ফুলবাড়িয়া (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি
ফুলবাড়িয়া উপজেলার আছিম পাটুলী ইউনিয়নের রামনগর উত্তর টানপাড়া গ্রামে লাইজু আকতার (২৩) নামে এক নারীকে নামাজরত অবস্থা ছুরিকাঘাত করে হত্যা করা হয়েছে। এ ঘটনায় তাঁর সাবেক স্বামী আয়নাল হককে (২৮) আটক করেছে পুলিশ।
গত বৃহস্পতিবার রাতে নিজ বাড়ির বসতঘরে এশার নামাজ পড়ছিলেন লাইজু আক্তার। দোয়া শেষে জায়নামাজে বসে ছিলেন তিনি। সেখানেই তাঁর সাবেক স্বামী আয়নাল হক ছুরিকাঘাতে ক্ষতবিক্ষত করেন। লাইজুর চিৎকারে প্রতিবেশীরা ছুটে এসে দেখতে পান তিনি জায়নামাজে ছটফট করছেন। প্রতিবেশীরা আয়নাল হককে রক্তাক্ত চাকু হাতে ঘর থেকে বের হয়ে যেতে দেখেন।
গুরুতর আহত অবস্থায় লাইজুকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাতেই তাঁর মৃত্যু হয়।
ঘটনার পর আয়নাল হককে গ্রেপ্তার করতে পুলিশ অভিযান চালায়। শুক্রবার (১ সেপ্টেম্বর) সকালে তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় আছিম এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃত আয়নাল পুলিশের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে হত্যাকাণ্ডের কথা স্বীকার করেছেন। তাঁর কাছ থেকে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত চাকুটিও উদ্ধার করেছে পুলিশ।
এ ঘটনায় গতকাল শুক্রবার সকালে লাইজুর বাবা আফাজ উদ্দিন বাদী হয়ে আয়নাল হককে আসামি করে ফুলবাড়িয়া থানায় হত্যা মামলা করেছেন।
পরিবারের সূত্রে জানা গেছে, আছিম পাটুলী ইউনিয়নের বাঁশদি গ্রামের মোবারক আলীর ছেলে আয়নাল হকের সঙ্গে একই ইউনিয়নের আছিম উত্তর টানপাড়া গ্রামের আফাজ উদ্দিনের মেয়ে লাইজু আক্তারের বিয়ে হয় দুই বছর আগে। এক বছর সংসার করার পর তাঁদের বিচ্ছেদ হয়। এরপর থেকে বাবার বাড়িতেই থাকতেন লাইজু।
লাইজুর বাবা আফাজ উদ্দিন বলেন, ‘আমি আমার মেয়ের হত্যাকারীর ফাঁসি চাই।’
ফুলবাড়িয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহীনুজ্জামান খান বলেন, ‘নামাজরত অবস্থায় লাইজু নামে এক নারীকে একাধিকবার ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়েছে। এ ঘটনায় তাঁর সাবেক স্বামীকে গ্রেপ্তার করে আদালতে পাঠানো হয়েছে। তিনি হত্যার কথা স্বীকার করেছেন। হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত ছুরি তাঁর কাছ থেকে উদ্ধার করা হয়েছে।’
ফুলবাড়িয়া উপজেলার আছিম পাটুলী ইউনিয়নের রামনগর উত্তর টানপাড়া গ্রামে লাইজু আকতার (২৩) নামে এক নারীকে নামাজরত অবস্থা ছুরিকাঘাত করে হত্যা করা হয়েছে। এ ঘটনায় তাঁর সাবেক স্বামী আয়নাল হককে (২৮) আটক করেছে পুলিশ।
গত বৃহস্পতিবার রাতে নিজ বাড়ির বসতঘরে এশার নামাজ পড়ছিলেন লাইজু আক্তার। দোয়া শেষে জায়নামাজে বসে ছিলেন তিনি। সেখানেই তাঁর সাবেক স্বামী আয়নাল হক ছুরিকাঘাতে ক্ষতবিক্ষত করেন। লাইজুর চিৎকারে প্রতিবেশীরা ছুটে এসে দেখতে পান তিনি জায়নামাজে ছটফট করছেন। প্রতিবেশীরা আয়নাল হককে রক্তাক্ত চাকু হাতে ঘর থেকে বের হয়ে যেতে দেখেন।
গুরুতর আহত অবস্থায় লাইজুকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাতেই তাঁর মৃত্যু হয়।
ঘটনার পর আয়নাল হককে গ্রেপ্তার করতে পুলিশ অভিযান চালায়। শুক্রবার (১ সেপ্টেম্বর) সকালে তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় আছিম এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃত আয়নাল পুলিশের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে হত্যাকাণ্ডের কথা স্বীকার করেছেন। তাঁর কাছ থেকে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত চাকুটিও উদ্ধার করেছে পুলিশ।
এ ঘটনায় গতকাল শুক্রবার সকালে লাইজুর বাবা আফাজ উদ্দিন বাদী হয়ে আয়নাল হককে আসামি করে ফুলবাড়িয়া থানায় হত্যা মামলা করেছেন।
পরিবারের সূত্রে জানা গেছে, আছিম পাটুলী ইউনিয়নের বাঁশদি গ্রামের মোবারক আলীর ছেলে আয়নাল হকের সঙ্গে একই ইউনিয়নের আছিম উত্তর টানপাড়া গ্রামের আফাজ উদ্দিনের মেয়ে লাইজু আক্তারের বিয়ে হয় দুই বছর আগে। এক বছর সংসার করার পর তাঁদের বিচ্ছেদ হয়। এরপর থেকে বাবার বাড়িতেই থাকতেন লাইজু।
লাইজুর বাবা আফাজ উদ্দিন বলেন, ‘আমি আমার মেয়ের হত্যাকারীর ফাঁসি চাই।’
ফুলবাড়িয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহীনুজ্জামান খান বলেন, ‘নামাজরত অবস্থায় লাইজু নামে এক নারীকে একাধিকবার ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়েছে। এ ঘটনায় তাঁর সাবেক স্বামীকে গ্রেপ্তার করে আদালতে পাঠানো হয়েছে। তিনি হত্যার কথা স্বীকার করেছেন। হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত ছুরি তাঁর কাছ থেকে উদ্ধার করা হয়েছে।’
ফোনে ওই ব্যক্তি নিজেকে সেনাবাহিনীর মেজর সোহেল পরিচয় দিয়ে জানায়, কিছু শারীরিক সমস্যার কারণে তার ভাই বাদ পড়েছে, তবে চাইলে টাকা দিলে চাকরি নিশ্চিত করে দিতে পারবে। এর পর ঢাকার শাহ আলী থানার একটি হোটেলে ভুক্তভোগীর সঙ্গে দেখা করে ওই ভুয়া মেজর সোহেল রানা। সঙ্গে ছিল আরেক প্রতারক তৈয়বুর রহমান, যাকে ভুক্তভোগী
৩ দিন আগেচাঁদাবাজি ও অবৈধ দখলের অভিযোগে সাম্প্রতিক সময়ে গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে ৫৭ শতাংশের বেশি নতুন মুখ। অর্থাৎ পুলিশের হাতে ধরা পড়া ব্যক্তিদের অর্ধেকের কিছু বেশির বিরুদ্ধে অতীতে এ ধরনের অপরাধের কোনো অভিযোগ ছিল না। পুলিশ কর্তৃপক্ষের দেওয়া হিসাবে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
৬ দিন আগেআন্তর্জাতিক মানবপাচার চক্রের হোতা আমিনুল ইসলাম (৪৬) ও তার চার সহযোগীকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)-২। জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (এনএসআই) থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে র্যাব-২ ও হাজারীবাগ থানা পুলিশের যৌথ অভিযানে রাজধানীর উত্তরা পশ্চিম থানার ১১ নম্বর সেক্টর থেকে তাদের
১৮ দিন আগেমেয়ে ঘুমাচ্ছিলেন। রাত সাড়ে ৩টার দিকে তাকে ঘুম থেকে তুলে ধর্ষণ করেন বাবা। ৮ বছর আগের ওই ঘটনায় মামলা হয়েছিল। ওই ঘটনার আগেও আসামি একাধিকবার মেয়েকে ধর্ষণ করেন। ফলে মেয়েটি গর্ভবতী হয়ে যায়। ঢাকার কেরানীগঞ্জ মডেল থানা এলাকায় ঘটনাটি ঘটেছিল।
২৫ দিন আগে