ডা. শাফেয়ী আলম তুলতুল
ঢাকা: অর্থনৈতিক মন্দা, বেকারত্ব, ক্ষুধা, দারিদ্র্য, স্বাস্থ্যঝুঁকি, মৃত্যুভয়—কত কিছুর বিরুদ্ধে লড়াই জারি রেখে বাঁচতে হচ্ছে মানুষকে। এসব কারণে বিশ্বজুড়ে কোটি কোটি মানুষ মানসিক রোগে ভুগছে, করোনা বিষয়ে সাম্প্রতিক গবেষণাগুলো তাই বলছে।
এ অতিমারিতে মানসিকভাবে শক্ত থাকতে করোনা নিয়ে কিছু সাধারণ বিষয় আমাদের জানা থাকতে হবে:
• মানসিক চাপ ও প্যানিক অ্যাটাক রোধের জন্য সরাসরি ‘কোভিড রোগী’ শব্দবন্ধ ব্যবহার করবেন না। বিশেষজ্ঞরা এ বিষয়ে সবাইকে নিরুৎসাহিত করছেন।
• টেলিভিশন ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারের সময় কমিয়ে ফেলুন। দিনে একবারের বেশি খবর শুনবেন না।
• ‘সামাজিক দূরত্বের’ নামে কোনো ধরনের সামাজিক বিধিনিষেধ বা ট্যাবু তৈরি করা যাবে না। কোভিড-১৯ থেকে রক্ষা পেতে যা প্রয়োজন তা হলো দৈহিক দূরত্ব, সামাজিক দূরত্ব নয়।
• পূর্ব থেকে মানসিক রোগে ভুগছেন, এ অবস্থায় কেউ যদি করোনায় আক্রান্ত হন, তাহলে চিকিৎসককে পূর্বের অসুখ ও ওষুধ ব্যবহারের ইতিহাস দিতে হবে।
• পূর্বের ওষুধ খাওয়া যেমন হুট করে বন্ধ করা যাবে না, তেমনি কোভিডের জন্য ওষুধও ঠিকমতো খেতে হবে। এ ছাড়া কোভিডের জন্য যেসব ওষুধ দেওয়া হয়, তার সঙ্গে পূর্বের ওষুধের মাত্রাগত তারতম্যের কথা বিবেচনায় রেখে ওষুধের ডোজ কমাতে, বাড়াতে বা পরিবর্তন করতে হতে পারে।
• সরকারি ও বেসরকারি উদ্যোগে টেলিসাইকিয়াট্রির মাধ্যমে স্বাস্থ্যসেবা দেওয়া হচ্ছে। এ সুযোগ গ্রহণ করতে পারেন যে কেউ।
• সেলফ কেয়ার বা নিজের যত্ন নিজেই নেওয়া খুব গুরুত্বপূর্ণ। কিসে আপনি ভালো থাকেন, খুঁজে বের করুন। সাহায্যের প্রয়োজন হলে বিশেষজ্ঞদের সাহায্য নিন।
• পরিবারে যাঁরা অনেক বেশি স্বাস্থ্যঝুঁকি নিয়ে কাজ করেন, তাঁদের জন্য কাউন্সেলিং জরুরি হতে পারে এবং আপনার পরিবারে যে মানুষটির মানসিক অবস্থা সাহায্য চাওয়ার পর্যায়ে নেই, তাঁর যত্ন নিন, প্রয়োজনীয় চিকিৎসা করান।
লেখক: মেডিকেল অফিসার, কুয়েত বাংলাদেশ মৈত্রী সরকারি হাসপাতাল।
ঢাকা: অর্থনৈতিক মন্দা, বেকারত্ব, ক্ষুধা, দারিদ্র্য, স্বাস্থ্যঝুঁকি, মৃত্যুভয়—কত কিছুর বিরুদ্ধে লড়াই জারি রেখে বাঁচতে হচ্ছে মানুষকে। এসব কারণে বিশ্বজুড়ে কোটি কোটি মানুষ মানসিক রোগে ভুগছে, করোনা বিষয়ে সাম্প্রতিক গবেষণাগুলো তাই বলছে।
এ অতিমারিতে মানসিকভাবে শক্ত থাকতে করোনা নিয়ে কিছু সাধারণ বিষয় আমাদের জানা থাকতে হবে:
• মানসিক চাপ ও প্যানিক অ্যাটাক রোধের জন্য সরাসরি ‘কোভিড রোগী’ শব্দবন্ধ ব্যবহার করবেন না। বিশেষজ্ঞরা এ বিষয়ে সবাইকে নিরুৎসাহিত করছেন।
• টেলিভিশন ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারের সময় কমিয়ে ফেলুন। দিনে একবারের বেশি খবর শুনবেন না।
• ‘সামাজিক দূরত্বের’ নামে কোনো ধরনের সামাজিক বিধিনিষেধ বা ট্যাবু তৈরি করা যাবে না। কোভিড-১৯ থেকে রক্ষা পেতে যা প্রয়োজন তা হলো দৈহিক দূরত্ব, সামাজিক দূরত্ব নয়।
• পূর্ব থেকে মানসিক রোগে ভুগছেন, এ অবস্থায় কেউ যদি করোনায় আক্রান্ত হন, তাহলে চিকিৎসককে পূর্বের অসুখ ও ওষুধ ব্যবহারের ইতিহাস দিতে হবে।
• পূর্বের ওষুধ খাওয়া যেমন হুট করে বন্ধ করা যাবে না, তেমনি কোভিডের জন্য ওষুধও ঠিকমতো খেতে হবে। এ ছাড়া কোভিডের জন্য যেসব ওষুধ দেওয়া হয়, তার সঙ্গে পূর্বের ওষুধের মাত্রাগত তারতম্যের কথা বিবেচনায় রেখে ওষুধের ডোজ কমাতে, বাড়াতে বা পরিবর্তন করতে হতে পারে।
• সরকারি ও বেসরকারি উদ্যোগে টেলিসাইকিয়াট্রির মাধ্যমে স্বাস্থ্যসেবা দেওয়া হচ্ছে। এ সুযোগ গ্রহণ করতে পারেন যে কেউ।
• সেলফ কেয়ার বা নিজের যত্ন নিজেই নেওয়া খুব গুরুত্বপূর্ণ। কিসে আপনি ভালো থাকেন, খুঁজে বের করুন। সাহায্যের প্রয়োজন হলে বিশেষজ্ঞদের সাহায্য নিন।
• পরিবারে যাঁরা অনেক বেশি স্বাস্থ্যঝুঁকি নিয়ে কাজ করেন, তাঁদের জন্য কাউন্সেলিং জরুরি হতে পারে এবং আপনার পরিবারে যে মানুষটির মানসিক অবস্থা সাহায্য চাওয়ার পর্যায়ে নেই, তাঁর যত্ন নিন, প্রয়োজনীয় চিকিৎসা করান।
লেখক: মেডিকেল অফিসার, কুয়েত বাংলাদেশ মৈত্রী সরকারি হাসপাতাল।
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ ছাড়া ৩৮২ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোলরুম থেকে পাঠানো ডেঙ্গুবিষয়ক এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেস্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের অনুমোদিত করোনারি স্টেন্টের (হার্টের রিং) দাম আগামী ১ অক্টোবর থেকে কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে ঔষুধ প্রশাসন অধিদপ্তর।
১০ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে গত এক দিনে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও এক নারীর মৃত্যু হয়েছে। আর নতুন করে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ৪৩৪ জন ডেঙ্গু রোগী। ডেঙ্গুবিষয়ক হালনাগাদ করা এ তথ্য আজ সোমবার (১১ আগস্ট) বিকেলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
১ দিন আগেঘুমের সময় শ্বাস বন্ধ হয়ে যাওয়া বা অবস্ট্রাকটিভ স্লিপ অ্যাপনিয়া (ওএসএ) নামের সমস্যায় ভোগেন বিশ্বের বহু মানুষ। তবে নিয়মিত শঙ্খ বাজালে এ সমস্যা কমে যেতে পারে বলে দাবি করছেন গবেষকেরা।
১ দিন আগে