রাজধানী রিয়াদে নারীর বেশ ধারণ করায় এক পুরুষকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে সৌদি আরবের নিরাপত্তা কর্তৃপক্ষ। আজ রোববার দেশটির সাধারণ জননিরাপত্তা অধিদপ্তরের একটি সংক্ষিপ্ত বিবৃতিতে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, একটি ভিডিও ক্লিপে গণপরিবহনে নারীর পোশাক পরিধান করে একজন পুরুষকে ছদ্মবেশ ধারণ করতে দেখে টহল পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করে। পরে তাঁর বিরুদ্ধে প্রচলিত আইনে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
গালফ নিউজের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নারীর পোশাকসহ গ্রেপ্তার ব্যক্তির ভিডিওটি ভাইরাল হয়ে যাওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে এ বিষয়ে বিবৃতি প্রদান করে সৌদি জননিরাপত্তা অধিদপ্তর।
সৌদি দণ্ডবিধি অনুযায়ী, কোনো ব্যক্তি বিপরীত লিঙ্গের পোশাক পরিধান করে প্রকাশ্যে এলে তাঁর তিন বছরের কারাদণ্ড হতে পারে। বিশেষ করে, কোনো পুরুষ নারীর পোশাক পরিধান করলে তা অপরাধ হিসেবে গণ্য করা হয়।
২০১৯ সালে ‘পাবলিক ডেকোরাম কোড’ নামে একটি আইন প্রয়োগ শুরু করেছিল সৌদি কর্তৃপক্ষ। এই আইনের অধীনে মানুষের অসদাচরণকে আপত্তিকর বা বিপজ্জনক হিসেবে গণ্য করে জরিমানা এবং কারাদণ্ডের শাস্তি অন্তর্ভুক্ত করা হয়। এই আইনের আওতায় জনসমক্ষে অনুপযুক্ত পোশাক পরা, অনৈতিক আচরণ করা এবং আবাসিক এলাকায় উচ্চ স্বরে সংগীত বাজানো নিষিদ্ধ করা হয়েছে। আইনটি লঙ্ঘনের ধরনের ওপর নির্ভর করে অপরাধীদের ৫০ থেকে ৩ হাজার রিয়েল পর্যন্ত জরিমানাও হতে পারে।
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে সৌদি আরবে ব্যাপক অর্থনৈতিক সংস্কারের অংশ হিসেবে নানা উদার নীতি গ্রহণ করেছে। তারপরও দেশটিতে পুরুষ ও নারীদের শালীন পোশাক পরিধানের বাধ্যবাধকতা রয়েছে। পাশাপাশি জনসমক্ষে ভালোবাসা দেখানো এবং অশ্লীল ভাষা বা অঙ্গভঙ্গি ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকতেও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
রাজধানী রিয়াদে নারীর বেশ ধারণ করায় এক পুরুষকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে সৌদি আরবের নিরাপত্তা কর্তৃপক্ষ। আজ রোববার দেশটির সাধারণ জননিরাপত্তা অধিদপ্তরের একটি সংক্ষিপ্ত বিবৃতিতে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, একটি ভিডিও ক্লিপে গণপরিবহনে নারীর পোশাক পরিধান করে একজন পুরুষকে ছদ্মবেশ ধারণ করতে দেখে টহল পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করে। পরে তাঁর বিরুদ্ধে প্রচলিত আইনে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
গালফ নিউজের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নারীর পোশাকসহ গ্রেপ্তার ব্যক্তির ভিডিওটি ভাইরাল হয়ে যাওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে এ বিষয়ে বিবৃতি প্রদান করে সৌদি জননিরাপত্তা অধিদপ্তর।
সৌদি দণ্ডবিধি অনুযায়ী, কোনো ব্যক্তি বিপরীত লিঙ্গের পোশাক পরিধান করে প্রকাশ্যে এলে তাঁর তিন বছরের কারাদণ্ড হতে পারে। বিশেষ করে, কোনো পুরুষ নারীর পোশাক পরিধান করলে তা অপরাধ হিসেবে গণ্য করা হয়।
২০১৯ সালে ‘পাবলিক ডেকোরাম কোড’ নামে একটি আইন প্রয়োগ শুরু করেছিল সৌদি কর্তৃপক্ষ। এই আইনের অধীনে মানুষের অসদাচরণকে আপত্তিকর বা বিপজ্জনক হিসেবে গণ্য করে জরিমানা এবং কারাদণ্ডের শাস্তি অন্তর্ভুক্ত করা হয়। এই আইনের আওতায় জনসমক্ষে অনুপযুক্ত পোশাক পরা, অনৈতিক আচরণ করা এবং আবাসিক এলাকায় উচ্চ স্বরে সংগীত বাজানো নিষিদ্ধ করা হয়েছে। আইনটি লঙ্ঘনের ধরনের ওপর নির্ভর করে অপরাধীদের ৫০ থেকে ৩ হাজার রিয়েল পর্যন্ত জরিমানাও হতে পারে।
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে সৌদি আরবে ব্যাপক অর্থনৈতিক সংস্কারের অংশ হিসেবে নানা উদার নীতি গ্রহণ করেছে। তারপরও দেশটিতে পুরুষ ও নারীদের শালীন পোশাক পরিধানের বাধ্যবাধকতা রয়েছে। পাশাপাশি জনসমক্ষে ভালোবাসা দেখানো এবং অশ্লীল ভাষা বা অঙ্গভঙ্গি ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকতেও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
ইসরায়েলের পক্ষে অবস্থান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় বিমান হামলা চালিয়েছে। এই পদক্ষেপ শুধু মধ্যপ্রাচ্যের শক্তির ভারসাম্যকেই নাড়িয়ে দেয়নি, বরং এর প্রভাব ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্ব রাজনীতিতেও। মস্কো থেকে এর প্রতিক্রিয়া এসেছে দ্রুত ও তীব্রভাবে।
১ ঘণ্টা আগেমিছিলে অংশ নেন শতাধিক দলীয় কর্মী, সমর্থক, ছাত্র, যুব ও শ্রমিক সংগঠনের প্রতিনিধি। ‘আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদ নিপাত যাক’, ‘ইরানে বোমাবাজি চলবে না’ ইত্যাদি স্লোগানে মুখর হয় গোটা এলাকা। এ সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস’ করে দেওয়া হয়েছে। তবে এই দাবি সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছে ইরানি গণমাধ্যম ও স্থানীয় কর্মকর্তারা।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর সামরিক হামলার প্রতিক্রিয়ায় হরমুজ প্রণালি বন্ধের প্রস্তাব পাস করেছে ইরানের পার্লামেন্ট। এই প্রস্তাবের ফলে বৈশ্বিক জ্বালানি সরবরাহে বড় ধরনের সংকট তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
৩ ঘণ্টা আগে