রাশিয়ার সঙ্গে সংকট সমাধানে একটি মীমাংসা করতে ইউক্রেনকে চাপ দিতে পারে পশ্চিমা বিশ্ব। এমনটাই আশঙ্কা করছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক টাইমসের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
গতকাল শনিবার নিউইয়র্ক টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘যখন কয়েক দশকের মধ্যে ইউরোপের সবচেয়ে রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ চলমান, ঠিক সেই পরিস্থিতিতে জনাব জেলেনস্কি গত বুধবার তাঁর রাষ্ট্রদূতদের বলেছেন যে পরিস্থিতি আরও কঠিন হতে যাচ্ছে। কারণ আগামী মাসগুলোতে শান্তির জন্য (রাশিয়ার সঙ্গে) একটি আলোচনার পথ খুঁজে পেতে পশ্চিমা চাপ তৈরি হতে পারে।’
সৌদি আরবে শুরু হওয়া ইউক্রেন শান্তি আলোচনা শুরুর কয়েক দিন আগে কিয়েভে হয়ে যাওয়া ইউক্রেনের কূটনীতিকদের সম্মেলনকে একটি ‘জরুরি কৌশলগত অধিবেশন’ হিসেবে বর্ণনা করেছে নিউইয়র্ক টাইমস। সংবাদমাধ্যমটির প্রতিবেদনে কিয়েভের ওই সম্মেলনকে রাশিয়ার ওপর বৈদেশিক চাপ তৈরির প্রক্রিয়ার সূতিকাগার হিসেবে ইঙ্গিত দিয়ে বলা হয়েছে, ‘আগামী মাসগুলোতে রাশিয়ার ওপর চাপ বাড়ানোর জন্য ইউক্রেন একটি বড় কূটনৈতিক ধাক্কা দিতে প্রস্তুত হচ্ছে। এই বৈঠক হলো সেই ধাক্কার শুরু।’
জেলেনস্কি কূটনীতিকদের উদ্দেশে বলেন যে, কূটনীতিকদের অবশ্যই তাঁদের কাছে যেসব সুযোগ-সুবিধা রয়েছে, তার উপযুক্ত ব্যবহার করতে হবে। বিশেষ করে সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, গণমাধ্যম, সাংস্কৃতিক কূটনীতি এবং সাধারণ মানুষের আন্তরিকতার শক্তি—সব ব্যবহার করতে হবে, যাতে মিত্র এবং নিরপেক্ষ দেশগুলো বোঝাতে যে, স্থায়ী শান্তির একমাত্র রাস্তা হলো রাশিয়ার সম্পূর্ণ পরাজয়।’
এদিকে জেদ্দায় শুরু হওয়া ইউক্রেনের শান্তিসংক্রান্ত শীর্ষ সম্মেলনে যোগদানকারী অনেক দেশই এই সংকটে পক্ষ নেওয়ার জন্য মার্কিন চাপকে আটকে দিয়েছে। দেশগুলো এই বিরোধকে দুই পরাশক্তির মধ্যে প্রতিযোগিতা হিসেবে দেখেছে, যাতে তারা অংশ নিতে চায় না। ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুইস ইনাসিও লুলা দ্য সিলভার উপদেষ্টা সেলসো আমোরিম বলেছেন, ‘এটি শুধু রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে বিরোধ নয়; এটি রাশিয়া ও পশ্চিমের মধ্যে দীর্ঘস্থায়ী শত্রুতার একটি অধ্যায়।’
রাশিয়ার সঙ্গে সংকট সমাধানে একটি মীমাংসা করতে ইউক্রেনকে চাপ দিতে পারে পশ্চিমা বিশ্ব। এমনটাই আশঙ্কা করছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক টাইমসের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
গতকাল শনিবার নিউইয়র্ক টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘যখন কয়েক দশকের মধ্যে ইউরোপের সবচেয়ে রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ চলমান, ঠিক সেই পরিস্থিতিতে জনাব জেলেনস্কি গত বুধবার তাঁর রাষ্ট্রদূতদের বলেছেন যে পরিস্থিতি আরও কঠিন হতে যাচ্ছে। কারণ আগামী মাসগুলোতে শান্তির জন্য (রাশিয়ার সঙ্গে) একটি আলোচনার পথ খুঁজে পেতে পশ্চিমা চাপ তৈরি হতে পারে।’
সৌদি আরবে শুরু হওয়া ইউক্রেন শান্তি আলোচনা শুরুর কয়েক দিন আগে কিয়েভে হয়ে যাওয়া ইউক্রেনের কূটনীতিকদের সম্মেলনকে একটি ‘জরুরি কৌশলগত অধিবেশন’ হিসেবে বর্ণনা করেছে নিউইয়র্ক টাইমস। সংবাদমাধ্যমটির প্রতিবেদনে কিয়েভের ওই সম্মেলনকে রাশিয়ার ওপর বৈদেশিক চাপ তৈরির প্রক্রিয়ার সূতিকাগার হিসেবে ইঙ্গিত দিয়ে বলা হয়েছে, ‘আগামী মাসগুলোতে রাশিয়ার ওপর চাপ বাড়ানোর জন্য ইউক্রেন একটি বড় কূটনৈতিক ধাক্কা দিতে প্রস্তুত হচ্ছে। এই বৈঠক হলো সেই ধাক্কার শুরু।’
জেলেনস্কি কূটনীতিকদের উদ্দেশে বলেন যে, কূটনীতিকদের অবশ্যই তাঁদের কাছে যেসব সুযোগ-সুবিধা রয়েছে, তার উপযুক্ত ব্যবহার করতে হবে। বিশেষ করে সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, গণমাধ্যম, সাংস্কৃতিক কূটনীতি এবং সাধারণ মানুষের আন্তরিকতার শক্তি—সব ব্যবহার করতে হবে, যাতে মিত্র এবং নিরপেক্ষ দেশগুলো বোঝাতে যে, স্থায়ী শান্তির একমাত্র রাস্তা হলো রাশিয়ার সম্পূর্ণ পরাজয়।’
এদিকে জেদ্দায় শুরু হওয়া ইউক্রেনের শান্তিসংক্রান্ত শীর্ষ সম্মেলনে যোগদানকারী অনেক দেশই এই সংকটে পক্ষ নেওয়ার জন্য মার্কিন চাপকে আটকে দিয়েছে। দেশগুলো এই বিরোধকে দুই পরাশক্তির মধ্যে প্রতিযোগিতা হিসেবে দেখেছে, যাতে তারা অংশ নিতে চায় না। ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুইস ইনাসিও লুলা দ্য সিলভার উপদেষ্টা সেলসো আমোরিম বলেছেন, ‘এটি শুধু রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে বিরোধ নয়; এটি রাশিয়া ও পশ্চিমের মধ্যে দীর্ঘস্থায়ী শত্রুতার একটি অধ্যায়।’
যুক্তরাষ্ট্রকে কেন ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে জড়ানো হলো, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের কাছে তার কৈফিয়ত চেয়েছেন ডেমোক্র্যাট সিনেটর চাক শুমার। কংগ্রেসের অনুমোদন ছাড়া তিনি কীভাবে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তার স্পষ্ট জবাব জানতে চেয়েছেন ওই ডেমোক্র্যাট নেতা। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন এ তথ্য জানিয়েছে।
২ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্রের হামলার আগেই ইরানের ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনা থেকে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সুরক্ষিত স্থানে সরিয়ে নিয়েছে ইরান। স্যাটেলাইট চিত্র বিশ্লেষণ করে এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকেরা। পাহাড়ের ভেতরে গড়ে ওঠা এই গোপন ও কড়া নিরাপত্তাবেষ্টিত পরমাণু জ্বালানি সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রের একাধিক প্রবেশপথে মাটি জমে থাকতে দেখা
১ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে ইরানে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সামরিক হামলার ঘোষণা দেওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি বিশ্বজুড়ে অচল হয়ে পড়ে। স্থানীয় সময় শনিবার রাত ৮টার দিকে এই বিভ্রাট শুরু হয়, যা চলে অনেকক্ষণ। তবে এখন আবার স্বাভাবিকভাবে চলছে প্ল্যাটফর্মটি।
১ ঘণ্টা আগেইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর প্রথম প্রকাশ্যে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকচি। তিনি এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন, জাতিসংঘ সনদ এবং পারমাণবিক অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তির (এনপিটি) গুরুতর লঙ্ঘন বলে আখ্যা দিয়েছেন। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন—এই
২ ঘণ্টা আগে