যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজার শিশুদের জন্য একটি উপহার রেখে গেছেন প্রয়াত পোপ ফ্রান্সিস। সেই উপহার এরই মধ্যে ফিলিস্তিনে পৌঁছে গেছে বলে জানিয়েছে দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
গত শনিবার গাজার স্বরাষ্ট্র ও জাতীয় নিরাপত্তা মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, একটি অপরাধী গোষ্ঠী ও দখলদারদের সহযোগী দল তৎপর হয়েছে, যারা নাগরিকদের নিরাপত্তা হুমকির মুখে ফেলছে, আতঙ্ক ছড়াচ্ছে এবং ব্যক্তিগত ও রাষ্ট্রীয় সম্পত্তিতে আক্রমণ করছে।
গাজা ইস্যুতে নেতানিয়াহু প্রশাসনের এমন অমানবিক অবস্থানে এবার ক্ষোভে ফুঁসে উঠেছে খোদ ইসরায়েলিরাও। গাজার সঙ্গে সংহতি জানিয়ে রাজধানী তেল আবিবসহ বেশ কয়েকটি শহরে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছেন তাঁরা।
ড্রোন ভূপাতিত করার পাশাপাশি হুতিরা মার্কিন যুদ্ধজাহাজ লক্ষ্য করে ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাচ্ছে, বিশেষ করে লোহিত সাগর ও এডেন উপসাগরে বাড়ছে হামলার মাত্রা। তবে এখনো কোনো হামলাতে তারা মার্কিন জাহাজে সরাসরি আঘাত করতে পারেনি।
গাজায় ইসরায়েলি নৃশংসতায় আরও অন্তত ৬০ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার উপত্যকাজুড়ে নির্বিচারে বিমান হামলায় প্রাণ গেছে তাঁদের। হামাস নিয়ন্ত্রিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে কাতারভিত্তিক সম্প্রচারমাধ্যম আল-জাজিরা জানিয়েছে এ তথ্য।
পোপ ফ্রান্সিসের মৃত্যুতে সামাজিক মাধ্যমে ইসরায়েলের সরকারি অ্যাকাউন্ট থেকে শোকবার্তা প্রকাশ করা হয়েছিল। তবে পরে তা মুছে ফেলা হয়েছে। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে তৈরি হয়েছে তীব্র বিতর্ক ও জল্পনা। যদিও ইসরায়েল সরকার এই শোকবার্তা মুছে ফেলার কোনো আনুষ্ঠানিক কারণ জানায়নি।
বাবার কোলে হাসছে ছোট্ট মোহাম্মদ। প্রায় ১৬ মাস আগে, ইসরায়েলি বোমা হামলায় নিহত মায়ের নিথর দেহের পাশে বসে কাঁদছিল ১৩ মাস বয়সী এই শিশু। আশ্রয় নেওয়া স্কুলের ধ্বংসস্তূপের মধ্যে সেদিন আরও কত মানুষ যে প্রাণ হারিয়েছিল, আহত হয়েছিল তার ইয়ত্তা নেই। সেই ভয়াবহ দিনের বিশৃঙ্খলার মধ্যে, মানুষ দিগ্বিদিক পালাচ্ছিল,
গাজায় ১৫ জন জরুরি ত্রাণকর্মী এবং চিকিৎসকের মৃত্যুর জন্য কিছু সদস্যের পেশাগত ব্যর্থতাকে দায়ী করেছে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী আইডিএফ। এতগুলো মানুষের জীবন শেষ করার পেছনে তাদের সাফাই—কমান্ড সংক্রান্ত ভুল বোঝাবুঝি এবং কিছু সেনার আদেশ লঙ্ঘনের কারণে এমন ঘটেছে। তবে, হামলায় নিহতদের মধ্যে ৬ জন হামাস সদস্য বলেও
অস্ত্রসমর্পণ করছে না ইরান সমর্থিত লেবানিজ সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহ। গত শুক্রবার হিজবুল্লাহ নিয়ন্ত্রিত গণমাধ্যমে এ তথ্য জানিয়েছেন গোষ্ঠীটির প্রধান নাঈম কাশেম। ইসরায়েলের আগ্রাসী আচরণ বন্ধ না হওয়া পর্যন্ত হিজবুল্লাহ কোনো আলোচনায় বসবে না বলেও জানান তিনি।
ইসরায়েলি হামলায় যখন গাজায় প্রতিদিন পাখির মতো মানুষ মরছে, তখন এমন দাবি করলেন ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী। হামাস নিয়ন্ত্রিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুসারে, শনিবার ইসরায়েলি সেনাবাহিনী আইডিএফের হামলায় কমপক্ষে ৫৪ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে, আহত হয়েছে প্রায় দ্বিগুণ। হতাহতের প্রকৃত সংখ্যা আরও বেশি বলে আশঙ্কা কর
জিম্মিদের ফিরে না পাওয়া পর্যন্ত গাজায় অবরোধ অব্যাহত থাকবে। এমনটাই জানিয়েছেন, ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাৎজ। ইসরায়েলি সূত্রের বরাত দিয়ে আজ বৃহস্পতিবার ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ান এ তথ্য জানিয়েছে।
ইয়েমেনি ভূখণ্ডে যুক্তরাষ্ট্রের চলমান অভিযানে এ পর্যন্ত মোট ১২৩ জন নিহত হয়েছেন, যাদের বেশির ভাগই বেসামরিক নাগরিক। ইয়েমেনের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে গতকাল সোমবার এ তথ্য জানিয়েছে কাতারভিত্তিক সম্প্রচারমাধ্যম আল–জাজিরা।
ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ ও যুদ্ধবিধ্বস্ত ভূখণ্ড গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনে প্রতিনিয়ত বাড়ছে নিহতের সংখ্যা। সর্বশেষ হিসাব অনুসারে, গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনে নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে প্রায় ৫১ হাজারে। এ ছাড়া, এখনো নিখোঁজ ১১ হাজারের বেশি মানুষ। সব মিলিয়ে, গাজার স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ বলছে নিহতের সংখ্যা...
গাজার দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর রাফাহকে ঘিরে ফেলেছে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী—আইডিএফ। শহরটিকে গাজা উপত্যকা থেকে বিচ্ছিন্নকারী মোরাগ করিডরের পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নিয়েছে আইডিএফ। কাতারভিত্তিক সম্প্রচারমাধ্যম আল-জাজিরা জানিয়েছে এ তথ্য।
নতুন নির্দেশনায় বলা হয়েছে, বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে মোবাইল ফোন বা অন্য কোনো প্রকার অননুমোদিত ইলেকট্রনিক ডিভাইস ব্যবহার সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ। এই ধরনের কোনো সরঞ্জাম পাওয়া গেলে বাজেয়াপ্ত করা হবে এবং বিদ্যালয়ের নীতি অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ ভূখণ্ড গাজায় গতকাল বৃহস্পতিবার ইসরায়েলি সেনাবাহিনী–আইডিএফের হামলায় নিহত হয়েছেন আরও ২৯ ফিলিস্তিনি। নিহতদের বেশির ভাগই নারী ও শিশু। আহত হয়েছেন আরও অনেকে। হামাস নিয়ন্ত্রিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে কাতারভিত্তিক সম্প্রচারমাধ্যম আল-জাজিরা এ তথ্য জানিয়েছে।
গাজায় ইসরায়েলি নারকীয়তা থামছেই না। গত ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলি বাহিনী আইডিএফের বর্বরতায় নিহত হয়েছে কমপক্ষে ৩৫ ফিলিস্তিনি এবং আহত হয়েছে ৫৫ জন। হতাহতদের সবাই শুজাইয়া এলাকার বাসিন্দা। অঞ্চলটিতে ধ্বংসস্তূপের নিচে এখনো চাপা পড়ে আছে ৮০ জন। আজ বৃহস্পতিবার হামাস নিয়ন্ত্রিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে কাতারের