আজকের পত্রিকা ডেস্ক
ইরান স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনায় ফেরার কোনো পরিকল্পনা নেই। গতকাল বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) রাতে রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাঘচি এই মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনার বিষয়টি বর্তমানে আমাদের আলোচনার বিষয় নয়। এ নিয়ে কোনো সমঝোতা হয়নি, এমনকি আলোচনা শুরু করার প্রসঙ্গও ওঠেনি।’
আরাঘচি জানান, ইসরায়েল ইরানের ওপর আগ্রাসন চালানোর আগপর্যন্ত দেশটি পরোক্ষভাবে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনায় ছিল। কিন্তু আলোচনায় আশানুরূপ অগ্রগতি না হওয়ায় যুক্তরাষ্ট্র ‘ভিন্ন পথ’ অবলম্বন করেছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি।
তিনি বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলের সামরিক হামলা কূটনৈতিক প্রচেষ্টার সরাসরি বিশ্বাসঘাতকতা। আমরা যখন আলোচনার মাধ্যমে সমাধানে আগ্রহী ছিলাম, তখন তারা বোমাবর্ষণ করেছে।’
আরাঘচি জানান, ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলায় ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোতে গুরুতর ক্ষতি হয়েছে। বিশেষ করে নাতাঞ্জ, ফোরদো ও ইস্পাহানে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। ২২ জুন যুক্তরাষ্ট্র এই তিন পারমাণবিক স্থাপনা লক্ষ্য করে হামলা চালায়। তবে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ এখনো পর্যালোচনাধীন রয়েছে। তিনি বলেন, ‘এখনই বলা যাচ্ছে না, আলোচনার পরিস্থিতি আছে। এই মুহূর্তে আমরা কেবল আমাদের জনগণের অধিকার রক্ষার দৃষ্টিকোণ থেকে পদক্ষেপ নিচ্ছি।’
প্রসঙ্গত, ১৩ জুন ইসরায়েল প্রথম ইরানের সামরিক, পারমাণবিক ও আবাসিক এলাকাগুলোতে হামলা চালায়। এরপর ২২ জুন যুক্তরাষ্ট্র তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায়। ২৪ জুন কার্যকর হওয়া একটি যুদ্ধবিরতির মাধ্যমে এই লড়াই সাময়িকভাবে বন্ধ হয়েছে।
যদিও সরাসরি আলোচনা এখন অগ্রহণযোগ্য বলে জানিয়েছে তেহরান, তবে পররাষ্ট্রমন্ত্রী আরাঘচি বলেন, ‘আমরা কূটনীতিকে এখনও গুরুত্ব দিচ্ছি। তবে আলোচনা হবে কি না, তা আমাদের স্বার্থ বিবেচনায় নির্ধারিত হবে।’
আরাঘচি আরও বলেন, ‘আমাদের আত্মরক্ষা ও জাতীয় নিরাপত্তার প্রশ্নে আমরা কোনো ছাড় দেব না। আর যারা পরমাণুবিজ্ঞানীদের হত্যা করে, তারা যদি ভাবে জ্ঞান মুছে ফেলা যায়, তারা ভুল করছে। জ্ঞান কখনোই মরে না।’ এই অবস্থান ইঙ্গিত দেয়, যুক্তরাষ্ট্রের যেকোনো একতরফা ঘোষণার বিপরীতে ইরান তাদের জাতীয় স্বার্থ ও সম্মান অক্ষুণ্ণ রাখার দিকেই নজর দিচ্ছে।
ইরান স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনায় ফেরার কোনো পরিকল্পনা নেই। গতকাল বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) রাতে রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাঘচি এই মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনার বিষয়টি বর্তমানে আমাদের আলোচনার বিষয় নয়। এ নিয়ে কোনো সমঝোতা হয়নি, এমনকি আলোচনা শুরু করার প্রসঙ্গও ওঠেনি।’
আরাঘচি জানান, ইসরায়েল ইরানের ওপর আগ্রাসন চালানোর আগপর্যন্ত দেশটি পরোক্ষভাবে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনায় ছিল। কিন্তু আলোচনায় আশানুরূপ অগ্রগতি না হওয়ায় যুক্তরাষ্ট্র ‘ভিন্ন পথ’ অবলম্বন করেছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি।
তিনি বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলের সামরিক হামলা কূটনৈতিক প্রচেষ্টার সরাসরি বিশ্বাসঘাতকতা। আমরা যখন আলোচনার মাধ্যমে সমাধানে আগ্রহী ছিলাম, তখন তারা বোমাবর্ষণ করেছে।’
আরাঘচি জানান, ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলায় ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোতে গুরুতর ক্ষতি হয়েছে। বিশেষ করে নাতাঞ্জ, ফোরদো ও ইস্পাহানে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। ২২ জুন যুক্তরাষ্ট্র এই তিন পারমাণবিক স্থাপনা লক্ষ্য করে হামলা চালায়। তবে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ এখনো পর্যালোচনাধীন রয়েছে। তিনি বলেন, ‘এখনই বলা যাচ্ছে না, আলোচনার পরিস্থিতি আছে। এই মুহূর্তে আমরা কেবল আমাদের জনগণের অধিকার রক্ষার দৃষ্টিকোণ থেকে পদক্ষেপ নিচ্ছি।’
প্রসঙ্গত, ১৩ জুন ইসরায়েল প্রথম ইরানের সামরিক, পারমাণবিক ও আবাসিক এলাকাগুলোতে হামলা চালায়। এরপর ২২ জুন যুক্তরাষ্ট্র তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায়। ২৪ জুন কার্যকর হওয়া একটি যুদ্ধবিরতির মাধ্যমে এই লড়াই সাময়িকভাবে বন্ধ হয়েছে।
যদিও সরাসরি আলোচনা এখন অগ্রহণযোগ্য বলে জানিয়েছে তেহরান, তবে পররাষ্ট্রমন্ত্রী আরাঘচি বলেন, ‘আমরা কূটনীতিকে এখনও গুরুত্ব দিচ্ছি। তবে আলোচনা হবে কি না, তা আমাদের স্বার্থ বিবেচনায় নির্ধারিত হবে।’
আরাঘচি আরও বলেন, ‘আমাদের আত্মরক্ষা ও জাতীয় নিরাপত্তার প্রশ্নে আমরা কোনো ছাড় দেব না। আর যারা পরমাণুবিজ্ঞানীদের হত্যা করে, তারা যদি ভাবে জ্ঞান মুছে ফেলা যায়, তারা ভুল করছে। জ্ঞান কখনোই মরে না।’ এই অবস্থান ইঙ্গিত দেয়, যুক্তরাষ্ট্রের যেকোনো একতরফা ঘোষণার বিপরীতে ইরান তাদের জাতীয় স্বার্থ ও সম্মান অক্ষুণ্ণ রাখার দিকেই নজর দিচ্ছে।
কাশির সিরাপে কোডিন নামের একধরনের মাদক ব্যবহার করা হয়। এটি হালকা ওপিওয়েড শ্রেণির মাদক, যা উচ্চমাত্রায় নিলে উচ্ছ্বাস বা নেশার অনুভূতি দেয় এবং আসক্তির ঝুঁকি বাড়ায়। ফলে বড়রা দীর্ঘদিন এই সিরাপ খেলে এতে আসক্ত হয়ে পড়েন।
৩ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের জাফর এক্সপ্রেসে আবারও ভয়াবহ বোমা হামলা হয়েছে। মঙ্গলবার (৭ অক্টোবর) দেশটির সিন্ধু প্রদেশের সুলতান কোট রেলস্টেশনের কাছে ওই বিস্ফোরণে ট্রেনটির চারটি বগি লাইনচ্যুত হয় এবং অন্তত সাতজন আহত হয়।
৪ ঘণ্টা আগেআফগানিস্তানে কিছু সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের কনটেন্টে সীমাবদ্ধতা আরোপ করা হয়েছে। বুধবার রাতে (৮ অক্টোবর) তালেবান সূত্রের বরাতে এই খবর দিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি। তালেবান সরকারের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের ওই সূত্রটি জানিয়েছে—ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম এবং এক্স সহ বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মের কিছু
৪ ঘণ্টা আগেঘটনার সূত্রপাত মধ্যপ্রদেশের ছিন্দওয়ারা জেলায়। সেখানেই প্রথম রহস্যজনকভাবে কয়েকটি শিশুর মৃত্যু হয়। পরে জানা যায়, তারা সবাই ‘কোল্ডরিফ’ নামের একটি কাশির সিরাপ খেয়েছিল। এই ওষুধ তৈরি করেছিল তামিলনাড়ুভিত্তিক একটি ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানি। এই সিরাপ খেয়ে সেপ্টেম্বরের শুরু থেকে ২৯ তারিখের মধ্যে ১০টি শিশুর..
৫ ঘণ্টা আগে