যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে বসবাস করেন ৩৩ বছর বয়সী অনিজাহ অ্যান্ড্রু রবিনসন। গত বছরের অক্টোবরে তিনি পাকিস্তানের করাচিতে যান এবং নিদাল আহমেদ মেমন নামের ১৯ বছর বয়সী এক কিশোরের সঙ্গে দেখা করে তাঁকে বিয়ে করতে চান। তবে ওই কিশোরের পরিবার এই সম্পর্কের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়ায় শেষ পর্যন্ত তিনি প্রত্যাখ্যাত হন।
মঙ্গলবার যুক্তরাজ্যভিত্তিক ইনডিপেনডেন্ট জানিয়েছে, অনিজাহের ৩০ দিনের ভিসার মেয়াদ গত বছরের নভেম্বরে শেষ হয়ে গিয়েছিল। তবে তিনি পাকিস্তান ছাড়তে অস্বীকৃতি জানান। তাঁর এই ঘটনা সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হয়; বিশেষ করে ইনস্টাগ্রাম ও টিকটকে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ে।
চার মাস পর পাকিস্তানের স্থানীয় গণমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, মার্কিন সেই নারী অবশেষে পাকিস্তান ছেড়েছেন। পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম জিও নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত শুক্রবার করাচি থেকে তিনি একটি ফ্লাইটে চড়েন। এর আগে স্থানীয় পুলিশ তাঁকে বিমানবন্দরে পৌঁছে দিয়েছিল।
পাকিস্তানের ইংরেজি দৈনিক দ্য নিউজ ইন্টারন্যাশনাল জানিয়েছে, একটি মেডিকেল বোর্ড অনিজাহকে ভ্রমণের উপযোগী ঘোষণা করলে হাসপাতাল থেকে তাঁকে ছেড়ে দেওয়া হয়। করাচির মার্কিন কনস্যুলেটের কর্মীরা তাঁকে দেশে ফেরানোর জন্য রাজি করান এবং তাঁর টিকিটের ব্যবস্থাও করেন।
তবে এই অদ্ভুত ঘটনার নতুন মোড় এসেছে গতকাল সোমবার। কারণ, সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে অনিজাহকে দুবাইয়ে দেখা গেছে বলে দাবি করা হয়।
দ্য নিউজ ইন্টারন্যাশনাল জানিয়েছে, তাঁর ফ্লাইটটি দুবাই হয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার কথা ছিল। তবে ইনস্টাগ্রামের একটি ক্লিপে দেখা যায়, তিনি দুবাইয়ের রাস্তায় একদল হাস্যোজ্জ্বল পুরুষের সঙ্গে সেলফি তুলছেন।
ভিডিওর ক্যাপশনে লেখা ছিল, ‘রবিনসন (অনিজাহ) দুবাইয়ে নতুন ভক্তদের আকৃষ্ট করেছেন।’
জানা গেছে, পাকিস্তানে অবস্থানকালে একটি অদ্ভুত সংবাদ সম্মেলন করেন অনিজাহ। এই সম্মেলনে তিনি পাকিস্তান সরকারের কাছে ১ লাখ ডলার বা তারও বেশি অর্থ দাবি করেন। তিনি জানান, এই অর্থ দেশের গুরুত্বপূর্ণ সেবা, অবকাঠামো এবং স্থানীয় পরিবহন উন্নতির জন্য ব্যবহৃত হবে।
আরেকটি ভিডিওতে তাঁকে বলতে শোনা যায়, ‘প্রতি সপ্তাহে দুই হাজার ডলার বা তার বেশি চাই। পাঁচ থেকে দশ হাজার ডলার চাই এখানে থাকার জন্য এবং সরকারকে তাৎক্ষণিকভাবে এই দাবি পূরণ করতে হবে।’
অনিজাহের এসব বক্তব্য পরে টিকটকে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ে।
যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে বসবাস করেন ৩৩ বছর বয়সী অনিজাহ অ্যান্ড্রু রবিনসন। গত বছরের অক্টোবরে তিনি পাকিস্তানের করাচিতে যান এবং নিদাল আহমেদ মেমন নামের ১৯ বছর বয়সী এক কিশোরের সঙ্গে দেখা করে তাঁকে বিয়ে করতে চান। তবে ওই কিশোরের পরিবার এই সম্পর্কের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়ায় শেষ পর্যন্ত তিনি প্রত্যাখ্যাত হন।
মঙ্গলবার যুক্তরাজ্যভিত্তিক ইনডিপেনডেন্ট জানিয়েছে, অনিজাহের ৩০ দিনের ভিসার মেয়াদ গত বছরের নভেম্বরে শেষ হয়ে গিয়েছিল। তবে তিনি পাকিস্তান ছাড়তে অস্বীকৃতি জানান। তাঁর এই ঘটনা সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হয়; বিশেষ করে ইনস্টাগ্রাম ও টিকটকে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ে।
চার মাস পর পাকিস্তানের স্থানীয় গণমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, মার্কিন সেই নারী অবশেষে পাকিস্তান ছেড়েছেন। পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম জিও নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত শুক্রবার করাচি থেকে তিনি একটি ফ্লাইটে চড়েন। এর আগে স্থানীয় পুলিশ তাঁকে বিমানবন্দরে পৌঁছে দিয়েছিল।
পাকিস্তানের ইংরেজি দৈনিক দ্য নিউজ ইন্টারন্যাশনাল জানিয়েছে, একটি মেডিকেল বোর্ড অনিজাহকে ভ্রমণের উপযোগী ঘোষণা করলে হাসপাতাল থেকে তাঁকে ছেড়ে দেওয়া হয়। করাচির মার্কিন কনস্যুলেটের কর্মীরা তাঁকে দেশে ফেরানোর জন্য রাজি করান এবং তাঁর টিকিটের ব্যবস্থাও করেন।
তবে এই অদ্ভুত ঘটনার নতুন মোড় এসেছে গতকাল সোমবার। কারণ, সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে অনিজাহকে দুবাইয়ে দেখা গেছে বলে দাবি করা হয়।
দ্য নিউজ ইন্টারন্যাশনাল জানিয়েছে, তাঁর ফ্লাইটটি দুবাই হয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার কথা ছিল। তবে ইনস্টাগ্রামের একটি ক্লিপে দেখা যায়, তিনি দুবাইয়ের রাস্তায় একদল হাস্যোজ্জ্বল পুরুষের সঙ্গে সেলফি তুলছেন।
ভিডিওর ক্যাপশনে লেখা ছিল, ‘রবিনসন (অনিজাহ) দুবাইয়ে নতুন ভক্তদের আকৃষ্ট করেছেন।’
জানা গেছে, পাকিস্তানে অবস্থানকালে একটি অদ্ভুত সংবাদ সম্মেলন করেন অনিজাহ। এই সম্মেলনে তিনি পাকিস্তান সরকারের কাছে ১ লাখ ডলার বা তারও বেশি অর্থ দাবি করেন। তিনি জানান, এই অর্থ দেশের গুরুত্বপূর্ণ সেবা, অবকাঠামো এবং স্থানীয় পরিবহন উন্নতির জন্য ব্যবহৃত হবে।
আরেকটি ভিডিওতে তাঁকে বলতে শোনা যায়, ‘প্রতি সপ্তাহে দুই হাজার ডলার বা তার বেশি চাই। পাঁচ থেকে দশ হাজার ডলার চাই এখানে থাকার জন্য এবং সরকারকে তাৎক্ষণিকভাবে এই দাবি পূরণ করতে হবে।’
অনিজাহের এসব বক্তব্য পরে টিকটকে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ে।
ইরানের পারমাণবিক সংস্থা মার্কিন হামলার নিন্দা জানিয়েছে, বলেছে তাদের পরমাণু শিল্প বন্ধ হবে না। সিএনএন-এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, ইরানের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, ইরানের পারমাণবিক সংস্থা দেশটির তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন হামলার নিন্দা জানিয়েছে এবং তাদের পরমাণু কর্মসূচি ‘কখনোই’ বন্ধ না করার অঙ্গ
১৩ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্র ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় বোমা হামলা করেছে বলে জানিয়েছে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ট্রাম্প এই হামলাগুলোকে একটি ‘দর্শনীয় সামরিক সাফল্য’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন। তিনি দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণরূপে নিশ্চিহ্ন’ হয়ে গেছে।
২৪ মিনিট আগেইরানের ৩ পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা করার সময় বি–২ বোমারু বিমান ও সাবমেরিন ব্যবহার করছে যুক্তরাষ্ট্র। এমনটাই দাবি করেছেন মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম ফক্স নিউজের উপস্থাপক শন হ্যানিটি। তাঁর দাবি, ইরানের পরমাণু কেন্দ্রগুলোতে বাংকার বাস্টার বোমা ফেলা হয়েছে এবং সাবমেরিন থেকে ক্ষেপণাস্ত্র সহযোগে হামলা করা হয়
৩৮ মিনিট আগেফোরদো, ইস্পাহান এবং নাতাঞ্জে মার্কিন হামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ইরানি কর্মকর্তারা। তবে ক্ষয়ক্ষতি কেমন হয়েছে সে বিষয়ে কোনো তথ্য দেননি তারা। ইরানের আধা-সরকারি তাসনিম বার্তা সংস্থা নিশ্চিত করেছিল, যুক্তরাষ্ট্র ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে