মুলাদী (বরিশাল) প্রতিনিধি
মুলাদীতে জ্বলছে না পৌরসভার তিন কিলোমিটার সড়ক বাতি। লাইট পোস্ট দাঁড়িয়ে থাকলেও সড়ক বাতির সুবিধা পাচ্ছেন না পৌরবাসী। নির্মাণ ত্রুটি এবং রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে সড়ক বাতিগুলোর এই অবস্থা হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
জানা গেছে, মুলাদী পৌরসভাটি ২য় শ্রেণি থেকে ১ম শ্রেণিতে উন্নীত হলে ২০১৫ সালের দিকে সড়ক বাতি বসানো হয়। প্রথম পর্যায়ে তেরচর বেইলি ব্রিজ থেকে চরডিক্রী নয়াভাঙনী খাল (বড় ব্রিজ) পর্যন্ত প্রায় তিন কিলোমিটার সড়কে বাতি স্থাপন করেন পৌর কর্তৃপক্ষ। নিম্নমানের খুঁটি, তার ও এনার্জি বাল্ব দিয়ে বাতির ব্যবস্থা করা হয় বলে অভিযোগ আছে।
বাতি স্থাপনের পর কিছুদিন সড়কে আলো জ্বললেও এখন কোনো বাতি জ্বলছে না। বাতি ভাঙা, লাইট পোস্ট হেলানো, বিদ্যুৎ সংযোগ ছিঁড়ে যাওয়ায় দীর্ঘদিন ধরে সড়কে বাতি জ্বালানো হচ্ছে না। ফলে পৌর বাসিন্দাদের রাতে আঁধারের চলাচল করতে হচ্ছে।
পৌরসভার হোল্ডিং করের সঙ্গে সড়ক বাতির জন্য নির্ধারিত বিদ্যুৎ বিল নেওয়া হয়। রাতের আঁধারে সড়ক বাতির সুবিধা না পেয়েও বিল পরিশোধ করতে হচ্ছে পৌর বাসিন্দাদের।
তেরচর গ্রামের জাহাঙ্গীর আলম জানান, সড়ক বাতিগুলো ভাঙা এবং সংযোগ তার ছিঁড়ে যাওয়ার পর আর সংস্কার হয়নি। পৌর করের সঙ্গে ৩% বিদ্যুৎ বিল নেওয়া হচ্ছে।
পৌরসভার চরডিক্রী গ্রামের বাসিন্দা মোহসীন উদ্দীন জানান, এলইডির পরিবর্তে সড়ক বাতিগুলো এনার্জি বাল্ব দিয়ে স্থাপন করায় কিছুদিনের মধ্যেই নষ্ট হয়ে গেছে। এ ছাড়া সরু ও নিম্নমানের খুঁটির (লাইট পোস্ট) অনেকগুলো ভেঙে গেছে।
পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা নজরুল ইসলাম বলেন, চরডিক্রী বড় ব্রিজ থেকে খেজুরতলা বাজার পর্যন্ত সড়কে দ্বিতীয় পর্যায়ে সড়ক বাতি বসানো হয়েছে। এগুলো তুলনামূলক ভালো মানের সামগ্রী দিয়ে নির্মাণ করা হয়েছে। তাই মাঝে মধ্যে জ্বলছে। কিন্তু বেইলি ব্রিজ থেকে চরডিক্রী বড় ব্রিজ পর্যন্ত সড়কের বাতিগুলো ২-৩ বছর ধরে অকেজো পড়ে আছে।
মুলাদী পৌরসভার সচিব মো. শফিউল আলম জানান, পৌর বাসিন্দাদের সুবিধার্থে দৃষ্টিনন্দন সৌর পদ্ধতির সড়ক বাতির ব্যবস্থা করা হবে। বিদ্যুৎ না থাকলেও পৌরবাসী আলোর সুবিধা পাবেন। ইতিমধ্যে স্থানীয় সাংসদ সুপারিশপত্র দিয়েছেন। শিগগিরই বাতি স্থাপনের ব্যবস্থা করা হবে।
মুলাদীতে জ্বলছে না পৌরসভার তিন কিলোমিটার সড়ক বাতি। লাইট পোস্ট দাঁড়িয়ে থাকলেও সড়ক বাতির সুবিধা পাচ্ছেন না পৌরবাসী। নির্মাণ ত্রুটি এবং রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে সড়ক বাতিগুলোর এই অবস্থা হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
জানা গেছে, মুলাদী পৌরসভাটি ২য় শ্রেণি থেকে ১ম শ্রেণিতে উন্নীত হলে ২০১৫ সালের দিকে সড়ক বাতি বসানো হয়। প্রথম পর্যায়ে তেরচর বেইলি ব্রিজ থেকে চরডিক্রী নয়াভাঙনী খাল (বড় ব্রিজ) পর্যন্ত প্রায় তিন কিলোমিটার সড়কে বাতি স্থাপন করেন পৌর কর্তৃপক্ষ। নিম্নমানের খুঁটি, তার ও এনার্জি বাল্ব দিয়ে বাতির ব্যবস্থা করা হয় বলে অভিযোগ আছে।
বাতি স্থাপনের পর কিছুদিন সড়কে আলো জ্বললেও এখন কোনো বাতি জ্বলছে না। বাতি ভাঙা, লাইট পোস্ট হেলানো, বিদ্যুৎ সংযোগ ছিঁড়ে যাওয়ায় দীর্ঘদিন ধরে সড়কে বাতি জ্বালানো হচ্ছে না। ফলে পৌর বাসিন্দাদের রাতে আঁধারের চলাচল করতে হচ্ছে।
পৌরসভার হোল্ডিং করের সঙ্গে সড়ক বাতির জন্য নির্ধারিত বিদ্যুৎ বিল নেওয়া হয়। রাতের আঁধারে সড়ক বাতির সুবিধা না পেয়েও বিল পরিশোধ করতে হচ্ছে পৌর বাসিন্দাদের।
তেরচর গ্রামের জাহাঙ্গীর আলম জানান, সড়ক বাতিগুলো ভাঙা এবং সংযোগ তার ছিঁড়ে যাওয়ার পর আর সংস্কার হয়নি। পৌর করের সঙ্গে ৩% বিদ্যুৎ বিল নেওয়া হচ্ছে।
পৌরসভার চরডিক্রী গ্রামের বাসিন্দা মোহসীন উদ্দীন জানান, এলইডির পরিবর্তে সড়ক বাতিগুলো এনার্জি বাল্ব দিয়ে স্থাপন করায় কিছুদিনের মধ্যেই নষ্ট হয়ে গেছে। এ ছাড়া সরু ও নিম্নমানের খুঁটির (লাইট পোস্ট) অনেকগুলো ভেঙে গেছে।
পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা নজরুল ইসলাম বলেন, চরডিক্রী বড় ব্রিজ থেকে খেজুরতলা বাজার পর্যন্ত সড়কে দ্বিতীয় পর্যায়ে সড়ক বাতি বসানো হয়েছে। এগুলো তুলনামূলক ভালো মানের সামগ্রী দিয়ে নির্মাণ করা হয়েছে। তাই মাঝে মধ্যে জ্বলছে। কিন্তু বেইলি ব্রিজ থেকে চরডিক্রী বড় ব্রিজ পর্যন্ত সড়কের বাতিগুলো ২-৩ বছর ধরে অকেজো পড়ে আছে।
মুলাদী পৌরসভার সচিব মো. শফিউল আলম জানান, পৌর বাসিন্দাদের সুবিধার্থে দৃষ্টিনন্দন সৌর পদ্ধতির সড়ক বাতির ব্যবস্থা করা হবে। বিদ্যুৎ না থাকলেও পৌরবাসী আলোর সুবিধা পাবেন। ইতিমধ্যে স্থানীয় সাংসদ সুপারিশপত্র দিয়েছেন। শিগগিরই বাতি স্থাপনের ব্যবস্থা করা হবে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪