টানা বর্ষণের কারণে কাপ্তাই হ্রদের পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। এতে রাঙামাটির অন্যতম আকর্ষণ পর্যটন করপোরেশনের ঝুলন্ত সেতুটি ডুবে গেছে। বর্তমানে সেতুর পাটাতন পানির প্রায় পাঁচ ইঞ্চি নিচে তলিয়ে গেছে। আজ বুধবার দুর্ঘটনা রোধে পর্যটন কর্তৃপক্ষ সেতুর ওপর দিয়ে মানুষের চলাচলের জন্য সাময়িকভাবে বন্ধ করে দিয়েছে। পর্যটন ক
দেশের প্রায় ৬০ শতাংশ যানবাহন–চালক বিভিন্ন স্বাস্থ্য সমস্যায় ভুগছেন, এর মধ্যে ৬৬ শতাংশের রয়েছে চোখের সমস্যা। সেই হিসাবে দেশের যানবাহন–চালকদের ৩৯ শতাংশের চোখের সমস্যা রয়েছে। ফলে চালকদের চোখ নিয়মিত পরীক্ষা করালে প্রতিবছর সড়কে বহু প্রাণহানি ঠেকানো সম্ভব।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, একপাশে ভাঙাচোরা সড়ক অপর পাশে পানিতে ভরা পুকুর। এর মাঝখানে খালের ওপর তৈরি করা হয়েছে সেতুটি। জেলার সোনাইমুড়ী উপজেলা থেকে সেনবাগ উপজেলায় চলাচলের পথে পুরোনো সেতুটি ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ায় স্থানীয়দের চাহিদার ভিত্তিতে বজরা ইউনিয়নের মাওলানা বাড়ির সামনে খালের ওপর ওই সেতুটি নির্মাণ করা হয়।
২০২০ সালে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে নদীটি খনন করে নাব্যতা ফিরিয়ে আনা হয়। কিন্তু এখন আবার সেই নদীতেই চলছে বেপরোয়া বালু উত্তোলন। স্থানীয়দের অভিযোগ, টোক ইউনিয়ন বিএনপির সদস্য আবু বকর সিদ্দিক কিরণ, মনোহরদী আওয়ামী লীগ নেতা কাজল মৃধা এবং যুবদল নেতা জহিরুল ইসলাম মিলে অন্তত ৩০–৩৫ জন প্রভাবশালীকে...