আরিফুল হক তারেক, মুলাদী
মুলাদীতে উপজেলার বাটামারা-মুলাদী সড়কের গলইভাঙা শরীফ বাড়ি মসজিদ সংলগ্ন সেতুটির রেলিং ভেঙে গেছে। এটি অনেক সরুও। কিন্তু দীর্ঘ দিনেও মেরামত করা হয়নি সেতুটি। ফলে ঝুঁকি নিয়ে চলছে যানবাহন। এতে দুর্ভোগে পড়েছে কয়েক হাজার মানুষ।
উপজেলা প্রকৌশলী জানিয়েছেন লোহার সেতুটি ভেঙে ঢালাই সেতু নির্মাণের জন্য ইতিমধ্যে দরপত্র সম্পন্ন হয়েছে
জানা গেছে, উপজেলার উত্তরাঞ্চলের বাটামারা, সফিপুর ও চরকালেখান ইউনিয়নের সঙ্গে যোগাযোগের গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম মুলাদী-বাটামারা সড়ক। প্রতিদিন এই সড়ক দিয়ে কয়েক হাজার মানুষের যাতায়াত। উপজেলার অন্যতম বৃহত্তম বাজার সোনামদ্দিন বন্দরসহ নোমরহাট, গলইভাঙা, জয়বাংলা বাজার, মুন্সীরহার, চরবাটামারা নতুন হাটের ব্যবসায়ীরা এই সড়ক দিয়ে পণ্য পরিবহন করেন। সড়কে প্রতিদিন কয়েক শ অটোরিকশা, লেগুনা ও ভ্যান চলাচল করে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, প্রায় ২০ বছর আগে মুলাদী-বাটামারা সড়কের গলইভাঙা শরীফ বাড়ি মসজিদ সংলগ্ন খালে সরু লোহার কাঠামো ও পাটাতনের সেতুটি নির্মাণ করা হয়। ইউনিয়ন পরিষদ থেকে বরাদ্দকৃত অর্থ দিয়ে ছোট সেতুটি নির্মাণের কয়েক বছরের মধ্যেই রেলিং ভেঙে যায়। বর্তমানে এই সেতুর কোনো রেলিং অবশিষ্ট নেই। এ ছাড়া সেতুর মাঝখানে কয়েক জায়গায় ফাটল সৃষ্টি হয়েছে। দ্রুত সেতুটি সংস্কার করা না হলে বড় দুর্ঘটনার আশঙ্কা রয়েছে বলে জানান গলইভাঙা গ্রামের বাসিন্দারা।
গলইভাঙা গ্রামের হাবিবুর রহমান বলেন, অনেক দিন আগে গলইভাঙা শরীফ বাড়ি মসজিদ সংলগ্ন খালে সেতু নির্মাণ করা হয়েছিল। তখন এই সড়ক দিয়ে শুধুমাত্র ভ্যান চলাচল করত। পরবর্তীতে সড়কগুলো বড় এবং পাকা হয়েছে। এলাকায় যানবাহন বেড়েছে। এখন প্রতিদিন এই সড়ক দিয়ে লেগুনা, অটোরিকশাসহ মালবাহী ছোট ট্রাক চলাচল করে। পুরোনো এই রেলিং ভাঙা সেতু দিয়ে গাড়ি চলাচল অনেক ঝুঁকিপূর্ণ।
অটোরিকশা চালক মো. মোশাররফ হোসেন বলেন, সেতুতে একটি অটোরিকশা উঠলে মোটরসাইকেল পর্যন্ত যেতে পারে না। এ ছাড়া সেতুটি দিয়ে চলাচল করতে গিয়ে দুর্ঘটনার শঙ্কায় থাকতে হয়। গুরুত্বপূর্ণ সড়কের এই সেতুটি দ্রুত বড় করা প্রয়োজন।
গাছুয়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. জসিম উদ্দীন বেপারীর কাছে এ বিষয়ে জানতে চাইলে আজকের পত্রিকাকে বলেন, মুলাদী-বাটামারা সড়কটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং প্রতিদিন অনেক গাড়ি চলাচল করে। লোহার সেতুটি ভেঙে বড় ঢালাই সেতু নির্মাণের চাহিদা দেওয়া হয়েছে। উপজেলা স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর থেকে সেতুটির দরপত্র সম্পন্ন হয়ে থাকার কথা। দ্রুত কাজ শুরু হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
উপজেলা প্রকৌশলী মো. তানজিলুর রহমান বলেন, গলইভাঙা শরীফ বাড়ি মসজিদ সংলগ্ন সেতুটি ভেঙে ঢালাই সেতু নির্মাণের জন্য ইতিমধ্যে দরপত্র সম্পন্ন হয়েছে এবং কার্যাদেশ দেওয়ায় হয়েছে। দ্রুত কাজ শুরু এবং নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে সেতুর নির্মাণ শেষ করার জন্য ঠিকাদারকে চাপ দেওয়া হচ্ছে।
মুলাদীতে উপজেলার বাটামারা-মুলাদী সড়কের গলইভাঙা শরীফ বাড়ি মসজিদ সংলগ্ন সেতুটির রেলিং ভেঙে গেছে। এটি অনেক সরুও। কিন্তু দীর্ঘ দিনেও মেরামত করা হয়নি সেতুটি। ফলে ঝুঁকি নিয়ে চলছে যানবাহন। এতে দুর্ভোগে পড়েছে কয়েক হাজার মানুষ।
উপজেলা প্রকৌশলী জানিয়েছেন লোহার সেতুটি ভেঙে ঢালাই সেতু নির্মাণের জন্য ইতিমধ্যে দরপত্র সম্পন্ন হয়েছে
জানা গেছে, উপজেলার উত্তরাঞ্চলের বাটামারা, সফিপুর ও চরকালেখান ইউনিয়নের সঙ্গে যোগাযোগের গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম মুলাদী-বাটামারা সড়ক। প্রতিদিন এই সড়ক দিয়ে কয়েক হাজার মানুষের যাতায়াত। উপজেলার অন্যতম বৃহত্তম বাজার সোনামদ্দিন বন্দরসহ নোমরহাট, গলইভাঙা, জয়বাংলা বাজার, মুন্সীরহার, চরবাটামারা নতুন হাটের ব্যবসায়ীরা এই সড়ক দিয়ে পণ্য পরিবহন করেন। সড়কে প্রতিদিন কয়েক শ অটোরিকশা, লেগুনা ও ভ্যান চলাচল করে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, প্রায় ২০ বছর আগে মুলাদী-বাটামারা সড়কের গলইভাঙা শরীফ বাড়ি মসজিদ সংলগ্ন খালে সরু লোহার কাঠামো ও পাটাতনের সেতুটি নির্মাণ করা হয়। ইউনিয়ন পরিষদ থেকে বরাদ্দকৃত অর্থ দিয়ে ছোট সেতুটি নির্মাণের কয়েক বছরের মধ্যেই রেলিং ভেঙে যায়। বর্তমানে এই সেতুর কোনো রেলিং অবশিষ্ট নেই। এ ছাড়া সেতুর মাঝখানে কয়েক জায়গায় ফাটল সৃষ্টি হয়েছে। দ্রুত সেতুটি সংস্কার করা না হলে বড় দুর্ঘটনার আশঙ্কা রয়েছে বলে জানান গলইভাঙা গ্রামের বাসিন্দারা।
গলইভাঙা গ্রামের হাবিবুর রহমান বলেন, অনেক দিন আগে গলইভাঙা শরীফ বাড়ি মসজিদ সংলগ্ন খালে সেতু নির্মাণ করা হয়েছিল। তখন এই সড়ক দিয়ে শুধুমাত্র ভ্যান চলাচল করত। পরবর্তীতে সড়কগুলো বড় এবং পাকা হয়েছে। এলাকায় যানবাহন বেড়েছে। এখন প্রতিদিন এই সড়ক দিয়ে লেগুনা, অটোরিকশাসহ মালবাহী ছোট ট্রাক চলাচল করে। পুরোনো এই রেলিং ভাঙা সেতু দিয়ে গাড়ি চলাচল অনেক ঝুঁকিপূর্ণ।
অটোরিকশা চালক মো. মোশাররফ হোসেন বলেন, সেতুতে একটি অটোরিকশা উঠলে মোটরসাইকেল পর্যন্ত যেতে পারে না। এ ছাড়া সেতুটি দিয়ে চলাচল করতে গিয়ে দুর্ঘটনার শঙ্কায় থাকতে হয়। গুরুত্বপূর্ণ সড়কের এই সেতুটি দ্রুত বড় করা প্রয়োজন।
গাছুয়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. জসিম উদ্দীন বেপারীর কাছে এ বিষয়ে জানতে চাইলে আজকের পত্রিকাকে বলেন, মুলাদী-বাটামারা সড়কটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং প্রতিদিন অনেক গাড়ি চলাচল করে। লোহার সেতুটি ভেঙে বড় ঢালাই সেতু নির্মাণের চাহিদা দেওয়া হয়েছে। উপজেলা স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর থেকে সেতুটির দরপত্র সম্পন্ন হয়ে থাকার কথা। দ্রুত কাজ শুরু হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
উপজেলা প্রকৌশলী মো. তানজিলুর রহমান বলেন, গলইভাঙা শরীফ বাড়ি মসজিদ সংলগ্ন সেতুটি ভেঙে ঢালাই সেতু নির্মাণের জন্য ইতিমধ্যে দরপত্র সম্পন্ন হয়েছে এবং কার্যাদেশ দেওয়ায় হয়েছে। দ্রুত কাজ শুরু এবং নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে সেতুর নির্মাণ শেষ করার জন্য ঠিকাদারকে চাপ দেওয়া হচ্ছে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪