গাজায় ফিলিস্তিনিদের কাছে সাহায্য না পৌঁছানো পর্যন্ত ইসরায়েলের সঙ্গে যুক্ত বাণিজ্যিক জাহাজগুলোতে আক্রমণ চালিয়ে যাওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে ইরান-সমর্থিত ইয়েমেনের বিদ্রোহী গোষ্ঠী হুতি। এই ঘোষণার পরই হুতিদের চার নেতার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য।
গতকাল বৃহস্পতিবার নিষেধাজ্ঞাগুলো ঘোষণার সময় দেশ দুটি জানায়, লোহিতসাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার নির্দেশ ও সমর্থন দেওয়ায় হুতিদের চারজন গুরুত্বপূর্ণ নেতার বিরুদ্ধে এই নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
সন্ত্রাসবাদবিষয়ক মার্কিন ট্রেজারির আন্ডার সেক্রেটারি ব্রায়ান নেলসন এক বিবৃতিতে বলেন, ‘বাণিজ্যিক জাহাজ এবং তাদের বেসামরিক ক্রুদের ওপর হুতিদের ক্রমাগত সন্ত্রাসী হামলা আন্তর্জাতিক সরবরাহ চেইন এবং নৌচলাচলের স্বাধীনতাকে ব্যাহত করার হুমকি দিচ্ছে, যা বৈশ্বিক নিরাপত্তা, স্থিতিশীলতা ও সমৃদ্ধির ক্ষেত্রে সংকটের সৃষ্টি করছে। আক্রমণগুলো বন্ধ করার জন্য সমস্ত কর্তৃপক্ষকে কাজে লাগাতে যুক্তরাজ্যের সঙ্গে আজ এই যৌথ পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।’
যে চারজনকে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে তারা হলেন—হুতি প্রতিরক্ষামন্ত্রী মোহাম্মদ নাসের আল-আতিফি, হুতি নৌবাহিনীর কমান্ডার মুহাম্মদ ফাদল আবদ আল-নবী, উপকূলীয় প্রতিরক্ষা বাহিনীর প্রধান মোহাম্মদ আলী আল-কাদিরি এবং মুহাম্মদ আহমাদ আল-তালিবি; যাকে দুই সরকার হুতি বাহিনীর ক্রয় পরিচালক হিসেবে বর্ণনা করেছে।
যুক্তরাজ্য বলেছে, ইয়েমেনের শান্তি, নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতার জন্য হুমকি সৃষ্টি করতে পারে এমন কর্মকাণ্ডে জড়িত ছিল এই চার ব্যক্তি। ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন এক বিবৃতিতে বলেছেন যে, ‘সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোয় বাণিজ্যিক জাহাজ চলাচলের ওপর যেসব অগ্রহণযোগ্য ও বেআইনি পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে, তার বিরুদ্ধে হুতিদের জন্য আমাদের সুস্পষ্ট বার্তা এবারের নিষেধাজ্ঞা।’
যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, জাহাজে হামলার পেছনে জড়িত চারজন হুতি নেতার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। যুক্তরাজ্যে তাঁদের সম্পদ বাজেয়াপ্ত হবে। তাঁরা যুক্তরাজ্যে ভ্রমণ করতে পারবেন না। অস্ত্র নিষেধাজ্ঞার মুখোমুখিও হতে হবে এই নেতাদের।
হুতি নেতা আবদেল-মালেক আল-হুতি যখন লোহিতসাগর এবং এডেন উপসাগরে হামলা চালিয়ে যাওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন, তখনই এসেছে এসব নিষেধাজ্ঞা। গত বৃহস্পতিবার এক টেলিভিশন ভাষণে আবদেল-মালেক আল-হুতি বলেন, ‘গাজার মানুষের কাছে খাদ্য ও ওষুধ না পৌঁছানো পর্যন্ত আমাদের দেশ তাদের কার্যক্রম চালিয়ে যাবে।’
গাজায় ফিলিস্তিনিদের কাছে সাহায্য না পৌঁছানো পর্যন্ত ইসরায়েলের সঙ্গে যুক্ত বাণিজ্যিক জাহাজগুলোতে আক্রমণ চালিয়ে যাওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে ইরান-সমর্থিত ইয়েমেনের বিদ্রোহী গোষ্ঠী হুতি। এই ঘোষণার পরই হুতিদের চার নেতার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য।
গতকাল বৃহস্পতিবার নিষেধাজ্ঞাগুলো ঘোষণার সময় দেশ দুটি জানায়, লোহিতসাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার নির্দেশ ও সমর্থন দেওয়ায় হুতিদের চারজন গুরুত্বপূর্ণ নেতার বিরুদ্ধে এই নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
সন্ত্রাসবাদবিষয়ক মার্কিন ট্রেজারির আন্ডার সেক্রেটারি ব্রায়ান নেলসন এক বিবৃতিতে বলেন, ‘বাণিজ্যিক জাহাজ এবং তাদের বেসামরিক ক্রুদের ওপর হুতিদের ক্রমাগত সন্ত্রাসী হামলা আন্তর্জাতিক সরবরাহ চেইন এবং নৌচলাচলের স্বাধীনতাকে ব্যাহত করার হুমকি দিচ্ছে, যা বৈশ্বিক নিরাপত্তা, স্থিতিশীলতা ও সমৃদ্ধির ক্ষেত্রে সংকটের সৃষ্টি করছে। আক্রমণগুলো বন্ধ করার জন্য সমস্ত কর্তৃপক্ষকে কাজে লাগাতে যুক্তরাজ্যের সঙ্গে আজ এই যৌথ পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।’
যে চারজনকে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে তারা হলেন—হুতি প্রতিরক্ষামন্ত্রী মোহাম্মদ নাসের আল-আতিফি, হুতি নৌবাহিনীর কমান্ডার মুহাম্মদ ফাদল আবদ আল-নবী, উপকূলীয় প্রতিরক্ষা বাহিনীর প্রধান মোহাম্মদ আলী আল-কাদিরি এবং মুহাম্মদ আহমাদ আল-তালিবি; যাকে দুই সরকার হুতি বাহিনীর ক্রয় পরিচালক হিসেবে বর্ণনা করেছে।
যুক্তরাজ্য বলেছে, ইয়েমেনের শান্তি, নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতার জন্য হুমকি সৃষ্টি করতে পারে এমন কর্মকাণ্ডে জড়িত ছিল এই চার ব্যক্তি। ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন এক বিবৃতিতে বলেছেন যে, ‘সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোয় বাণিজ্যিক জাহাজ চলাচলের ওপর যেসব অগ্রহণযোগ্য ও বেআইনি পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে, তার বিরুদ্ধে হুতিদের জন্য আমাদের সুস্পষ্ট বার্তা এবারের নিষেধাজ্ঞা।’
যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, জাহাজে হামলার পেছনে জড়িত চারজন হুতি নেতার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। যুক্তরাজ্যে তাঁদের সম্পদ বাজেয়াপ্ত হবে। তাঁরা যুক্তরাজ্যে ভ্রমণ করতে পারবেন না। অস্ত্র নিষেধাজ্ঞার মুখোমুখিও হতে হবে এই নেতাদের।
হুতি নেতা আবদেল-মালেক আল-হুতি যখন লোহিতসাগর এবং এডেন উপসাগরে হামলা চালিয়ে যাওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন, তখনই এসেছে এসব নিষেধাজ্ঞা। গত বৃহস্পতিবার এক টেলিভিশন ভাষণে আবদেল-মালেক আল-হুতি বলেন, ‘গাজার মানুষের কাছে খাদ্য ও ওষুধ না পৌঁছানো পর্যন্ত আমাদের দেশ তাদের কার্যক্রম চালিয়ে যাবে।’
যুক্তরাষ্ট্রের ‘নৃশংস সামরিক আগ্রাসনের’ তীব্র নিন্দা জানিয়েছে ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর এই হামলাকে তারা জাতিসংঘ সনদ ও আন্তর্জাতিক আইনের ‘গভীর ও নজিরবিহীন লঙ্ঘন’ হিসেবে আখ্যায়িত করেছে।
১৫ মিনিট আগেসিরিয়ার রাজধানী দামেস্কের একটি গির্জায় ইসলামিক স্টেটের (আইএস) আত্মঘাতী বোমা হামলায় অন্তত ২০ জন নিহত ও ৫২ জন আহত হয়েছেন। রোববার রাতে প্রার্থনার সময় পুরোনো খ্রিস্টান পাড়ায় অবস্থিত গ্রিক অর্থোডক্স সেন্ট এলিয়াস গির্জায় এ হামলা চালানো হয়। দ্য গার্ডিয়ান এক প্রতিবেদনে এতথ্য জানানো হয়।
৪৪ মিনিট আগেইসরায়েলের পক্ষে অবস্থান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় বিমান হামলা চালিয়েছে। এই পদক্ষেপ শুধু মধ্যপ্রাচ্যের শক্তির ভারসাম্যকেই নাড়িয়ে দেয়নি, বরং এর প্রভাব ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্ব রাজনীতিতেও। মস্কো থেকে এর প্রতিক্রিয়া এসেছে দ্রুত ও তীব্রভাবে।
৩ ঘণ্টা আগেমিছিলে অংশ নেন শতাধিক দলীয় কর্মী, সমর্থক, ছাত্র, যুব ও শ্রমিক সংগঠনের প্রতিনিধি। ‘আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদ নিপাত যাক’, ‘ইরানে বোমাবাজি চলবে না’ ইত্যাদি স্লোগানে মুখর হয় গোটা এলাকা। এ সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়।
৪ ঘণ্টা আগে