গাজায় অতি দ্রুতই একটি যুদ্ধবিরতি কার্যকর হতে যাচ্ছে। এমনকি সব ঠিক থাকলে চলতি সপ্তাহের মধ্যেই একটি কার্যকর হতে পারে। এ লক্ষ্যে অঞ্চলটির নিয়ন্ত্রক গোষ্ঠী হামাসও শিগগির যুক্তরাষ্ট্র, মিসর ও কাতারের মধ্যস্থতায় উত্থাপিত যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মতি দেবে বলে ফিলিস্তিনি প্রাচীন সংবাদমাধ্যম আল-কুদসকে জানিয়েছে একটি সূত্র। ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম জেরুজালেম পোস্টের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
যুদ্ধবিরতি আলোচনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র নাম প্রকাশ না করার শর্তে আল-কুদসকে জানিয়েছে, হামাসসহ অন্য ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠী নিয়ে গঠিত জোট আগামী কয়েক দিনের মধ্যেই গাজায় যুদ্ধবিরতির লক্ষ্যে একটি চুক্তিতে পৌঁছাবে বলে আশা প্রকাশ করেছে।
সূত্রটি জানিয়েছে, যুদ্ধবিরতিতে পৌঁছানোর লক্ষ্যে এখনো ছোট ছোট বেশ কিছু শর্ত উপস্থিত আছে। বিশেষ করে, ইসরায়েলি পক্ষের নমনীয়তা, স্থায়ী যুদ্ধবিরতি আলোচনার জন্য ফিলিস্তিনি গোষ্ঠীগুলোর তরফ থেকে উত্থাপিত চুক্তিতে পৌঁছানোর আগে যুদ্ধবিরতি বাস্তবায়ন না করতে ছাড় দেওয়া, হামাসের হাতে বন্দী ইসরায়েলি সেনা কর্মকর্তাদের জীবিত থাকার প্রমাণ ইত্যাদির সাপেক্ষে শিগগির এই চুক্তির আলোচনা শুরু হতে পারে।
সূত্রটি আশা প্রকাশ করে বলেছে, সবকিছু ঠিক থাকলে চলতি সপ্তাহের শেষ নাগাদ একটি ঐকমত্যে পৌঁছাতে পারে পক্ষগুলো। সূত্র জানিয়েছে, বিগত কয়েক ঘণ্টায় মিসর, কাতার, ফিলিস্তিন ও ইসরায়েলি আলোচকেরা ঘনঘন বৈঠক করেছেন এবং ইসরায়েলি জিম্মি ও ফিলিস্তিনি বন্দিবিনিময়ের অনুপাত কেমন হবে—সে বিষয়ে আলোচনা করেছেন।
এ বিষয়ে মিসরীয় টিভি চ্যানেল কানাতুস শারক্বি এক প্রতিবেদনে বলেছে, বিগত কয়েক ঘণ্টায় মিসর, কাতার, ফিলিস্তিন ও ইসরায়েলি আলোচকেরা ইসরায়েলি জিম্মি ও ফিলিস্তিনি বন্দিবিনিময়ের অনুপাতের বিষয়টি নির্ধারণে বেশ কয়েক দফায় বৈঠকে বসেছেন।
মিসরীয় চ্যানেলটি আরও জানিয়েছে, হামাস স্থায়ীভাবে যুদ্ধ বন্ধের লক্ষ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে আশ্বাস পেয়েছে। মার্কিন আশ্বাস এবং প্রস্তাবিত চুক্তির খসড়া অনুসারে চুক্তির তৃতীয় ধাপে স্থায়ী যুদ্ধবিরতি ও গাজা থেকে ইসরায়েলি সেনা প্রত্যাহার করা হবে এবং এর অর্থ ইসরায়েলি সেনাবাহিনী আর গাজায় ফিরে আসবে না।
এদিকে, কাতারের সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা জানিয়েছে—হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে বন্দিবিনিময় চুক্তির বিষয়ে আলোচনায় অংশ নিতে কাতারের প্রতিনিধিদল আজ শনিবার কায়রোর উদ্দেশে রওনা করেছে। হামাসের প্রতিনিধিদলও আজ সকালে কায়রো পৌঁছেছে। সেখানে যুক্তরাষ্ট্র ও মিসরীয় কর্মকর্তারাও উপস্থিত থাকবেন। যুদ্ধবিরতি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে আজ থেকেই চূড়ান্ত আলোচনা শুরু হতে পারে বলে জানিয়েছে সূত্রটি।
অপর দিকে, মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন বলেছেন, বর্তমানে যে যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব নিয়ে আলোচনা চলছে তা হামাসের জন্য ‘মেনে নেওয়া খুবই সহজ’ এবং এই প্রস্তাব হামাসের মেনে নেওয়া উচিত। ব্লিঙ্কেন বলেছেন, ‘আমরা অপেক্ষা করছি যে কার্যত তারা (হামাস) যুদ্ধবিরতি ও জিম্মিদের মুক্তির বিষয়ে হ্যাঁ সূচক উত্তর দেয় কি না। এই মুহূর্তে বাস্তবতা হলো, গাজার জনগণ ও যুদ্ধবিরতির মধ্যে দাঁড়িয়ে থাকা একমাত্র বিষয়টিই হলো হামাস।’
গাজায় অতি দ্রুতই একটি যুদ্ধবিরতি কার্যকর হতে যাচ্ছে। এমনকি সব ঠিক থাকলে চলতি সপ্তাহের মধ্যেই একটি কার্যকর হতে পারে। এ লক্ষ্যে অঞ্চলটির নিয়ন্ত্রক গোষ্ঠী হামাসও শিগগির যুক্তরাষ্ট্র, মিসর ও কাতারের মধ্যস্থতায় উত্থাপিত যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মতি দেবে বলে ফিলিস্তিনি প্রাচীন সংবাদমাধ্যম আল-কুদসকে জানিয়েছে একটি সূত্র। ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম জেরুজালেম পোস্টের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
যুদ্ধবিরতি আলোচনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র নাম প্রকাশ না করার শর্তে আল-কুদসকে জানিয়েছে, হামাসসহ অন্য ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠী নিয়ে গঠিত জোট আগামী কয়েক দিনের মধ্যেই গাজায় যুদ্ধবিরতির লক্ষ্যে একটি চুক্তিতে পৌঁছাবে বলে আশা প্রকাশ করেছে।
সূত্রটি জানিয়েছে, যুদ্ধবিরতিতে পৌঁছানোর লক্ষ্যে এখনো ছোট ছোট বেশ কিছু শর্ত উপস্থিত আছে। বিশেষ করে, ইসরায়েলি পক্ষের নমনীয়তা, স্থায়ী যুদ্ধবিরতি আলোচনার জন্য ফিলিস্তিনি গোষ্ঠীগুলোর তরফ থেকে উত্থাপিত চুক্তিতে পৌঁছানোর আগে যুদ্ধবিরতি বাস্তবায়ন না করতে ছাড় দেওয়া, হামাসের হাতে বন্দী ইসরায়েলি সেনা কর্মকর্তাদের জীবিত থাকার প্রমাণ ইত্যাদির সাপেক্ষে শিগগির এই চুক্তির আলোচনা শুরু হতে পারে।
সূত্রটি আশা প্রকাশ করে বলেছে, সবকিছু ঠিক থাকলে চলতি সপ্তাহের শেষ নাগাদ একটি ঐকমত্যে পৌঁছাতে পারে পক্ষগুলো। সূত্র জানিয়েছে, বিগত কয়েক ঘণ্টায় মিসর, কাতার, ফিলিস্তিন ও ইসরায়েলি আলোচকেরা ঘনঘন বৈঠক করেছেন এবং ইসরায়েলি জিম্মি ও ফিলিস্তিনি বন্দিবিনিময়ের অনুপাত কেমন হবে—সে বিষয়ে আলোচনা করেছেন।
এ বিষয়ে মিসরীয় টিভি চ্যানেল কানাতুস শারক্বি এক প্রতিবেদনে বলেছে, বিগত কয়েক ঘণ্টায় মিসর, কাতার, ফিলিস্তিন ও ইসরায়েলি আলোচকেরা ইসরায়েলি জিম্মি ও ফিলিস্তিনি বন্দিবিনিময়ের অনুপাতের বিষয়টি নির্ধারণে বেশ কয়েক দফায় বৈঠকে বসেছেন।
মিসরীয় চ্যানেলটি আরও জানিয়েছে, হামাস স্থায়ীভাবে যুদ্ধ বন্ধের লক্ষ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে আশ্বাস পেয়েছে। মার্কিন আশ্বাস এবং প্রস্তাবিত চুক্তির খসড়া অনুসারে চুক্তির তৃতীয় ধাপে স্থায়ী যুদ্ধবিরতি ও গাজা থেকে ইসরায়েলি সেনা প্রত্যাহার করা হবে এবং এর অর্থ ইসরায়েলি সেনাবাহিনী আর গাজায় ফিরে আসবে না।
এদিকে, কাতারের সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা জানিয়েছে—হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে বন্দিবিনিময় চুক্তির বিষয়ে আলোচনায় অংশ নিতে কাতারের প্রতিনিধিদল আজ শনিবার কায়রোর উদ্দেশে রওনা করেছে। হামাসের প্রতিনিধিদলও আজ সকালে কায়রো পৌঁছেছে। সেখানে যুক্তরাষ্ট্র ও মিসরীয় কর্মকর্তারাও উপস্থিত থাকবেন। যুদ্ধবিরতি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে আজ থেকেই চূড়ান্ত আলোচনা শুরু হতে পারে বলে জানিয়েছে সূত্রটি।
অপর দিকে, মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন বলেছেন, বর্তমানে যে যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব নিয়ে আলোচনা চলছে তা হামাসের জন্য ‘মেনে নেওয়া খুবই সহজ’ এবং এই প্রস্তাব হামাসের মেনে নেওয়া উচিত। ব্লিঙ্কেন বলেছেন, ‘আমরা অপেক্ষা করছি যে কার্যত তারা (হামাস) যুদ্ধবিরতি ও জিম্মিদের মুক্তির বিষয়ে হ্যাঁ সূচক উত্তর দেয় কি না। এই মুহূর্তে বাস্তবতা হলো, গাজার জনগণ ও যুদ্ধবিরতির মধ্যে দাঁড়িয়ে থাকা একমাত্র বিষয়টিই হলো হামাস।’
পাকিস্তানের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন দেশটি গোয়েন্দা সংস্থা ইন্টার সার্ভিস ইন্টেলিজেন্সের (আইএসআই) বর্তমান মহাপরিচালক লেফটেন্যান্ট জেনারেল মুহাম্মদ অসিম মালিক। তিনি পাকিস্তানের দশম জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা। পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম দ্য ডনের খবরে এই তথ্য জানান
৩২ মিনিট আগেভারত ও পাকিস্তানের সেনাদের মধ্যে টানা সপ্তম দিনের মতো গোলাগুলি হয়েছে। স্থানীয় সময় গতকাল বুধবার গভীর রাতে কাশ্মীরে বিবদমান সীমান্তে এই গোলাগুলি হয়। এতে কেউ হতাহত হয়েছে কিনা জানা যায়নি। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
১ ঘণ্টা আগেকাশ্মীরে সন্ত্রাসী হামলার জেরে যুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে এসে দাঁড়িয়েছে দক্ষিণ এশিয়ার পারমাণবিক শক্তিধর দুই বৈরী প্রতিবেশী ভারত ও পাকিস্তান। সীমান্তের নিয়ন্ত্রণরেখায় (এলওসি) ছয় দিন ধরে উভয় পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি গুলির ঘটনা ঘটছে। সীমান্তে জোরদার করা হয়েছে সামরিক বাহিনীর উপস্থিতি। কূটনীতিক বহিষ্কারসহ...
৮ ঘণ্টা আগেইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়ার হয়ে লড়াইয়ের জন্য ১৫ হাজার সেনাসদস্য পাঠিয়েছে উত্তর কোরিয়া। তাঁদের মধ্যে এখন পর্যন্ত প্রায় ৬০০ জন নিহতের খবর পাওয়া গেছে। আহত হয়েছেন আরও ৪ সহস্রাধিক। সব মিলিয়ে মোট হতাহতের সংখ্যা ৪ হাজার ৭০০ ছাড়িয়ে গেছে। গতকাল বুধবার দক্ষিণ কোরিয়ার জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থা এনআইএসের এক গোপন...
৯ ঘণ্টা আগে