা অন্য দিকে ঘোরাতে এটিকে জাতিগত ইস্যু হিসেবে দেখানোর চেষ্টা করেন এবং এরপরই তিনি আত্মহত্যা করেন।
মৃত্যুর আগে ভিডিও বার্তায় সন্দীপ কুমার বলেন, ‘পুরন কুমার রোহতক রেঞ্জে যোগ দেওয়ার পর সৎ কর্মকর্তাদের বদলে দুর্নীতিগ্রস্ত কর্মকর্তাদের বসাতে শুরু করেন। তাঁরা ফাইল আটকে রাখতেন, আবেদনকারীদের ডেকে অর্থ চাইতেন এবং তাঁদের মানসিক নির্যাতন করতেন। নারী পুলিশ সদস্যদের বদলির বিনিময়ে শারীরিক নির্যাতন করা হতো।’
সন্দীপ বলেন, ‘পুরন কুমারের দুর্নীতির শেকড় অনেক গভীরে। অভিযোগ ওঠার পরই তিনি ভয় পেয়ে আত্মহত্যা করেছেন। তাঁর সম্পদের তদন্ত হওয়া উচিত। এটি কোনো জাতিগত বিষয় নয়—এটি সত্যের প্রশ্ন। তিনি দুর্নীতিগ্রস্ত ছিলেন।’
তিনি বলেন, ‘আমি সত্যের জন্য নিজের জীবন দিচ্ছি। সততার পাশে দাঁড়াতে পেরে আমি গর্বিত। এই আত্মত্যাগ দেশকে জাগিয়ে তুলবে। আমার পরিবারের সদস্যরাও স্বাধীনতা সংগ্রামে অংশ নিয়েছিলেন।’
ধারণা করা হচ্ছে, সুবিয়ান্তো হয়তো জানতেন না, একটি লাইভ মাইক্রোফোন তাঁর কথোপকথন রেকর্ড করছে। তিনি ট্রাম্পের সঙ্গে কথা বলছিলেন এবং এমন একটি অঞ্চলের উল্লেখ করেন, যা ‘নিরাপত্তার দিক থেকে সুরক্ষিত নয়’।
৪ ঘণ্টা আগেভারতের রাজধানীতে আফগান পররাষ্ট্রমন্ত্রী আমির খান মুত্তাকির সফর ঘিরে শুরু হয়েছে বিস্তর বিতর্ক। কারণ একদিকে এই সফরকে বলা হচ্ছে ‘কূটনৈতিক বাস্তবতার প্রতিফলন’, অন্যদিকে দেশের বিশিষ্টজনদের একাংশ প্রশ্ন তুলেছেন—বিশ্বের সবচেয়ে নারীবিদ্বেষী গোষ্ঠীর প্রতিনিধিকে এত উষ্ণ অভ্যর্থনা কেন দেওয়া হলো।
৪২ মিনিট আগেভারতে অবসরপ্রাপ্ত এক আইপিএস অফিসারের বিরুদ্ধে ৪১ বছর পুরোনো একটি মামলায় জামিন অযোগ্য গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে আদালত। সাবেক কুলদীপ শর্মা ক্ষমতাসীন ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) বিশেষত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের কট্টর সমালোচক। ফলে এই আইনি পদক্ষেপ নিয়ে তু
১ ঘণ্টা আগেভারতের তিনটি কাশির ওষুধ ব্যবহারে ও বিতরণে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে সতর্কতা জারি করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। গতকাল সোমবার এক স্বাস্থ্য সতর্কতায় ডব্লিউএইচও বলেছে, ভারতে তিনটি দূষিত কাশির ওষুধ শনাক্ত করা হয়েছে। গত এক মাসে বেশ কয়েকজন শিশুর মৃত্যুর জন্য এসব ওষুধ সেবনকে দায়ী বলে মনে করা হচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগেকলকাতা প্রতিনিধি
ভারতের রাজধানীতে আফগান পররাষ্ট্রমন্ত্রী আমির খান মুত্তাকির সফর ঘিরে শুরু হয়েছে বিস্তর বিতর্ক। কারণ একদিকে এই সফরকে বলা হচ্ছে ‘কূটনৈতিক বাস্তবতার প্রতিফলন’, অন্যদিকে দেশের বিশিষ্টজনদের একাংশ প্রশ্ন তুলেছেন—বিশ্বের সবচেয়ে নারীবিদ্বেষী গোষ্ঠীর প্রতিনিধিকে এত উষ্ণ অভ্যর্থনা কেন দেওয়া হলো। এর মধ্যে বিশিষ্ট চিত্রনাট্যকার ও গীতিকার জাভেদ আখতার তাঁর ক্ষোভ প্রকাশ করে লিখেছেন—‘আমি লজ্জায় মাথা নিচু করি, যখন দেখি তালেবান প্রতিনিধিকে এমন সম্মান দেওয়া হচ্ছে, যাদের বিরুদ্ধে এই দেশই একসময় সন্ত্রাসবাদ রোধে মুখর ছিল।’ তাঁর এই বক্তব্য এখন দেশজুড়ে আলোচনার কেন্দ্র।
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের বিশেষ ছাড়পত্রে ছয় দিনের ভারত সফরে পৌঁছান মুত্তাকি। বিশেষ ছাড়পত্র দেওয়ার কারণ হলো, ২০০১ সাল থেকে তাঁর বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা জারি ছিল। এই নিষেধাজ্ঞার অধীনে তাঁর ভ্রমণ, সম্পদ ও অস্ত্র কেনাবেচায় কড়া বিধিনিষেধ ছিল। এবার প্রথমবারের মতো সেই নিষেধাজ্ঞা সাময়িকভাবে তুলে নেওয়া হয়েছে কূটনৈতিক পরামর্শ বিনিময়ের স্বার্থে। কিন্তু প্রশ্ন উঠেছে—এই কূটনীতি কি নীতির সঙ্গে সাংঘর্ষিক নয়?
বিশ্লেষকদের মতে, আফগানিস্তানে স্থিতিশীলতা আনার জন্য ভারত বাস্তবতা মেনে চলেছে। সীমান্তপারের নিরাপত্তা, মধ্য এশিয়ার যোগাযোগ এবং আঞ্চলিক প্রভাব ধরে রাখতে কাবুলের বর্তমান প্রশাসনের সঙ্গে সংলাপ চালু রাখা জরুরি বলে মনে করছে নীতি–নির্ধারক মহল। তবু এই বাস্তবতার ভেতরেই উঠে আসছে মানবিকতার প্রশ্ন—যে শাসকগোষ্ঠী মেয়েদের শিক্ষা নিষিদ্ধ করেছে, সাংবাদিকদের কণ্ঠরোধ করেছে, তাদের সঙ্গে বন্ধুত্বের হাত মেলানো কতটা নৈতিক?
তালেবান সরকারের প্রতিনিধি হিসেবে মুত্তাকি দিল্লিতে বিভিন্ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান, কূটনীতিক এবং ব্যবসায়ী মহলের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। তবে সবচেয়ে বিতর্কিত হয়েছে তাঁর প্রথম সংবাদ সম্মেলন, যেখানে কোনো নারী সাংবাদিকদের প্রবেশে অনুমতি দেওয়া হয়নি। বিষয়টি প্রকাশ্যে আসতেই সামাজিক মাধ্যমে সমালোচনার ঝড় ওঠে। বিরোধী নেতারা একে ‘অগ্রহণযোগ্য’ এবং ‘নারীর প্রতি অবমাননা’ বলে মন্তব্য করেন। প্রেস ক্লাবসহ বিভিন্ন সাংবাদিক সংগঠনও বিষয়টির নিন্দা জানায়।
পরিস্থিতি সামলাতে গত রোববার (১২ অক্টোবর) মুত্তাকি আরেকটি সংবাদ সম্মেলন আয়োজন করেন, যেখানে কয়েকজন নারী সাংবাদিক উপস্থিত ছিলেন। তিনি বলেন, ‘প্রথম বৈঠকটি হঠাৎ নির্ধারিত হয়েছিল, তালিকা তৈরি করতে ভুল হয়েছিল, এতে অন্য কোনো উদ্দেশ্য ছিল না।’ কিন্তু সমালোচকেরা বলছেন, ‘যাদের দেশে মেয়েদের শিক্ষা নিষিদ্ধ, তাদের পক্ষ থেকে এই ব্যাখ্যা কেবল একটি ছদ্মবেশ।’
এদিকে তালেবানবিরোধী বুদ্ধিজীবী মহলে নতুন আরেকটি বিতর্ক তৈরি হয়েছে। মুত্তাকিকে নিয়ে ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের ভূমিকাকেও তাঁরা প্রশ্নবিদ্ধ করেছেন। উত্তরপ্রদেশের সাহারানপুরে দারুল উলুম দেওবন্দ মুত্তাকিকে যে সম্মান দিয়েছে, তা জাভেদ আখতারের ভাষায় ‘লজ্জার বিষয়’। তিনি বলেছেন, “দেওবন্দের মতো প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে এই ধরনের ‘ইসলামিক হিরোকে’ স্বাগত জানানো মানবতা ও শিক্ষার প্রতি আঘাত।”
এদিকে সরকারের পক্ষ থেকে স্পষ্ট জানানো হয়েছে, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় মুত্তাকির সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন বা অতিথি বাছাইয়ে জড়িত ছিল না। কিন্তু রাজনৈতিক মহল মনে করছে, সরকারের নীরবতা একপ্রকার সম্মতি নির্দেশ করছে। বিশেষ করে, যখন আন্তর্জাতিক মহল এখনো তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দেয়নি, তখন এমন সফর ভারতের ‘নৈতিক অবস্থান’ নিয়ে প্রশ্ন তুলছে।
ভারতের দক্ষিণ এশীয় বিশ্লেষকেরা বলছেন, কাবুলের সঙ্গে যোগাযোগ না রাখলে ভূরাজনীতির সমীকরণে ভারত পিছিয়ে পড়বে। চীন ও পাকিস্তান ইতিমধ্যে কাবুলে সক্রিয়, তাদের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় থাকতে এই সংলাপ কৌশলগতভাবে জরুরি। কিন্তু নাগরিক সমাজ মনে করছে, রাষ্ট্রীয় কৌশলের আড়ালে যদি মানবাধিকারবোধ উপেক্ষিত হয়, তবে সেই লাভ দীর্ঘস্থায়ী হবে না।
একদিকে তালেবানের নিষ্ঠুর শাসন, অন্যদিকে বাস্তবতার কূটনীতি—এই দ্বৈততার মধ্যেই ভারতীয় সমাজ এখন নৈতিক সংকটে পড়েছে। এ অবস্থায় ‘কোনটা বেশি গুরুত্বপূর্ণ—কৌশল না মূল্যবোধ? ’ এই প্রশ্নটাই এখন জনমনে সবচেয়ে বেশি প্রতিধ্বনিত হচ্ছে।
ভারতের রাজধানীতে আফগান পররাষ্ট্রমন্ত্রী আমির খান মুত্তাকির সফর ঘিরে শুরু হয়েছে বিস্তর বিতর্ক। কারণ একদিকে এই সফরকে বলা হচ্ছে ‘কূটনৈতিক বাস্তবতার প্রতিফলন’, অন্যদিকে দেশের বিশিষ্টজনদের একাংশ প্রশ্ন তুলেছেন—বিশ্বের সবচেয়ে নারীবিদ্বেষী গোষ্ঠীর প্রতিনিধিকে এত উষ্ণ অভ্যর্থনা কেন দেওয়া হলো। এর মধ্যে বিশিষ্ট চিত্রনাট্যকার ও গীতিকার জাভেদ আখতার তাঁর ক্ষোভ প্রকাশ করে লিখেছেন—‘আমি লজ্জায় মাথা নিচু করি, যখন দেখি তালেবান প্রতিনিধিকে এমন সম্মান দেওয়া হচ্ছে, যাদের বিরুদ্ধে এই দেশই একসময় সন্ত্রাসবাদ রোধে মুখর ছিল।’ তাঁর এই বক্তব্য এখন দেশজুড়ে আলোচনার কেন্দ্র।
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের বিশেষ ছাড়পত্রে ছয় দিনের ভারত সফরে পৌঁছান মুত্তাকি। বিশেষ ছাড়পত্র দেওয়ার কারণ হলো, ২০০১ সাল থেকে তাঁর বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা জারি ছিল। এই নিষেধাজ্ঞার অধীনে তাঁর ভ্রমণ, সম্পদ ও অস্ত্র কেনাবেচায় কড়া বিধিনিষেধ ছিল। এবার প্রথমবারের মতো সেই নিষেধাজ্ঞা সাময়িকভাবে তুলে নেওয়া হয়েছে কূটনৈতিক পরামর্শ বিনিময়ের স্বার্থে। কিন্তু প্রশ্ন উঠেছে—এই কূটনীতি কি নীতির সঙ্গে সাংঘর্ষিক নয়?
বিশ্লেষকদের মতে, আফগানিস্তানে স্থিতিশীলতা আনার জন্য ভারত বাস্তবতা মেনে চলেছে। সীমান্তপারের নিরাপত্তা, মধ্য এশিয়ার যোগাযোগ এবং আঞ্চলিক প্রভাব ধরে রাখতে কাবুলের বর্তমান প্রশাসনের সঙ্গে সংলাপ চালু রাখা জরুরি বলে মনে করছে নীতি–নির্ধারক মহল। তবু এই বাস্তবতার ভেতরেই উঠে আসছে মানবিকতার প্রশ্ন—যে শাসকগোষ্ঠী মেয়েদের শিক্ষা নিষিদ্ধ করেছে, সাংবাদিকদের কণ্ঠরোধ করেছে, তাদের সঙ্গে বন্ধুত্বের হাত মেলানো কতটা নৈতিক?
তালেবান সরকারের প্রতিনিধি হিসেবে মুত্তাকি দিল্লিতে বিভিন্ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান, কূটনীতিক এবং ব্যবসায়ী মহলের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। তবে সবচেয়ে বিতর্কিত হয়েছে তাঁর প্রথম সংবাদ সম্মেলন, যেখানে কোনো নারী সাংবাদিকদের প্রবেশে অনুমতি দেওয়া হয়নি। বিষয়টি প্রকাশ্যে আসতেই সামাজিক মাধ্যমে সমালোচনার ঝড় ওঠে। বিরোধী নেতারা একে ‘অগ্রহণযোগ্য’ এবং ‘নারীর প্রতি অবমাননা’ বলে মন্তব্য করেন। প্রেস ক্লাবসহ বিভিন্ন সাংবাদিক সংগঠনও বিষয়টির নিন্দা জানায়।
পরিস্থিতি সামলাতে গত রোববার (১২ অক্টোবর) মুত্তাকি আরেকটি সংবাদ সম্মেলন আয়োজন করেন, যেখানে কয়েকজন নারী সাংবাদিক উপস্থিত ছিলেন। তিনি বলেন, ‘প্রথম বৈঠকটি হঠাৎ নির্ধারিত হয়েছিল, তালিকা তৈরি করতে ভুল হয়েছিল, এতে অন্য কোনো উদ্দেশ্য ছিল না।’ কিন্তু সমালোচকেরা বলছেন, ‘যাদের দেশে মেয়েদের শিক্ষা নিষিদ্ধ, তাদের পক্ষ থেকে এই ব্যাখ্যা কেবল একটি ছদ্মবেশ।’
এদিকে তালেবানবিরোধী বুদ্ধিজীবী মহলে নতুন আরেকটি বিতর্ক তৈরি হয়েছে। মুত্তাকিকে নিয়ে ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের ভূমিকাকেও তাঁরা প্রশ্নবিদ্ধ করেছেন। উত্তরপ্রদেশের সাহারানপুরে দারুল উলুম দেওবন্দ মুত্তাকিকে যে সম্মান দিয়েছে, তা জাভেদ আখতারের ভাষায় ‘লজ্জার বিষয়’। তিনি বলেছেন, “দেওবন্দের মতো প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে এই ধরনের ‘ইসলামিক হিরোকে’ স্বাগত জানানো মানবতা ও শিক্ষার প্রতি আঘাত।”
এদিকে সরকারের পক্ষ থেকে স্পষ্ট জানানো হয়েছে, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় মুত্তাকির সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন বা অতিথি বাছাইয়ে জড়িত ছিল না। কিন্তু রাজনৈতিক মহল মনে করছে, সরকারের নীরবতা একপ্রকার সম্মতি নির্দেশ করছে। বিশেষ করে, যখন আন্তর্জাতিক মহল এখনো তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দেয়নি, তখন এমন সফর ভারতের ‘নৈতিক অবস্থান’ নিয়ে প্রশ্ন তুলছে।
ভারতের দক্ষিণ এশীয় বিশ্লেষকেরা বলছেন, কাবুলের সঙ্গে যোগাযোগ না রাখলে ভূরাজনীতির সমীকরণে ভারত পিছিয়ে পড়বে। চীন ও পাকিস্তান ইতিমধ্যে কাবুলে সক্রিয়, তাদের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় থাকতে এই সংলাপ কৌশলগতভাবে জরুরি। কিন্তু নাগরিক সমাজ মনে করছে, রাষ্ট্রীয় কৌশলের আড়ালে যদি মানবাধিকারবোধ উপেক্ষিত হয়, তবে সেই লাভ দীর্ঘস্থায়ী হবে না।
একদিকে তালেবানের নিষ্ঠুর শাসন, অন্যদিকে বাস্তবতার কূটনীতি—এই দ্বৈততার মধ্যেই ভারতীয় সমাজ এখন নৈতিক সংকটে পড়েছে। এ অবস্থায় ‘কোনটা বেশি গুরুত্বপূর্ণ—কৌশল না মূল্যবোধ? ’ এই প্রশ্নটাই এখন জনমনে সবচেয়ে বেশি প্রতিধ্বনিত হচ্ছে।
ধারণা করা হচ্ছে, সুবিয়ান্তো হয়তো জানতেন না, একটি লাইভ মাইক্রোফোন তাঁর কথোপকথন রেকর্ড করছে। তিনি ট্রাম্পের সঙ্গে কথা বলছিলেন এবং এমন একটি অঞ্চলের উল্লেখ করেন, যা ‘নিরাপত্তার দিক থেকে সুরক্ষিত নয়’।
৪ ঘণ্টা আগেএনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, সন্দীপ কুমার সুইসাইড নোটে অভিযোগ করেন, পুরন কুমার ছিলেন ‘দুর্নীতিগ্রস্ত কর্মকর্তা’। তিনি আত্মহত্যা করেছিলেন। কারণ, তিনি তাঁর দুর্নীতির তথ্য প্রকাশ পেয়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছিলেন।
৪ মিনিট আগেভারতে অবসরপ্রাপ্ত এক আইপিএস অফিসারের বিরুদ্ধে ৪১ বছর পুরোনো একটি মামলায় জামিন অযোগ্য গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে আদালত। সাবেক কুলদীপ শর্মা ক্ষমতাসীন ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) বিশেষত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের কট্টর সমালোচক। ফলে এই আইনি পদক্ষেপ নিয়ে তু
১ ঘণ্টা আগেভারতের তিনটি কাশির ওষুধ ব্যবহারে ও বিতরণে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে সতর্কতা জারি করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। গতকাল সোমবার এক স্বাস্থ্য সতর্কতায় ডব্লিউএইচও বলেছে, ভারতে তিনটি দূষিত কাশির ওষুধ শনাক্ত করা হয়েছে। গত এক মাসে বেশ কয়েকজন শিশুর মৃত্যুর জন্য এসব ওষুধ সেবনকে দায়ী বলে মনে করা হচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক
ভারতে অবসরপ্রাপ্ত এক আইপিএস অফিসারের বিরুদ্ধে ৪১ বছর পুরোনো একটি মামলায় জামিন অযোগ্য গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে আদালত। সাবেক কুলদীপ শর্মা ক্ষমতাসীন ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) বিশেষত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের কট্টর সমালোচক। ফলে এই আইনি পদক্ষেপ নিয়ে তুমুল রাজনৈতিক বিতর্ক শুরু হয়েছে।
১৯৮৪ সালের একটি ঘটনার সঙ্গে সম্পর্কিত এই মামলায় কুলদীপ শর্মাকে তৎকালীন কংগ্রেস নেতার ওপর নির্যাতনের অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে।
দ্য ওয়্যারের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ১৯৮৪ সালের মে মাসে, গুজরাটের কচ্ছ জেলার নালিয়াতে একটি মামলার তদন্ত সংক্রান্ত হয়রানির অভিযোগ জানাতে স্থানীয় কিছু বাসিন্দা কুলদীপ শর্মার (তখন তিনি এসপি ছিলেন) কাছে যান। এই দলে ছিলেন কংগ্রেস নেতা হাতি আব্দুল্লাহ হাজি ইব্রাহিম (ইবলা শেঠ)। অভিযোগ রয়েছে, ইবলা শেঠকে ‘চোরাকারবারি’ আখ্যা দিয়ে কুলদীপ শর্মা তাঁকে পাশের ঘরে নিয়ে যান। সেখানে ডেপুটি সুপারিনটেনডেন্ট অব পুলিশ গিরিশ বাসাবাদা ও আরও দুই পুলিশ অফিসার (যারা বর্তমানে মৃত) শেঠকে মারধর করেন।
এই অভিযোগের ভিত্তিতে কচ্ছের একটি ম্যাজিস্ট্রেট আদালত কুলদীপ শর্মা ও বাসাবাদাকে চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে দোষী সাব্যস্ত করে। আদালত ভুলভাবে আটক, অপরাধমূলক ভয় দেখানো এবং আঘাত করার অভিযোগে তাঁদের তিন মাসের কারাদণ্ড দেয়। ২৪ সেপ্টেম্বরের দায়রা আদালত নিম্ন আদালতের এই রায় বহাল রাখে।
দোষী সাব্যস্ত হওয়ার পর হাইকোর্টে আবেদনের জন্য আদালত ১৫ দিনের স্থগিতাদেশ দিয়েছিল। কিন্তু এই সময়ের মধ্যে হাইকোর্ট থেকে আর কোনো স্থগিতাদেশ না মেলায়, কচ্ছের দায়রা আদালত কুলদীপ শর্মা এবং অবসরপ্রাপ্ত ডিএসপি গিরিশ বাসাবাদার বিরুদ্ধে জামিন অযোগ্য গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে।
কুলদীপ শর্মার আইনজীবী জানিয়েছেন, তাঁরা দায়রা আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে গুজরাট হাইকোর্টে আবেদন করেছেন এবং আত্মসমর্পণ থেকে অব্যাহতি, সাজার স্থগিতাদেশ এবং জামিনের আবেদন করেছেন।
১৯৭৬ ব্যাচের আইপিএস অফিসার কুলদীপ শর্মার বিরুদ্ধে এই পদক্ষেপটি রাজনৈতিকভাবে তাৎপর্যপূর্ণ, কারণ তিনি বহুদিন ধরেই বিজেপি নেতৃত্বের কঠোর সমালোচক।
২০০৫ সালে ১ হাজার ৬০০ কোটি টাকার ব্যাংক কেলেঙ্কারির ঘটনায় তৎকালীন গুজরাটের জুনিয়র স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের বিরুদ্ধে আড়াই কোটি রুপি ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ এনেছিলেন কুলদীপ শর্মা। ওই সময় কুলদীপ শর্মা সিআইডির অতিরিক্ত ডিজি ছিলেন এবং এই অভিযোগের তদন্ত শুরু করার পরই তাঁকে পুলিশ বাহিনী থেকে সরিয়ে গুজরাট স্টেট শিপ অ্যান্ড উল ডেভলপমেন্ট ডিপার্টমেন্টে বদলি করা হয়।
২০১৫ সালে অবসর নেওয়ার প্রায় এক বছর পর কুলদীপ শর্মা কংগ্রেস দলে যোগ দেন। বর্তমানে তিনি এমন এক ৪১ বছর পুরোনো মামলায় ফেঁসেছেন, যেখানে তিনি কংগ্রেস নেতার ওপরই নির্যাতন করার অভিযোগে অভিযুক্ত।
কুলদীপ শর্মার ভাই, অবসরপ্রাপ্ত আইএএস অফিসার প্রদীপ শর্মাও দীর্ঘদিন ধরে গুজরাট সরকারের সঙ্গে দ্বন্দ্বে লিপ্ত। প্রদীপ শর্মা ২০০১ সালের ভূমিকম্পের পর কচ্ছের কালেক্টর হিসেবে মোদির আস্থা অর্জন করলেও পরে সম্পর্ক খারাপ হয়। প্রদীপ শর্মা অভিযোগ করেন, মোদির নির্দেশে এক তরুণী স্থপতিকে আড়িপাতার বিষয়ে তিনি অবগত থাকায় তাঁকে হেনস্তা করা হচ্ছে। প্রদীপ শর্মা বর্তমানে অবৈধ জমি বরাদ্দ, ঘুষ ও অর্থ পাচার সংক্রান্ত ১৫টি ফৌজদারি মামলার সম্মুখীন এবং প্রায় ছয় বছর জেল খেটেছেন।
কুলদীপ শর্মা অতীতে সোহরাবুদ্দিন শেখ ভুয়া এনকাউন্টার মামলা এবং ১৯৮৪ সালের আরেকটি ভুয়ো এনকাউন্টার মামলাতেও অভিযুক্ত হয়েছিলেন। যদিও ২০১০ সালে গুজরাট হাইকোর্ট দ্বিতীয় মামলাটি বাতিল করে দেয়।
ভারতে অবসরপ্রাপ্ত এক আইপিএস অফিসারের বিরুদ্ধে ৪১ বছর পুরোনো একটি মামলায় জামিন অযোগ্য গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে আদালত। সাবেক কুলদীপ শর্মা ক্ষমতাসীন ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) বিশেষত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের কট্টর সমালোচক। ফলে এই আইনি পদক্ষেপ নিয়ে তুমুল রাজনৈতিক বিতর্ক শুরু হয়েছে।
১৯৮৪ সালের একটি ঘটনার সঙ্গে সম্পর্কিত এই মামলায় কুলদীপ শর্মাকে তৎকালীন কংগ্রেস নেতার ওপর নির্যাতনের অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে।
দ্য ওয়্যারের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ১৯৮৪ সালের মে মাসে, গুজরাটের কচ্ছ জেলার নালিয়াতে একটি মামলার তদন্ত সংক্রান্ত হয়রানির অভিযোগ জানাতে স্থানীয় কিছু বাসিন্দা কুলদীপ শর্মার (তখন তিনি এসপি ছিলেন) কাছে যান। এই দলে ছিলেন কংগ্রেস নেতা হাতি আব্দুল্লাহ হাজি ইব্রাহিম (ইবলা শেঠ)। অভিযোগ রয়েছে, ইবলা শেঠকে ‘চোরাকারবারি’ আখ্যা দিয়ে কুলদীপ শর্মা তাঁকে পাশের ঘরে নিয়ে যান। সেখানে ডেপুটি সুপারিনটেনডেন্ট অব পুলিশ গিরিশ বাসাবাদা ও আরও দুই পুলিশ অফিসার (যারা বর্তমানে মৃত) শেঠকে মারধর করেন।
এই অভিযোগের ভিত্তিতে কচ্ছের একটি ম্যাজিস্ট্রেট আদালত কুলদীপ শর্মা ও বাসাবাদাকে চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে দোষী সাব্যস্ত করে। আদালত ভুলভাবে আটক, অপরাধমূলক ভয় দেখানো এবং আঘাত করার অভিযোগে তাঁদের তিন মাসের কারাদণ্ড দেয়। ২৪ সেপ্টেম্বরের দায়রা আদালত নিম্ন আদালতের এই রায় বহাল রাখে।
দোষী সাব্যস্ত হওয়ার পর হাইকোর্টে আবেদনের জন্য আদালত ১৫ দিনের স্থগিতাদেশ দিয়েছিল। কিন্তু এই সময়ের মধ্যে হাইকোর্ট থেকে আর কোনো স্থগিতাদেশ না মেলায়, কচ্ছের দায়রা আদালত কুলদীপ শর্মা এবং অবসরপ্রাপ্ত ডিএসপি গিরিশ বাসাবাদার বিরুদ্ধে জামিন অযোগ্য গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে।
কুলদীপ শর্মার আইনজীবী জানিয়েছেন, তাঁরা দায়রা আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে গুজরাট হাইকোর্টে আবেদন করেছেন এবং আত্মসমর্পণ থেকে অব্যাহতি, সাজার স্থগিতাদেশ এবং জামিনের আবেদন করেছেন।
১৯৭৬ ব্যাচের আইপিএস অফিসার কুলদীপ শর্মার বিরুদ্ধে এই পদক্ষেপটি রাজনৈতিকভাবে তাৎপর্যপূর্ণ, কারণ তিনি বহুদিন ধরেই বিজেপি নেতৃত্বের কঠোর সমালোচক।
২০০৫ সালে ১ হাজার ৬০০ কোটি টাকার ব্যাংক কেলেঙ্কারির ঘটনায় তৎকালীন গুজরাটের জুনিয়র স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের বিরুদ্ধে আড়াই কোটি রুপি ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ এনেছিলেন কুলদীপ শর্মা। ওই সময় কুলদীপ শর্মা সিআইডির অতিরিক্ত ডিজি ছিলেন এবং এই অভিযোগের তদন্ত শুরু করার পরই তাঁকে পুলিশ বাহিনী থেকে সরিয়ে গুজরাট স্টেট শিপ অ্যান্ড উল ডেভলপমেন্ট ডিপার্টমেন্টে বদলি করা হয়।
২০১৫ সালে অবসর নেওয়ার প্রায় এক বছর পর কুলদীপ শর্মা কংগ্রেস দলে যোগ দেন। বর্তমানে তিনি এমন এক ৪১ বছর পুরোনো মামলায় ফেঁসেছেন, যেখানে তিনি কংগ্রেস নেতার ওপরই নির্যাতন করার অভিযোগে অভিযুক্ত।
কুলদীপ শর্মার ভাই, অবসরপ্রাপ্ত আইএএস অফিসার প্রদীপ শর্মাও দীর্ঘদিন ধরে গুজরাট সরকারের সঙ্গে দ্বন্দ্বে লিপ্ত। প্রদীপ শর্মা ২০০১ সালের ভূমিকম্পের পর কচ্ছের কালেক্টর হিসেবে মোদির আস্থা অর্জন করলেও পরে সম্পর্ক খারাপ হয়। প্রদীপ শর্মা অভিযোগ করেন, মোদির নির্দেশে এক তরুণী স্থপতিকে আড়িপাতার বিষয়ে তিনি অবগত থাকায় তাঁকে হেনস্তা করা হচ্ছে। প্রদীপ শর্মা বর্তমানে অবৈধ জমি বরাদ্দ, ঘুষ ও অর্থ পাচার সংক্রান্ত ১৫টি ফৌজদারি মামলার সম্মুখীন এবং প্রায় ছয় বছর জেল খেটেছেন।
কুলদীপ শর্মা অতীতে সোহরাবুদ্দিন শেখ ভুয়া এনকাউন্টার মামলা এবং ১৯৮৪ সালের আরেকটি ভুয়ো এনকাউন্টার মামলাতেও অভিযুক্ত হয়েছিলেন। যদিও ২০১০ সালে গুজরাট হাইকোর্ট দ্বিতীয় মামলাটি বাতিল করে দেয়।
ধারণা করা হচ্ছে, সুবিয়ান্তো হয়তো জানতেন না, একটি লাইভ মাইক্রোফোন তাঁর কথোপকথন রেকর্ড করছে। তিনি ট্রাম্পের সঙ্গে কথা বলছিলেন এবং এমন একটি অঞ্চলের উল্লেখ করেন, যা ‘নিরাপত্তার দিক থেকে সুরক্ষিত নয়’।
৪ ঘণ্টা আগেএনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, সন্দীপ কুমার সুইসাইড নোটে অভিযোগ করেন, পুরন কুমার ছিলেন ‘দুর্নীতিগ্রস্ত কর্মকর্তা’। তিনি আত্মহত্যা করেছিলেন। কারণ, তিনি তাঁর দুর্নীতির তথ্য প্রকাশ পেয়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছিলেন।
৪ মিনিট আগেভারতের রাজধানীতে আফগান পররাষ্ট্রমন্ত্রী আমির খান মুত্তাকির সফর ঘিরে শুরু হয়েছে বিস্তর বিতর্ক। কারণ একদিকে এই সফরকে বলা হচ্ছে ‘কূটনৈতিক বাস্তবতার প্রতিফলন’, অন্যদিকে দেশের বিশিষ্টজনদের একাংশ প্রশ্ন তুলেছেন—বিশ্বের সবচেয়ে নারীবিদ্বেষী গোষ্ঠীর প্রতিনিধিকে এত উষ্ণ অভ্যর্থনা কেন দেওয়া হলো।
৪২ মিনিট আগেভারতের তিনটি কাশির ওষুধ ব্যবহারে ও বিতরণে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে সতর্কতা জারি করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। গতকাল সোমবার এক স্বাস্থ্য সতর্কতায় ডব্লিউএইচও বলেছে, ভারতে তিনটি দূষিত কাশির ওষুধ শনাক্ত করা হয়েছে। গত এক মাসে বেশ কয়েকজন শিশুর মৃত্যুর জন্য এসব ওষুধ সেবনকে দায়ী বলে মনে করা হচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক
ভারতের তিনটি কাশির ওষুধ ব্যবহারে ও বিতরণে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে সতর্কতা জারি করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। গতকাল সোমবার এক স্বাস্থ্য সতর্কতায় ডব্লিউএইচও বলেছে, ভারতে তিনটি দূষিত কাশির ওষুধ শনাক্ত করা হয়েছে। গত এক মাসে বেশ কয়েকজন শিশুর মৃত্যুর জন্য এসব ওষুধ সেবনকে দায়ী বলে মনে করা হচ্ছে। যদি এসব ওষুধ তাদের দেশে পাওয়া যায়, তাহলে তা দ্রুত ডব্লিউএইচওকে জানাতে বলা হয়েছে।
ডব্লিউএইচও বিবৃতিতে ওষুধগুলোর নাম উল্লেখ করা হয়েছে—
১. স্রেসান ফার্মাসিটিক্যালসের কোল্ডরিফ (Coldrif-Sresan Pharmaceutical)
২. রেডনেক্স ফার্মাসিটিক্যালসের রেসপিফ্রেশ (Respifresh TR-Rednex Pharmaceuticals)
৩. শেপ ফার্মার রিলাইফ (ReLife-Shape Pharma)
ডব্লিউএইচও বিবৃতিতে বলেছে, এসব ওষুধে ক্ষতিকর উপাদান রয়েছে যা গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি এবং জীবন-সংহারী অসুস্থতার কারণ হতে পারে। এই উপাদান শিশুদের ক্ষেত্রে গুরুতর শারীরিক ক্ষতি বা মৃত্যুর কারণ হতে পারে।
পরীক্ষায় দেখা গেছে, ওষুধগুলোতে বিষাক্ত ডাইইথিলিন গ্লাইকল (Diethylene Glycol) পাওয়া গেছে, যা অনুমোদিত সীমার প্রায় ৫০০ গুণ বেশি।
ডব্লিউএইচও জানিয়েছে, ভারতের রাজ্য কর্তৃপক্ষ তিনটি ওষুধ প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানের ওষুধ উৎপাদন সঙ্গে সঙ্গে বন্ধ করার নির্দেশ দিয়েছে এবং তাদের পণ্যের অনুমোদন সাময়িকভাবে স্থগিত করেছে। দূষিত পণ্যগুলো বাজার থেকে ফিরিয়ে নেওয়া (রিকল) হয়েছে এবং ভারত থেকে রপ্তানি করা হয়নি।
ভারতের কেন্দ্রীয় ওষুধ মান নিয়ন্ত্রণ সংস্থা (সিডিএসসিও) ডব্লিউএইচওকে জানিয়েছে, এই কাশির ওষুধগুলো মধ্যপ্রদেশের ছিন্দওয়ারা জেলায় পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুদের দ্বারা সেবন করা হয়েছিল। যার ফলে তাদের মৃত্যু হয়েছে।
গত ৫ অক্টোবর মধ্যপ্রদেশের ছিন্দওয়ারা জেলার সুপারিন্টেনডেন্ট অজাউ পাণ্ডে এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘শুরুর দিকে শিশুদের কাশি ও সর্দি দেখা দিয়েছিল, এরপর কিডনির সমস্যা হয়ে মৃত্যু ঘটে।’
তিনি আরও জানান, পরে তদন্তে পাওয়া গেছে, মৃত্যুর কারণ ডাইথিলিন গ্লাইকোল (ডিইজি)-এর মাত্রা অনুমোদিত সীমার চেয়ে অনেক বেশি ছিল।
সিডিএসসিও দাবি করেছে, এসব দূষিত ওষুধ ভারত থেকে রপ্তানি করা হয়নি এবং অবৈধভাবে রপ্তানিরও কোনো প্রমাণ মেলেনি।
বিশ্বের বৃহত্তম জেনেরিক ওষুধ রপ্তানিকারক দেশ ভারতের কিছু ওষুধ ২০২৩ সালে উজবেকিস্তান ও গাম্বিয়ায় শিশু মৃত্যুর সঙ্গে সম্পর্কিত বলে প্রমাণিত হয়েছিল।
ডব্লিউএইচও বলেছে, এটি প্রথম ঘটনা নয়, ভারতের তৈরি কাশির ওষুধে বিষাক্ত উপাদানের উপস্থিতি আগেও ধরা পড়েছে। এই ওষুধগুলোর কারণে গাম্বিয়ায় ৬০ টির বেশি শিশুর মৃত্যু হয়েছে এবং ইন্দোনেশিয়ায় ২০ শিশুর মৃত্যু জন্যও এই কাশির সিরাপগুলোকে দায়ী করা হয়।
এদিকে গত শুক্রবার যুক্তরাষ্ট্রের খাদ্য ও ওষুধ প্রশাসন (এফডিএ) নিশ্চিত করেছে, এ জাতীয় বিষাক্ত কাশির ওষুধ যুক্তরাষ্ট্রে পাঠানো হয়নি।
ভারতের তিনটি কাশির ওষুধ ব্যবহারে ও বিতরণে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে সতর্কতা জারি করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। গতকাল সোমবার এক স্বাস্থ্য সতর্কতায় ডব্লিউএইচও বলেছে, ভারতে তিনটি দূষিত কাশির ওষুধ শনাক্ত করা হয়েছে। গত এক মাসে বেশ কয়েকজন শিশুর মৃত্যুর জন্য এসব ওষুধ সেবনকে দায়ী বলে মনে করা হচ্ছে। যদি এসব ওষুধ তাদের দেশে পাওয়া যায়, তাহলে তা দ্রুত ডব্লিউএইচওকে জানাতে বলা হয়েছে।
ডব্লিউএইচও বিবৃতিতে ওষুধগুলোর নাম উল্লেখ করা হয়েছে—
১. স্রেসান ফার্মাসিটিক্যালসের কোল্ডরিফ (Coldrif-Sresan Pharmaceutical)
২. রেডনেক্স ফার্মাসিটিক্যালসের রেসপিফ্রেশ (Respifresh TR-Rednex Pharmaceuticals)
৩. শেপ ফার্মার রিলাইফ (ReLife-Shape Pharma)
ডব্লিউএইচও বিবৃতিতে বলেছে, এসব ওষুধে ক্ষতিকর উপাদান রয়েছে যা গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি এবং জীবন-সংহারী অসুস্থতার কারণ হতে পারে। এই উপাদান শিশুদের ক্ষেত্রে গুরুতর শারীরিক ক্ষতি বা মৃত্যুর কারণ হতে পারে।
পরীক্ষায় দেখা গেছে, ওষুধগুলোতে বিষাক্ত ডাইইথিলিন গ্লাইকল (Diethylene Glycol) পাওয়া গেছে, যা অনুমোদিত সীমার প্রায় ৫০০ গুণ বেশি।
ডব্লিউএইচও জানিয়েছে, ভারতের রাজ্য কর্তৃপক্ষ তিনটি ওষুধ প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানের ওষুধ উৎপাদন সঙ্গে সঙ্গে বন্ধ করার নির্দেশ দিয়েছে এবং তাদের পণ্যের অনুমোদন সাময়িকভাবে স্থগিত করেছে। দূষিত পণ্যগুলো বাজার থেকে ফিরিয়ে নেওয়া (রিকল) হয়েছে এবং ভারত থেকে রপ্তানি করা হয়নি।
ভারতের কেন্দ্রীয় ওষুধ মান নিয়ন্ত্রণ সংস্থা (সিডিএসসিও) ডব্লিউএইচওকে জানিয়েছে, এই কাশির ওষুধগুলো মধ্যপ্রদেশের ছিন্দওয়ারা জেলায় পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুদের দ্বারা সেবন করা হয়েছিল। যার ফলে তাদের মৃত্যু হয়েছে।
গত ৫ অক্টোবর মধ্যপ্রদেশের ছিন্দওয়ারা জেলার সুপারিন্টেনডেন্ট অজাউ পাণ্ডে এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘শুরুর দিকে শিশুদের কাশি ও সর্দি দেখা দিয়েছিল, এরপর কিডনির সমস্যা হয়ে মৃত্যু ঘটে।’
তিনি আরও জানান, পরে তদন্তে পাওয়া গেছে, মৃত্যুর কারণ ডাইথিলিন গ্লাইকোল (ডিইজি)-এর মাত্রা অনুমোদিত সীমার চেয়ে অনেক বেশি ছিল।
সিডিএসসিও দাবি করেছে, এসব দূষিত ওষুধ ভারত থেকে রপ্তানি করা হয়নি এবং অবৈধভাবে রপ্তানিরও কোনো প্রমাণ মেলেনি।
বিশ্বের বৃহত্তম জেনেরিক ওষুধ রপ্তানিকারক দেশ ভারতের কিছু ওষুধ ২০২৩ সালে উজবেকিস্তান ও গাম্বিয়ায় শিশু মৃত্যুর সঙ্গে সম্পর্কিত বলে প্রমাণিত হয়েছিল।
ডব্লিউএইচও বলেছে, এটি প্রথম ঘটনা নয়, ভারতের তৈরি কাশির ওষুধে বিষাক্ত উপাদানের উপস্থিতি আগেও ধরা পড়েছে। এই ওষুধগুলোর কারণে গাম্বিয়ায় ৬০ টির বেশি শিশুর মৃত্যু হয়েছে এবং ইন্দোনেশিয়ায় ২০ শিশুর মৃত্যু জন্যও এই কাশির সিরাপগুলোকে দায়ী করা হয়।
এদিকে গত শুক্রবার যুক্তরাষ্ট্রের খাদ্য ও ওষুধ প্রশাসন (এফডিএ) নিশ্চিত করেছে, এ জাতীয় বিষাক্ত কাশির ওষুধ যুক্তরাষ্ট্রে পাঠানো হয়নি।
ধারণা করা হচ্ছে, সুবিয়ান্তো হয়তো জানতেন না, একটি লাইভ মাইক্রোফোন তাঁর কথোপকথন রেকর্ড করছে। তিনি ট্রাম্পের সঙ্গে কথা বলছিলেন এবং এমন একটি অঞ্চলের উল্লেখ করেন, যা ‘নিরাপত্তার দিক থেকে সুরক্ষিত নয়’।
৪ ঘণ্টা আগেএনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, সন্দীপ কুমার সুইসাইড নোটে অভিযোগ করেন, পুরন কুমার ছিলেন ‘দুর্নীতিগ্রস্ত কর্মকর্তা’। তিনি আত্মহত্যা করেছিলেন। কারণ, তিনি তাঁর দুর্নীতির তথ্য প্রকাশ পেয়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছিলেন।
৪ মিনিট আগেভারতের রাজধানীতে আফগান পররাষ্ট্রমন্ত্রী আমির খান মুত্তাকির সফর ঘিরে শুরু হয়েছে বিস্তর বিতর্ক। কারণ একদিকে এই সফরকে বলা হচ্ছে ‘কূটনৈতিক বাস্তবতার প্রতিফলন’, অন্যদিকে দেশের বিশিষ্টজনদের একাংশ প্রশ্ন তুলেছেন—বিশ্বের সবচেয়ে নারীবিদ্বেষী গোষ্ঠীর প্রতিনিধিকে এত উষ্ণ অভ্যর্থনা কেন দেওয়া হলো।
৪২ মিনিট আগেভারতে অবসরপ্রাপ্ত এক আইপিএস অফিসারের বিরুদ্ধে ৪১ বছর পুরোনো একটি মামলায় জামিন অযোগ্য গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে আদালত। সাবেক কুলদীপ শর্মা ক্ষমতাসীন ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) বিশেষত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের কট্টর সমালোচক। ফলে এই আইনি পদক্ষেপ নিয়ে তু
১ ঘণ্টা আগে