শিখ নেতা হরদীপ সিং নিজ্জারের হত্যাকাণ্ডে জড়িত সন্দেহ চতুর্থ ভারতীয় নাগরিককে গ্রেপ্তার করেছে কানাডা। গ্রেপ্তারকৃত এই ভারতীয়র নাম আমানদীপ সিং (২২)। এর আগে এই হত্যাকাণ্ডে জড়িত সন্দেহ আরও তিন ভারতীয়কে গ্রেপ্তার করেছে কানাডা। বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
আমানদীপ সিং আগে থেকেই বেআইনিভাবে আগ্নেয়াস্ত্র রাখার অভিযোগে কানাডা পুলিশের হেফাজতে ছিলেন। গতকাল শনিবার তাঁর বিরুদ্ধে কানাডার ভ্যানকুভারে হত্যাকাণ্ডের শিকার শিখ নেতা হরদীপ সিং নিজ্জারের হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগ আনা হয় এবং সেই অভিযোগে তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়। আমানদীপের বিরুদ্ধে হরদীপকে ইচ্ছাকৃতভাবে হত্যার পরিকল্পনা ও তাতে শামিল থাকার অভিযোগ আনা হয়েছে।
এর আগে গত ৩ মে শিখ নেতা হরদীপ সিং নিজ্জারের হত্যাকাণ্ডে জড়িত অভিযোগে তিন ভারতীয়কে গ্রেপ্তার করে কানাডা পুলিশ। তাঁদের কানাডার আলবার্টার এডমন্টন থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার তিন ভারতীয় নাগরিক হলেন—কমলপ্রীত সিং, করমপ্রীত সিং ও করণ ব্রার। এই তিনজন দীর্ঘদিন ধরেই কানাডায় অস্থায়ী বাসিন্দা হিসেবে বসবাস করে আসছিলেন বলে জানিয়েছেন রয়্যাল কানাডিয়ান মাউন্টেড পুলিশের সুপারিনটেনডেন্ট মানদীপ মূকার।
ভারতে জন্মগ্রহণ করা শিখ আন্দোলনের নেতা হরদীপ সিং নিজ্জার ২০০৭ সালে কানাডার নাগরিক হন। দেশটির ভ্যানকুভারের শহরতলি সারের শিখ মন্দিরের বাইরে গত বছরের জুন মাসে তাঁকে গুলি করে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা। তবে এর অনেক আগে থেকে শিখ বিচ্ছিন্নতাবাদী আন্দোলনে জড়িত থাকার অভিযোগে ভারত সরকার তাঁকে খুঁজছিল।
হরদীপ সিং নিজ্জার হত্যাকাণ্ডের জেরে ভারত ও কানাডার মধ্যে সম্পর্ক তলানিতে গিয়ে ঠেকে। হত্যাকাণ্ডে দিল্লির হাত আছে বলে কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো সরাসরি অভিযোগ করেন।
কানাডার পার্লামেন্টে ট্রুডো বলেন, হরদীপ হত্যায় ভারত সরকার জড়িত থাকার বিষয়ে কানাডার গোয়েন্দা সংস্থার হাতে ‘বিশ্বাসযোগ্য’ সূত্র রয়েছে। ট্রুডোর এ অভিযোগকে ‘অযৌক্তিক ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত’ বলে প্রত্যাখ্যান করে ভারত সরকার।
শিখ নেতা হরদীপ সিং নিজ্জারের হত্যাকাণ্ডে জড়িত সন্দেহ চতুর্থ ভারতীয় নাগরিককে গ্রেপ্তার করেছে কানাডা। গ্রেপ্তারকৃত এই ভারতীয়র নাম আমানদীপ সিং (২২)। এর আগে এই হত্যাকাণ্ডে জড়িত সন্দেহ আরও তিন ভারতীয়কে গ্রেপ্তার করেছে কানাডা। বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
আমানদীপ সিং আগে থেকেই বেআইনিভাবে আগ্নেয়াস্ত্র রাখার অভিযোগে কানাডা পুলিশের হেফাজতে ছিলেন। গতকাল শনিবার তাঁর বিরুদ্ধে কানাডার ভ্যানকুভারে হত্যাকাণ্ডের শিকার শিখ নেতা হরদীপ সিং নিজ্জারের হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগ আনা হয় এবং সেই অভিযোগে তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়। আমানদীপের বিরুদ্ধে হরদীপকে ইচ্ছাকৃতভাবে হত্যার পরিকল্পনা ও তাতে শামিল থাকার অভিযোগ আনা হয়েছে।
এর আগে গত ৩ মে শিখ নেতা হরদীপ সিং নিজ্জারের হত্যাকাণ্ডে জড়িত অভিযোগে তিন ভারতীয়কে গ্রেপ্তার করে কানাডা পুলিশ। তাঁদের কানাডার আলবার্টার এডমন্টন থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার তিন ভারতীয় নাগরিক হলেন—কমলপ্রীত সিং, করমপ্রীত সিং ও করণ ব্রার। এই তিনজন দীর্ঘদিন ধরেই কানাডায় অস্থায়ী বাসিন্দা হিসেবে বসবাস করে আসছিলেন বলে জানিয়েছেন রয়্যাল কানাডিয়ান মাউন্টেড পুলিশের সুপারিনটেনডেন্ট মানদীপ মূকার।
ভারতে জন্মগ্রহণ করা শিখ আন্দোলনের নেতা হরদীপ সিং নিজ্জার ২০০৭ সালে কানাডার নাগরিক হন। দেশটির ভ্যানকুভারের শহরতলি সারের শিখ মন্দিরের বাইরে গত বছরের জুন মাসে তাঁকে গুলি করে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা। তবে এর অনেক আগে থেকে শিখ বিচ্ছিন্নতাবাদী আন্দোলনে জড়িত থাকার অভিযোগে ভারত সরকার তাঁকে খুঁজছিল।
হরদীপ সিং নিজ্জার হত্যাকাণ্ডের জেরে ভারত ও কানাডার মধ্যে সম্পর্ক তলানিতে গিয়ে ঠেকে। হত্যাকাণ্ডে দিল্লির হাত আছে বলে কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো সরাসরি অভিযোগ করেন।
কানাডার পার্লামেন্টে ট্রুডো বলেন, হরদীপ হত্যায় ভারত সরকার জড়িত থাকার বিষয়ে কানাডার গোয়েন্দা সংস্থার হাতে ‘বিশ্বাসযোগ্য’ সূত্র রয়েছে। ট্রুডোর এ অভিযোগকে ‘অযৌক্তিক ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত’ বলে প্রত্যাখ্যান করে ভারত সরকার।
শনিবার ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রন্ধীর জয়সওয়াল এক বিবৃতিতে বলেন, ‘আলাস্কায় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের বৈঠককে ভারত স্বাগত জানাচ্ছে। শান্তির পথে তাঁদের নেতৃত্ব প্রশংসনীয়। তবে সমাধানের একমাত্র পথ হলো সংলাপ ও কূটনীতি। বিশ্ব চায় ইউক্রেন যুদ্ধ
১৩ মিনিট আগেতদন্তকারীরা জানিয়েছেন, পাকিস্তানি এজেন্টরা প্রথমে জ্যোতির সঙ্গে অনলাইনে ঘনিষ্ঠতা বাড়ায়। এভাবেই পাকিস্তান হাইকমিশনে কর্মরত এহসান-উর-রহিম ওরফে দানিশ নামে এক কর্মকর্তার সঙ্গে তাঁর যোগাযোগ হয়। এহসানের সঙ্গে অন্তত দুবার তিনি পাকিস্তানে গিয়েছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেদেশভাগ কোনো একক নেতার কাজ ছিল না। তিনটি প্রধান শক্তি একত্রে কাজ করেছে—জিন্নাহ যিনি পাকিস্তানের দাবি তুলেছিলেন, কংগ্রেস যারা অবশেষে বিভাজন মেনে নিয়েছিল এবং লর্ড মাউন্টব্যাটেন যিনি তা বাস্তবায়ন করেছিলেন।
২ ঘণ্টা আগেইরানের ক্ষেপণাস্ত্র প্রকল্পে সহায়তা করছে চীন। এমনটাই দাবি করা হয়েছে ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম ইয়েদিয়োথ আরোনাথের এক প্রতিবেদনে। আর, ইরান-চীনের এই যৌথ উদ্যোগের বিষয়ে উদ্বিগ্ন ইসরায়েল। যদিও ইরান বা চীনের তরফ থেকে এ বিষয়ে কোনো বক্তব্য প্রকাশ করা হয়নি।
৩ ঘণ্টা আগে