আজকের পত্রিকা ডেস্ক
নিজের চেষ্টায় ইতিহাস গড়ে ভারতের ধনী নারী উদ্যোক্তাদের তালিকার শীর্ষে জায়গা করে নিয়েছেন আরিস্তা নেটওয়ার্কের প্রেসিডেন্ট ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) জয়শ্রী উল্লাল। ৫০ হাজার ১৭০ কোটি রুপির সম্পদ নিয়ে গত বুধবার হুরুন ইন্ডিয়া রিচ লিস্ট ২০২৫-এ প্রথম হন তিনি। তাঁর পরেই ৪৬ হাজার ৫৮০ কোটি রুপির সম্পদ নিয়ে আছেন রাধা ভেম্বু। ফাল্গুনী নায়ার ৩৯ হাজার ৮১০ কোটি রুপির সম্পদ নিয়ে তৃতীয় স্থানে রয়েছেন।
বায়োকন প্রতিষ্ঠাতা কিরণ মজুমদার-শ (২৯ হাজার ৩৩০ কোটি রুপি) রয়েছেন চতুর্থ স্থানে। অন্যদিকে অফবিজনেসের সহপ্রতিষ্ঠাতা রুচি কালরা ও তাঁর পরিবার নতুনভাবে তালিকায় প্রবেশ করেছেন ৯ হাজার ১৩০ কোটি রুপির সম্পদ নিয়ে।
ভারতের শীর্ষ ১০ নারী উদ্যোক্তাকে নিয়ে আজ শুক্রবার প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে দি ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস।
১. জয়শ্রী উল্লাল
২০০৮ সাল থেকে তিনি আরিস্তা নেটওয়ার্কসের প্রেসিডেন্ট ও সিইও হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। গত বছর প্রতিষ্ঠানটির আয় দাঁড়িয়েছে ৭০০ কোটি ডলার, যা আগের বছরের তুলনায় ২০ শতাংশ বেশি। জয়শ্রী বর্তমানে ক্লাউড কম্পিউটিং কোম্পানি স্নোফ্লেকের পরিচালনা পর্ষদের সদস্য এবং আরিস্তার প্রায় ৩ শতাংশ শেয়ারের মালিক; যার কিছু অংশ তাঁর দুই সন্তান, ভাইঝি ও ভাইপোর জন্য বরাদ্দ। ফোর্বস বলছে, জয়শ্রী এর আগে সিসকো সিস্টেমস, সেমিকন্ডাক্টর প্রতিষ্ঠান অ্যাডভান্সড মাইক্রো ডিভাইসেস এবং ফেয়ারচাইল্ড সেমিকন্ডাক্টরে কাজ করেছেন।
২. রাধা ভেম্বু
ব্যক্তিগত মালিকানাধীন জোহো কর্পের বেশির ভাগ অংশীদারত্ব রয়েছে রাধা ভেম্বুর হাতে, যা ক্লাউডে ব্যবসা-সম্পর্কিত সফটওয়্যার সরবরাহ করে। তাঁর বড় ভাই শ্রীধর ভেম্বু সংস্থাটির সহপ্রতিষ্ঠাতা। রাধা আইআইটি মাদ্রাজ থেকে শিল্প ব্যবস্থাপনায় স্নাতক। জোহোর প্রতিষ্ঠাতা শ্রীধর ভেম্বু এই বছরের ফেব্রুয়ারিতে সিইও পদ থেকে সরে দাঁড়ান এবং বর্তমানে প্রধান বিজ্ঞানী হিসেবে কাজ করছেন।
৩. ফাল্গুনী নায়ার
বিনিয়োগ ব্যাংকার হিসেবে চাকরি ছাড়ার পর ফাল্গুনী নায়ার ২০১২ সালে সৌন্দর্য পণ্য বিক্রেতা নাইকা প্রতিষ্ঠা করেন। নাইকা শব্দের অর্থ হলো ‘আলোর কেন্দ্রে থাকা একজন’ এবং এটি অনলাইনে ও ভারতজুড়ে প্রায় ২০০টি স্টোরের মাধ্যমে হাজার হাজার ব্র্যান্ডের পণ্য বিক্রি করে। নাইকার উল্লেখযোগ্য বিনিয়োগকারীদের মধ্যে রয়েছে ইউএস প্রাইভেট ইক্যুইটি জায়ান্ট টিপিজি গ্রোথ এবং বিলিয়নিয়ার হর্ষ মারিওয়ালা ও হ্যারি বাঙ্গা।
৪. কিরণ মজুমদার-শ
কিরণ মজুমদার-শ প্রথম প্রজন্মের উদ্যোক্তা এবং বিশ্বব্যাপী ব্যবসায়িক নেতা; যার বায়োটেকনোলজিতে চার দশকের বেশি অভিজ্ঞতা রয়েছে। ১৯৭৮ সালে নিজের গ্যারেজ থেকে বায়োটেকের যাত্রা শুরু করেন। বর্তমানে বায়োকন লিমিটেড এবং বায়োকন বায়োলজিক্স লিমিটেডের নির্বাহী চেয়ারপারসন।
৫. রুচি কালরা
রুচি কালরা অফবিজনেসের সহপ্রতিষ্ঠাতা ও সিইও, যা কাঁচামাল এবং ক্রেডিট সরবরাহকারী একটি বিটুবি প্ল্যাটফর্ম। অফবিজনেস সহপ্রতিষ্ঠা করার আগে রুচি কালরা ম্যাকিনজিতে পরামর্শক হিসেবে কাজ করেন। দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক হওয়ার পর আইএসবি হায়দরাবাদ থেকে এমবিএ ডিগ্রি অর্জন করেন তিনি।
৬. জুহি চাওলা
নব্বই দশকের বলিউড তারকা জুহি চাওলা এখন একজন সফল ব্যবসায়ী; যার মোট সম্পদ ৭ হাজার ৭৯০ কোটি রুপি। জুহি চাওলা ও তাঁর পরিবারের সম্পদ গত বছরের তুলনায় ৬৯ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে, যা তাঁকে নারী অভিনেত্রীদের মধ্যে শীর্ষে নিয়ে গেছে। জুহির আয়ের একটি বড় অংশ আসে নাইট রাইডার্স স্পোর্টস থেকে, যা তাঁকে সিনেমার বাইরে আর্থিক দিক থেকে সবচেয়ে সফল চলচ্চিত্র তারকাদের একজন করে তুলেছে। ১২ হাজার ৪৯০ কোটি রুপির সম্পদ নিয়ে ভারতের সবচেয়ে ধনী অভিনেতা শাহরুখ খানের পরেই জুহি চাওলার স্থান।
৭. নেহা বনসল
লেন্সকার্টের সহপ্রতিষ্ঠাতা নেহা বনসল বর্তমানে এর মার্চেন্ডাইজিং ও লিগ্যাল শাখা পরিচালনা করছেন। এর আগে তিনি ডিএনএস অ্যাডভাইজর্স প্রাইভেট লিমিটেডের প্রতিষ্ঠাতা ও পরিচালক ছিলেন। দিল্লিতে জন্ম ও বেড়ে ওঠা নেহা স্নাতক করেছেন বিকম অনার্সে।
৮. ইন্দ্রা নুয়ি
পেপসিকোর সাবেক চেয়ারম্যান ও সিইও ইন্দ্রা নুয়ি ২৪ বছর দায়িত্ব পালনের পর ২০১৯ সালে অবসর নেন। সিইও হিসেবে তিনি বিক্রি প্রায় দ্বিগুণ করতে সক্ষম হন এবং স্বাস্থ্যকর পণ্য ও পরিবেশবান্ধব অনুশীলন চালু করেন। পেপসিকোতে কাজ করার সময় প্রাপ্ত স্টক থেকেই তিনি সম্পদ সংগ্রহ করেন। ২০১৯ সালে অ্যামাজনের বোর্ডে এবং ২০২২ সালে ডয়চে ব্যাংকের গ্লোবাল অ্যাডভাইজরি বোর্ডে যোগ দেন তিনি। ২০২৩ সালে তিনি এআই-চালিত ডেটা সুরক্ষা ও ব্যবস্থাপনা স্টার্টআপ কোহেসিটির নবগঠিত সিইও অ্যাডভাইজরি কাউন্সিলে যোগ দেন। নুয়ি ভারতে বড় হয়েছেন এবং ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিএ করেছেন।
৯. নেহা নারখেড়ে
নেহা নারখেড়ে কনফ্লুনেটের সহপ্রতিষ্ঠাতা এবং সাবেক সিটিও, যা একটি স্ট্রিমিং ডেটা প্রযুক্তি সংস্থা। তিনি ওপেন সোর্স সফটওয়্যার প্ল্যাটফর্ম অ্যাপাচি কাফকা প্রতিষ্ঠা করেন। বর্তমানে কনফ্লুনেটের বোর্ড সদস্য হিসেবে কাজ করছেন। তিনি মহারাষ্ট্রের পুনেতে বেড়ে ওঠেন এবং পুনে ইনস্টিটিউট অব কম্পিউটার টেকনোলজিতে (পিআইসিটি) পড়াশোনা করেন।
১০. কবিতা সুব্রামানিয়ান
কবিতা সুব্রামানিয়ান ভারতীয় অনলাইন বিনিয়োগ প্ল্যাটফর্ম আপস্টক্সের সহপ্রতিষ্ঠাতা। তিনি ২০১৫ থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত লিপফ্রগ ইনভেস্টমেন্টসের সহযোগী পরিচালক হিসেবে কাজ করেন এবং অ্যাক্টিস, এসকেএস মাইক্রোফিন্যান্স লিমিটেডেও কাজ করেন। আইআইটি বোম্বের প্রাক্তন ছাত্রী কবিতা দ্য হোয়ার্টন স্কুলের এমবিএ গ্র্যাজুয়েট।
নিজের চেষ্টায় ইতিহাস গড়ে ভারতের ধনী নারী উদ্যোক্তাদের তালিকার শীর্ষে জায়গা করে নিয়েছেন আরিস্তা নেটওয়ার্কের প্রেসিডেন্ট ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) জয়শ্রী উল্লাল। ৫০ হাজার ১৭০ কোটি রুপির সম্পদ নিয়ে গত বুধবার হুরুন ইন্ডিয়া রিচ লিস্ট ২০২৫-এ প্রথম হন তিনি। তাঁর পরেই ৪৬ হাজার ৫৮০ কোটি রুপির সম্পদ নিয়ে আছেন রাধা ভেম্বু। ফাল্গুনী নায়ার ৩৯ হাজার ৮১০ কোটি রুপির সম্পদ নিয়ে তৃতীয় স্থানে রয়েছেন।
বায়োকন প্রতিষ্ঠাতা কিরণ মজুমদার-শ (২৯ হাজার ৩৩০ কোটি রুপি) রয়েছেন চতুর্থ স্থানে। অন্যদিকে অফবিজনেসের সহপ্রতিষ্ঠাতা রুচি কালরা ও তাঁর পরিবার নতুনভাবে তালিকায় প্রবেশ করেছেন ৯ হাজার ১৩০ কোটি রুপির সম্পদ নিয়ে।
ভারতের শীর্ষ ১০ নারী উদ্যোক্তাকে নিয়ে আজ শুক্রবার প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে দি ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস।
১. জয়শ্রী উল্লাল
২০০৮ সাল থেকে তিনি আরিস্তা নেটওয়ার্কসের প্রেসিডেন্ট ও সিইও হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। গত বছর প্রতিষ্ঠানটির আয় দাঁড়িয়েছে ৭০০ কোটি ডলার, যা আগের বছরের তুলনায় ২০ শতাংশ বেশি। জয়শ্রী বর্তমানে ক্লাউড কম্পিউটিং কোম্পানি স্নোফ্লেকের পরিচালনা পর্ষদের সদস্য এবং আরিস্তার প্রায় ৩ শতাংশ শেয়ারের মালিক; যার কিছু অংশ তাঁর দুই সন্তান, ভাইঝি ও ভাইপোর জন্য বরাদ্দ। ফোর্বস বলছে, জয়শ্রী এর আগে সিসকো সিস্টেমস, সেমিকন্ডাক্টর প্রতিষ্ঠান অ্যাডভান্সড মাইক্রো ডিভাইসেস এবং ফেয়ারচাইল্ড সেমিকন্ডাক্টরে কাজ করেছেন।
২. রাধা ভেম্বু
ব্যক্তিগত মালিকানাধীন জোহো কর্পের বেশির ভাগ অংশীদারত্ব রয়েছে রাধা ভেম্বুর হাতে, যা ক্লাউডে ব্যবসা-সম্পর্কিত সফটওয়্যার সরবরাহ করে। তাঁর বড় ভাই শ্রীধর ভেম্বু সংস্থাটির সহপ্রতিষ্ঠাতা। রাধা আইআইটি মাদ্রাজ থেকে শিল্প ব্যবস্থাপনায় স্নাতক। জোহোর প্রতিষ্ঠাতা শ্রীধর ভেম্বু এই বছরের ফেব্রুয়ারিতে সিইও পদ থেকে সরে দাঁড়ান এবং বর্তমানে প্রধান বিজ্ঞানী হিসেবে কাজ করছেন।
৩. ফাল্গুনী নায়ার
বিনিয়োগ ব্যাংকার হিসেবে চাকরি ছাড়ার পর ফাল্গুনী নায়ার ২০১২ সালে সৌন্দর্য পণ্য বিক্রেতা নাইকা প্রতিষ্ঠা করেন। নাইকা শব্দের অর্থ হলো ‘আলোর কেন্দ্রে থাকা একজন’ এবং এটি অনলাইনে ও ভারতজুড়ে প্রায় ২০০টি স্টোরের মাধ্যমে হাজার হাজার ব্র্যান্ডের পণ্য বিক্রি করে। নাইকার উল্লেখযোগ্য বিনিয়োগকারীদের মধ্যে রয়েছে ইউএস প্রাইভেট ইক্যুইটি জায়ান্ট টিপিজি গ্রোথ এবং বিলিয়নিয়ার হর্ষ মারিওয়ালা ও হ্যারি বাঙ্গা।
৪. কিরণ মজুমদার-শ
কিরণ মজুমদার-শ প্রথম প্রজন্মের উদ্যোক্তা এবং বিশ্বব্যাপী ব্যবসায়িক নেতা; যার বায়োটেকনোলজিতে চার দশকের বেশি অভিজ্ঞতা রয়েছে। ১৯৭৮ সালে নিজের গ্যারেজ থেকে বায়োটেকের যাত্রা শুরু করেন। বর্তমানে বায়োকন লিমিটেড এবং বায়োকন বায়োলজিক্স লিমিটেডের নির্বাহী চেয়ারপারসন।
৫. রুচি কালরা
রুচি কালরা অফবিজনেসের সহপ্রতিষ্ঠাতা ও সিইও, যা কাঁচামাল এবং ক্রেডিট সরবরাহকারী একটি বিটুবি প্ল্যাটফর্ম। অফবিজনেস সহপ্রতিষ্ঠা করার আগে রুচি কালরা ম্যাকিনজিতে পরামর্শক হিসেবে কাজ করেন। দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক হওয়ার পর আইএসবি হায়দরাবাদ থেকে এমবিএ ডিগ্রি অর্জন করেন তিনি।
৬. জুহি চাওলা
নব্বই দশকের বলিউড তারকা জুহি চাওলা এখন একজন সফল ব্যবসায়ী; যার মোট সম্পদ ৭ হাজার ৭৯০ কোটি রুপি। জুহি চাওলা ও তাঁর পরিবারের সম্পদ গত বছরের তুলনায় ৬৯ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে, যা তাঁকে নারী অভিনেত্রীদের মধ্যে শীর্ষে নিয়ে গেছে। জুহির আয়ের একটি বড় অংশ আসে নাইট রাইডার্স স্পোর্টস থেকে, যা তাঁকে সিনেমার বাইরে আর্থিক দিক থেকে সবচেয়ে সফল চলচ্চিত্র তারকাদের একজন করে তুলেছে। ১২ হাজার ৪৯০ কোটি রুপির সম্পদ নিয়ে ভারতের সবচেয়ে ধনী অভিনেতা শাহরুখ খানের পরেই জুহি চাওলার স্থান।
৭. নেহা বনসল
লেন্সকার্টের সহপ্রতিষ্ঠাতা নেহা বনসল বর্তমানে এর মার্চেন্ডাইজিং ও লিগ্যাল শাখা পরিচালনা করছেন। এর আগে তিনি ডিএনএস অ্যাডভাইজর্স প্রাইভেট লিমিটেডের প্রতিষ্ঠাতা ও পরিচালক ছিলেন। দিল্লিতে জন্ম ও বেড়ে ওঠা নেহা স্নাতক করেছেন বিকম অনার্সে।
৮. ইন্দ্রা নুয়ি
পেপসিকোর সাবেক চেয়ারম্যান ও সিইও ইন্দ্রা নুয়ি ২৪ বছর দায়িত্ব পালনের পর ২০১৯ সালে অবসর নেন। সিইও হিসেবে তিনি বিক্রি প্রায় দ্বিগুণ করতে সক্ষম হন এবং স্বাস্থ্যকর পণ্য ও পরিবেশবান্ধব অনুশীলন চালু করেন। পেপসিকোতে কাজ করার সময় প্রাপ্ত স্টক থেকেই তিনি সম্পদ সংগ্রহ করেন। ২০১৯ সালে অ্যামাজনের বোর্ডে এবং ২০২২ সালে ডয়চে ব্যাংকের গ্লোবাল অ্যাডভাইজরি বোর্ডে যোগ দেন তিনি। ২০২৩ সালে তিনি এআই-চালিত ডেটা সুরক্ষা ও ব্যবস্থাপনা স্টার্টআপ কোহেসিটির নবগঠিত সিইও অ্যাডভাইজরি কাউন্সিলে যোগ দেন। নুয়ি ভারতে বড় হয়েছেন এবং ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিএ করেছেন।
৯. নেহা নারখেড়ে
নেহা নারখেড়ে কনফ্লুনেটের সহপ্রতিষ্ঠাতা এবং সাবেক সিটিও, যা একটি স্ট্রিমিং ডেটা প্রযুক্তি সংস্থা। তিনি ওপেন সোর্স সফটওয়্যার প্ল্যাটফর্ম অ্যাপাচি কাফকা প্রতিষ্ঠা করেন। বর্তমানে কনফ্লুনেটের বোর্ড সদস্য হিসেবে কাজ করছেন। তিনি মহারাষ্ট্রের পুনেতে বেড়ে ওঠেন এবং পুনে ইনস্টিটিউট অব কম্পিউটার টেকনোলজিতে (পিআইসিটি) পড়াশোনা করেন।
১০. কবিতা সুব্রামানিয়ান
কবিতা সুব্রামানিয়ান ভারতীয় অনলাইন বিনিয়োগ প্ল্যাটফর্ম আপস্টক্সের সহপ্রতিষ্ঠাতা। তিনি ২০১৫ থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত লিপফ্রগ ইনভেস্টমেন্টসের সহযোগী পরিচালক হিসেবে কাজ করেন এবং অ্যাক্টিস, এসকেএস মাইক্রোফিন্যান্স লিমিটেডেও কাজ করেন। আইআইটি বোম্বের প্রাক্তন ছাত্রী কবিতা দ্য হোয়ার্টন স্কুলের এমবিএ গ্র্যাজুয়েট।
ভারতের কমিউনিস্ট পার্টির (মার্ক্সবাদী) সাধারণ সম্পাদক ডি রাজা বলেন, আরএসএস প্রতিক্রিয়াশীল, বিভাজন সৃষ্টিকারী, সাম্প্রদায়িক এবং সমাজকে দ্বিখণ্ডিত করে দেশের ঐক্য ও অখণ্ডতার জন্য হুমকি সৃষ্টি করছে। স্বাধীনতা আন্দোলনের সময় আরএসএস কী ভূমিকা রেখেছিল—প্রধানমন্ত্রীকে সেটা জনগণকে ব্যাখ্যা করতে হবে।
৩২ মিনিট আগেতিন দশকেরও বেশি সময় ধরে ভারত-নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে স্বাধীনতা আন্দোলনের অন্যতম শীর্ষ নেতা হিসেবে পরিচিত ইয়াসিন মালিক। তিনি বর্তমানে নয়াদিল্লির তিহার জেলে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ভোগ করছেন। একসময় সশস্ত্র সংগ্রামের প্রতীক ছিলেন, পরে অহিংস প্রতিরোধের পথ বেছে নেন। তবে গত আগস্টের শেষে দিল্লি হাইকোর্টে ৫৯ বছর..
২ ঘণ্টা আগেফিলিস্তিনের গাজা অভিমুখে যাত্রা করা আন্তর্জাতিক ত্রাণবাহী নৌবহর ‘গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা’র সবগুলো জাহাজ আটক করেছে ইসরায়েল। তবে ওই জাহাজগুলো থেকে আলাদা অবস্থানে থেকে নিজেদের মিশন চালিয়ে যাচ্ছে আরেকটি জাহাজ ‘কনসায়েন্স’। বাংলাদেশি আলোকচিত্রী ও দৃকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শহিদুল আলম...
৩ ঘণ্টা আগেইসরায়েলি বাহিনী ভূমধ্যসাগরে অবরুদ্ধ গাজায় সাহায্য নিয়ে যাওয়া একমাত্র নৌযান ‘মেরিনেট’ দখল করে নিয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলার সরাসরি সম্প্রচারে দেখা যায়, ইসরায়েলি বাহিনী জোর করে ওই নৌযানটিতে উঠছে।
৩ ঘণ্টা আগে