সিরিয়ায় প্রায় ১ কোটি ৭০ লাখ মানুষের মানবিক সহায়তা প্রয়োজন বলে সতর্ক করেছে জাতিসংঘ। গত মঙ্গলবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) মধ্যপ্রাচ্যের বিষয়ে নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকে জাতিসংঘের ত্রাণ বিষয়ক প্রধান কর্মকর্তা মার্টিন গ্রিফিথ এ সতর্কবার্তা দেন।
তিনি বলেন, সিরিয়ায় ১ কোটি ৬৭ লাখ মানুষের এখন মানবিক সহায়তা প্রয়োজন, যা মোট জনসংখ্যার প্রায় তিন–চতুর্থাংশ। সংকট শুরুর পর থেকে এবারের সহায়তার প্রয়োজনীয়তায় থাকা মানুষের সংখ্যা সর্বোচ্চ।
তুরস্কের সংবাদমাধ্যম আনাদোলুর প্রতিবেদন অনুসারে, ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে তুরস্ক ও সিরিয়ায় আঘাত হানা ভূমিকম্পকে গত এক শতকের মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ বলে উল্লেখ করেন গ্রিফিথ। তিনি বলেন, সিরিয়ায় চলমান সংকটের যেখানে ১৩ বছর পূর্ণ হতে চলেছে, এর ওপর ভূমিকম্পের আঘাতে এটি স্পষ্ট হয়ে উঠেছে যে, ভূমিকম্পের দীর্ঘমেয়াদি মানবিক প্রভাব মোকাবিলার জন্য এখনো আরও অনেক পদক্ষেপ নেওয়া প্রয়োজন।
গ্রিফিথ মৌলিক পরিষেবাগুলো পুরোপুরি পুনরুদ্ধারের পাশাপাশি ‘বিশেষত বাস্তুচ্যুত গর্ভবতী নারী ও মেয়েদের জন্য পর্যাপ্ত এবং উপযুক্ত আশ্রয়ের ব্যবস্থা’ করার আহ্বান জানিয়েছেন।
অত্যাবশ্যকীয় সুবিধাগুলো কমে যাওয়ার কারণে সিরিয়ার জনগণের মানবিক সহায়তার ওপর নির্ভরতা বেড়েছে। জাতিসংঘের কর্মকর্তা জোর দিয়ে বলেন, বিদ্যুৎ, খাওয়ার পানি এবং রান্নার জ্বালানি সরবরাহ কমে যাওয়ায় খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা এবং অপুষ্টি আরও বেড়ে গেছে। বিশেষত সমাজের ঝুঁকিতে থাকা সদস্য, যেমন—শিশু এবং গর্ভবতী ও স্তন্যদানকারী মায়েদের মধ্যে অপুষ্টি বৃদ্ধি পেয়েছে।
গ্রিফিথস আন্তর্জাতিক মানবিক আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে এবং বেসামরিক নাগরিক ও বেসামরিক অবকাঠামো রক্ষা করার জন্য জড়িত সব পক্ষের প্রতি তাঁর আহ্বান পুনর্ব্যক্ত করেছেন।
২০১১ সালে আসাদ সরকার গণতন্ত্রপন্থী বিক্ষোভ দমন করার পর থেকে সিরিয়ায় গৃহযুদ্ধ চলছে। জাতিসংঘের হিসাব অনুযায়ী, সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে এখন পর্যন্ত কয়েক লাখ মানুষ নিহত হয়েছে এবং ১ কোটিরও বেশি মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছে।
সিরিয়ায় প্রায় ১ কোটি ৭০ লাখ মানুষের মানবিক সহায়তা প্রয়োজন বলে সতর্ক করেছে জাতিসংঘ। গত মঙ্গলবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) মধ্যপ্রাচ্যের বিষয়ে নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকে জাতিসংঘের ত্রাণ বিষয়ক প্রধান কর্মকর্তা মার্টিন গ্রিফিথ এ সতর্কবার্তা দেন।
তিনি বলেন, সিরিয়ায় ১ কোটি ৬৭ লাখ মানুষের এখন মানবিক সহায়তা প্রয়োজন, যা মোট জনসংখ্যার প্রায় তিন–চতুর্থাংশ। সংকট শুরুর পর থেকে এবারের সহায়তার প্রয়োজনীয়তায় থাকা মানুষের সংখ্যা সর্বোচ্চ।
তুরস্কের সংবাদমাধ্যম আনাদোলুর প্রতিবেদন অনুসারে, ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে তুরস্ক ও সিরিয়ায় আঘাত হানা ভূমিকম্পকে গত এক শতকের মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ বলে উল্লেখ করেন গ্রিফিথ। তিনি বলেন, সিরিয়ায় চলমান সংকটের যেখানে ১৩ বছর পূর্ণ হতে চলেছে, এর ওপর ভূমিকম্পের আঘাতে এটি স্পষ্ট হয়ে উঠেছে যে, ভূমিকম্পের দীর্ঘমেয়াদি মানবিক প্রভাব মোকাবিলার জন্য এখনো আরও অনেক পদক্ষেপ নেওয়া প্রয়োজন।
গ্রিফিথ মৌলিক পরিষেবাগুলো পুরোপুরি পুনরুদ্ধারের পাশাপাশি ‘বিশেষত বাস্তুচ্যুত গর্ভবতী নারী ও মেয়েদের জন্য পর্যাপ্ত এবং উপযুক্ত আশ্রয়ের ব্যবস্থা’ করার আহ্বান জানিয়েছেন।
অত্যাবশ্যকীয় সুবিধাগুলো কমে যাওয়ার কারণে সিরিয়ার জনগণের মানবিক সহায়তার ওপর নির্ভরতা বেড়েছে। জাতিসংঘের কর্মকর্তা জোর দিয়ে বলেন, বিদ্যুৎ, খাওয়ার পানি এবং রান্নার জ্বালানি সরবরাহ কমে যাওয়ায় খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা এবং অপুষ্টি আরও বেড়ে গেছে। বিশেষত সমাজের ঝুঁকিতে থাকা সদস্য, যেমন—শিশু এবং গর্ভবতী ও স্তন্যদানকারী মায়েদের মধ্যে অপুষ্টি বৃদ্ধি পেয়েছে।
গ্রিফিথস আন্তর্জাতিক মানবিক আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে এবং বেসামরিক নাগরিক ও বেসামরিক অবকাঠামো রক্ষা করার জন্য জড়িত সব পক্ষের প্রতি তাঁর আহ্বান পুনর্ব্যক্ত করেছেন।
২০১১ সালে আসাদ সরকার গণতন্ত্রপন্থী বিক্ষোভ দমন করার পর থেকে সিরিয়ায় গৃহযুদ্ধ চলছে। জাতিসংঘের হিসাব অনুযায়ী, সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে এখন পর্যন্ত কয়েক লাখ মানুষ নিহত হয়েছে এবং ১ কোটিরও বেশি মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছে।
৪৫ মিনিটের এই ফোনালাপের উদ্যোগ এসেছিল ইরানের প্রেসিডেন্ট পেজেশকিয়ানের কাছ থেকে। যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলার পরেই তিনি এই উদ্যোগ নেন।
১ মিনিট আগেখোররামশহর-৪ বা খাইবার ক্ষেপণাস্ত্রকে ইরানের চতুর্থ প্রজন্মের ক্ষেপণাস্ত্র হিসেবে ধরা হয়। এটি শব্দের গতির চেয়ে ১৬ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের বাইরে এবং শব্দের গতির চেয়ে ৮ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের ভেতরে চলতে সক্ষম। উচ্চ গতি এবং কৌশলগত সক্ষমতার জন্য এটিকে শনাক্ত ও প্রতিহত করা কঠিন...
৫ মিনিট আগেইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে রাশিয়া ও স্পেন। রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘একটি সার্বভৌম রাষ্ট্রের ভূখণ্ডে ক্ষেপণাস্ত্র ও বোমা হামলার যে দায়িত্বজ্ঞানহীন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, তা যে যুক্তিই তুলে ধরা হোক না কেন, তা আন্তর্জ
১৩ মিনিট আগেতাঁর মতে, যুক্তরাষ্ট্রের হামলার জবাবে এখন ইরানকে তিনটি কৌশলগত পথের একটি বেছে নিতে হবে। প্রথমত কোনো কিছু না করা। এতে যুক্তরাষ্ট্রের আরও হামলা থেকে রেহাই পেতে পারে মধ্যপ্রাচ্যের দেশটি। এমনকি ইরান চাইলে কূটনৈতিক পথেও যেতে পারে। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় ফিরতে পারে।
১ ঘণ্টা আগে