টেলিগ্রাফের প্রতিবেদন
যুক্তরাজ্যের লেবার পার্টির নেতা ও বর্তমান প্রধানমন্ত্রী স্যার কিয়ার স্টারমারের প্রচারণায় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুক্তরাজ্য শাখার কিছু সদস্য সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেছেন বলে টেলিগ্রাফের একটি প্রতিবেদনে প্রকাশিত হয়েছে।
একই সঙ্গে বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে লেবার পার্টির ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক নিয়েও নতুন করে প্রশ্ন উঠেছে।
টেলিগ্রাফের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, টিউলিপ সিদ্দিকী শেখ হাসিনার ভাগনি। শেখ হাসিনা ১৫ বছর ক্ষমতায় থাকার পর গত বছর ক্ষমতা হারান। তাঁর শাসনামলে বিরোধীদের ওপর আক্রমণ, গ্রেপ্তার এবং গুমের মতো অভিযোগ উঠেছে।
প্রতিবেদনে এটাও উল্লেখ করা হয়েছে যে, আওয়ামী লীগের যুক্তরাজ্য শাখা এখনো সক্রিয়। অতীতে এই শাখার সদস্যরা টিউলিপ সিদ্দিকীর নির্বাচনী প্রচারণায়ও অংশগ্রহণ করেছেন।
আরও বলা হয়েছে—যুক্তরাজ্যে ২০১৯ সালের সাধারণ নির্বাচনের সময় আওয়ামী লীগের যুক্তরাজ্য শাখার অন্যতম প্রধান সংগঠক আব্দুল আহাদ চৌধুরী ও অন্যান্য সদস্য কিয়ার স্টারমারের হোলবর্ন এবং সেন্ট প্যানক্রাস নির্বাচনী এলাকার প্রচারণায় অংশ নিয়েছিলেন।
প্রচারণার সময় তাঁরা লেবার পার্টির লিফলেট বিতরণ করেন এবং স্টারমারের নাম সংবলিত প্ল্যাকার্ড বহন করেন। একই দিন তাঁরা টিউলিপ সিদ্দিকীর নির্বাচনী প্রচারণায়ও অংশ নেন।
প্রচারণায় অংশ নেওয়া অন্যান্যদের মধ্যে আওয়ামী লীগের কর্মী এবং সমর্থকেরাও ছিলেন। আব্দুল আহাদ চৌধুরী স্টারমারের জন্য একটি ফান্ডরেইজিং ডিনারেও উপস্থিত ছিলেন। এই অনুষ্ঠানটি ২০১৬ সালে একটি কারি রেস্তোরাঁয় অনুষ্ঠিত হয়েছিল।
এ ছাড়া গত বছরের জুলাই মাসে যুক্তরাজ্যের সর্বশেষ সাধারণ নির্বাচনের দিন আহাদ চৌধুরী কিয়ার স্টারমারের সঙ্গে করমর্দনের একটি ছবিও পোস্ট করেছিলেন। ছবিটির ক্যাপশন ছিল—‘ভবিষ্যতের প্রধানমন্ত্রী মাননীয় কিয়ার স্টারমার।’ তবে ছবিটি কখন তোলা হয়েছিল তা স্পষ্ট ছিল না।
প্রতিবেদনটিতে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, কিয়ার স্টারমার অতীতে বাংলাদেশ সফর করেছিলেন এবং শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছিলেন। এই সাক্ষাতের জন্য কিয়ার স্টারমারও তদন্তের মুখোমুখি হচ্ছেন।
এ প্রসঙ্গে জানানো হয়েছে, ২০১৬ সালে কিয়ার স্টারমার বাংলাদেশ সফর করেছিলেন। এই সফরটি ‘লেবার ফ্রেন্ডস অব বাংলাদেশ’ নামে একটি সংগঠন আয়োজন করেছিল। সফরে এসে স্টারমার তৎকালীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে দেখা করেছিলেন।
পরবর্তীকে ২০২২ সালে আবারও শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন স্টারমার। শেখ হাসিনার সঙ্গে লেবার পার্টির ঘনিষ্ঠতা এবং ভূমিকা নিয়ে সমালোচনা শুরু হয়েছে।
এসব বিষয়ে মন্তব্যের জন্য লেবার পার্টির সঙ্গে যোগাযোগ করেছে টেলিগ্রাফ। এখনো সাড়া মেলেনি।
যুক্তরাজ্যের লেবার পার্টির নেতা ও বর্তমান প্রধানমন্ত্রী স্যার কিয়ার স্টারমারের প্রচারণায় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুক্তরাজ্য শাখার কিছু সদস্য সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেছেন বলে টেলিগ্রাফের একটি প্রতিবেদনে প্রকাশিত হয়েছে।
একই সঙ্গে বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে লেবার পার্টির ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক নিয়েও নতুন করে প্রশ্ন উঠেছে।
টেলিগ্রাফের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, টিউলিপ সিদ্দিকী শেখ হাসিনার ভাগনি। শেখ হাসিনা ১৫ বছর ক্ষমতায় থাকার পর গত বছর ক্ষমতা হারান। তাঁর শাসনামলে বিরোধীদের ওপর আক্রমণ, গ্রেপ্তার এবং গুমের মতো অভিযোগ উঠেছে।
প্রতিবেদনে এটাও উল্লেখ করা হয়েছে যে, আওয়ামী লীগের যুক্তরাজ্য শাখা এখনো সক্রিয়। অতীতে এই শাখার সদস্যরা টিউলিপ সিদ্দিকীর নির্বাচনী প্রচারণায়ও অংশগ্রহণ করেছেন।
আরও বলা হয়েছে—যুক্তরাজ্যে ২০১৯ সালের সাধারণ নির্বাচনের সময় আওয়ামী লীগের যুক্তরাজ্য শাখার অন্যতম প্রধান সংগঠক আব্দুল আহাদ চৌধুরী ও অন্যান্য সদস্য কিয়ার স্টারমারের হোলবর্ন এবং সেন্ট প্যানক্রাস নির্বাচনী এলাকার প্রচারণায় অংশ নিয়েছিলেন।
প্রচারণার সময় তাঁরা লেবার পার্টির লিফলেট বিতরণ করেন এবং স্টারমারের নাম সংবলিত প্ল্যাকার্ড বহন করেন। একই দিন তাঁরা টিউলিপ সিদ্দিকীর নির্বাচনী প্রচারণায়ও অংশ নেন।
প্রচারণায় অংশ নেওয়া অন্যান্যদের মধ্যে আওয়ামী লীগের কর্মী এবং সমর্থকেরাও ছিলেন। আব্দুল আহাদ চৌধুরী স্টারমারের জন্য একটি ফান্ডরেইজিং ডিনারেও উপস্থিত ছিলেন। এই অনুষ্ঠানটি ২০১৬ সালে একটি কারি রেস্তোরাঁয় অনুষ্ঠিত হয়েছিল।
এ ছাড়া গত বছরের জুলাই মাসে যুক্তরাজ্যের সর্বশেষ সাধারণ নির্বাচনের দিন আহাদ চৌধুরী কিয়ার স্টারমারের সঙ্গে করমর্দনের একটি ছবিও পোস্ট করেছিলেন। ছবিটির ক্যাপশন ছিল—‘ভবিষ্যতের প্রধানমন্ত্রী মাননীয় কিয়ার স্টারমার।’ তবে ছবিটি কখন তোলা হয়েছিল তা স্পষ্ট ছিল না।
প্রতিবেদনটিতে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, কিয়ার স্টারমার অতীতে বাংলাদেশ সফর করেছিলেন এবং শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছিলেন। এই সাক্ষাতের জন্য কিয়ার স্টারমারও তদন্তের মুখোমুখি হচ্ছেন।
এ প্রসঙ্গে জানানো হয়েছে, ২০১৬ সালে কিয়ার স্টারমার বাংলাদেশ সফর করেছিলেন। এই সফরটি ‘লেবার ফ্রেন্ডস অব বাংলাদেশ’ নামে একটি সংগঠন আয়োজন করেছিল। সফরে এসে স্টারমার তৎকালীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে দেখা করেছিলেন।
পরবর্তীকে ২০২২ সালে আবারও শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন স্টারমার। শেখ হাসিনার সঙ্গে লেবার পার্টির ঘনিষ্ঠতা এবং ভূমিকা নিয়ে সমালোচনা শুরু হয়েছে।
এসব বিষয়ে মন্তব্যের জন্য লেবার পার্টির সঙ্গে যোগাযোগ করেছে টেলিগ্রাফ। এখনো সাড়া মেলেনি।
কাশ্মীরে সন্ত্রাসী হামলা ঘিরে প্রতিবেশী দুই দেশ ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা বেড়েই চলেছে। একের পর এক হুমকি দিয়ে যাচ্ছেন দুই দেশের নেতারা। কাশ্মীরের নিয়ন্ত্রণরেখায় (এলওসি) দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে টানা পাঁচ রাতে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে।
৫ ঘণ্টা আগেকানাডার ফেডারেল নির্বাচনে প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নির নেতৃত্বাধীন লিবারেল পার্টি প্রচারণার শেষ সপ্তাহে অপ্রত্যাশিতভাবে ঘুরে দাঁড়িয়ে টানা চতুর্থবারের মতো জয়লাভ করেছে। এর মাধ্যমে দলটি আরও চার বছরের জন্য দেশটির শাসনভার গ্রহণ করতে চলেছে। এই ঐতিহাসিক জয়ের পর প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নি বলেছেন, যুক্তরাষ্ট
৫ ঘণ্টা আগেভারতের গুজরাটে গত শনিবার (২৬ এপ্রিল) ভোররাত থেকে সোমবার (২৮ এপ্রিল) রাত পর্যন্ত ৬ হাজার ৫০০ মানুষকে আটক করেছে পুলিশ, যাদের তারা বাংলাদেশি নাগরিক বলে সন্দেহ করছে। তবে রাজ্য পুলিশের মহানির্দেশক বিকাশ সহায় সোমবার জানিয়েছেন, নথিপত্রের ভিত্তিতে নিশ্চিতভাবে ৪৫০ জন বাংলাদেশিকে তাঁরা চিহ্নিত করতে পেরেছেন
৭ ঘণ্টা আগেউত্তর-পূর্ব চীনের একটি রেস্তোরাঁয় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এই ঘটনায় অন্তত ২২ জন নিহত ও ৩ জন আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে চীনের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম। আজ মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) দুপুরে এ ঘটনা ঘটে বলে জানা গেছে।
৭ ঘণ্টা আগে