লকডাউনে ঘরবন্দী থাকলেও সময়ের অপচয় করেনি মার্কিন কিশোরী মাকেনজি বিয়ার্ড। কচি হাতে রং-তুলির পরশে এঁকেছে চমৎকার কিছু ছবি। তার আঁকা একেকটি ছবি এখন বিক্রি হচ্ছে হাজার হাজার ডলারে।
মাকেনজির বাড়ি ওয়েলসের সোয়ানসি শহরে। ১৪ বছর বয়সী এই কিশোরীর আঁকা প্রথম ছবিটি সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে বিশ্বব্যাপী সারা পড়ে যায়। ওই ছবিতে দেখা যায় হাস্যোজ্জ্বল এক কৃষকের প্রতিকৃতি। ওই ছবি মূলত তার পাশের বাড়ির এক কৃষক টকারের প্রতিকৃতি। একটি ট্রাক থেকে খড় নামানোর সময় ছবিটি তুলে এঁকে ফেলেছে সে। এই ছবি দেখে টকার ও টকারের আত্মীয়রাও আনন্দিত।
ছবি আঁকা প্রসঙ্গে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসিকে বিয়ার্ড বলে, 'আমার হাতে অবসর সময় ছিল। এদিকে আমার মা আঁকতে ভালোবাসতেন বলে রং, ক্যানভাস ও তুলি বাসায়ই ছিল। তাই ভাবলাম, ''কেন চেষ্টা করে দেখব না!'' এই চিন্তা থেকেই ছবি আঁকা চালিয়ে যাই।'
পরে নিজের আঁকা ছবি নিয়ে একটি প্রতিযোগিতায় অংশ নেয় বিয়ার্ড। জায়গা করে নেয় রয়্যাল একাডেমি অব আর্টসে ইয়ং আর্টিস্টদের সামার শোতে। চলতি অক্টোবরের দিকে কার্ডিফের ব্ল্যাকওয়াটার গ্যালারিতে প্রদর্শন করা হয় তার কিছু ছবি। এর মাঝে তার দাদার হাস্যোজ্জ্বল একটি ছবিও রয়েছে। এরই মধ্য থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও মধ্যপ্রাচ্যের ক্রেতাদের কাছে বেশ কয়েকটি ছবি বিক্রি হয়েছে। এর মধ্যে একটি ছবির দাম হিসেবে একজন তাকে ১০ হাজার পাউন্ড দেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছে।
বিয়ার্ডের ইনস্টাগ্রামে দেখা যায়, তার আঁকা ছবির বেশির ভাগই থাকে শ্রমিক ও শিশুবিষয়ক। তবে বৃদ্ধ-তরুণের আনন্দ বা উদাসীনতাও উঠে এসেছে তার ক্যানভাসে। খেলাধুলাকে ক্যারিয়ার হিসেবে গ্রহণ করতে চায় বিয়ার্ড। এর মাঝে আঁকাআঁকিও চালিয়ে যাওয়ার ইচ্ছে তার। তার ভাষায়, 'আমার মনে হয় না যে পেশা হিসেবে আমি একজন শিল্পী হতে চাই; শখ হিসেবে আঁকাআঁকি চালিয়ে যেতে চাই।' শেষ পর্যন্ত সে আসলেই কোন পথে ক্যারিয়ার গড়বে তা দেখার জন্য ২০ থেকে ৩০ বছর বয়স পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।
লকডাউনে ঘরবন্দী থাকলেও সময়ের অপচয় করেনি মার্কিন কিশোরী মাকেনজি বিয়ার্ড। কচি হাতে রং-তুলির পরশে এঁকেছে চমৎকার কিছু ছবি। তার আঁকা একেকটি ছবি এখন বিক্রি হচ্ছে হাজার হাজার ডলারে।
মাকেনজির বাড়ি ওয়েলসের সোয়ানসি শহরে। ১৪ বছর বয়সী এই কিশোরীর আঁকা প্রথম ছবিটি সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে বিশ্বব্যাপী সারা পড়ে যায়। ওই ছবিতে দেখা যায় হাস্যোজ্জ্বল এক কৃষকের প্রতিকৃতি। ওই ছবি মূলত তার পাশের বাড়ির এক কৃষক টকারের প্রতিকৃতি। একটি ট্রাক থেকে খড় নামানোর সময় ছবিটি তুলে এঁকে ফেলেছে সে। এই ছবি দেখে টকার ও টকারের আত্মীয়রাও আনন্দিত।
ছবি আঁকা প্রসঙ্গে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসিকে বিয়ার্ড বলে, 'আমার হাতে অবসর সময় ছিল। এদিকে আমার মা আঁকতে ভালোবাসতেন বলে রং, ক্যানভাস ও তুলি বাসায়ই ছিল। তাই ভাবলাম, ''কেন চেষ্টা করে দেখব না!'' এই চিন্তা থেকেই ছবি আঁকা চালিয়ে যাই।'
পরে নিজের আঁকা ছবি নিয়ে একটি প্রতিযোগিতায় অংশ নেয় বিয়ার্ড। জায়গা করে নেয় রয়্যাল একাডেমি অব আর্টসে ইয়ং আর্টিস্টদের সামার শোতে। চলতি অক্টোবরের দিকে কার্ডিফের ব্ল্যাকওয়াটার গ্যালারিতে প্রদর্শন করা হয় তার কিছু ছবি। এর মাঝে তার দাদার হাস্যোজ্জ্বল একটি ছবিও রয়েছে। এরই মধ্য থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও মধ্যপ্রাচ্যের ক্রেতাদের কাছে বেশ কয়েকটি ছবি বিক্রি হয়েছে। এর মধ্যে একটি ছবির দাম হিসেবে একজন তাকে ১০ হাজার পাউন্ড দেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছে।
বিয়ার্ডের ইনস্টাগ্রামে দেখা যায়, তার আঁকা ছবির বেশির ভাগই থাকে শ্রমিক ও শিশুবিষয়ক। তবে বৃদ্ধ-তরুণের আনন্দ বা উদাসীনতাও উঠে এসেছে তার ক্যানভাসে। খেলাধুলাকে ক্যারিয়ার হিসেবে গ্রহণ করতে চায় বিয়ার্ড। এর মাঝে আঁকাআঁকিও চালিয়ে যাওয়ার ইচ্ছে তার। তার ভাষায়, 'আমার মনে হয় না যে পেশা হিসেবে আমি একজন শিল্পী হতে চাই; শখ হিসেবে আঁকাআঁকি চালিয়ে যেতে চাই।' শেষ পর্যন্ত সে আসলেই কোন পথে ক্যারিয়ার গড়বে তা দেখার জন্য ২০ থেকে ৩০ বছর বয়স পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।
ভিয়েতনামের কৃষক নুয়েন থি হুয়ং। চিন্তায় ঠিকমতো ঘুমোতে পারছেন না। হাতছাড়া হতে যাচ্ছে তাঁর রুজি-রোজগারের একমাত্র উপায়। তাও আবার তাঁর নিজ দেশে ট্রাম্প পরিবারের সমর্থনে নির্মিত হতে যাওয়া একটি গলফ ক্লাবের জন্য। বিনিময়ে মিলবে মাত্র ৩২০০ মার্কিন ডলার এবং কয়েক মাসের জন্য চাল।
২৬ মিনিট আগেপারমাণবিক হামলায় বেঁচে যাওয়া ব্যক্তিদের অনেকে ছিলেন অল্পবয়সী নারী, যাঁরা বোমা হামলার সময় গর্ভবতী বা সন্তান ধারণের উপযুক্ত বয়সে ছিলেন। কিন্তু তাঁদের শরীর থেকে সন্তানের শরীরে তেজস্ক্রিয়তা প্রবেশ করতে পারে, এই ভয়ে একপ্রকার ধ্বংসই হয়ে গেছে তাঁদের জীবন। চিকিৎসক, পরিচিতজন, বন্ধুবান্ধব এমনকি পরিবারের...
১ ঘণ্টা আগেস্ত্রীকে নিয়ে গ্রামের দিকে যাচ্ছিলেন স্বামী। পথিমধ্যে মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারান স্ত্রী। দিশেহারা স্বামী আশপাশে মানুষের কাছে সাহায্য চেয়েছিলেন, কিন্তু ভারী বৃষ্টি ও প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে কেউ এগিয়ে আসেনি।
১ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ কোরিয়ার সেনাবাহিনীর জনবল গত ৬ বছরে উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে। বর্তমানে দেশটির সেনাসদস্য প্রায় ৪ লাখ ৫০ হাজার, যা ২০১৮ সালের তুলনায় প্রায় ২০ শতাংশ কম। আর এই লোকবল কমার কারণ, দেশটিতে জন্মহার হ্রাস পাওয়ায় জনসংখ্যার হ্রাস। খবর বিবিসির।
১ ঘণ্টা আগে