নড়াইল ও লোহাগড়া প্রতিনিধি
নড়াইলের লোহাগড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) অনিমেষ বিশ্বাসের দেহরক্ষী আনসার সদস্যকে চাঁদাবাজির মামলায় গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। পরে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়।
গ্রেপ্তার আকাশ বিশ্বাস (২৭) খুলনা ডুমুরিয়া উপজেলার রংপুর গ্রামের বাসিন্দা। দুই বছর ধরে তিনি ইউএনওর দেহরক্ষী হিসেবে কাজ করছিলেন।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে লোহাগাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাঞ্চন কুমার রায় মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। মামলায় বাদী হয়েছেন ইউএনওর স্ত্রী বিপাশা বিশ্বাস।
মামলার বিবরণ থেকে জানা যায়, গত ১৭ ফেব্রুয়ারি অজ্ঞাতনামা এক ব্যক্তি ইউএনও অনিমেষ বিশ্বাসের ব্যবহৃত ফোন নম্বরের হোয়াটসঅ্যাপে কল করে বলেন, তাঁর কাছে ইউএনওর একটি অশ্লীল (অ্যাডাল্ট) ভিডিও রয়েছে। ১০ লাখ টাকা দিলে ভিডিওটি ডিলিট করে দেওয়া হবে। টাকা না দিলে ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়া হবে। ইউএনওর ওপর হামলারও হুমকি দেওয়া হয়। এসব কথা বলে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তি ইউএনও ও তাঁর স্ত্রীর ফোনে কল করে একাধিকবার হুমকি দেন।
বাদী বিপাশা বিশ্বাস এজাহারে বলেন, স্বামীর মানসম্মান ও জীবনের নিরাপত্তার কথা ভেবে হুমকিদাতার ব্যাংক অ্যাকাউন্টে পর্যায়ক্রমে ৮ লাখ ৯৪ হাজার টাকা পাঠান। টাকা পাঠানোর সময় ইউএনওর গাড়িতে থাকা আকাশের কথাবার্তায় সন্দেহ হয় তাঁর।
১১ মার্চ বিকেলে খুলনার ডুমুরিয়া থেকে ছুটি শেষে কাজে যোগ দেওয়ার উদ্দেশে আকাশ লক্ষ্মীপাশা বাসস্ট্যান্ডে নামলে পুলিশে তাঁকে আটক করে। এ ঘটনায় আনসার সদস্য আকাশকে আসামি করে ১২ মার্চ লোহাগড়া থানায় মামলা করেন ইউএনওর স্ত্রী। গত বুধবার (১৩ মার্চ) আকাশকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়।
এ বিষয়ে ইউএনও অনিমেষ বিশ্বাসের স্ত্রী বিপাশা বিশ্বাসের সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাঁর সাড়া পাওয়া যায়নি।
তবে ইউএনও অনিমেষ বিশ্বাসের দাবি, তাঁর স্ত্রীর করা চাঁদাবাজি মামলার ব্যাপারে তিনি কিছুই জানেন না। তাঁকে মামলার বিষয়ে কিছু জানানো হয়নি।
লোহাগড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাঞ্চন কুমার রায় বলেন, ‘একটি চাঁদাবাজির মামলায় সম্পৃক্ততার কারণে আকাশকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। পরে জানতে পারলাম তিনি আনসার সদস্য ও ইউএনওর দেহরক্ষী। তাই বিষয়টি সংশ্লিষ্ট বিভাগকে জানানো হবে।’
নড়াইলের লোহাগড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) অনিমেষ বিশ্বাসের দেহরক্ষী আনসার সদস্যকে চাঁদাবাজির মামলায় গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। পরে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়।
গ্রেপ্তার আকাশ বিশ্বাস (২৭) খুলনা ডুমুরিয়া উপজেলার রংপুর গ্রামের বাসিন্দা। দুই বছর ধরে তিনি ইউএনওর দেহরক্ষী হিসেবে কাজ করছিলেন।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে লোহাগাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাঞ্চন কুমার রায় মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। মামলায় বাদী হয়েছেন ইউএনওর স্ত্রী বিপাশা বিশ্বাস।
মামলার বিবরণ থেকে জানা যায়, গত ১৭ ফেব্রুয়ারি অজ্ঞাতনামা এক ব্যক্তি ইউএনও অনিমেষ বিশ্বাসের ব্যবহৃত ফোন নম্বরের হোয়াটসঅ্যাপে কল করে বলেন, তাঁর কাছে ইউএনওর একটি অশ্লীল (অ্যাডাল্ট) ভিডিও রয়েছে। ১০ লাখ টাকা দিলে ভিডিওটি ডিলিট করে দেওয়া হবে। টাকা না দিলে ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়া হবে। ইউএনওর ওপর হামলারও হুমকি দেওয়া হয়। এসব কথা বলে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তি ইউএনও ও তাঁর স্ত্রীর ফোনে কল করে একাধিকবার হুমকি দেন।
বাদী বিপাশা বিশ্বাস এজাহারে বলেন, স্বামীর মানসম্মান ও জীবনের নিরাপত্তার কথা ভেবে হুমকিদাতার ব্যাংক অ্যাকাউন্টে পর্যায়ক্রমে ৮ লাখ ৯৪ হাজার টাকা পাঠান। টাকা পাঠানোর সময় ইউএনওর গাড়িতে থাকা আকাশের কথাবার্তায় সন্দেহ হয় তাঁর।
১১ মার্চ বিকেলে খুলনার ডুমুরিয়া থেকে ছুটি শেষে কাজে যোগ দেওয়ার উদ্দেশে আকাশ লক্ষ্মীপাশা বাসস্ট্যান্ডে নামলে পুলিশে তাঁকে আটক করে। এ ঘটনায় আনসার সদস্য আকাশকে আসামি করে ১২ মার্চ লোহাগড়া থানায় মামলা করেন ইউএনওর স্ত্রী। গত বুধবার (১৩ মার্চ) আকাশকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়।
এ বিষয়ে ইউএনও অনিমেষ বিশ্বাসের স্ত্রী বিপাশা বিশ্বাসের সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাঁর সাড়া পাওয়া যায়নি।
তবে ইউএনও অনিমেষ বিশ্বাসের দাবি, তাঁর স্ত্রীর করা চাঁদাবাজি মামলার ব্যাপারে তিনি কিছুই জানেন না। তাঁকে মামলার বিষয়ে কিছু জানানো হয়নি।
লোহাগড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাঞ্চন কুমার রায় বলেন, ‘একটি চাঁদাবাজির মামলায় সম্পৃক্ততার কারণে আকাশকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। পরে জানতে পারলাম তিনি আনসার সদস্য ও ইউএনওর দেহরক্ষী। তাই বিষয়টি সংশ্লিষ্ট বিভাগকে জানানো হবে।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১৬ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫