বালিয়াডাঙ্গী (ঠাকুরগাঁও) প্রতিনিধি
ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের খাদ্যদ্রব্য সরবরাহ, ধোলাই ও স্টেশনারি-২-এর দরপত্র দাখিলের সময় বাধা ও দরপত্রের কাগজ ছিঁড়ে ফেলার অভিযোগ উঠেছে সামশুল আলম ও মাজহারুল নামের দুই ব্যক্তির বিরুদ্ধে।
এ ঘটনায় গত রোববার সন্ধ্যায় ভুক্তভোগী ঠিকাদার উপজেলার বড়বাড়ী ইউনিয়নের কাশিডাঙ্গা গ্রামের বুধু মোহাম্মদের ছেলে মাহাবুব আলম উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা বরাবরে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য আবেদন করেছেন।
সামশুল আলম উপজেলার দুওসুও ইউনিয়নের জোতপাড়া গ্রামের বাসিন্দা এবং মাজহারুল ইসলামের বাড়ি বড়বাড়ী ইউনিয়নের বালিয়াডাঙ্গী গ্রামে।
অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে খাদ্যদ্রব্য সরবরাহ, লিলেন (ধোলাই) ও স্টেশনারি-২-এর দরপত্র দাখিলের শেষ সময় ছিল ১৯ ডিসেম্বর দুপুর ১২টা পর্যন্ত। বেলা ১১টায় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ঠিকাদার মাহাবুব আলম দরপত্র দাখিল করতে এলে বাধা দেন সামশুল আলম ও মাজহারুল। বাধা অতিক্রম করে দরপত্র দাখিলের চেষ্টা করলে দরপত্রের কাগজপত্র ছিঁড়ে দেন তাঁরা।
ভুক্তভোগী মাহাবুব আলম গতকাল সোমবার সকালে আজকের পত্রিকাকে জানান, অভিযোগ দেওয়ার পর অনেক সময় পেরিয়ে গেলেও এখন পর্যন্ত কোনো ব্যবস্থা নেয়নি কর্তৃপক্ষ।
তবে অভিযোগ মিথ্যা দাবি করে সামশুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দরপত্র দাখিলের সময় আমরা দুজনেই সেখানে ছিলাম না। তাঁকে দরপত্র দাখিলে কোনো ধরনের বাধা দেওয়া হয়নি। আমরা যেহেতু কোনো দরপত্র দাখিল করিনি, তাহলে বাধা কেন দেব? তা ছাড়া মাহাবুব আলম দরপত্র দাখিল করেছে কোনো বাধা ছাড়াই। সেটির ভিডিও রয়েছে। এখন নিজেই যদি কাগজপত্র ছিঁড়ে আমাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে, এ ক্ষেত্রে আমাদের কী করার আছে?’
বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা এ এস এম আলমাস বলেন, ‘আমি একটি বিশেষ প্রশিক্ষণে ঢাকায় আছি। তবে দরপত্র দাখিলে বাধা প্রদানের একটি অভিযোগ দপ্তরে জমা দিয়েছেন একজন ঠিকাদার। বিষয়টি আমার স্টাফ মোবাইর ফোনে জানিয়েছেন। ওই ঠিকাদারকে থানায় ও ইউএনও বরাবরে লিখিতভাবে জানানোর পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।’
অভিযোগ রয়েছে, চলমান উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের খাদ্যদ্রব্য সরবরাহ, লিলেন (ধোলাই) ও স্টেশনারি-২-এর দরপত্র গত জুন মাসে শেষ হওয়ার কথা। অথচ সেই দরপত্র কার্যক্রম অনুষ্ঠিত হচ্ছে ডিসেম্বরে। বিষয়টি স্বীকার করে সিভিল সার্জন নুর নেওয়াজ আহাম্মেদ।
ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের খাদ্যদ্রব্য সরবরাহ, ধোলাই ও স্টেশনারি-২-এর দরপত্র দাখিলের সময় বাধা ও দরপত্রের কাগজ ছিঁড়ে ফেলার অভিযোগ উঠেছে সামশুল আলম ও মাজহারুল নামের দুই ব্যক্তির বিরুদ্ধে।
এ ঘটনায় গত রোববার সন্ধ্যায় ভুক্তভোগী ঠিকাদার উপজেলার বড়বাড়ী ইউনিয়নের কাশিডাঙ্গা গ্রামের বুধু মোহাম্মদের ছেলে মাহাবুব আলম উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা বরাবরে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য আবেদন করেছেন।
সামশুল আলম উপজেলার দুওসুও ইউনিয়নের জোতপাড়া গ্রামের বাসিন্দা এবং মাজহারুল ইসলামের বাড়ি বড়বাড়ী ইউনিয়নের বালিয়াডাঙ্গী গ্রামে।
অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে খাদ্যদ্রব্য সরবরাহ, লিলেন (ধোলাই) ও স্টেশনারি-২-এর দরপত্র দাখিলের শেষ সময় ছিল ১৯ ডিসেম্বর দুপুর ১২টা পর্যন্ত। বেলা ১১টায় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ঠিকাদার মাহাবুব আলম দরপত্র দাখিল করতে এলে বাধা দেন সামশুল আলম ও মাজহারুল। বাধা অতিক্রম করে দরপত্র দাখিলের চেষ্টা করলে দরপত্রের কাগজপত্র ছিঁড়ে দেন তাঁরা।
ভুক্তভোগী মাহাবুব আলম গতকাল সোমবার সকালে আজকের পত্রিকাকে জানান, অভিযোগ দেওয়ার পর অনেক সময় পেরিয়ে গেলেও এখন পর্যন্ত কোনো ব্যবস্থা নেয়নি কর্তৃপক্ষ।
তবে অভিযোগ মিথ্যা দাবি করে সামশুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দরপত্র দাখিলের সময় আমরা দুজনেই সেখানে ছিলাম না। তাঁকে দরপত্র দাখিলে কোনো ধরনের বাধা দেওয়া হয়নি। আমরা যেহেতু কোনো দরপত্র দাখিল করিনি, তাহলে বাধা কেন দেব? তা ছাড়া মাহাবুব আলম দরপত্র দাখিল করেছে কোনো বাধা ছাড়াই। সেটির ভিডিও রয়েছে। এখন নিজেই যদি কাগজপত্র ছিঁড়ে আমাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে, এ ক্ষেত্রে আমাদের কী করার আছে?’
বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা এ এস এম আলমাস বলেন, ‘আমি একটি বিশেষ প্রশিক্ষণে ঢাকায় আছি। তবে দরপত্র দাখিলে বাধা প্রদানের একটি অভিযোগ দপ্তরে জমা দিয়েছেন একজন ঠিকাদার। বিষয়টি আমার স্টাফ মোবাইর ফোনে জানিয়েছেন। ওই ঠিকাদারকে থানায় ও ইউএনও বরাবরে লিখিতভাবে জানানোর পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।’
অভিযোগ রয়েছে, চলমান উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের খাদ্যদ্রব্য সরবরাহ, লিলেন (ধোলাই) ও স্টেশনারি-২-এর দরপত্র গত জুন মাসে শেষ হওয়ার কথা। অথচ সেই দরপত্র কার্যক্রম অনুষ্ঠিত হচ্ছে ডিসেম্বরে। বিষয়টি স্বীকার করে সিভিল সার্জন নুর নেওয়াজ আহাম্মেদ।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪