কুমিল্লা প্রতিনিধি
কুমিল্লা জেলার ৯০ শতাংশের বেশি শিক্ষার্থী করেনার টিকা নিয়েছে। তাদের মধ্যে স্কুলশিক্ষার্থীরা নিয়েছে ৯৫ শতাংশের বেশি। গত শনিবার জেলার ১৭ উপজেলার শিক্ষার্থীদের প্রথম ডোজ টিকা দেওয়ার কাজ সম্পন্ন করা হয়েছে। এখন বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের বাদ পড়া শিক্ষার্থীদের টিকা দেওয়ার কার্যক্রম চলছে। জেলা শিক্ষা অফিস সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
জেলা শিক্ষা অফিস জানায়, জেলার ১৭ উপজেলার মোট শিক্ষার্থী রয়েছে ৫ লাখ ৩৯ হাজার ৭৩৬ জন। তাদের মধ্যে গত শনিবার পর্যন্ত করোনার প্রথম ডোজ নিয়েছে ৪ লাখ ৯০ হাজার ৩৩৬ জন। টিকা গ্রহণের হার ৯০ দশমিক ৮৫ শতাংশ। ১২ থেকে ১৭ বছরের মাধ্যমিকের ৪ লাখ ১৮ হাজার ১৪৫ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে টিকা নিয়েছে ৩ লাখ ৯৭ হাজার ৫৯৮ জন। টিকা গ্রহণের হার ৯৫ দশমিক ৮ শতাংশ।
উচ্চমাধ্যমিকের ৪১ হাজার ৩০৫ শিক্ষার্থীর মধ্যে প্রথম ডোজ টিকা নিয়েছে ৩৪ হাজার ৬৫৫ জন, দ্বিতীয় ডোজ টিকা নিয়েছে ১৬ হাজার ৮৪৩ জন। মাদ্রাসার আলিম শিক্ষার্থীর ৬ হাজার ২২৫ জনের মধ্যে প্রথম ডোজ নিয়েছে ৪ হাজার ৮১১ ও দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছে ২ হাজার ২৪ জন।
জেলার ১৭ উপজেলার মধ্যে আদর্শ সদর উপজেলার ৫৫ হাজার ৫৩ শিক্ষার্থীর মধ্যে টিকা নিয়েছে ৫৪ হাজার ৮৫৫ জন, বরুড়া উপজেলার ৩৭ হাজার ৪০৭ জনের মধ্যে ৩৫ হাজার ৭১৯ জন, চৌদ্দগ্রাম উপজেলার ৪৭ হাজার ২৮ জনের মধ্যে ৩৭ হাজার ২৬৬ জন, দাউদকান্দি উপজেলার ৩৭ হাজার ৪৭৬ জনের মধ্যে ২৮ হাজার ২১৬ জন, দেবিদ্বার উপজেলার ৩৮ হাজার ২৩৭ জনের মধ্যে ৩১ হাজার ৮৭৪ জন, হোমনা উপজেলার ১৭ হাজার ৩৩০ জনের মধ্যে ১৪ হাজার ১৮১ জন, তিতাস ১৮ হাজার ৯৩৩ জনের মধ্যে ১৮ হাজার ৪৮৩ জন, মুরাদনগরের ৫৩ হাজার ১০৭ জনের মধ্যে ৪৮ হাজার ১৭১ জন, লাকসাম ৩২ হাজার ৮১৮ জনের মধ্যে ৩১ হাজার ৬৩ জন, লালমাই উপজেলার ১৯ হাজার ৬১৫ জনের মধ্যে ১৯ হাজার ৪৭ জন, মেঘনা উপজেলার ৭ হাজার ১৫৩ জনের মধ্যে ৬ হাজার ৯৩২ জন, নাঙ্গলকোট ৩৯ হাজার ৬৭১ জনের মধ্যে ৩১ হাজার ৭৬৮ জন, সদর দক্ষিণ ৩৩ হাজার ১৭৩ জনের মধ্যে ৩০ হাজার ৮০৬ জন, বি-পাড়া উপজেলার ২১ হাজার ৬২ জনের মধ্যে ২০ হাজার ৭৫২ জন ও চান্দিনা উপজেলার ২৮ হাজার ৪৪৮ শিক্ষার্থীর মধ্যে টিকা নিয়েছে ২১ হাজার ৮৩১।
জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মো. ইউনুছ ফারুকী বলেন, ‘গত শনিবার আমাদের ১৭ উপজেলার টিকার কাজ সম্পন্ন করেছি। টিকা গ্রহণের হার ছিল ৯০ শতাংশের বেশি। এখন বিভিন্ন উপজেলায় বাদ পড়া শিক্ষার্থীদের টিকা দেওয়া হচ্ছে। অনেক শিক্ষার্থী গ্রামের বাড়িতে যাওয়া, স্কুলে না আসায় শতভাগ হয়নি। আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি সব শিক্ষার্থীকে টিকার আওতায় আনার। আশা করছি শতভাগ টিকার কাজ সম্পন্ন করতে পারব।’
কুমিল্লা জেলার ৯০ শতাংশের বেশি শিক্ষার্থী করেনার টিকা নিয়েছে। তাদের মধ্যে স্কুলশিক্ষার্থীরা নিয়েছে ৯৫ শতাংশের বেশি। গত শনিবার জেলার ১৭ উপজেলার শিক্ষার্থীদের প্রথম ডোজ টিকা দেওয়ার কাজ সম্পন্ন করা হয়েছে। এখন বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের বাদ পড়া শিক্ষার্থীদের টিকা দেওয়ার কার্যক্রম চলছে। জেলা শিক্ষা অফিস সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
জেলা শিক্ষা অফিস জানায়, জেলার ১৭ উপজেলার মোট শিক্ষার্থী রয়েছে ৫ লাখ ৩৯ হাজার ৭৩৬ জন। তাদের মধ্যে গত শনিবার পর্যন্ত করোনার প্রথম ডোজ নিয়েছে ৪ লাখ ৯০ হাজার ৩৩৬ জন। টিকা গ্রহণের হার ৯০ দশমিক ৮৫ শতাংশ। ১২ থেকে ১৭ বছরের মাধ্যমিকের ৪ লাখ ১৮ হাজার ১৪৫ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে টিকা নিয়েছে ৩ লাখ ৯৭ হাজার ৫৯৮ জন। টিকা গ্রহণের হার ৯৫ দশমিক ৮ শতাংশ।
উচ্চমাধ্যমিকের ৪১ হাজার ৩০৫ শিক্ষার্থীর মধ্যে প্রথম ডোজ টিকা নিয়েছে ৩৪ হাজার ৬৫৫ জন, দ্বিতীয় ডোজ টিকা নিয়েছে ১৬ হাজার ৮৪৩ জন। মাদ্রাসার আলিম শিক্ষার্থীর ৬ হাজার ২২৫ জনের মধ্যে প্রথম ডোজ নিয়েছে ৪ হাজার ৮১১ ও দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছে ২ হাজার ২৪ জন।
জেলার ১৭ উপজেলার মধ্যে আদর্শ সদর উপজেলার ৫৫ হাজার ৫৩ শিক্ষার্থীর মধ্যে টিকা নিয়েছে ৫৪ হাজার ৮৫৫ জন, বরুড়া উপজেলার ৩৭ হাজার ৪০৭ জনের মধ্যে ৩৫ হাজার ৭১৯ জন, চৌদ্দগ্রাম উপজেলার ৪৭ হাজার ২৮ জনের মধ্যে ৩৭ হাজার ২৬৬ জন, দাউদকান্দি উপজেলার ৩৭ হাজার ৪৭৬ জনের মধ্যে ২৮ হাজার ২১৬ জন, দেবিদ্বার উপজেলার ৩৮ হাজার ২৩৭ জনের মধ্যে ৩১ হাজার ৮৭৪ জন, হোমনা উপজেলার ১৭ হাজার ৩৩০ জনের মধ্যে ১৪ হাজার ১৮১ জন, তিতাস ১৮ হাজার ৯৩৩ জনের মধ্যে ১৮ হাজার ৪৮৩ জন, মুরাদনগরের ৫৩ হাজার ১০৭ জনের মধ্যে ৪৮ হাজার ১৭১ জন, লাকসাম ৩২ হাজার ৮১৮ জনের মধ্যে ৩১ হাজার ৬৩ জন, লালমাই উপজেলার ১৯ হাজার ৬১৫ জনের মধ্যে ১৯ হাজার ৪৭ জন, মেঘনা উপজেলার ৭ হাজার ১৫৩ জনের মধ্যে ৬ হাজার ৯৩২ জন, নাঙ্গলকোট ৩৯ হাজার ৬৭১ জনের মধ্যে ৩১ হাজার ৭৬৮ জন, সদর দক্ষিণ ৩৩ হাজার ১৭৩ জনের মধ্যে ৩০ হাজার ৮০৬ জন, বি-পাড়া উপজেলার ২১ হাজার ৬২ জনের মধ্যে ২০ হাজার ৭৫২ জন ও চান্দিনা উপজেলার ২৮ হাজার ৪৪৮ শিক্ষার্থীর মধ্যে টিকা নিয়েছে ২১ হাজার ৮৩১।
জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মো. ইউনুছ ফারুকী বলেন, ‘গত শনিবার আমাদের ১৭ উপজেলার টিকার কাজ সম্পন্ন করেছি। টিকা গ্রহণের হার ছিল ৯০ শতাংশের বেশি। এখন বিভিন্ন উপজেলায় বাদ পড়া শিক্ষার্থীদের টিকা দেওয়া হচ্ছে। অনেক শিক্ষার্থী গ্রামের বাড়িতে যাওয়া, স্কুলে না আসায় শতভাগ হয়নি। আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি সব শিক্ষার্থীকে টিকার আওতায় আনার। আশা করছি শতভাগ টিকার কাজ সম্পন্ন করতে পারব।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪