কলকাতা সংবাদদাতা
কলকাতার খিদিরপুর বাজারে আগুন লেগে প্রায় ১ হাজার ৩০০ দোকান পুড়ে গেছে। গতকাল রোববার রাত ২টার দিকে এ অগ্নিকাণ্ড ঘটে।
ঘটনাস্থলে ফায়ার সার্ভিসের প্রায় ২০টি ইঞ্জিন দীর্ঘক্ষণ ধরে আগুন নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা চালায়। তবে আগুনের তীব্রতা অনেক বেশি ছিল। যার প্রভাবে আজ সোমবার অনেক দোকান পুরোপুরি ধসে যায়। কিছু এলাকায় এখনো ‘পকেট ফায়ার’ জ্বলছে বলে জানিয়েছেন ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা।
স্থানীয়দের দাবি, এই বিধ্বংসী আগুনে ইতিমধ্যেই প্রায় ১ হাজার ৩০০টি দোকান পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। যদিও প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, আনুমানিক ৪০০-৪৫০ দোকান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
স্থানীয় ব্যবসায়ীদের অভিযোগ, আগুন লাগার খবর পাওয়ার পরও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা পৌঁছাতে তিন ঘণ্টা সময় নিয়েছেন। প্রথমে যেসব ইঞ্জিন আসে, তাতে জলের অভাব ছিল বলে অভিযোগ উঠেছে।
দমকলমন্ত্রী সুজিত বসু ঘটনাস্থলে গেলে ফায়ার সার্ভিসের বিরুদ্ধে অভিযোগ নিয়ে অনেকে ক্ষোভে ফেটে পড়েন। কেউ কেউ দমকলমন্ত্রীকে ঘিরে বিক্ষোভ করেন। পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে উঠলে মন্ত্রী সুজিত বসু ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন।
স্থানীয় কাউন্সিলর ও পুর প্রশাসনের কর্মকর্তারা জানান, বাজারের অনেক দোকানই অনুমতি ছাড়াই তৈরি হয়েছিল। আগুন লাগার কারণ এখনো নিশ্চিত না হলেও প্রাথমিকভাবে শর্টসার্কিট বা সিলিন্ডার বিস্ফোরণের আশঙ্কা করা হচ্ছে। ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে।
ব্যবসায়ীদের দাবি, এই বাজারে বহু ছোট ব্যবসায়ীর দিন চলে। অনেকেই সবকিছু হারিয়েছেন এক রাতেই। রাজ্য সরকারের কাছে তাঁরা পুনর্বাসন এবং ক্ষতিপূরণের দাবি জানিয়েছেন।
শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত, আগুন অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে এলেও সম্পূর্ণ নেভেনি। ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা এখনো কাজ করছেন। প্রশাসনের পক্ষ থেকে এলাকাটি ঘিরে ফেলা হয়েছে এবং সাধারণ মানুষকে নিরাপদ দূরত্বে থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
কলকাতার খিদিরপুর বাজারে আগুন লেগে প্রায় ১ হাজার ৩০০ দোকান পুড়ে গেছে। গতকাল রোববার রাত ২টার দিকে এ অগ্নিকাণ্ড ঘটে।
ঘটনাস্থলে ফায়ার সার্ভিসের প্রায় ২০টি ইঞ্জিন দীর্ঘক্ষণ ধরে আগুন নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা চালায়। তবে আগুনের তীব্রতা অনেক বেশি ছিল। যার প্রভাবে আজ সোমবার অনেক দোকান পুরোপুরি ধসে যায়। কিছু এলাকায় এখনো ‘পকেট ফায়ার’ জ্বলছে বলে জানিয়েছেন ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা।
স্থানীয়দের দাবি, এই বিধ্বংসী আগুনে ইতিমধ্যেই প্রায় ১ হাজার ৩০০টি দোকান পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। যদিও প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, আনুমানিক ৪০০-৪৫০ দোকান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
স্থানীয় ব্যবসায়ীদের অভিযোগ, আগুন লাগার খবর পাওয়ার পরও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা পৌঁছাতে তিন ঘণ্টা সময় নিয়েছেন। প্রথমে যেসব ইঞ্জিন আসে, তাতে জলের অভাব ছিল বলে অভিযোগ উঠেছে।
দমকলমন্ত্রী সুজিত বসু ঘটনাস্থলে গেলে ফায়ার সার্ভিসের বিরুদ্ধে অভিযোগ নিয়ে অনেকে ক্ষোভে ফেটে পড়েন। কেউ কেউ দমকলমন্ত্রীকে ঘিরে বিক্ষোভ করেন। পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে উঠলে মন্ত্রী সুজিত বসু ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন।
স্থানীয় কাউন্সিলর ও পুর প্রশাসনের কর্মকর্তারা জানান, বাজারের অনেক দোকানই অনুমতি ছাড়াই তৈরি হয়েছিল। আগুন লাগার কারণ এখনো নিশ্চিত না হলেও প্রাথমিকভাবে শর্টসার্কিট বা সিলিন্ডার বিস্ফোরণের আশঙ্কা করা হচ্ছে। ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে।
ব্যবসায়ীদের দাবি, এই বাজারে বহু ছোট ব্যবসায়ীর দিন চলে। অনেকেই সবকিছু হারিয়েছেন এক রাতেই। রাজ্য সরকারের কাছে তাঁরা পুনর্বাসন এবং ক্ষতিপূরণের দাবি জানিয়েছেন।
শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত, আগুন অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে এলেও সম্পূর্ণ নেভেনি। ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা এখনো কাজ করছেন। প্রশাসনের পক্ষ থেকে এলাকাটি ঘিরে ফেলা হয়েছে এবং সাধারণ মানুষকে নিরাপদ দূরত্বে থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
ভিয়েতনামের কৃষক নুয়েন থি হুয়ং। চিন্তায় ঠিকমতো ঘুমোতে পারছেন না। হাতছাড়া হতে যাচ্ছে তাঁর রুজি-রোজগারের একমাত্র উপায়। তাও আবার তাঁর নিজ দেশে ট্রাম্প পরিবারের সমর্থনে নির্মিত হতে যাওয়া একটি গলফ ক্লাবের জন্য। বিনিময়ে মিলবে মাত্র ৩২০০ মার্কিন ডলার এবং কয়েক মাসের জন্য চাল।
২৯ মিনিট আগেপারমাণবিক হামলায় বেঁচে যাওয়া ব্যক্তিদের অনেকে ছিলেন অল্পবয়সী নারী, যাঁরা বোমা হামলার সময় গর্ভবতী বা সন্তান ধারণের উপযুক্ত বয়সে ছিলেন। কিন্তু তাঁদের শরীর থেকে সন্তানের শরীরে তেজস্ক্রিয়তা প্রবেশ করতে পারে, এই ভয়ে একপ্রকার ধ্বংসই হয়ে গেছে তাঁদের জীবন। চিকিৎসক, পরিচিতজন, বন্ধুবান্ধব এমনকি পরিবারের...
১ ঘণ্টা আগেস্ত্রীকে নিয়ে গ্রামের দিকে যাচ্ছিলেন স্বামী। পথিমধ্যে মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারান স্ত্রী। দিশেহারা স্বামী আশপাশে মানুষের কাছে সাহায্য চেয়েছিলেন, কিন্তু ভারী বৃষ্টি ও প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে কেউ এগিয়ে আসেনি।
১ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ কোরিয়ার সেনাবাহিনীর জনবল গত ৬ বছরে উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে। বর্তমানে দেশটির সেনাসদস্য প্রায় ৪ লাখ ৫০ হাজার, যা ২০১৮ সালের তুলনায় প্রায় ২০ শতাংশ কম। আর এই লোকবল কমার কারণ, দেশটিতে জন্মহার হ্রাস পাওয়ায় জনসংখ্যার হ্রাস। খবর বিবিসির।
১ ঘণ্টা আগে