আজকের পত্রিকা ডেস্ক
কিয়েভভিত্তিক একটি থিংকট্যাংক বলেছে, রাশিয়ার যুদ্ধবিমানগুলোর জ্বালানি কর্মক্ষমতা বাড়াতে ব্যবহৃত ‘ফুয়েল এডিটিভস’ সরবরাহে শীর্ষ দেশ এখন ভারত। একটি রিপোর্ট অনুসারে, ২০২৪ সালে ভারত প্রায় ১ কোটি ৩০ লাখ ডলার মূল্যের ফুয়েল এডিটিভ রাশিয়ায় পাঠিয়েছিল। ইউক্রেনের শহরগুলোর ওপর রাশিয়ার বিমান হামলায় ব্যবহৃত যুদ্ধবিমানগুলোর জ্বালানিতে সম্ভবত এসব পদার্থ ব্যবহার করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (৯ অক্টোবর) যুক্তরাজ্যভিত্তিক ইনডিপেনডেন্ট জানিয়েছে, জ্বালানি বিষয়ক অনুসন্ধানী ওই রিপোর্টটি দিয়েছে ইউক্রেনের অর্থনৈতিক নিরাপত্তা কাউন্সিল (ইএসসিইউ)। এটি মূলত কিয়েভভিত্তিক একটি এনজিও। তাদের অনুসন্ধানে দেখা গেছে—দিল্লি এবং মুম্বাইয়ের বেশ কয়েকটি ভারতীয় কোম্পানি ২০২৪ সালে রাশিয়ার আমদানি করা মোট ফুয়েল এডিটিভসের প্রায় অর্ধেকই সরবরাহ করেছে।
ফুয়েল এডিটিভস হলো তরল রাসায়নিক যৌগ যা বাণিজ্যিক ও সামরিক উভয় ধরনের বিমানগুলোর জ্বালানিতে মিশিয়ে দেওয়া হয়। এর ফলে ইঞ্জিনের পারফরমেন্স বাড়ে, ইঞ্জিনের ক্ষয় কমে এবং যাত্রার সময় নির্ভরযোগ্যতা বাড়ে। ইএসসিইউ বলেছে, রাশিয়ার এসইউ-৩৪ এবং এসইউ-৩৫ এস যুদ্ধবিমানগুলো এই ধরনের এডিটিভসের ওপর ব্যাপকভাবে নির্ভরশীল।
রিপোর্ট অনুযায়ী—ভারত ২০২৪ সালে অন্তত ২ হাজার ৪৫৬ টন ফুয়েল এডিটিভ রাশিয়ায় রপ্তানি করেছে, যা রাশিয়ার মোট আমদানির প্রায় ৪৯.৫৮ শতাংশ। এর মধ্যে সবচেয়ে বড় সরবরাহকারী কোম্পানি হিসেবে ভারতের পারফেক্ট ট্রেডার্স অ্যান্ড মোল্ডার্স প্রাইভেট লিমিটেডের নাম উঠে এসেছে। এই প্রতিষ্ঠানটি প্রায় ১ হাজার ৮৮৫ টন এডিটিভ সরবরাহ করেছে। থারমেক্স লিমিটেড নামে ভারতের অন্য একটি কোম্পানিও অন্তত ২৮৭ টন এডিটিভ বিক্রি করেছে রাশিয়ার কাছে।
এই ধরনের এডিটিভ সাধারণত বেসামরিক বিমান ও বাণিজ্যিক ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়। তবে ভারতের পাঠানো এডিটিভগুলো সম্ভবত সামরিক প্রয়োজনে ব্যবহার করা হচ্ছে বলে মত দিয়েছে ইএসসিইউ।
রাশিয়া বর্তমানে তার তেল পরিশোধনাগারগুলো এবং জ্বালানির অবকাঠামোতে ইউক্রেনের বিমান ও ড্রোন হামলার জন্য ভুগছে। তেলের অভ্যন্তরীণ সরবরাহ ব্যাহত হওয়ার কারণে বিদেশি এডিটিভসের ওপর আরও বেশি নির্ভরশীল হয়ে পড়েছে।
তবে রাশিয়ায় এডিটিভস পাঠানোর বিষয়ে ভারতের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে—এই ধরনের রপ্তানি তাদের স্বাভাবিক বাণিজ্যিক কর্মকাণ্ডের অংশ। রপ্তানি করা এসব এডিটিভস রাশিয়া ইউক্রেনে হামলায় ব্যবহার করছে, এমন খবর মেনে নিতে তারা নারাজ।
কিয়েভভিত্তিক একটি থিংকট্যাংক বলেছে, রাশিয়ার যুদ্ধবিমানগুলোর জ্বালানি কর্মক্ষমতা বাড়াতে ব্যবহৃত ‘ফুয়েল এডিটিভস’ সরবরাহে শীর্ষ দেশ এখন ভারত। একটি রিপোর্ট অনুসারে, ২০২৪ সালে ভারত প্রায় ১ কোটি ৩০ লাখ ডলার মূল্যের ফুয়েল এডিটিভ রাশিয়ায় পাঠিয়েছিল। ইউক্রেনের শহরগুলোর ওপর রাশিয়ার বিমান হামলায় ব্যবহৃত যুদ্ধবিমানগুলোর জ্বালানিতে সম্ভবত এসব পদার্থ ব্যবহার করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (৯ অক্টোবর) যুক্তরাজ্যভিত্তিক ইনডিপেনডেন্ট জানিয়েছে, জ্বালানি বিষয়ক অনুসন্ধানী ওই রিপোর্টটি দিয়েছে ইউক্রেনের অর্থনৈতিক নিরাপত্তা কাউন্সিল (ইএসসিইউ)। এটি মূলত কিয়েভভিত্তিক একটি এনজিও। তাদের অনুসন্ধানে দেখা গেছে—দিল্লি এবং মুম্বাইয়ের বেশ কয়েকটি ভারতীয় কোম্পানি ২০২৪ সালে রাশিয়ার আমদানি করা মোট ফুয়েল এডিটিভসের প্রায় অর্ধেকই সরবরাহ করেছে।
ফুয়েল এডিটিভস হলো তরল রাসায়নিক যৌগ যা বাণিজ্যিক ও সামরিক উভয় ধরনের বিমানগুলোর জ্বালানিতে মিশিয়ে দেওয়া হয়। এর ফলে ইঞ্জিনের পারফরমেন্স বাড়ে, ইঞ্জিনের ক্ষয় কমে এবং যাত্রার সময় নির্ভরযোগ্যতা বাড়ে। ইএসসিইউ বলেছে, রাশিয়ার এসইউ-৩৪ এবং এসইউ-৩৫ এস যুদ্ধবিমানগুলো এই ধরনের এডিটিভসের ওপর ব্যাপকভাবে নির্ভরশীল।
রিপোর্ট অনুযায়ী—ভারত ২০২৪ সালে অন্তত ২ হাজার ৪৫৬ টন ফুয়েল এডিটিভ রাশিয়ায় রপ্তানি করেছে, যা রাশিয়ার মোট আমদানির প্রায় ৪৯.৫৮ শতাংশ। এর মধ্যে সবচেয়ে বড় সরবরাহকারী কোম্পানি হিসেবে ভারতের পারফেক্ট ট্রেডার্স অ্যান্ড মোল্ডার্স প্রাইভেট লিমিটেডের নাম উঠে এসেছে। এই প্রতিষ্ঠানটি প্রায় ১ হাজার ৮৮৫ টন এডিটিভ সরবরাহ করেছে। থারমেক্স লিমিটেড নামে ভারতের অন্য একটি কোম্পানিও অন্তত ২৮৭ টন এডিটিভ বিক্রি করেছে রাশিয়ার কাছে।
এই ধরনের এডিটিভ সাধারণত বেসামরিক বিমান ও বাণিজ্যিক ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়। তবে ভারতের পাঠানো এডিটিভগুলো সম্ভবত সামরিক প্রয়োজনে ব্যবহার করা হচ্ছে বলে মত দিয়েছে ইএসসিইউ।
রাশিয়া বর্তমানে তার তেল পরিশোধনাগারগুলো এবং জ্বালানির অবকাঠামোতে ইউক্রেনের বিমান ও ড্রোন হামলার জন্য ভুগছে। তেলের অভ্যন্তরীণ সরবরাহ ব্যাহত হওয়ার কারণে বিদেশি এডিটিভসের ওপর আরও বেশি নির্ভরশীল হয়ে পড়েছে।
তবে রাশিয়ায় এডিটিভস পাঠানোর বিষয়ে ভারতের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে—এই ধরনের রপ্তানি তাদের স্বাভাবিক বাণিজ্যিক কর্মকাণ্ডের অংশ। রপ্তানি করা এসব এডিটিভস রাশিয়া ইউক্রেনে হামলায় ব্যবহার করছে, এমন খবর মেনে নিতে তারা নারাজ।
গাজা শান্তিচুক্তির প্রথম ধাপে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস ও ইসরায়েল উভয় পক্ষই রাজি হয়েছে। ইসরায়েলি জিম্মি বা ফিলিস্তিনি বন্দীদের বিনিময়ে গাজা থেকে ইসরায়েলি সেনা সরিয়ে নেওয়ার কার্যক্রম শুরু করার ঘোষণা দিয়েছে তারা। এটি যদি বাস্তবায়িত হয় এবং গাজায় যুদ্ধ বন্ধ হয়, তবে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্
১ ঘণ্টা আগে২০২৩ সালের ৩০ জুন, লস অ্যাঞ্জেলেস থেকে কলম্বো যাচ্ছিল কাতার এয়ারওয়েজের একটি বিমান। ওই বিমানের যাত্রী ছিলেন ৮৫ বছর বয়সী ড. অসোকা জয়াবীরা। অবসরপ্রাপ্ত হৃদ্রোগ বিশেষজ্ঞ ড. অসোকা ছিলেন নিরামিষভোজী। তাঁর যাত্রাপথ ছিল প্রায় সাড়ে ১৫ ঘণ্টার।
২ ঘণ্টা আগেবিশ্বের অন্যতম মর্যাদাপূর্ণ নোবেল শান্তি পুরস্কার এবার যেন এক অদ্ভুত রাজনৈতিক আলোচনার কেন্দ্রে। কারণ, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এটি পাওয়ার জন্য যেভাবে দৌড়ঝাঁপ চালাচ্ছেন, সেভাবে ইতিহাসে আর কোনো প্রার্থী প্রচারণা বা লবিং করেননি।
২ ঘণ্টা আগেইসরায়েলে হামাসের আকস্মিক হামলার জেরে গাজায় দুই বছর আগে শুরু হয়েছিল ইসরায়েলি আগ্রাসন। এরপর এই উপত্যকায় ঝরেছে প্রায় ৬৮ হাজার মানুষের প্রাণ। ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় বাড়িঘর পরিণত হয়েছে ধ্বংসস্তূপে, হাসপাতাল মিশে গেছে মাটির সঙ্গে, বন্ধ হয়ে গেছে শিক্ষা-চিকিৎসাসহ মৌলিক সেবা। শুধু তা-ই নয়, ত্রাণ সহায়তা আটকে
৩ ঘণ্টা আগে