আজকের পত্রিকা ডেস্ক
গাজা শান্তিচুক্তির প্রথম ধাপে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস ও ইসরায়েল উভয় পক্ষই রাজি হয়েছে। ইসরায়েলি জিম্মি বা ফিলিস্তিনি বন্দীদের বিনিময়ে গাজা থেকে ইসরায়েলি সেনা সরিয়ে নেওয়ার কার্যক্রম শুরু করার ঘোষণা দিয়েছে তারা। এটি যদি বাস্তবায়িত হয় এবং গাজায় যুদ্ধ বন্ধ হয়, তবে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের জন্য এটি হতে পারে সবচেয়ে বড় কূটনৈতিক সফলতা। তাঁর শান্তি প্রস্তাব গাজায় যুদ্ধবিরতি এবং স্থায়ীভাবে যুদ্ধ অবসানের জন্য বিরোধপূর্ণ শক্তি, স্বার্থ বা পরিস্থিতি মোকাবিলা করে আলোচনার মাধ্যমে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছানোর চেষ্টা করছে। তবে এর বাস্তবায়ন নিয়ে অনেক প্রশ্ন আছে, যা স্থায়ী সমাধানের অন্তরায় হয়ে উঠতে পারে।
গার্ডিয়ানের বিশ্লেষণে বলা হয়েছে, গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন বন্ধের চুক্তি নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। কিন্তু এই চুক্তির বিশদ বিবরণ ও ক্রমবিন্যাস নিয়ে এখনো অনেক অস্পষ্টতা রয়েছে। তবে এর পরিপ্রেক্ষিতে হামাস ও ইসরায়েলের বিবৃতি বেশ যৌক্তিক। ইতিমধ্যে আরব দেশ ও আঞ্চলিক শক্তির সমর্থনে এই চুক্তিতে সম্মত হয়েছে তারা। একটি স্থায়ী শান্তিচুক্তির দিকে এগোনোর এটিই মোক্ষম সময়। কারণ এর আগে গত মার্চে গাজা যুদ্ধবিরতির আলাপ ভেস্তে গেছে। তার পর থেকে গাজায় ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর আগ্রাসনের মাত্রা বেড়ে যায়। তাদের হামলায় এখন পর্যন্ত অন্তত ৬৮ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনির প্রাণ গেছে। এই নিহতদের বেশির ভাগই সাধারণ মানুষ, নারী ও শিশু।
সেই মার্চ থেকেই গাজায় যুদ্ধবিরতি নিয়ে অনেক আলাপ হয়েছে, তবে চুক্তির এত কাছাকাছি কখনোই আসা হয়নি। গত বুধবার তাঁর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে গাজা শান্তি পরিকল্পনার প্রথম ধাপের কথা বলেন ট্রাম্প। সেখানে তিনি স্পষ্ট করে বলেছেন, ইসরায়েলি জিম্মি মুক্তির বিনিময়ে গাজা থেকে সামরিক বাহিনী সরিয়ে নেবে ইসরায়েল। কিন্তু তিনি এ সময় সংশয় প্রকাশ করে বলেন, তবে সব জিম্মিকে ফিরিয়ে আনা এবং ইসরায়েলি সেনা প্রত্যাহার করা একটি জটিল প্রক্রিয়া হতে পারে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ট্রাম্পের প্রতিশ্রুতি অনুসারে সবার প্রত্যাশা, খুব শিগগিরই জিম্মি ফেরতের বিনিময়ে গাজা থেকে ইসরায়েলি সেনা প্রত্যাহার করা হবে। এটি একটি শক্তিশালী, টেকসই ও চিরস্থায়ী শান্তির দিকে অগ্রসর হওয়ার প্রথম পদক্ষেপ। সকলের ধারণা, এই বিষয়ে হামাস ও ইসরায়েল উভয় পক্ষ আন্তরিকতা দেখাবে। তবে অনেক কিছু আলোচনা করার বাকি আছে।
ট্রাম্পের গাজা শান্তিচুক্তির ২০ দফা যুদ্ধবিরতি ও স্থায়ীভাবে যুদ্ধ অবসানের জন্য একটি বিরোধপূর্ণ শক্তি, স্বার্থ বা পরিস্থিতি মোকাবিলার চেষ্টা করছে। তবে প্রশ্ন হলো, হামাসের ভবিষ্যৎ নিয়ে। তারা বাস্তবিক পক্ষে নিরস্ত্র হবে কি না। এ ছাড়া গাজার ভবিষ্যৎ নিয়ে ইসরায়েলের দৃষ্টিভঙ্গি কেমন হবে, তার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়াও এখনো বাকি।
এর আগেও গাজায় যুদ্ধবিরতির জন্য এত দূর অগ্রসর হয়েছিল মধ্যস্থতাকারীরা। কিন্তু জিম্মি মুক্তির ধারাবাহিকতায় ঝামেলা হওয়ায় তা ভেস্তে যায়। আবার গাজায় শুরু হয় ইসরায়েলি আগ্রাসন। তবে এখন আলোচকেরা একটি গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্তে অবস্থান করছেন। এদিকে কেউ এখনো বলেনি, গাজায় ইসরায়েলের যুদ্ধ অসলো ধাঁচের শান্তিচুক্তি বা রাজনৈতিক আলোচনার মাধ্যমে শেষ হবে।
গাজা শান্তিচুক্তির প্রথম ধাপে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস ও ইসরায়েল উভয় পক্ষই রাজি হয়েছে। ইসরায়েলি জিম্মি বা ফিলিস্তিনি বন্দীদের বিনিময়ে গাজা থেকে ইসরায়েলি সেনা সরিয়ে নেওয়ার কার্যক্রম শুরু করার ঘোষণা দিয়েছে তারা। এটি যদি বাস্তবায়িত হয় এবং গাজায় যুদ্ধ বন্ধ হয়, তবে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের জন্য এটি হতে পারে সবচেয়ে বড় কূটনৈতিক সফলতা। তাঁর শান্তি প্রস্তাব গাজায় যুদ্ধবিরতি এবং স্থায়ীভাবে যুদ্ধ অবসানের জন্য বিরোধপূর্ণ শক্তি, স্বার্থ বা পরিস্থিতি মোকাবিলা করে আলোচনার মাধ্যমে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছানোর চেষ্টা করছে। তবে এর বাস্তবায়ন নিয়ে অনেক প্রশ্ন আছে, যা স্থায়ী সমাধানের অন্তরায় হয়ে উঠতে পারে।
গার্ডিয়ানের বিশ্লেষণে বলা হয়েছে, গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন বন্ধের চুক্তি নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। কিন্তু এই চুক্তির বিশদ বিবরণ ও ক্রমবিন্যাস নিয়ে এখনো অনেক অস্পষ্টতা রয়েছে। তবে এর পরিপ্রেক্ষিতে হামাস ও ইসরায়েলের বিবৃতি বেশ যৌক্তিক। ইতিমধ্যে আরব দেশ ও আঞ্চলিক শক্তির সমর্থনে এই চুক্তিতে সম্মত হয়েছে তারা। একটি স্থায়ী শান্তিচুক্তির দিকে এগোনোর এটিই মোক্ষম সময়। কারণ এর আগে গত মার্চে গাজা যুদ্ধবিরতির আলাপ ভেস্তে গেছে। তার পর থেকে গাজায় ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর আগ্রাসনের মাত্রা বেড়ে যায়। তাদের হামলায় এখন পর্যন্ত অন্তত ৬৮ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনির প্রাণ গেছে। এই নিহতদের বেশির ভাগই সাধারণ মানুষ, নারী ও শিশু।
সেই মার্চ থেকেই গাজায় যুদ্ধবিরতি নিয়ে অনেক আলাপ হয়েছে, তবে চুক্তির এত কাছাকাছি কখনোই আসা হয়নি। গত বুধবার তাঁর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে গাজা শান্তি পরিকল্পনার প্রথম ধাপের কথা বলেন ট্রাম্প। সেখানে তিনি স্পষ্ট করে বলেছেন, ইসরায়েলি জিম্মি মুক্তির বিনিময়ে গাজা থেকে সামরিক বাহিনী সরিয়ে নেবে ইসরায়েল। কিন্তু তিনি এ সময় সংশয় প্রকাশ করে বলেন, তবে সব জিম্মিকে ফিরিয়ে আনা এবং ইসরায়েলি সেনা প্রত্যাহার করা একটি জটিল প্রক্রিয়া হতে পারে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ট্রাম্পের প্রতিশ্রুতি অনুসারে সবার প্রত্যাশা, খুব শিগগিরই জিম্মি ফেরতের বিনিময়ে গাজা থেকে ইসরায়েলি সেনা প্রত্যাহার করা হবে। এটি একটি শক্তিশালী, টেকসই ও চিরস্থায়ী শান্তির দিকে অগ্রসর হওয়ার প্রথম পদক্ষেপ। সকলের ধারণা, এই বিষয়ে হামাস ও ইসরায়েল উভয় পক্ষ আন্তরিকতা দেখাবে। তবে অনেক কিছু আলোচনা করার বাকি আছে।
ট্রাম্পের গাজা শান্তিচুক্তির ২০ দফা যুদ্ধবিরতি ও স্থায়ীভাবে যুদ্ধ অবসানের জন্য একটি বিরোধপূর্ণ শক্তি, স্বার্থ বা পরিস্থিতি মোকাবিলার চেষ্টা করছে। তবে প্রশ্ন হলো, হামাসের ভবিষ্যৎ নিয়ে। তারা বাস্তবিক পক্ষে নিরস্ত্র হবে কি না। এ ছাড়া গাজার ভবিষ্যৎ নিয়ে ইসরায়েলের দৃষ্টিভঙ্গি কেমন হবে, তার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়াও এখনো বাকি।
এর আগেও গাজায় যুদ্ধবিরতির জন্য এত দূর অগ্রসর হয়েছিল মধ্যস্থতাকারীরা। কিন্তু জিম্মি মুক্তির ধারাবাহিকতায় ঝামেলা হওয়ায় তা ভেস্তে যায়। আবার গাজায় শুরু হয় ইসরায়েলি আগ্রাসন। তবে এখন আলোচকেরা একটি গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্তে অবস্থান করছেন। এদিকে কেউ এখনো বলেনি, গাজায় ইসরায়েলের যুদ্ধ অসলো ধাঁচের শান্তিচুক্তি বা রাজনৈতিক আলোচনার মাধ্যমে শেষ হবে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, তাঁর প্রস্তাবিত ২০ দফা যুদ্ধবিরতি পরিকল্পনার অধীনে গাজা উপত্যকা থেকে ফিলিস্তিনিদের বিতাড়িত করা হবে না। তিনি জোর দিয়ে বলেছেন, এই চুক্তি ‘সম্পূর্ণভাবে চূড়ান্ত ও সম্পন্ন’ হয়েছে।
৬ মিনিট আগেগাজায় যুদ্ধবিরতি বাস্তবায়নে যুক্তরাষ্ট্র এগিয়ে এসেছে সরাসরি নিরাপত্তার নিশ্চয়তা দিতে। মার্কিন সেনা মোতায়েনের মধ্য দিয়ে তৈরি হচ্ছে এক যৌথ নিরাপত্তাকাঠামো, যাতে যুক্ত থাকবে মধ্যপ্রাচ্যের একাধিক দেশও। বিশ্লেষকদের মতে, এ ধরনের নিশ্চয়তা শেষ পর্যন্ত হামাসকে চুক্তিতে রাজি করাতে বড় ভূমিকা
১ ঘণ্টা আগে২০২৩ সালের ৩০ জুন, লস অ্যাঞ্জেলেস থেকে কলম্বো যাচ্ছিল কাতার এয়ারওয়েজের একটি বিমান। ওই বিমানের যাত্রী ছিলেন ৮৫ বছর বয়সী ড. অসোকা জয়াবীরা। অবসরপ্রাপ্ত হৃদ্রোগ বিশেষজ্ঞ ড. অসোকা ছিলেন নিরামিষভোজী। তাঁর যাত্রাপথ ছিল প্রায় সাড়ে ১৫ ঘণ্টার।
১০ ঘণ্টা আগেবিশ্বের অন্যতম মর্যাদাপূর্ণ নোবেল শান্তি পুরস্কার এবার যেন এক অদ্ভুত রাজনৈতিক আলোচনার কেন্দ্রে। কারণ, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এটি পাওয়ার জন্য যেভাবে দৌড়ঝাঁপ চালাচ্ছেন, সেভাবে ইতিহাসে আর কোনো প্রার্থী প্রচারণা বা লবিং করেননি।
১০ ঘণ্টা আগে