ইউক্রেন যুদ্ধের বৃহত্তর দায়িত্ব নিজেদের কাঁধে তুলে নিতে তোড়জোড় শুরু করেছেন ওয়াশিংটনের ঘনিষ্ঠ মিত্র ইউরোপীয় নেতারা। সম্প্রতি প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের অপ্রত্যাশিত আচরণ ও মস্কোর সঙ্গে ঘনিষ্ঠতার কারণে তাঁরা এমন উদ্যোগ নিয়েছেন। এরই অংশ হিসেবে গতকাল মঙ্গলবার প্যারিসে অনুষ্ঠিত হয়েছে ৩০টির বেশি দেশের সেনাপ্রধানদের এক গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক। তবে এই বৈঠকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোনো প্রতিনিধি ছিলেন না।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ন্যাটো জোট ও ইইউ সদস্যরাষ্ট্রগুলো এবং জাপান, অস্ট্রেলিয়াসহ ৩৪টি দেশের সেনাপ্রধানদের এই রুদ্ধদ্বার বৈঠকটি ছিল একটি বিরল ঘটনা—সম্ভবত নজিরবিহীন। যেখানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোনো প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন না।
এই আলোচনায় যুদ্ধবিরতির পর ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ইউরোপীয় শান্তিরক্ষী বাহিনী এবং কিয়েভের দীর্ঘমেয়াদি সামরিক শক্তি বজায় রাখার বিকল্প ও সক্ষমতা নিয়ে আলোচনা হয়। বৈঠকে অংশ নেওয়া এক ইউরোপীয় কূটনীতিক নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘এই বৈঠকে আমরা একটি এটি বিষয়ে একমত হয়েছি। তা হলো, আমরা একসঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়াই নিজেদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করব। তবে বড় সমস্যা হলো, রাশিয়াকে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।’ তিনি আরও জানান, এই বৈঠক আমাদের পূর্বপরিকল্পনার অংশ ছিল।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক সামরিক কর্মকর্তা জানান, যুক্তরাষ্ট্রকে ইচ্ছাকৃতভাবে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি। এর মাধ্যমে মিত্রদের কাছে এই বার্তা দেওয়া হয়েছে, ট্রাম্প মিত্রদের থেকে দূরত্ব বজায় রাখায় ইউরোপ ও অন্যান্য অংশীদার নিজেদের দায়িত্ব নিজেরাই নিতে সক্ষম। কর্মকর্তারা আরও জানান, জাপান ও অস্ট্রেলিয়ার মতো দেশগুলোর উপস্থিতি, ওয়াশিংটনের পুরোনো মিত্রদের মধ্যে গভীর উদ্বেগের প্রতিফলন।
প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ইউক্রেনকে শান্তিচুক্তিতে রাজি করানোর জন্য প্রচণ্ড চাপ দিচ্ছেন। এমনকি আলোচনার আগেই তিনি রাশিয়ার অনেক দাবি, যেমন ইউক্রেনকে ন্যাটো সদস্যপদ না দেওয়ার প্রতি সমর্থন জানিয়েছেন। তবে বৈঠকের আগে ফরাসি প্রতিরক্ষামন্ত্রী সেবাস্তিয়ান লেকর্নু নিরাপত্তা নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে একটি শক্তিশালী ইউক্রেনীয় সেনাবাহিনীর গুরুত্বের ওপর জোর দেন।
অন্যদিকে, রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বারবার ইউক্রেনকে নিরস্ত্রীকরণের কথা বলছেন। কিন্তু কিয়েভ মনে করে, এতে তারা আরও বেশি হামলার ঝুঁকিতে পড়বে।
ইউক্রেন যুদ্ধের বৃহত্তর দায়িত্ব নিজেদের কাঁধে তুলে নিতে তোড়জোড় শুরু করেছেন ওয়াশিংটনের ঘনিষ্ঠ মিত্র ইউরোপীয় নেতারা। সম্প্রতি প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের অপ্রত্যাশিত আচরণ ও মস্কোর সঙ্গে ঘনিষ্ঠতার কারণে তাঁরা এমন উদ্যোগ নিয়েছেন। এরই অংশ হিসেবে গতকাল মঙ্গলবার প্যারিসে অনুষ্ঠিত হয়েছে ৩০টির বেশি দেশের সেনাপ্রধানদের এক গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক। তবে এই বৈঠকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোনো প্রতিনিধি ছিলেন না।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ন্যাটো জোট ও ইইউ সদস্যরাষ্ট্রগুলো এবং জাপান, অস্ট্রেলিয়াসহ ৩৪টি দেশের সেনাপ্রধানদের এই রুদ্ধদ্বার বৈঠকটি ছিল একটি বিরল ঘটনা—সম্ভবত নজিরবিহীন। যেখানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোনো প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন না।
এই আলোচনায় যুদ্ধবিরতির পর ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ইউরোপীয় শান্তিরক্ষী বাহিনী এবং কিয়েভের দীর্ঘমেয়াদি সামরিক শক্তি বজায় রাখার বিকল্প ও সক্ষমতা নিয়ে আলোচনা হয়। বৈঠকে অংশ নেওয়া এক ইউরোপীয় কূটনীতিক নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘এই বৈঠকে আমরা একটি এটি বিষয়ে একমত হয়েছি। তা হলো, আমরা একসঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়াই নিজেদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করব। তবে বড় সমস্যা হলো, রাশিয়াকে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।’ তিনি আরও জানান, এই বৈঠক আমাদের পূর্বপরিকল্পনার অংশ ছিল।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক সামরিক কর্মকর্তা জানান, যুক্তরাষ্ট্রকে ইচ্ছাকৃতভাবে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি। এর মাধ্যমে মিত্রদের কাছে এই বার্তা দেওয়া হয়েছে, ট্রাম্প মিত্রদের থেকে দূরত্ব বজায় রাখায় ইউরোপ ও অন্যান্য অংশীদার নিজেদের দায়িত্ব নিজেরাই নিতে সক্ষম। কর্মকর্তারা আরও জানান, জাপান ও অস্ট্রেলিয়ার মতো দেশগুলোর উপস্থিতি, ওয়াশিংটনের পুরোনো মিত্রদের মধ্যে গভীর উদ্বেগের প্রতিফলন।
প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ইউক্রেনকে শান্তিচুক্তিতে রাজি করানোর জন্য প্রচণ্ড চাপ দিচ্ছেন। এমনকি আলোচনার আগেই তিনি রাশিয়ার অনেক দাবি, যেমন ইউক্রেনকে ন্যাটো সদস্যপদ না দেওয়ার প্রতি সমর্থন জানিয়েছেন। তবে বৈঠকের আগে ফরাসি প্রতিরক্ষামন্ত্রী সেবাস্তিয়ান লেকর্নু নিরাপত্তা নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে একটি শক্তিশালী ইউক্রেনীয় সেনাবাহিনীর গুরুত্বের ওপর জোর দেন।
অন্যদিকে, রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বারবার ইউক্রেনকে নিরস্ত্রীকরণের কথা বলছেন। কিন্তু কিয়েভ মনে করে, এতে তারা আরও বেশি হামলার ঝুঁকিতে পড়বে।
তেহরানে ইসরায়েলের সর্বশেষ হামলায় ইরানের শীর্ষ পরমাণুবিজ্ঞানী সাইয়্যেদ মোস্তাফা সাদাতি-আরমাকি ও তাঁর পরিবারের সব সদস্য নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা তাসনিম। নিহতদের মধ্যে রয়েছেন বিজ্ঞানীর স্ত্রী, তিন সন্তান এবং শ্বশুর-শাশুড়ি।
১ ঘণ্টা আগেবিশ্লেষকেরা বলছেন, ট্রাম্পকে প্রভাবিত করতে ওই বার্তায় প্রশংসা বা তোষামোদের কোনো কমতি রাখেননি রুটে। বার্তায় বেশ করেই রুটের এই আচরণ প্রকাশ পেয়েছে। বলা যায়, এতটা খোলাখুলি প্রশংসা সচরাচর দেখা যায় না।
২ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের পক্ষ থেকে ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যকার যুদ্ধবিরতির ঘোষণার পরও পাল্টাপাল্টি হামলার ঘটনা ঘটেছে। শেষ মুহূর্তের এসব হামলায় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতিও হয়েছে। এসব হামলা নিয়ে ব্যাপক অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন ট্রাম্প। এরপর দুই পক্ষকে রীতিমতো অনুরোধ জানিয়েছেন হামলা না চালাতে।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম বিবিসি জানিয়েছে, ইরানের রাজধানী তেহরানের রাস্তায় আজ মঙ্গলবার এক ভিন্ন চিত্র দেখা গেছে। শহরটিতে ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি ও প্রয়াত নেতা আয়াতুল্লাহ রুহুল্লাহ খোমেনির বিশাল পোস্টারের সামনে দিয়ে মোটরসাইকেল ও গাড়িবহর ছুটে চলছে।
৫ ঘণ্টা আগে