দক্ষিণ কোরিয়ার বিদায়ী প্রেসিডেন্ট মুন জায়ে ইনকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন উত্তর কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট কিম জং উন। দক্ষিণ কোরিয়ার বিদায়ী প্রেসিডেন্টকে দুই দেশের সম্পর্ক উন্নত করার চেষ্টার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জানিয়েছেন তিনি। শুক্রবার বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
রয়টার্সের ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট মুন জায়ে ইনের কাছে উত্তর কোরিয়ার প্রেসিডেন্টের পক্ষ থেকে এই উষ্ণ শুভেচ্ছা মুনের দায়িত্ব ছাড়ার মাত্র তিন সপ্তাহ আগে এল। তবে মুনের স্থলাভিষিক্ত হতে যাওয়া নতুন রক্ষণশীল ঘরানার প্রেসিডেন্ট এরই মধ্যে উত্তর কোরিয়ার বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানের ইঙ্গিত দিয়েছেন।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, উত্তর কোরিয়ার পক্ষ থেকে এটি এক বিরল সদিচ্ছার ইঙ্গিত। তবে তাঁদের ধারণা, এই সদিচ্ছা দুই কোরিয়ার মধ্যকার উত্তেজনা নিরসনে যথেষ্ট নয়। তাঁরা আরও সন্দিহান যে উত্তর কোরিয়ার তরফ থেকে দেওয়া এই উষ্ণ বার্তা দুই বৈরী রাষ্ট্রের মধ্যকার সম্পর্কে কোনো বড় ধরনের অগ্রগতির সূচনা করতে পেরেছে। তাঁরা এই বলেও সতর্ক করেছে যে মুনকে উত্তর কোরিয়ার ধন্যবাদ জ্ঞাপনের ফলে তাঁর উত্তরসূরি ইউন সুক ইওলকে দুই দেশের সম্পর্ক আরও অবনতির জন্য প্ররোচিত করতে পারে।
উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমগুলোই সর্বপ্রথম এই শুভেচ্ছা বার্তা বিনিময়ের বিষয়ে প্রতিবেদন করে এবং মুন ও তাঁর উদারপন্থী প্রশাসনের প্রচেষ্টার জন্য তাঁদের প্রশংসা করে। উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা কেসিএনএ জানিয়েছে, ‘ক্ষমতায় থাকার শেষ দিন পর্যন্ত দুই দেশের কল্যাণের জন্য মুন জায়ে ইনের প্রচেষ্টার প্রশংসা করেছেন কিম জং উন। চিঠির আদান-প্রদান ছিল দুই নেতার মধ্যকার গভীর আস্থার বহিঃপ্রকাশ।’
দক্ষিণ কোরিয়ার বিদায়ী প্রেসিডেন্ট মুন জায়ে ইনকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন উত্তর কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট কিম জং উন। দক্ষিণ কোরিয়ার বিদায়ী প্রেসিডেন্টকে দুই দেশের সম্পর্ক উন্নত করার চেষ্টার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জানিয়েছেন তিনি। শুক্রবার বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
রয়টার্সের ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট মুন জায়ে ইনের কাছে উত্তর কোরিয়ার প্রেসিডেন্টের পক্ষ থেকে এই উষ্ণ শুভেচ্ছা মুনের দায়িত্ব ছাড়ার মাত্র তিন সপ্তাহ আগে এল। তবে মুনের স্থলাভিষিক্ত হতে যাওয়া নতুন রক্ষণশীল ঘরানার প্রেসিডেন্ট এরই মধ্যে উত্তর কোরিয়ার বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানের ইঙ্গিত দিয়েছেন।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, উত্তর কোরিয়ার পক্ষ থেকে এটি এক বিরল সদিচ্ছার ইঙ্গিত। তবে তাঁদের ধারণা, এই সদিচ্ছা দুই কোরিয়ার মধ্যকার উত্তেজনা নিরসনে যথেষ্ট নয়। তাঁরা আরও সন্দিহান যে উত্তর কোরিয়ার তরফ থেকে দেওয়া এই উষ্ণ বার্তা দুই বৈরী রাষ্ট্রের মধ্যকার সম্পর্কে কোনো বড় ধরনের অগ্রগতির সূচনা করতে পেরেছে। তাঁরা এই বলেও সতর্ক করেছে যে মুনকে উত্তর কোরিয়ার ধন্যবাদ জ্ঞাপনের ফলে তাঁর উত্তরসূরি ইউন সুক ইওলকে দুই দেশের সম্পর্ক আরও অবনতির জন্য প্ররোচিত করতে পারে।
উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমগুলোই সর্বপ্রথম এই শুভেচ্ছা বার্তা বিনিময়ের বিষয়ে প্রতিবেদন করে এবং মুন ও তাঁর উদারপন্থী প্রশাসনের প্রচেষ্টার জন্য তাঁদের প্রশংসা করে। উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা কেসিএনএ জানিয়েছে, ‘ক্ষমতায় থাকার শেষ দিন পর্যন্ত দুই দেশের কল্যাণের জন্য মুন জায়ে ইনের প্রচেষ্টার প্রশংসা করেছেন কিম জং উন। চিঠির আদান-প্রদান ছিল দুই নেতার মধ্যকার গভীর আস্থার বহিঃপ্রকাশ।’
মিছিলে অংশ নেন শতাধিক দলীয় কর্মী, সমর্থক, ছাত্র, যুব ও শ্রমিক সংগঠনের প্রতিনিধি। ‘আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদ নিপাত যাক’, ‘ইরানে বোমাবাজি চলবে না’ ইত্যাদি স্লোগানে মুখর হয় গোটা এলাকা। এ সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস’ করে দেওয়া হয়েছে। তবে এই দাবি সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছে ইরানি গণমাধ্যম ও স্থানীয় কর্মকর্তারা।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর সামরিক হামলার প্রতিক্রিয়ায় হরমুজ প্রণালি বন্ধের প্রস্তাব পাস করেছে ইরানের পার্লামেন্ট। এই প্রস্তাবের ফলে বৈশ্বিক জ্বালানি সরবরাহে বড় ধরনের সংকট তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগেইরানে পরিচালিত মার্কিন বিমান হামলাকে ‘অসাধারণ এবং ব্যাপক সাফল্য’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী পিট হেগসেথ। তিনি জানিয়েছেন, এই হামলার মাধ্যমে ইরানের পারমাণবিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা ধ্বংস করা হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে