বগুড়া প্রতিনিধি
বগুড়ার সোনাতলা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাঈদা পারভীনের স্বামীকে মারধরের অভিযোগে আওয়ামী লীগ নেতার ছেলে ও নাতিকে আটক করেছে পুলিশ।
আজ শনিবার সন্ধ্যার পর সোনাতলা উপজেলা পরিষদ চত্বরে মারধরের এ ঘটনা ঘটে। আটক দুজন হলেন—শামিম আলম (৪৫) ও তাঁর ছেলে আলিফ (১৮)।
শামিমের বাবা মাহবুবুল আলম বুলু সোনাতলা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক এবং সোনাতলা সদর ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান।
সোনাতলা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাঈদা পারভিনের গাড়িচালক ফেরদৌস হোসেন বলেন, ‘উপজেলা পরিষদ চত্বরে সন্ধ্যার আগে শামিম আলম তাঁর ছেলে আলিফসহ আরও দুই জন ব্যাডমিন্টন খেলছিলেন। মাগরিবের নামাজের পর ইউএনও স্যারের স্বামী আল আমিন শিকদার ব্যাডমিন্টন গ্রাউন্ডের পাশে দাঁড়িয়ে ছিলেন। তিনি খেলতে আগ্রহ প্রকাশ করায় আমি তাঁদের খেলা বন্ধ করে স্যারের স্বামীকে খেলার সুযোগ দিতে বলি। এতে শামিম ক্ষিপ্ত হয়ে বলেন, “তুই ইউএনওকে বল তার বাপ ব্যাডমিন্টন খেলছে। ” স্যারের স্বামী এ কথা শুনে প্রতিবাদ করলে শামিম ও তাঁর ছেলে স্যারের স্বামীকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করতে থাকেন এবং মাটিতে ফেলে এলোপাতাড়ি মারধর করেন। এ দৃশ্য দেখে আশপাশের লোকজন এগিয়ে এসে স্যারের স্বামীকে উদ্ধার করেন।’
গাড়িচালক ফেরদৌস হোসেন বলেন, পরে পুলিশে খবর দেওয়া হলে থানা-পুলিশ শামিম ও তাঁর ছেলে আলিফকে আটক করে থানায় নিয়ে যায়।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে শামিমের বাবা মাহবুবুল আলম বুলু বলেন, ‘ব্যাডমিন্টন খেলা শেষে আমার ছেলে ও নাতি মসজিদে যাচ্ছিল। এ সময় ইউএনওর স্বামীর সঙ্গে আমার নাতির ধাক্কা লাগে। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে দু’জনের মধ্যে ভুল বোঝাবুঝি হয়। খবর পেয়ে আমি সেখানে গিয়ে আমার নাতিকে চড়–থাপ্পড় দেই এবং ইউএনওর স্বামীর কাছে আমিসহ আমার ছেলে ও নাতি হাত-পা ধরে মাফ চেয়ে নিই। এর মধ্যেই ইউএনও থানায় ফোন করলে পুলিশ আমার ছেলে ও নাতিকে আটক করে থানায় নিয়ে যায়।’
সোনাতলার ইউএনও সাঈদা পারভিন বলেন, ‘আমার স্বামী আল আমিন শিকদার একজন সফটওয়্যার ডেভেলপার। তিনি বেড়াতে এসেছেন। তাঁর কাঁধে অপারেশন করে স্ক্রু লাগানো রয়েছে। সেখানে আঘাত পেলে স্ক্রু খুলে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তাঁকে মাটিতে ফেলে কিল ঘুষি ও লাথি দেওয়া হয়েছে। এখন তিনি বাসায় বিশ্রামে আছেন। পরীক্ষা নিরীক্ষা না করে তাঁর শারীরিক অবস্থা বলা যাবে না।’
আটকের বিষয়ে জানতে চাইলে সোনাতলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সৈকত হাসান বলেন, ‘ইউএনও মহোদয়ের স্বামীকে মারধরের ঘটনায় শামিম ও তাঁর ছেলে আলিফকে আটক করা হয়েছে। লিখিত অভিযোগ দিলে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
বগুড়ার সোনাতলা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাঈদা পারভীনের স্বামীকে মারধরের অভিযোগে আওয়ামী লীগ নেতার ছেলে ও নাতিকে আটক করেছে পুলিশ।
আজ শনিবার সন্ধ্যার পর সোনাতলা উপজেলা পরিষদ চত্বরে মারধরের এ ঘটনা ঘটে। আটক দুজন হলেন—শামিম আলম (৪৫) ও তাঁর ছেলে আলিফ (১৮)।
শামিমের বাবা মাহবুবুল আলম বুলু সোনাতলা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক এবং সোনাতলা সদর ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান।
সোনাতলা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাঈদা পারভিনের গাড়িচালক ফেরদৌস হোসেন বলেন, ‘উপজেলা পরিষদ চত্বরে সন্ধ্যার আগে শামিম আলম তাঁর ছেলে আলিফসহ আরও দুই জন ব্যাডমিন্টন খেলছিলেন। মাগরিবের নামাজের পর ইউএনও স্যারের স্বামী আল আমিন শিকদার ব্যাডমিন্টন গ্রাউন্ডের পাশে দাঁড়িয়ে ছিলেন। তিনি খেলতে আগ্রহ প্রকাশ করায় আমি তাঁদের খেলা বন্ধ করে স্যারের স্বামীকে খেলার সুযোগ দিতে বলি। এতে শামিম ক্ষিপ্ত হয়ে বলেন, “তুই ইউএনওকে বল তার বাপ ব্যাডমিন্টন খেলছে। ” স্যারের স্বামী এ কথা শুনে প্রতিবাদ করলে শামিম ও তাঁর ছেলে স্যারের স্বামীকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করতে থাকেন এবং মাটিতে ফেলে এলোপাতাড়ি মারধর করেন। এ দৃশ্য দেখে আশপাশের লোকজন এগিয়ে এসে স্যারের স্বামীকে উদ্ধার করেন।’
গাড়িচালক ফেরদৌস হোসেন বলেন, পরে পুলিশে খবর দেওয়া হলে থানা-পুলিশ শামিম ও তাঁর ছেলে আলিফকে আটক করে থানায় নিয়ে যায়।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে শামিমের বাবা মাহবুবুল আলম বুলু বলেন, ‘ব্যাডমিন্টন খেলা শেষে আমার ছেলে ও নাতি মসজিদে যাচ্ছিল। এ সময় ইউএনওর স্বামীর সঙ্গে আমার নাতির ধাক্কা লাগে। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে দু’জনের মধ্যে ভুল বোঝাবুঝি হয়। খবর পেয়ে আমি সেখানে গিয়ে আমার নাতিকে চড়–থাপ্পড় দেই এবং ইউএনওর স্বামীর কাছে আমিসহ আমার ছেলে ও নাতি হাত-পা ধরে মাফ চেয়ে নিই। এর মধ্যেই ইউএনও থানায় ফোন করলে পুলিশ আমার ছেলে ও নাতিকে আটক করে থানায় নিয়ে যায়।’
সোনাতলার ইউএনও সাঈদা পারভিন বলেন, ‘আমার স্বামী আল আমিন শিকদার একজন সফটওয়্যার ডেভেলপার। তিনি বেড়াতে এসেছেন। তাঁর কাঁধে অপারেশন করে স্ক্রু লাগানো রয়েছে। সেখানে আঘাত পেলে স্ক্রু খুলে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তাঁকে মাটিতে ফেলে কিল ঘুষি ও লাথি দেওয়া হয়েছে। এখন তিনি বাসায় বিশ্রামে আছেন। পরীক্ষা নিরীক্ষা না করে তাঁর শারীরিক অবস্থা বলা যাবে না।’
আটকের বিষয়ে জানতে চাইলে সোনাতলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সৈকত হাসান বলেন, ‘ইউএনও মহোদয়ের স্বামীকে মারধরের ঘটনায় শামিম ও তাঁর ছেলে আলিফকে আটক করা হয়েছে। লিখিত অভিযোগ দিলে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১৮ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫